নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) কর্মকর্তাদের ‘খুনি’ আখ্যা দিয়ে টাঙানো ব্যানার নামিয়ে ফেলা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ব্যানার নামানো হয়েছে বলে জানান ডিএইর মহাপরিচালক মো. ছাইফুল আলম।
ছাইফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সবাই ডিএইর কর্মকর্তা, তাদের খুনি আখ্যা দিয়ে ব্যানার লাগানো ঠিক হয়নি। কেউ যদি দোষী হয়, সেটা বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্ধারণ হবে। বিষয়টি আমাদের নজরে আসার পর, ওই ব্যানার নামানো হয়েছে।’
গতকাল সোমবার ভোরে ডিএইর প্রবেশমুখেই দুটি বিশাল ব্যানার ঝুলিয়ে রাখা হয়। ব্যানারে লেখা ছিল, ‘বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে খুনের সঙ্গে জড়িত ও খুনি আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মা।’ ছবিতে থাকা কর্মকর্তাদের চাকরি থেকে বহিষ্কার ও গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়।
ব্যানারে আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক, ডিএইর সাবেক দুজন মহাপরিচালকসহ ৩৯ জনের ছবি দেওয়া হয়। এতে তুলনামূলক বড় প্রকল্পের পিডি, ডিপিডি ও গুরুত্বপূর্ণ পদের কর্মকর্তারা ছিলেন।
ডিএইর পরিচালকদের মধ্যে খায়রুল আলম প্রিন্সের নাম ছিল। প্রকল্প পরিচালকদের মধ্যে ছিলেন—পার্টানার প্রকল্পের পরিচালক মো. মিজানুর রহমান, কৃষি আবহাওয়া তথ্য পদ্ধতি উন্নতকরণ প্রকল্পের পরিচালক মো. শাহ কামাল খান, সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের পরিচালক মোহাম্মদ সফিঊজ্জামান, লেবু জাতীয় ফসলের সম্প্রসারণ, ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের পরিচালক ফারুক আহমদ, কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাইজে স্থাপিত উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ ল্যাবরেটরিকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ল্যাবরেটরিতে রূপান্তর প্রকল্পের পরিচালক এস, এম, খালিদ সাইফুল্লাহ, কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক মোখলেছুর রহমান প্রমুখ।
ব্যানারের তালিকায় থাকা ব্যক্তিরা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের দু-একজন ছাড়া বেশির ভাগ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী। ডিএইর কয়েকজন কর্মকর্তা অভিযোগ করেন, বিগত সরকারের সুবিধাভোগী কয়েকজন পিডির নাম ও ছবি ব্যানারে আসেনি। তাঁদের কেউ কেউ রাজনৈতিক পরিচয় বদল করেছেন। কেউ আর্থিক সুবিধা দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছেন। আবার অনেকের রাজনৈতিক তৎপরতা না থাকা সত্ত্বেও ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের কারণে তাদের জড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার আজকের পত্রিকার শেষ পাতায়’ পিডি হতে মরিয়া খামারবাড়ির কর্মকর্তারা’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ওই সংবাদে কৃষিসচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান বলেছেন, কর্মকর্তাদের খুনি আখ্যা দিয়ে ব্যানার টাঙানো শিষ্টাচারবহির্ভূত কাজ।
রাজধানীর খামারবাড়িতে কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের (ডিএই) কর্মকর্তাদের ‘খুনি’ আখ্যা দিয়ে টাঙানো ব্যানার নামিয়ে ফেলা হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে কর্তৃপক্ষের নির্দেশে ব্যানার নামানো হয়েছে বলে জানান ডিএইর মহাপরিচালক মো. ছাইফুল আলম।
ছাইফুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘সবাই ডিএইর কর্মকর্তা, তাদের খুনি আখ্যা দিয়ে ব্যানার লাগানো ঠিক হয়নি। কেউ যদি দোষী হয়, সেটা বিচারিক প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নির্ধারণ হবে। বিষয়টি আমাদের নজরে আসার পর, ওই ব্যানার নামানো হয়েছে।’
গতকাল সোমবার ভোরে ডিএইর প্রবেশমুখেই দুটি বিশাল ব্যানার ঝুলিয়ে রাখা হয়। ব্যানারে লেখা ছিল, ‘বৈষম্য বিরোধী ছাত্র আন্দোলনে খুনের সঙ্গে জড়িত ও খুনি আওয়ামী লীগের প্রেতাত্মা।’ ছবিতে থাকা কর্মকর্তাদের চাকরি থেকে বহিষ্কার ও গ্রেপ্তারের দাবি জানানো হয়।
ব্যানারে আওয়ামী লীগ সরকারের সাবেক কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক, ডিএইর সাবেক দুজন মহাপরিচালকসহ ৩৯ জনের ছবি দেওয়া হয়। এতে তুলনামূলক বড় প্রকল্পের পিডি, ডিপিডি ও গুরুত্বপূর্ণ পদের কর্মকর্তারা ছিলেন।
ডিএইর পরিচালকদের মধ্যে খায়রুল আলম প্রিন্সের নাম ছিল। প্রকল্প পরিচালকদের মধ্যে ছিলেন—পার্টানার প্রকল্পের পরিচালক মো. মিজানুর রহমান, কৃষি আবহাওয়া তথ্য পদ্ধতি উন্নতকরণ প্রকল্পের পরিচালক মো. শাহ কামাল খান, সমন্বিত ব্যবস্থাপনার মাধ্যমে কৃষি যান্ত্রিকীকরণ প্রকল্পের পরিচালক মোহাম্মদ সফিঊজ্জামান, লেবু জাতীয় ফসলের সম্প্রসারণ, ব্যবস্থাপনা ও উৎপাদন বৃদ্ধি প্রকল্পের পরিচালক ফারুক আহমদ, কেন্দ্রীয় প্যাকিং হাইজে স্থাপিত উদ্ভিদ সঙ্গনিরোধ ল্যাবরেটরিকে আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন ল্যাবরেটরিতে রূপান্তর প্রকল্পের পরিচালক এস, এম, খালিদ সাইফুল্লাহ, কন্দাল ফসল উন্নয়ন প্রকল্পের পরিচালক মোখলেছুর রহমান প্রমুখ।
ব্যানারের তালিকায় থাকা ব্যক্তিরা শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের দু-একজন ছাড়া বেশির ভাগ বাংলাদেশ কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী। ডিএইর কয়েকজন কর্মকর্তা অভিযোগ করেন, বিগত সরকারের সুবিধাভোগী কয়েকজন পিডির নাম ও ছবি ব্যানারে আসেনি। তাঁদের কেউ কেউ রাজনৈতিক পরিচয় বদল করেছেন। কেউ আর্থিক সুবিধা দিয়ে পরিস্থিতি সামাল দিয়েছেন। আবার অনেকের রাজনৈতিক তৎপরতা না থাকা সত্ত্বেও ব্যক্তিগত দ্বন্দ্বের কারণে তাদের জড়ানো হয়েছে।
মঙ্গলবার আজকের পত্রিকার শেষ পাতায়’ পিডি হতে মরিয়া খামারবাড়ির কর্মকর্তারা’ শিরোনামে একটি সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। ওই সংবাদে কৃষিসচিব ড. মোহাম্মদ এমদাদ উল্লাহ মিয়ান বলেছেন, কর্মকর্তাদের খুনি আখ্যা দিয়ে ব্যানার টাঙানো শিষ্টাচারবহির্ভূত কাজ।
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
৩ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
৩ মিনিট আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
৩ মিনিট আগেবাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অভিবাসন, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে যাত্রা করা নাগরিকদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশের কনস্যুলেট এবং দূতাবাস কার্যক্রম না থাকায় নাগরিকদের অন্য দেশ অভিমুখী হতে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে