টঙ্গী (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের টঙ্গীতে চারটি পোশাক কারখানায় দিনভর শ্রমিক বিক্ষোভের ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত কারখানাগুলোতে দফায় দফায় চলে শ্রমিক বিক্ষোভের ঘটনা।
সকাল ৮টা থেকে টঙ্গীর চেরাগ আলী এলাকায় কারখানার সামনে ১৪ দফা দাবিতে ন্যাশনাল পলিমার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা বিক্ষোভ করে।
শ্রমিকদের দাবিগুলো হলো, নির্বাহী পরিচালকের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করে ব্যবস্থা গ্রহণ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন না করা, প্রতি বছর বেতনের ১০% হারে ইনক্রিমেন্ট প্রদান, শ্রমিকদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রদান, বার্ষিক ছুটির টাকা প্রদান, ক্যাজুয়াল শ্রমিকদের বেতন অন্যান্য প্লাস্টিক কারখানার সঙ্গে তুলনা করে সমন্বয় করা, শ্রমিক সংগঠন তৈরি ও শ্রমিকের চাকরিচ্যুত বা পৃথকীকরণের ক্ষেত্রে শ্রম আইনের ধারা অনুসরণ।
বেলা ৪টার দিকে শ্রমিকদের দাবিগুলো নিয়ে কারখানা মালিকের সঙ্গে আলোচনা করে শিল্প-পুলিশ। পরে কারখানা মালিক দাবি মেনে নিলে শ্রমিকেরা চলে যান।
সকাল সাড়ে ৯টার দিকে গত আগস্টের পাওনা বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ ও কর্মবিরতি পালন করেছেন টঙ্গীর সাতাইশ বাগানবাড়ি এলাকার প্রিন্স জ্যাকার্ড সোয়েটার লিমিটেডের শ্রমিকেরা। দিনভর কারখানায় উৎপাদন কাজ বন্ধ রেখে এই কর্মবিরতি পালন করেন তাঁরা। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শ্রমিকেরা কারখানা ছেড়ে চলে যান।
বিকেলে টঙ্গীর মেঘনা রোড এলাকায় এমট্রানেট গ্রুপের দুটি প্রতিষ্ঠান, গার্মেন্টস এক্সপোর্ট ভিলেজ লিমিটেড ও ব্রাভো অ্যাপারেলস লিমিটেড কারখানার শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ১৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ করেন। তাঁদের দাবিগুলো হলো, প্রতি মাসের ৩ থেকে ৭ তারিখের মধ্যে শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন প্রদান, সকল শ্রমিক ও কর্মকর্তার বেতন ১৫% বৃদ্ধিসহ ১ হাজার টাকা হাজিরা বোনাস, সকল শ্রমিকের বার্ষিক ১৮ দিনের ছুটির টাকা, সার্ভিস বিল, টিফিন বিল ৫০ টাকা, নাইট বিল ২০০ টাকা নির্ধারণ, আন্দোলনকারী কোনো শ্রমিক কর্মচারীদের চাকরি থেকে বহিষ্কার না করাসহ ১৩ দফা।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শ্রমিকদের ১৩ দফা দাবি নিয়ে শিল্প-পুলিশ কারখানার মালিকের সঙ্গে আলোচনা করে। কিন্তু শ্রমিকদের দাবি মেনে নেননি কারখানা মালিক।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাজীপুর শিল্প পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে শিল্প-পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে। শ্রমিকদের দাবি আদায়ের আশ্বাস দেওয়া হয়। শ্রমিক-মালিক উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনার পর ন্যাশনাল পলিমার কারখানায় শ্রমিকেরা আন্দোলন প্রত্যাহার করে নিয়েছে। প্রিন্স জ্যাকার্ড সোয়েটার লিমিটেড কারখানার শ্রমিকেরা আজ চলে যায়। এমট্রানেট গ্রুপের দুটি কারখানার শ্রমিকদের দাবি নিয়ে কারখানার মালিকের সঙ্গে আলোচনা করেছি। মালিক দাবি মেনে নেননি।’
