নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্যাতনের অভিযোগে রাজধানীর গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন বিদিশা সিদ্দিকের গাড়িচালক মোর্শেদ মঞ্জুর। অবশ্য মামলার আবেদনে তিনি নিজেকে ব্যবসায়ী পরিচয় দিয়েছেন।
২০১৩ সালের নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ আইনের ৪ /৫ / ৭ ধারায় মামলাটি করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালতে বাদী হয়ে মামলার করেন মোর্শেদ মঞ্জুর।
আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাদী মঞ্জুর মোর্শেদ প্রয়াত রাষ্ট্রপতি এইচএম এরশাদের সাবেক স্ত্রী বিদিশা সিদ্দিকের গাড়িচালক। তবে মামলায় তিনি নিজেকে ব্যবসায়ী পরিচয় দিয়েছেন।
মামলার আবেদনে বলা হয়েছে, বাদী তাঁর পূর্ব পরিচিত বিদিশা সিদ্দিকের কাছ থেকে একটি জাগুয়ার প্রাইভেটকার ৩৯ লাখ টাকায় কেনেন। গাড়ির টাকাসহ নাম পরিবর্তন বাবদ আরও ১ লাখ ৯৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেন।
কিন্তু বিদিশা মিথ্যা তথ্য দিয়ে গুলশান থানায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণা ও বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগে একটি মামলা করেন। সেই মামলায় গত ২০ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭টার দিকে ডিবি পুলিশ তাঁকে ময়মনসিংহ থেকে গ্রেপ্তার করে গুলশান থানায় নিয়ে আসে। সেখানে গাড়ি উদ্ধারের নামে তদন্ত কর্মকর্তা এসআই হাফিজুর রহমান গামছা দিয়ে চোখ বেঁধে মানসিকভাবে নির্যাতনসহ কিল, ঘুষি এবং লাঠি দিয়ে মারধর করেন। এ সময় তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং ক্রসফায়ারে হত্যা করার হুমকিও দেন ওই এসআই।
বাদী আরও উল্লেখ করেন, একপর্যায়ে গামছা দিয়ে চোখ বেঁধে নির্যাতনের সময় ছবি ধারণ করে বিভিন্ন জনের কাছে পাঠান এসআই হাফিজুর। মারধরের কথা আর কাউকে না বলতে হুমকি দেন। একপর্যায়ে কালো রঙের একটি ইলেকট্রিক মেশিনের মাধ্যমে শক দিলে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের কারণে তিনি স্বাভাবিক কাজকর্ম করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছেন।
উল্লেখ্য, বিদিশা সিদ্দিকের মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর মোর্শেদ মঞ্জুর এখন জামিনে আছেন। গাড়ি আত্মসাতের অভিযোগে এই মামলা করেছিলেন তিনি।
নির্যাতনের অভিযোগে রাজধানীর গুলশান থানার উপপরিদর্শক (এসআই) হাফিজুর রহমানের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা করেছেন বিদিশা সিদ্দিকের গাড়িচালক মোর্শেদ মঞ্জুর। অবশ্য মামলার আবেদনে তিনি নিজেকে ব্যবসায়ী পরিচয় দিয়েছেন।
২০১৩ সালের নির্যাতন ও হেফাজতে মৃত্যু নিবারণ আইনের ৪ /৫ / ৭ ধারায় মামলাটি করা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মহানগর দায়রা জজ মোহাম্মদ আসসামছ জগলুল হোসেনের আদালতে বাদী হয়ে মামলার করেন মোর্শেদ মঞ্জুর।
আদালত বাদীর জবানবন্দি গ্রহণ করে অভিযোগের বিষয়ে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্ত করে প্রতিবেদন দাখিলের নির্দেশ দিয়েছেন।
সংশ্লিষ্ট আদালতের অতিরিক্ত পাবলিক প্রসিকিউটর তাপস কুমার পাল এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
বাদী মঞ্জুর মোর্শেদ প্রয়াত রাষ্ট্রপতি এইচএম এরশাদের সাবেক স্ত্রী বিদিশা সিদ্দিকের গাড়িচালক। তবে মামলায় তিনি নিজেকে ব্যবসায়ী পরিচয় দিয়েছেন।
মামলার আবেদনে বলা হয়েছে, বাদী তাঁর পূর্ব পরিচিত বিদিশা সিদ্দিকের কাছ থেকে একটি জাগুয়ার প্রাইভেটকার ৩৯ লাখ টাকায় কেনেন। গাড়ির টাকাসহ নাম পরিবর্তন বাবদ আরও ১ লাখ ৯৫ হাজার টাকা পরিশোধ করেন।
কিন্তু বিদিশা মিথ্যা তথ্য দিয়ে গুলশান থানায় তাঁর বিরুদ্ধে প্রতারণা ও বিশ্বাসভঙ্গের অভিযোগে একটি মামলা করেন। সেই মামলায় গত ২০ এপ্রিল সন্ধ্যা ৭টার দিকে ডিবি পুলিশ তাঁকে ময়মনসিংহ থেকে গ্রেপ্তার করে গুলশান থানায় নিয়ে আসে। সেখানে গাড়ি উদ্ধারের নামে তদন্ত কর্মকর্তা এসআই হাফিজুর রহমান গামছা দিয়ে চোখ বেঁধে মানসিকভাবে নির্যাতনসহ কিল, ঘুষি এবং লাঠি দিয়ে মারধর করেন। এ সময় তাঁকে অকথ্য ভাষায় গালিগালাজ করেন এবং ক্রসফায়ারে হত্যা করার হুমকিও দেন ওই এসআই।
বাদী আরও উল্লেখ করেন, একপর্যায়ে গামছা দিয়ে চোখ বেঁধে নির্যাতনের সময় ছবি ধারণ করে বিভিন্ন জনের কাছে পাঠান এসআই হাফিজুর। মারধরের কথা আর কাউকে না বলতে হুমকি দেন। একপর্যায়ে কালো রঙের একটি ইলেকট্রিক মেশিনের মাধ্যমে শক দিলে তিনি অজ্ঞান হয়ে পড়েন। শারীরিক ও মানসিক নির্যাতনের কারণে তিনি স্বাভাবিক কাজকর্ম করার ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছেন।
উল্লেখ্য, বিদিশা সিদ্দিকের মামলায় গ্রেপ্তার হওয়ার পর মোর্শেদ মঞ্জুর এখন জামিনে আছেন। গাড়ি আত্মসাতের অভিযোগে এই মামলা করেছিলেন তিনি।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
১১ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
১৯ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৫ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
১ ঘণ্টা আগে