সৌগত বসু, ঢাকা
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের আরেকটি র্যাম্প খুলছে শিগগিরই। এতে এক্সপ্রেসওয়ে থেকে যানবাহন কারওয়ান বাজারের সড়কে নামতে পারবে। ঢাকা মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তারা ইতিমধ্যে র্যাম্পটি পরিদর্শন করে কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন এক্সপ্রেসওয়ে কর্তৃপক্ষকে।
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক এ এইচ এম এস আকতার আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করে গতকাল সোমবার বলেন, চলতি মাসের ১৫ তারিখের আগেই র্যাম্পটি খুলে দেওয়া হবে।
গতকাল গিয়ে দেখা যায়, এক্সপ্রেসওয়ে থেকে এই র্যাম্প কারওয়ান বাজারে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএফডিসি) প্রধান ফটকের সামনে নেমেছে। র্যাম্পের নির্মাণকাজ শেষ। সড়ক ও ফুটপাতের মাঝখানে দেয়াল ঢালাই চলছে। সেখানে দায়িত্বরত নিরাপত্তা সহকারী বুলবুল আহমেদ বলেন, গত মাসেই (ফেব্রুয়ারি) কাজ শেষ হয়েছে। চলতি মাসে এটি খুলে দেওয়া হবে।
এর মধ্য দিয়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ১৬তম র্যাম্প খুলবে। এর আগে বিমানবন্দরসংলগ্ন কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত ওঠানামা মিলিয়ে ১৫টি র্যাম্প খুলে দেওয়া হয়েছে। পুরো এক্সপ্রেসওয়েতে ওঠানামার সংযোগ সড়ক থাকবে মোট ৩১টি। কাওলা থেকে যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালী পর্যন্ত এই এক্সপ্রেসওয়ের মূল দৈর্ঘ্য ১৯ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার। তবে ৩১টি র্যাম্পসহ মোট দৈর্ঘ্য হবে ৪৬ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার।
ট্রাফিক বিভাগ বলছে, এক্সপ্রেসওয়ে থেকে যানবাহন নামার কারণে এখন ফার্মগেট ও ইন্দিরা রোডে চাপ রয়েছে। কারওয়ান বাজারের র্যাম্প খুলে দিলে মতিঝিল ও দক্ষিণমুখী যান তখন এই র্যাম্প ব্যবহার করবে। এতে ফার্মগেট ও ইন্দিরা রোডের চাপের বড় অংশ কারওয়ান বাজার ও আশপাশের সড়কে চলে আসবে।
ট্রাফিক পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার মোস্তাক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কারওয়ান বাজারের র্যাম্প চালু হলে আশপাশের সড়কে যানবাহনের চাপ বাড়বে। এখানে ওঠার একটি সংযোগ সড়ক চালু হলে যানজট কম হবে। ট্রাফিক বিভাগের কয়েকজন কর্মকর্তা র্যাম্পটি পরিদর্শন করার পর তাঁরা কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন এক্সপ্রেসওয়ে কর্তৃপক্ষকে। সেগুলো নিয়ে কাজ চলছে। পর্যবেক্ষণের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এক্সপ্রেসওয়ের ওপরে মিড আইল্যান্ড (সড়ক বিভাজক) অনেক নিচু হয়েছে। এতে গাড়ি চাইলে বিভাজক পেরিয়ে উল্টো পথে যেতে পারবে, যা চলাচলে সমস্যা সৃষ্টি করবে। এ জন্য বিভাজক উঁচু করতে বলা হয়েছে। যেখানে ইউ টার্ন আছে, সেটি বন্ধ করে অন্যত্র করতে বলা হয়েছে।
গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর এই মেগা প্রকল্প উদ্বোধন করা হয়। ৩ সেপ্টেম্বর এক্সপ্রেসওয়ের কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত ১১ দশমিক ৫ কিলোমিটার অংশ যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। এই অংশে ১৫টি র্যাম্প আছে।
প্রকল্প পরিচালক এ এইচ এম এস আকতার বলেন, এ পর্যন্ত অ্যালিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ৭৩ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। বর্তমানে হাতিরঝিল ও পান্থকুঞ্জ অংশে কাজ চলছে। এখানে সোনারগাঁও হোটেলের পাশে একটা ওঠার সংযোগ সড়ক হবে।
প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, খুলে দেওয়ার পর থেকে গতকাল ৪ মার্চ সকাল ৬টা পর্যন্ত ৬০ লাখ ৭৫ হাজার ৩৮টি যানবাহন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করেছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৪৯ কোটি ৬৫ লাখ ৬১ হাজার টাকা। জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক বলেন, আপাতত টোল বাড়ানোর পরিকল্পনা তাঁদের নেই। তবে পুরোপুরি চালু হলে টোল বাড়তে পারে।
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের আরেকটি র্যাম্প খুলছে শিগগিরই। এতে এক্সপ্রেসওয়ে থেকে যানবাহন কারওয়ান বাজারের সড়কে নামতে পারবে। ঢাকা মহানগর পুলিশের ট্রাফিক বিভাগের কর্মকর্তারা ইতিমধ্যে র্যাম্পটি পরিদর্শন করে কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন এক্সপ্রেসওয়ে কর্তৃপক্ষকে।
ঢাকা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের প্রকল্প পরিচালক এ এইচ এম এস আকতার আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করে গতকাল সোমবার বলেন, চলতি মাসের ১৫ তারিখের আগেই র্যাম্পটি খুলে দেওয়া হবে।
গতকাল গিয়ে দেখা যায়, এক্সপ্রেসওয়ে থেকে এই র্যাম্প কারওয়ান বাজারে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র উন্নয়ন করপোরেশনের (বিএফডিসি) প্রধান ফটকের সামনে নেমেছে। র্যাম্পের নির্মাণকাজ শেষ। সড়ক ও ফুটপাতের মাঝখানে দেয়াল ঢালাই চলছে। সেখানে দায়িত্বরত নিরাপত্তা সহকারী বুলবুল আহমেদ বলেন, গত মাসেই (ফেব্রুয়ারি) কাজ শেষ হয়েছে। চলতি মাসে এটি খুলে দেওয়া হবে।
এর মধ্য দিয়ে এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ১৬তম র্যাম্প খুলবে। এর আগে বিমানবন্দরসংলগ্ন কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত ওঠানামা মিলিয়ে ১৫টি র্যাম্প খুলে দেওয়া হয়েছে। পুরো এক্সপ্রেসওয়েতে ওঠানামার সংযোগ সড়ক থাকবে মোট ৩১টি। কাওলা থেকে যাত্রাবাড়ীর কুতুবখালী পর্যন্ত এই এক্সপ্রেসওয়ের মূল দৈর্ঘ্য ১৯ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার। তবে ৩১টি র্যাম্পসহ মোট দৈর্ঘ্য হবে ৪৬ দশমিক ৭৩ কিলোমিটার।
ট্রাফিক বিভাগ বলছে, এক্সপ্রেসওয়ে থেকে যানবাহন নামার কারণে এখন ফার্মগেট ও ইন্দিরা রোডে চাপ রয়েছে। কারওয়ান বাজারের র্যাম্প খুলে দিলে মতিঝিল ও দক্ষিণমুখী যান তখন এই র্যাম্প ব্যবহার করবে। এতে ফার্মগেট ও ইন্দিরা রোডের চাপের বড় অংশ কারওয়ান বাজার ও আশপাশের সড়কে চলে আসবে।
ট্রাফিক পুলিশের তেজগাঁও বিভাগের উপকমিশনার মোস্তাক আহমেদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, কারওয়ান বাজারের র্যাম্প চালু হলে আশপাশের সড়কে যানবাহনের চাপ বাড়বে। এখানে ওঠার একটি সংযোগ সড়ক চালু হলে যানজট কম হবে। ট্রাফিক বিভাগের কয়েকজন কর্মকর্তা র্যাম্পটি পরিদর্শন করার পর তাঁরা কিছু পর্যবেক্ষণ দিয়েছেন এক্সপ্রেসওয়ে কর্তৃপক্ষকে। সেগুলো নিয়ে কাজ চলছে। পর্যবেক্ষণের বিষয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এক্সপ্রেসওয়ের ওপরে মিড আইল্যান্ড (সড়ক বিভাজক) অনেক নিচু হয়েছে। এতে গাড়ি চাইলে বিভাজক পেরিয়ে উল্টো পথে যেতে পারবে, যা চলাচলে সমস্যা সৃষ্টি করবে। এ জন্য বিভাজক উঁচু করতে বলা হয়েছে। যেখানে ইউ টার্ন আছে, সেটি বন্ধ করে অন্যত্র করতে বলা হয়েছে।
গত বছরের ২ সেপ্টেম্বর এই মেগা প্রকল্প উদ্বোধন করা হয়। ৩ সেপ্টেম্বর এক্সপ্রেসওয়ের কাওলা থেকে ফার্মগেট পর্যন্ত ১১ দশমিক ৫ কিলোমিটার অংশ যান চলাচলের জন্য খুলে দেওয়া হয়। এই অংশে ১৫টি র্যাম্প আছে।
প্রকল্প পরিচালক এ এইচ এম এস আকতার বলেন, এ পর্যন্ত অ্যালিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের ৭৩ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে। বর্তমানে হাতিরঝিল ও পান্থকুঞ্জ অংশে কাজ চলছে। এখানে সোনারগাঁও হোটেলের পাশে একটা ওঠার সংযোগ সড়ক হবে।
প্রকল্প সূত্রে জানা যায়, খুলে দেওয়ার পর থেকে গতকাল ৪ মার্চ সকাল ৬টা পর্যন্ত ৬০ লাখ ৭৫ হাজার ৩৮টি যানবাহন এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে ব্যবহার করেছে। এতে টোল আদায় হয়েছে ৪৯ কোটি ৬৫ লাখ ৬১ হাজার টাকা। জানতে চাইলে প্রকল্প পরিচালক বলেন, আপাতত টোল বাড়ানোর পরিকল্পনা তাঁদের নেই। তবে পুরোপুরি চালু হলে টোল বাড়তে পারে।
বেতন পেয়ে কারখানার এক শ্রমিক আলমগীর বলেন, আগামী রোববারের মধ্যে বেতন দেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিকাশ অ্যাকাউন্টে বেতন পেয়ে গেছি। আমাদের মালিকপক্ষ কথা দিয়ে কথা রেখেছেন। আমরা সবাই খুশি।
৬ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
৪১ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
৪১ মিনিট আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
৪২ মিনিট আগে