সাভার (ঢাকা) প্রতিনিধি
রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে টিসিবির পণ্য নেওয়া অত্যন্ত অপমানজনক বলে মন্তব্য করেছেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আজ বুধবার দুপুরে সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
এ সময় জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আমলে ১৯৭৪ সালে ৩ লাখ লোকের মৃত্যু হয়েছিল অনাহারে। অথচ নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেনের হিসেব মতে তৎকালীন সময়ে সবচেয়ে বেশি খাদ্য উৎপাদন হয়েছিল। কেন? ভুল শাসন, সুশাসনের অভাব, অনাচার, দুর্নীতি। সে জন্য যার খাদ্য প্রয়োজন তাঁদের কাছে খাদ্য পৌঁছাতে পারেনি। আজকে আবার দুর্ভিক্ষের মতো চলছে। এখন অবশ্য অনাহারে কেউ নেই। এটা পরিষ্কার করে বলতে চাই এখন কেউ অনাহারে নেই। রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে টিসিবির পণ্য নেওয়া অত্যন্ত অপমানজনক। আমি বারেবারে বলেছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি রেশনিং করেন। সিন্ডিকেট না ভাংতে পারলে ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য বাড়বে।’
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে জাফরুল্লাহ বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জামিন পাওয়া তাঁর মানবিক অধিকার, নৈতিক অধিকার। এই হাইকোর্টেই আছে খুনের মামলা। এক রিকশাওয়ালা তাঁর স্ত্রীকে জবাই করায় তাঁর ফাঁসি হয়েছিল। তারপরেও কয়েক সপ্তাহের জন্য তাঁর জামিন হয়েছিল। খালেদা জিয়া তো কাউকে জবাই করেননি। আমি মনে করি ন্যায়ের খাতিরে খালেদা জিয়ার জামিন দেওয়া উচিত এবং তাঁর বেরিয়ে আসা উচিত।’
খালেদা জিয়ার জামিন চাইছেন কিন্তু মির্জা ফখরুল কিছুদিন আগে বলেছিলেন, জাফরুল্লাহ বিএনপির কেউ না। এ ব্যাপারে আপনি কি বলতে চান? এমন প্রশ্নের জবাবে জাফুরুল্লাহ বলেন, ‘মির্জা ফখরুল কি বলেছেন তাতে তো আমার কিছু করণীয় নাই। তাঁরা যদি হারিগিরি করতে চান, আমি কি বলব! আমি বলতে চাই, আন্দোলন করে দলীয় সরকারের অবসান ঘটাতে হবে। নির্বাচনে সবাইকে অংশ নিতে হবে। নির্বাচন কমিশনকে তাঁদের মেরুদণ্ড সোজা করে ন্যায়ের পাশে দাঁড়াতে হবে। তাঁরা যদি তা ডেলিভারি করতে না পারেন তাঁদের পদত্যাগ করা উচিত হবে।’
গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনী উৎসবে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডা. জাফরুল্লাহ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, গবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন, বিশিষ্ট অণুজীব বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সিইও ডা. মনজুর কাদির আহমেদ, জাতিসংঘ জনসংখ্যা পুরস্কারে ভূষিত প্রথম বাংলাদেশি নারী ডা. হালিদা হানুম আক্তার, আলোকচিত্রশিল্পী হাসান সাইফুদ্দীন চন্দন, ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে উপস্থাপিত প্রথম বাংলাদেশি আলোকচিত্রশিল্পী কে. এম আসাদ।
রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে টিসিবির পণ্য নেওয়া অত্যন্ত অপমানজনক বলে মন্তব্য করেছেন জাফরুল্লাহ চৌধুরী। আজ বুধবার দুপুরে সাভারের গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি অনুষ্ঠানে উপস্থিত হয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন গণ বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্যতম ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী।