গাজীপুরের টঙ্গীতে চারটি পোশাক কারখানায় দিনভর শ্রমিক বিক্ষোভের ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত কারখানাগুলোতে দফায় দফায় চলে শ্রমিক বিক্ষোভের ঘটনা।
সকাল ৮টা থেকে টঙ্গীর চেরাগ আলী এলাকায় কারখানার সামনে ১৪ দফা দাবিতে ন্যাশনাল পলিমার ইন্ডাস্ট্রিজ লিমিটেড নামক কারখানার শ্রমিকেরা বিক্ষোভ করে।
শ্রমিকদের দাবিগুলো হলো, নির্বাহী পরিচালকের বিরুদ্ধে তদন্ত কমিটি গঠন করে ব্যবস্থা গ্রহণ পর্যন্ত দায়িত্ব পালন না করা, প্রতি বছর বেতনের ১০% হারে ইনক্রিমেন্ট প্রদান, শ্রমিকদের প্রভিডেন্ট ফান্ডের টাকা নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে প্রদান, বার্ষিক ছুটির টাকা প্রদান, ক্যাজুয়াল শ্রমিকদের বেতন অন্যান্য প্লাস্টিক কারখানার সঙ্গে তুলনা করে সমন্বয় করা, শ্রমিক সংগঠন তৈরি ও শ্রমিকের চাকরিচ্যুত বা পৃথকীকরণের ক্ষেত্রে শ্রম আইনের ধারা অনুসরণ।
বেলা ৪টার দিকে শ্রমিকদের দাবিগুলো নিয়ে কারখানা মালিকের সঙ্গে আলোচনা করে শিল্প-পুলিশ। পরে কারখানা মালিক দাবি মেনে নিলে শ্রমিকেরা চলে যান।
সকাল সাড়ে ৯টার দিকে গত আগস্টের পাওনা বেতনের দাবিতে বিক্ষোভ ও কর্মবিরতি পালন করেছেন টঙ্গীর সাতাইশ বাগানবাড়ি এলাকার প্রিন্স জ্যাকার্ড সোয়েটার লিমিটেডের শ্রমিকেরা। দিনভর কারখানায় উৎপাদন কাজ বন্ধ রেখে এই কর্মবিরতি পালন করেন তাঁরা। বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শ্রমিকেরা কারখানা ছেড়ে চলে যান।
বিকেলে টঙ্গীর মেঘনা রোড এলাকায় এমট্রানেট গ্রুপের দুটি প্রতিষ্ঠান, গার্মেন্টস এক্সপোর্ট ভিলেজ লিমিটেড ও ব্রাভো অ্যাপারেলস লিমিটেড কারখানার শ্রমিক, কর্মকর্তা ও কর্মচারীরা ১৩ দফা দাবিতে বিক্ষোভ করেন। তাঁদের দাবিগুলো হলো, প্রতি মাসের ৩ থেকে ৭ তারিখের মধ্যে শ্রমিক-কর্মচারীদের বেতন প্রদান, সকল শ্রমিক ও কর্মকর্তার বেতন ১৫% বৃদ্ধিসহ ১ হাজার টাকা হাজিরা বোনাস, সকল শ্রমিকের বার্ষিক ১৮ দিনের ছুটির টাকা, সার্ভিস বিল, টিফিন বিল ৫০ টাকা, নাইট বিল ২০০ টাকা নির্ধারণ, আন্দোলনকারী কোনো শ্রমিক কর্মচারীদের চাকরি থেকে বহিষ্কার না করাসহ ১৩ দফা।
বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে শ্রমিকদের ১৩ দফা দাবি নিয়ে শিল্প-পুলিশ কারখানার মালিকের সঙ্গে আলোচনা করে। কিন্তু শ্রমিকদের দাবি মেনে নেননি কারখানা মালিক।
এ বিষয়ে জানতে চাইলে গাজীপুর শিল্প পুলিশের সহকারী পুলিশ সুপার মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খবর পেয়ে শিল্প-পুলিশ ও সেনাবাহিনী গিয়ে শ্রমিকদের সঙ্গে কথা বলে। শ্রমিকদের দাবি আদায়ের আশ্বাস দেওয়া হয়। শ্রমিক-মালিক উভয় পক্ষের মধ্যে আলোচনার পর ন্যাশনাল পলিমার কারখানায় শ্রমিকেরা আন্দোলন প্রত্যাহার করে নিয়েছে। প্রিন্স জ্যাকার্ড সোয়েটার লিমিটেড কারখানার শ্রমিকেরা আজ চলে যায়। এমট্রানেট গ্রুপের দুটি কারখানার শ্রমিকদের দাবি নিয়ে কারখানার মালিকের সঙ্গে আলোচনা করেছি। মালিক দাবি মেনে নেননি।’
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
৩৭ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
১ ঘণ্টা আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে