নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
ব্যাংকে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের মামলায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষক নিখিল রঞ্জন ধরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম এই পরোয়ানা জারি করেন।
পরোয়ানা জারির আগে ২০২১ সালের নভেম্বরে ব্যাংক নিয়োগের প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় অভিযোগপত্র গ্রহণ করেছেন আদালত।
একই সঙ্গে যশোরের কেশবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে আগামী ৯ মার্চের মধ্যে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা তামিল করা হয়েছে কি না, সে-সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। ওই এলাকায় নিখিল রঞ্জন ধরের বাড়ি।
চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সরকারি কৌঁসুলি আজাদ রহমান আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত ৩১ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক শামীম আহমেদ আদালতে সম্পূরক অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন। তদন্ত কর্মকর্তা সম্পূরক চার্জশিটে নিখিল ধরকে ‘পলাতক’ দেখিয়েছেন এবং কোনো আদালত থেকে জামিন না নেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির জন্য আদালতে আবেদন করেন।
অবশ্য গত বছরের ১৬ নভেম্বর এই তদন্ত কর্মকর্তা অধ্যাপক নিখিলকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে চার্জশিট দাখিল করেন। তদন্ত কর্মকর্তা তখন বলেছিলেন, নিখিল ধর দেলোয়ার হোসেনের কাছ থেকে মুদ্রিত প্রশ্নপত্রের কোনো কপি পাননি। দেলোয়ার হোসেন তাঁর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এ কথা জানান।
তদন্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, তিনি অভিযুক্ত দেলোয়ার হোসেনের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি যাচাই-বাছাই করে প্রশ্নপত্র ফাঁস ঘটনায় অধ্যাপক নিখিল ধরের জড়িত থাকার কোনো প্রমাণ বা অভিযোগ পাননি।
কিন্তু দেখা যায়, ব্যাংক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় গ্রেপ্তার এক ব্যক্তির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে অধ্যাপক নিখিলের নাম উঠে আসে। ওই ঘটনার পর ২০২১ সালের ২১ নভেম্বর শিল্প ও উৎপাদন প্রকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান পদ এবং পরীক্ষাসংক্রান্ত দায়িত্ব থেকে নিখিল ধরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
এ ঘটনার পর আদালত নথি পর্যালোচনা করে দেখতে পান, একজন আসামির জবানবন্দিতে নিখিলের নাম উঠে এসেছে। তখন আদালত তদন্ত কর্মকর্তাকে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করার নির্দেশ দেন। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী তদন্ত কর্মকর্তা সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করেন।
২০২১ সালের ৬ নভেম্বর ৫ ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় এ পর্যন্ত ৫ ব্যাংকার ও আহসানউল্লাহ্ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ কর্মকর্তাসহ ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এর মধ্যে ৮ জনই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়ে প্রশ্নপত্র ফাঁসের দায় স্বীকার করেছেন।
২০২১ সালের ৬ নভেম্বর আহসানউল্লাহ্ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৫টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষার আয়োজন করে। পরীক্ষা শেষ হওয়ার আগেই উত্তরসহ প্রশ্নপত্রের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংক তাৎক্ষণিক কোনো তদন্ত ছাড়াই প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগটি উপেক্ষা করে।
পরে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রশ্নপত্র ফাঁসের খবর প্রকাশিত হওয়ায় পরীক্ষা বাতিল করা হয়। পরে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে মামলা দায়ের করে।
ব্যাংকে নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের মামলায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) শিক্ষক নিখিল রঞ্জন ধরের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। আজ রোববার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট শহিদুল ইসলাম এই পরোয়ানা জারি করেন।
পরোয়ানা জারির আগে ২০২১ সালের নভেম্বরে ব্যাংক নিয়োগের প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় দায়ের করা মামলায় অভিযোগপত্র গ্রহণ করেছেন আদালত।
একই সঙ্গে যশোরের কেশবপুর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তাকে আগামী ৯ মার্চের মধ্যে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা তামিল করা হয়েছে কি না, সে-সংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিল করতে বলা হয়েছে। ওই এলাকায় নিখিল রঞ্জন ধরের বাড়ি।
চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের সরকারি কৌঁসুলি আজাদ রহমান আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত ৩১ জানুয়ারি মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) উপপরিদর্শক শামীম আহমেদ আদালতে সম্পূরক অভিযোগপত্র (চার্জশিট) দাখিল করেন। তদন্ত কর্মকর্তা সম্পূরক চার্জশিটে নিখিল ধরকে ‘পলাতক’ দেখিয়েছেন এবং কোনো আদালত থেকে জামিন না নেওয়ায় তাঁর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির জন্য আদালতে আবেদন করেন।
অবশ্য গত বছরের ১৬ নভেম্বর এই তদন্ত কর্মকর্তা অধ্যাপক নিখিলকে মামলা থেকে অব্যাহতি দিয়ে চার্জশিট দাখিল করেন। তদন্ত কর্মকর্তা তখন বলেছিলেন, নিখিল ধর দেলোয়ার হোসেনের কাছ থেকে মুদ্রিত প্রশ্নপত্রের কোনো কপি পাননি। দেলোয়ার হোসেন তাঁর স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে এ কথা জানান।
তদন্ত কর্মকর্তা আরও বলেন, তিনি অভিযুক্ত দেলোয়ার হোসেনের স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি যাচাই-বাছাই করে প্রশ্নপত্র ফাঁস ঘটনায় অধ্যাপক নিখিল ধরের জড়িত থাকার কোনো প্রমাণ বা অভিযোগ পাননি।
কিন্তু দেখা যায়, ব্যাংক নিয়োগ পরীক্ষার প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় গ্রেপ্তার এক ব্যক্তির স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দিতে অধ্যাপক নিখিলের নাম উঠে আসে। ওই ঘটনার পর ২০২১ সালের ২১ নভেম্বর শিল্প ও উৎপাদন প্রকৌশল বিভাগের চেয়ারম্যান পদ এবং পরীক্ষাসংক্রান্ত দায়িত্ব থেকে নিখিল ধরকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।
এ ঘটনার পর আদালত নথি পর্যালোচনা করে দেখতে পান, একজন আসামির জবানবন্দিতে নিখিলের নাম উঠে এসেছে। তখন আদালত তদন্ত কর্মকর্তাকে সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করার নির্দেশ দেন। আদালতের নির্দেশনা অনুযায়ী তদন্ত কর্মকর্তা সম্পূরক চার্জশিট দাখিল করেন।
২০২১ সালের ৬ নভেম্বর ৫ ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষায় প্রশ্নপত্র ফাঁসের ঘটনায় এ পর্যন্ত ৫ ব্যাংকার ও আহসানউল্লাহ্ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের ৩ কর্মকর্তাসহ ১১ জনকে গ্রেপ্তার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ (ডিবি)। এর মধ্যে ৮ জনই স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়ে প্রশ্নপত্র ফাঁসের দায় স্বীকার করেছেন।
২০২১ সালের ৬ নভেম্বর আহসানউল্লাহ্ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় ৫টি রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাংকের নিয়োগ পরীক্ষার আয়োজন করে। পরীক্ষা শেষ হওয়ার আগেই উত্তরসহ প্রশ্নপত্রের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়ে। প্রাথমিকভাবে বাংলাদেশ ব্যাংক তাৎক্ষণিক কোনো তদন্ত ছাড়াই প্রশ্নপত্র ফাঁসের অভিযোগটি উপেক্ষা করে।
পরে বিভিন্ন গণমাধ্যমে প্রশ্নপত্র ফাঁসের খবর প্রকাশিত হওয়ায় পরীক্ষা বাতিল করা হয়। পরে ব্যাংক কর্তৃপক্ষ এ বিষয়ে মামলা দায়ের করে।
বিএনপিসমর্থিত কুড়িগ্রাম জেলা জাতীয়তাবাদী আইনজীবী পরিষদের সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট বজলুর রশিদকে জেলা দায়রা ও জজ আদালতের নতুন পাবলিক প্রসিকিউটর (পিপি) হিসেবে নিয়োগ দিয়েছে সরকার।
৬ ঘণ্টা আগেবগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার আড়িয়া ইউনিয়নের নয়মাইল বাসস্ট্যান্ড এলাকায় মেসার্স মণ্ডল ট্রেডার্স নামের একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে ৮০ হাজার টাকা জরিমানা করেছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত। আজ মঙ্গলবার বিকেলে এ অভিযান চালায় উপজেলা প্রশাসন।
৬ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় করার দাবিতে দুই দিন ধরে চলা আন্দোলন স্থগিতের ঘোষণা দিয়েছেন রাজধানীর মহাখালীতে অবস্থিত সরকারি তিতুমীর কলেজের শিক্ষার্থীরা। আন্দোলনকারীদের দাবির সম্ভাব্যতা যাচাইয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয় কমিটি গঠন করবে, এমন আশ্বাসে চলমান কর্মসূচি স্থগিত করেন তাঁরা।
৬ ঘণ্টা আগেরাজধানীর উত্তরার শহীদ মনসুর আলী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গতকাল মঙ্গলবার হামলা-ভাঙচুর ও লুটপাটের অভিযোগ উঠেছে। এতে বাধা দিতে গেলে প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, মহাব্যবস্থাপক (অপারেশনস), ছাত্রসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। হামলায় এক ছাত্র আহতের ঘটনায় শিক্ষার্থীরা বিক্ষোভ করেছেন
৬ ঘণ্টা আগে