এ সময় জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর আমলে ১৯৭৪ সালে ৩ লাখ লোকের মৃত্যু হয়েছিল অনাহারে। অথচ নোবেলজয়ী অমর্ত্য সেনের হিসেব মতে তৎকালীন সময়ে সবচেয়ে বেশি খাদ্য উৎপাদন হয়েছিল। কেন? ভুল শাসন, সুশাসনের অভাব, অনাচার, দুর্নীতি। সে জন্য যার খাদ্য প্রয়োজন তাঁদের কাছে খাদ্য পৌঁছাতে পারেনি। আজকে আবার দুর্ভিক্ষের মতো চলছে। এখন অবশ্য অনাহারে কেউ নেই। এটা পরিষ্কার করে বলতে চাই এখন কেউ অনাহারে নেই। রাস্তার ওপর দাঁড়িয়ে টিসিবির পণ্য নেওয়া অত্যন্ত অপমানজনক। আমি বারেবারে বলেছি, মাননীয় প্রধানমন্ত্রী আপনি রেশনিং করেন। সিন্ডিকেট না ভাংতে পারলে ধনী-দরিদ্রের বৈষম্য বাড়বে।’
সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে জাফরুল্লাহ বলেন, ‘খালেদা জিয়ার জামিন পাওয়া তাঁর মানবিক অধিকার, নৈতিক অধিকার। এই হাইকোর্টেই আছে খুনের মামলা। এক রিকশাওয়ালা তাঁর স্ত্রীকে জবাই করায় তাঁর ফাঁসি হয়েছিল। তারপরেও কয়েক সপ্তাহের জন্য তাঁর জামিন হয়েছিল। খালেদা জিয়া তো কাউকে জবাই করেননি। আমি মনে করি ন্যায়ের খাতিরে খালেদা জিয়ার জামিন দেওয়া উচিত এবং তাঁর বেরিয়ে আসা উচিত।’
খালেদা জিয়ার জামিন চাইছেন কিন্তু মির্জা ফখরুল কিছুদিন আগে বলেছিলেন, জাফরুল্লাহ বিএনপির কেউ না। এ ব্যাপারে আপনি কি বলতে চান? এমন প্রশ্নের জবাবে জাফুরুল্লাহ বলেন, ‘মির্জা ফখরুল কি বলেছেন তাতে তো আমার কিছু করণীয় নাই। তাঁরা যদি হারিগিরি করতে চান, আমি কি বলব! আমি বলতে চাই, আন্দোলন করে দলীয় সরকারের অবসান ঘটাতে হবে। নির্বাচনে সবাইকে অংশ নিতে হবে। নির্বাচন কমিশনকে তাঁদের মেরুদণ্ড সোজা করে ন্যায়ের পাশে দাঁড়াতে হবে। তাঁরা যদি তা ডেলিভারি করতে না পারেন তাঁদের পদত্যাগ করা উচিত হবে।’
গণ বিশ্ববিদ্যালয়ে একটি আলোকচিত্র প্রদর্শনী উৎসবে আমন্ত্রিত অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন ডা. জাফরুল্লাহ। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন, গবি উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আবুল হোসেন, বিশিষ্ট অণুজীব বিজ্ঞানী ড. বিজন কুমার শীল, গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের সিইও ডা. মনজুর কাদির আহমেদ, জাতিসংঘ জনসংখ্যা পুরস্কারে ভূষিত প্রথম বাংলাদেশি নারী ডা. হালিদা হানুম আক্তার, আলোকচিত্রশিল্পী হাসান সাইফুদ্দীন চন্দন, ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক ম্যাগাজিনের প্রচ্ছদে উপস্থাপিত প্রথম বাংলাদেশি আলোকচিত্রশিল্পী কে. এম আসাদ।
কুষ্টিয়ার দৌলতপুরে যৌথবাহিনী রাতভর অভিযান চালিয়ে আগ্নেয়াস্ত্র, গুলি, ককটেল, দেশীয় অস্ত্রসহ যুবদল, ছাত্রদল ও যুবলীগের তিন নেতাকে আটক করেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ২টা থেকে আজ শুক্রবার ভোর ৬টা পর্যন্ত উপজেলার পিয়ারপুর ও জগন্নাথপুর গ্রামে এই অভিযান চালানো হয়।
৩ মিনিট আগেবগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় গৃহবধূ উম্মে সালমাকে হত্যার পর ডিপ ফ্রিজে রাখার ঘটনাটি নতুন মোড় নিয়েছে। উম্মে সালমার ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমানকে গ্রেপ্তারের পর এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত বলে দাবি করেছিল র্যাব। তবে পুলিশ বলছে, ওই বাড়ির ভাড়াটিয়ারা এ হত্যা ঘটিয়েছেন।
২২ মিনিট আগেনিহত ফয়সাল খান শুভ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর এলাকার মো. সেলিম খানের ছেলে। তিনি কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করে নগরীর কেওয়াটখালী পাওয়ার হাউজ রোডে বোন জামাইয়ের বাসায় থেকে চাকরির জন্য চেষ্টা করছিলেন।
৩২ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার সময় ছুরিকাঘাতে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী এ কে এম আব্দুর রশিদকে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় হাজারীবাগ মডেল থানায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।
২ ঘণ্টা আগে