নিজস্ব প্রতিবেদক,ঢাকা
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, চামড়া শিল্পকে বাঁচাতে হলে পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। চামড়া শিল্পে মান মাত্রায় কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। চামড়া শিল্প পরিবেশবান্ধব না হলে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে না।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানী আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত ‘ন্যাশনাল হাই-লেভেল ডায়লগ ফর গ্রিনিং দ্যা ট্যানারি অ্যান্ড লেদার সেক্টর’ শীর্ষক উচ্চপর্যায়ের জাতীয় সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
চামড়া শিল্প লাভজনক করতে কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার বা সিইটিপি নতুন করে তৈরির আহ্বান জানিয়ে সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, নদী মারা গেলে এ ক্ষতি কোনো কিছু দিয়েই পূরণ হওয়ার নয়। পানিতে বিওডি ৩০ এর মধ্যে থাকতে হয়, ধলেশ্বরীর পানিতে আছে চার গুণের বেশি। হেভি মেটাল ২ গুণের বেশি। এতে মানুষের ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ সকল ক্ষতির দায় কে নেবে? ব্লেম গেম করা যাবে না। সমস্যার অংশ না হয়ে সমাধান করতে হবে। যাত্রা নতুনভাবে করতে হবে। ভুল থেকে শিখতে হবে। বাংলাদেশ অনেক ক্ষেত্রেই রোল মডেল, চামড়া শিল্পেও রোল মডেল হতে চাই। অর্থনীতিকে পরিবেশবান্ধব করা আমাদের অগ্রাধিকার। সরকার প্রয়োজনীয় সহায়তা করবে।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির প্রাক্তন ভাইস চ্যান্সেলর এবং যৌথ নদী কমিশনের সদস্য প্রফেসর ইমেরিটাস ড. আইনুন নিশাত বলেন, ‘আমাদের কুষ্টিয়ার ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়ার মান পৃথিবীজুড়ে সর্বোত্তম। কিন্তু আমরা কী মান অনুযায়ী সর্বোত্তম দাম পাই? সর্বোত্তম পণ্য তৈরি করতে পারি? উত্তর হচ্ছে না।’
চামড়া শিল্পের বর্জ্য নিয়ে তিনি বলেন, ‘চামড়া প্রক্রিয়াজাত করার সময় দুই ধরনের বর্জ্য পাওয়া যায়। এক হলো কঠিন ও দুই হলো তরল বর্জ্য। এই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়েই তো গন্ডগোল। এই তরল বর্জ্য শোধনের জন্য ইটিপির ব্যাপার আছে। আমার ব্যক্তিগত মত হচ্ছে রাষ্ট্র যদি ইটিপি করে দেয় তাহলে চামড়া শিল্পের মালিকদের সেটার সঠিক ব্যবহার করতে হবে।’
সংলাপে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা, ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, বিসিকের চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. ফাহমিদা খানম এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মিনিস্টার কাউন্সেলর ও হেড অব ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন ড. মিশাল ক্রেজা প্রমুখ।
এই সংলাপে ট্যানারি ও চামড়া খাতের বিভিন্ন স্টেকহোল্ডার, পরিবেশবিদ এবং সরকারি প্রতিনিধিরা অংশ নেন এবং খাতটিকে আরও পরিবেশবান্ধব করার জন্য বিভিন্ন প্রস্তাবনা ও সুপারিশ পেশ করেন।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাবের হোসেন চৌধুরী বলেছেন, চামড়া শিল্পকে বাঁচাতে হলে পরিবেশবান্ধব বিনিয়োগ বাড়াতে হবে। চামড়া শিল্পে মান মাত্রায় কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। চামড়া শিল্প পরিবেশবান্ধব না হলে রপ্তানি আয়ের লক্ষ্যমাত্রা পূরণ হবে না।
আজ বৃহস্পতিবার রাজধানী আগারগাঁওয়ে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্রে অনুষ্ঠিত ‘ন্যাশনাল হাই-লেভেল ডায়লগ ফর গ্রিনিং দ্যা ট্যানারি অ্যান্ড লেদার সেক্টর’ শীর্ষক উচ্চপর্যায়ের জাতীয় সংলাপে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশমন্ত্রী এসব কথা বলেন।
চামড়া শিল্প লাভজনক করতে কেন্দ্রীয় বর্জ্য শোধনাগার বা সিইটিপি নতুন করে তৈরির আহ্বান জানিয়ে সাবের হোসেন চৌধুরী বলেন, নদী মারা গেলে এ ক্ষতি কোনো কিছু দিয়েই পূরণ হওয়ার নয়। পানিতে বিওডি ৩০ এর মধ্যে থাকতে হয়, ধলেশ্বরীর পানিতে আছে চার গুণের বেশি। হেভি মেটাল ২ গুণের বেশি। এতে মানুষের ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এ সকল ক্ষতির দায় কে নেবে? ব্লেম গেম করা যাবে না। সমস্যার অংশ না হয়ে সমাধান করতে হবে। যাত্রা নতুনভাবে করতে হবে। ভুল থেকে শিখতে হবে। বাংলাদেশ অনেক ক্ষেত্রেই রোল মডেল, চামড়া শিল্পেও রোল মডেল হতে চাই। অর্থনীতিকে পরিবেশবান্ধব করা আমাদের অগ্রাধিকার। সরকার প্রয়োজনীয় সহায়তা করবে।
ব্র্যাক ইউনিভার্সিটির প্রাক্তন ভাইস চ্যান্সেলর এবং যৌথ নদী কমিশনের সদস্য প্রফেসর ইমেরিটাস ড. আইনুন নিশাত বলেন, ‘আমাদের কুষ্টিয়ার ব্ল্যাক বেঙ্গল ছাগলের চামড়ার মান পৃথিবীজুড়ে সর্বোত্তম। কিন্তু আমরা কী মান অনুযায়ী সর্বোত্তম দাম পাই? সর্বোত্তম পণ্য তৈরি করতে পারি? উত্তর হচ্ছে না।’
চামড়া শিল্পের বর্জ্য নিয়ে তিনি বলেন, ‘চামড়া প্রক্রিয়াজাত করার সময় দুই ধরনের বর্জ্য পাওয়া যায়। এক হলো কঠিন ও দুই হলো তরল বর্জ্য। এই বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নিয়েই তো গন্ডগোল। এই তরল বর্জ্য শোধনের জন্য ইটিপির ব্যাপার আছে। আমার ব্যক্তিগত মত হচ্ছে রাষ্ট্র যদি ইটিপি করে দেয় তাহলে চামড়া শিল্পের মালিকদের সেটার সঠিক ব্যবহার করতে হবে।’
সংলাপে আরও বক্তব্য দেন বাংলাদেশে ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাষ্ট্রদূত চার্লস হোয়াইটলি, শিল্প মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিব জাকিয়া সুলতানা, ইনস্টিটিউট অব লেদার ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড টেকনোলজির পরিচালক প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মিজানুর রহমান, বিসিকের চেয়ারম্যান সঞ্জয় কুমার ভৌমিক, পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. ফাহমিদা খানম এবং ইউরোপীয় ইউনিয়নের মিনিস্টার কাউন্সেলর ও হেড অব ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন ড. মিশাল ক্রেজা প্রমুখ।
এই সংলাপে ট্যানারি ও চামড়া খাতের বিভিন্ন স্টেকহোল্ডার, পরিবেশবিদ এবং সরকারি প্রতিনিধিরা অংশ নেন এবং খাতটিকে আরও পরিবেশবান্ধব করার জন্য বিভিন্ন প্রস্তাবনা ও সুপারিশ পেশ করেন।
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে