নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
২০১৫ সালের বর্ষবরণের উৎসবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টিএসসি এলাকায় বেশ কয়েকজন নারীর শ্লীলতাহানির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ পিছিয়ে আগামী ২০মে তারিখ ধার্য করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর ভারপ্রাপ্ত বিচারক শাহাদাত হোসেন এই তারিখ ধার্য করেন।
ওই ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি মো. রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তিনি বলেন, ‘আজ সোমবার সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু কোনো সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে হাজির না হওয়ায় নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে।’
এই মামলায় মোট ৩৪ জন সাক্ষীর মধ্যে মাত্র ৯ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন। এই অবস্থায় গত বছর নভেম্বরে সাক্ষ্য গ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করেন ট্রাইব্যুনাল। মামলার রায়ের তারিখ ও ধার্য করা হয়। পরে সাক্ষীদের সাক্ষ্য এবং মামলার বর্ণনা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, আরও সাক্ষ্য গ্রহণের দরকার। গত ফেব্রুয়ারিতে ট্রাইব্যুনাল মামলাটি রায়ের পর্যায় থেকে উত্তোলন করে পুনরায় সাক্ষ্য গ্রহণের পর্যায়ে নিয়ে আসেন। এরপর আর কোনো সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে হাজির হননি।
২০১৫ সালের ওই ঘটনায় সেদিন সন্ধ্যায় শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে একটি মামলা করেন।
মামলার পর ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে আট লাঞ্ছনাকারীকে শনাক্ত করা হয়। তাদের ধরিয়ে দিতে এক লাখ টাকা করে পুরস্কারের ঘোষণাও দেন তৎকালীন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক।
অন্যদিকে মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় ডিবি পুলিশকে। ২০১৫ সালের ৯ ডিসেম্বর এ মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক দীপক কুমার দাস। প্রতিবেদনে আসামি খুঁজে না পাওয়ার কথা বলা হয়। তবে ওই প্রতিবেদন গ্রহণ না করে মামলাটি পুনরায় তদন্তের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দেন ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল।
২০১৬ সালের ১৫ ডিসেম্বর পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক আব্দুর রাজ্জাক ব্যবসায়ী কামালকে একমাত্র আসামি করে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০১৭ সালের ১৯ জুন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়, তদন্তে আট লাঞ্ছনাকারীর মধ্যে একজনকে খুঁজে পাওয়া গেছে। অন্য সাতজনকে খুঁজে না পাওয়ায় তাদের চার্জশিটে নাম অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হয়নি। তাদের খুঁজে পাওয়া গেলে সম্পূরক চার্জশিট দেওয়া হবে। কিন্তু গত ৯ বছরেও এই ধরনের কোনো সম্পূরক অভিযোগপত্র বা চার্জশিট দাখিল করা হয়নি।
২০১৫ সালের বর্ষবরণের উৎসবে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের (ঢাবি) টিএসসি এলাকায় বেশ কয়েকজন নারীর শ্লীলতাহানির ঘটনায় দায়ের করা মামলায় সাক্ষ্য গ্রহণের তারিখ পিছিয়ে আগামী ২০মে তারিখ ধার্য করা হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল-৮ এর ভারপ্রাপ্ত বিচারক শাহাদাত হোসেন এই তারিখ ধার্য করেন।
ওই ট্রাইব্যুনালের বিশেষ পিপি মো. রেজাউল করিম আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। তিনি বলেন, ‘আজ সোমবার সাক্ষ্য গ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল। কিন্তু কোনো সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে হাজির না হওয়ায় নতুন তারিখ ধার্য করা হয়েছে।’
এই মামলায় মোট ৩৪ জন সাক্ষীর মধ্যে মাত্র ৯ জন সাক্ষী সাক্ষ্য দিয়েছেন। এই অবস্থায় গত বছর নভেম্বরে সাক্ষ্য গ্রহণ সমাপ্ত ঘোষণা করেন ট্রাইব্যুনাল। মামলার রায়ের তারিখ ও ধার্য করা হয়। পরে সাক্ষীদের সাক্ষ্য এবং মামলার বর্ণনা পর্যালোচনা করে দেখা যায়, আরও সাক্ষ্য গ্রহণের দরকার। গত ফেব্রুয়ারিতে ট্রাইব্যুনাল মামলাটি রায়ের পর্যায় থেকে উত্তোলন করে পুনরায় সাক্ষ্য গ্রহণের পর্যায়ে নিয়ে আসেন। এরপর আর কোনো সাক্ষী ট্রাইব্যুনালে হাজির হননি।
২০১৫ সালের ওই ঘটনায় সেদিন সন্ধ্যায় শাহবাগ থানার উপপরিদর্শক আবুল কালাম আজাদ বাদী হয়ে একটি মামলা করেন।
মামলার পর ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী ও ভিডিও ফুটেজ বিশ্লেষণ করে আট লাঞ্ছনাকারীকে শনাক্ত করা হয়। তাদের ধরিয়ে দিতে এক লাখ টাকা করে পুরস্কারের ঘোষণাও দেন তৎকালীন পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) এ কে এম শহীদুল হক।
অন্যদিকে মামলার তদন্তের দায়িত্ব দেওয়া হয় ডিবি পুলিশকে। ২০১৫ সালের ৯ ডিসেম্বর এ মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন ডিবি পুলিশের উপপরিদর্শক দীপক কুমার দাস। প্রতিবেদনে আসামি খুঁজে না পাওয়ার কথা বলা হয়। তবে ওই প্রতিবেদন গ্রহণ না করে মামলাটি পুনরায় তদন্তের জন্য পিবিআইকে নির্দেশ দেন ঢাকার নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল।
২০১৬ সালের ১৫ ডিসেম্বর পিবিআইয়ের পুলিশ পরিদর্শক আব্দুর রাজ্জাক ব্যবসায়ী কামালকে একমাত্র আসামি করে চার্জশিট দাখিল করেন। ২০১৭ সালের ১৯ জুন নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনাল আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করেন।
চার্জশিটে উল্লেখ করা হয়, তদন্তে আট লাঞ্ছনাকারীর মধ্যে একজনকে খুঁজে পাওয়া গেছে। অন্য সাতজনকে খুঁজে না পাওয়ায় তাদের চার্জশিটে নাম অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হয়নি। তাদের খুঁজে পাওয়া গেলে সম্পূরক চার্জশিট দেওয়া হবে। কিন্তু গত ৯ বছরেও এই ধরনের কোনো সম্পূরক অভিযোগপত্র বা চার্জশিট দাখিল করা হয়নি।
খুলনায় অগ্নিকাণ্ডে একটি পাটের বস্তার গোডাউনসহ ১০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর বড় বাজারের বার্মাশীল এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
১ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত আবদুল্লাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল পৌর বল ফিল্ড মাঠে গার্ড অব অনার শেষে পাশের বড় আঁচড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
১৯ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর গোলজার হোসেন (৫৩) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগাড়ী বিলের কাজীর নালা থেকে ভাসমান অবস্থায় তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
২৩ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠানামায় বিঘ্ন ঘটছে। আজ শুক্রবার ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ে রানওয়ে।
২৫ মিনিট আগে