সাবিত আল হাসান, নারায়ণগঞ্জ প্রতিনিধি
মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় সর্বশেষ সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছিল শুক্রবার। বন্ধের দিন পেয়ে বিপুল পরিমাণ ক্রেতা ও দর্শনার্থী এসেছেন বাণিজ্য মেলায়। দর্শনার্থীদের চাইতে ক্রেতাদের চাপ ছিল চোখে পড়ার মতো। পণ্যে মূল্যছাড় এবং বাড়তি বিক্রিতে হাসি ফুটেছে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের মুখে।
আজ শুক্রবার সকাল থেকেই দর্শনার্থীদের চাপ বাড়ে বাণিজ্য মেলা প্রাঙ্গণে। জুমার নামাজের আগেই লোকে লোকারণ্য হয়ে পড়ে পুরো মেলা প্রাঙ্গণ। বিকেলে ক্রেতাদের ভিড়ে মুখরিত হয়ে ওঠে মেলার প্রতিটি প্রান্ত। এক্সিবিশন সেন্টারের ভেতরে ও বাইরে গাদাগাদি করা ভিড় লক্ষ করা যায়। প্রতিটি দোকানেই ছিল ক্রেতাদের বাড়তি চাপ। বিক্রয় প্রতিনিধিরা একাধিক ক্রেতা সামলাতে হিমশিম খেয়েছেন পুরো দিন।
মেলা ঘুরে দেখা যায়, মাসের শেষ শুক্রবার পেয়ে দর্শনার্থীরা তাদের পরিবার নিয়ে ভিড় করেছেন মেলা প্রাঙ্গণে। এ ছাড়া তরুণ-তরুণীরাও দল বেঁধে ঘুরতে এসেছেন বাণিজ্য মেলায়। প্রতিটি স্টলেই ছাড় থাকায় সবাই পণ্য ক্রয়ে মনোযোগী ছিলেন। বাছাই করে পণ্য কিনতে দেখা গেছে সবাইকে। ভারী ব্যাগ নিয়ে মেলার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে ঘুরেছেন ক্রেতারা।
ইগলুর স্টলের সামনে কথা হয় ঢাকার রামপুরা থেকে আসা নাজমুল আহসানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘পুরো মেলায় একাধিক আইসক্রিমের স্টল। সবগুলো ঘুরে ঘুরে টেস্ট করছি। এটা আমার কাছে অন্যরকম আনন্দ দেয়। তা ছাড়া অন্যান্য পণ্যও ছাড়ে পাওয়া যায়। আইসক্রিম নিয়ে ঘুরে ঘুরে মেলা দেখার অভ্যাস দীর্ঘদিনের।’
নারায়ণগঞ্জের বন্দর থেকে আসা শিক্ষার্থী ফ্লোরা বলেন, ‘মেলায় ঘুরতে এসেছি। ছোটখাটো ইউনিক কিছু পেলে কিনব। তবে আগে যেই পরিমাণ ইউনিক পণ্য মেলায় পাওয়া যেত, এখন তা আর পাওয়া যায় না। সবকিছুই ঢাকা বা নারায়ণগঞ্জের মার্কেটেই পাওয়া যায়। বিদেশি স্টল কমে এসেছে। তাই বেশি কিছু কেনা হবে না।’
এদিকে শেষ শুক্রবার হওয়ায় প্রতিটি দোকানেই ছিল বাড়তি বিক্রির টার্গেট। সেই উপলক্ষে বাড়তি ছাড় দেয় সবগুলো দোকান। করপোরেট প্রতিষ্ঠানের স্টলসহ সাধারণ স্টলেও দেখা মেলে ১০ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। স্টলের বাইরেও শিশুপার্ক, ফুডকোর্টে ছিল মানুষের উপচে পড়া ভিড়।
মেলায় স্টাইলিশ ফ্যাশনের দোকানি রেজাউল বলেন, ‘আজকের ভিড় আমাদের প্রত্যাশিত ছিল। শুরুর দিকে ক্রেতাদের যে খরা ছিল, তা পূরণ হয়েছে আজকে। তবে মেলা আরও কয়েক দিন বাড়ালে আমাদের জন্য ভালো হতো। এখন মেলা কর্তৃপক্ষ কী সিদ্ধান্ত নেয়, সেই দিকে তাকিয়ে আছি।’
অন্তত ২০টি ব্লেজারের দোকান বসেছে মেলায়। এক্সিবিশন সেন্টারের ভেতরে ও বাইরে সমানতালে চলছে বেচাকেনা। ক্রেতারা নানান, ডিজাইন দেখে পছন্দ করছেন ব্লেজার। এমনকি মেলার প্রথম ২০ দিন পূর্ব প্রান্তের দোকানগুলো যেখানে খালি পড়ে ছিল, সেখানেও এখন বসানো হয়েছে ব্লেজারের দোকান। মেলাজুড়ে এত বেশি ব্লেজারের দোকান হওয়ায় ক্রেতারা এসবের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।
এক্সিবিশন সেন্টারের ভেতরে থাকা স্টাইলিশ ফ্যাশনের দোকানি রেজাউল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে আমরা ১ হাজার ৬০০ টাকায় ব্লেজার বিক্রি করছি। শুরুর দিকে এই ব্লেজারই ২ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। মালিকপক্ষের সিদ্ধান্তে এই ছাড় দেওয়া হচ্ছে।’
সেন্টারের বাইরে নাফিসা ফ্যাশনের দোকানি বলেন, ‘আজকে প্রায় ১ হাজার টাকা কমে ১ হাজার ৫০০ টাকায় ব্লেজার বিক্রি করছি। সামনে আরও কমতে পারে, আবার না-ও কমতে পারে। তবে আজকে প্রচুর ক্রেতা এসেছে। আমাদের খরচ বেশ খানিকটা উঠে এসেছে আজকের দিনে।’
ব্লেজার ক্রেতা আনিস বলেন, ‘প্রতিবছরই শুনি শেষ দিকে নাকি অনেক ছাড় পাওয়া যায় ব্লেজারে। তাই এবার আমিও চলে এসেছি। দুটো ব্লেজার কিনব। আপাতত ডিজাইন দেখছি, সব দোকানের দাম ও মান প্রায় একই।’
তবে বাড়তি ভিড়ে ভোগান্তিও পোহাতে হয়েছে দর্শনার্থীদের। পুরো মেলা প্রাঙ্গণে বসার স্থান ও বিশ্রামাগারের অভাব অনুভূত হয়েছে সবার কাছে। সবচেয়ে বেশি ভুগেছে নারী ও শিশুরা। উপায় না পেয়ে ফ্লোরেই বসে বিশ্রাম নিয়েছে হাজারো দর্শনার্থী। এমনকি ব্রেস্ট ফিডিং কর্নারের অভাবে মায়েরা খোলা স্থানেই বাচ্চাকে দুধ পান করাতে বাধ্য হন।
মেলার সার্বিক বিষয়ে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সচিব ও বাণিজ্য মেলার পরিচালক ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ প্রায় তিন লাখ মানুষের সমাগম হয়েছে মেলা প্রাঙ্গণে। গতবার এই মেলায় আমাদের ৭০ কোটি টাকা বিক্রির টার্গেট ছিল। এবার সেই টার্গেট ধরা হয়েছে ১২০ কোটি। ইতিমধ্যে ১০০ কোটির কাছে আমরা পৌঁছে গেছি। বাকি দিনগুলোতেও ভালো বেচাকেনা হবে।’
মেলার সময় বাড়ানো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মেলার সময় বাড়ানোর কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। এখানে প্রধানমন্ত্রীর প্রোগ্রাম হবে। তাই মেলা ৩১ তারিখেই সমাপ্ত হবে। আগামীকালের মধ্যে সব স্টলে আমাদের মেসেজ পৌঁছে যাবে।’
উল্লেখ্য, এবারের ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় এক্সিবিশন সেন্টারের ভেতরে ও বাইরে সব মিলিয়ে ৩৩১টি স্টল রয়েছে। এর মধ্যে প্যাভেলিয়ন ও মিনি প্যাভেলিয়ন রয়েছে ৫৭টি, ফুডকোর্ট রয়েছে ২৩টি। এ ছাড়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের একাধিক স্টল রয়েছে মেলাজুড়ে।
মাসব্যাপী ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় সর্বশেষ সাপ্তাহিক ছুটির দিন ছিল শুক্রবার। বন্ধের দিন পেয়ে বিপুল পরিমাণ ক্রেতা ও দর্শনার্থী এসেছেন বাণিজ্য মেলায়। দর্শনার্থীদের চাইতে ক্রেতাদের চাপ ছিল চোখে পড়ার মতো। পণ্যে মূল্যছাড় এবং বাড়তি বিক্রিতে হাসি ফুটেছে ক্রেতা-বিক্রেতা উভয়ের মুখে।
আজ শুক্রবার সকাল থেকেই দর্শনার্থীদের চাপ বাড়ে বাণিজ্য মেলা প্রাঙ্গণে। জুমার নামাজের আগেই লোকে লোকারণ্য হয়ে পড়ে পুরো মেলা প্রাঙ্গণ। বিকেলে ক্রেতাদের ভিড়ে মুখরিত হয়ে ওঠে মেলার প্রতিটি প্রান্ত। এক্সিবিশন সেন্টারের ভেতরে ও বাইরে গাদাগাদি করা ভিড় লক্ষ করা যায়। প্রতিটি দোকানেই ছিল ক্রেতাদের বাড়তি চাপ। বিক্রয় প্রতিনিধিরা একাধিক ক্রেতা সামলাতে হিমশিম খেয়েছেন পুরো দিন।
মেলা ঘুরে দেখা যায়, মাসের শেষ শুক্রবার পেয়ে দর্শনার্থীরা তাদের পরিবার নিয়ে ভিড় করেছেন মেলা প্রাঙ্গণে। এ ছাড়া তরুণ-তরুণীরাও দল বেঁধে ঘুরতে এসেছেন বাণিজ্য মেলায়। প্রতিটি স্টলেই ছাড় থাকায় সবাই পণ্য ক্রয়ে মনোযোগী ছিলেন। বাছাই করে পণ্য কিনতে দেখা গেছে সবাইকে। ভারী ব্যাগ নিয়ে মেলার এক প্রান্ত থেকে অপর প্রান্তে ঘুরেছেন ক্রেতারা।
ইগলুর স্টলের সামনে কথা হয় ঢাকার রামপুরা থেকে আসা নাজমুল আহসানের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘পুরো মেলায় একাধিক আইসক্রিমের স্টল। সবগুলো ঘুরে ঘুরে টেস্ট করছি। এটা আমার কাছে অন্যরকম আনন্দ দেয়। তা ছাড়া অন্যান্য পণ্যও ছাড়ে পাওয়া যায়। আইসক্রিম নিয়ে ঘুরে ঘুরে মেলা দেখার অভ্যাস দীর্ঘদিনের।’
নারায়ণগঞ্জের বন্দর থেকে আসা শিক্ষার্থী ফ্লোরা বলেন, ‘মেলায় ঘুরতে এসেছি। ছোটখাটো ইউনিক কিছু পেলে কিনব। তবে আগে যেই পরিমাণ ইউনিক পণ্য মেলায় পাওয়া যেত, এখন তা আর পাওয়া যায় না। সবকিছুই ঢাকা বা নারায়ণগঞ্জের মার্কেটেই পাওয়া যায়। বিদেশি স্টল কমে এসেছে। তাই বেশি কিছু কেনা হবে না।’
এদিকে শেষ শুক্রবার হওয়ায় প্রতিটি দোকানেই ছিল বাড়তি বিক্রির টার্গেট। সেই উপলক্ষে বাড়তি ছাড় দেয় সবগুলো দোকান। করপোরেট প্রতিষ্ঠানের স্টলসহ সাধারণ স্টলেও দেখা মেলে ১০ শতাংশ থেকে সর্বোচ্চ ৫০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়। স্টলের বাইরেও শিশুপার্ক, ফুডকোর্টে ছিল মানুষের উপচে পড়া ভিড়।
মেলায় স্টাইলিশ ফ্যাশনের দোকানি রেজাউল বলেন, ‘আজকের ভিড় আমাদের প্রত্যাশিত ছিল। শুরুর দিকে ক্রেতাদের যে খরা ছিল, তা পূরণ হয়েছে আজকে। তবে মেলা আরও কয়েক দিন বাড়ালে আমাদের জন্য ভালো হতো। এখন মেলা কর্তৃপক্ষ কী সিদ্ধান্ত নেয়, সেই দিকে তাকিয়ে আছি।’
অন্তত ২০টি ব্লেজারের দোকান বসেছে মেলায়। এক্সিবিশন সেন্টারের ভেতরে ও বাইরে সমানতালে চলছে বেচাকেনা। ক্রেতারা নানান, ডিজাইন দেখে পছন্দ করছেন ব্লেজার। এমনকি মেলার প্রথম ২০ দিন পূর্ব প্রান্তের দোকানগুলো যেখানে খালি পড়ে ছিল, সেখানেও এখন বসানো হয়েছে ব্লেজারের দোকান। মেলাজুড়ে এত বেশি ব্লেজারের দোকান হওয়ায় ক্রেতারা এসবের মান নিয়ে প্রশ্ন তুলছেন।
এক্সিবিশন সেন্টারের ভেতরে থাকা স্টাইলিশ ফ্যাশনের দোকানি রেজাউল আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজকে আমরা ১ হাজার ৬০০ টাকায় ব্লেজার বিক্রি করছি। শুরুর দিকে এই ব্লেজারই ২ হাজার ৫০০ টাকায় বিক্রি হয়েছে। মালিকপক্ষের সিদ্ধান্তে এই ছাড় দেওয়া হচ্ছে।’
সেন্টারের বাইরে নাফিসা ফ্যাশনের দোকানি বলেন, ‘আজকে প্রায় ১ হাজার টাকা কমে ১ হাজার ৫০০ টাকায় ব্লেজার বিক্রি করছি। সামনে আরও কমতে পারে, আবার না-ও কমতে পারে। তবে আজকে প্রচুর ক্রেতা এসেছে। আমাদের খরচ বেশ খানিকটা উঠে এসেছে আজকের দিনে।’
ব্লেজার ক্রেতা আনিস বলেন, ‘প্রতিবছরই শুনি শেষ দিকে নাকি অনেক ছাড় পাওয়া যায় ব্লেজারে। তাই এবার আমিও চলে এসেছি। দুটো ব্লেজার কিনব। আপাতত ডিজাইন দেখছি, সব দোকানের দাম ও মান প্রায় একই।’
তবে বাড়তি ভিড়ে ভোগান্তিও পোহাতে হয়েছে দর্শনার্থীদের। পুরো মেলা প্রাঙ্গণে বসার স্থান ও বিশ্রামাগারের অভাব অনুভূত হয়েছে সবার কাছে। সবচেয়ে বেশি ভুগেছে নারী ও শিশুরা। উপায় না পেয়ে ফ্লোরেই বসে বিশ্রাম নিয়েছে হাজারো দর্শনার্থী। এমনকি ব্রেস্ট ফিডিং কর্নারের অভাবে মায়েরা খোলা স্থানেই বাচ্চাকে দুধ পান করাতে বাধ্য হন।
মেলার সার্বিক বিষয়ে রপ্তানি উন্নয়ন ব্যুরোর (ইপিবি) সচিব ও বাণিজ্য মেলার পরিচালক ইফতেখার আহমেদ চৌধুরী আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আজ প্রায় তিন লাখ মানুষের সমাগম হয়েছে মেলা প্রাঙ্গণে। গতবার এই মেলায় আমাদের ৭০ কোটি টাকা বিক্রির টার্গেট ছিল। এবার সেই টার্গেট ধরা হয়েছে ১২০ কোটি। ইতিমধ্যে ১০০ কোটির কাছে আমরা পৌঁছে গেছি। বাকি দিনগুলোতেও ভালো বেচাকেনা হবে।’
মেলার সময় বাড়ানো প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘মেলার সময় বাড়ানোর কোনো সিদ্ধান্ত আসেনি। এখানে প্রধানমন্ত্রীর প্রোগ্রাম হবে। তাই মেলা ৩১ তারিখেই সমাপ্ত হবে। আগামীকালের মধ্যে সব স্টলে আমাদের মেসেজ পৌঁছে যাবে।’
উল্লেখ্য, এবারের ঢাকা আন্তর্জাতিক বাণিজ্য মেলায় এক্সিবিশন সেন্টারের ভেতরে ও বাইরে সব মিলিয়ে ৩৩১টি স্টল রয়েছে। এর মধ্যে প্যাভেলিয়ন ও মিনি প্যাভেলিয়ন রয়েছে ৫৭টি, ফুডকোর্ট রয়েছে ২৩টি। এ ছাড়া বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের একাধিক স্টল রয়েছে মেলাজুড়ে।
খুলনায় অগ্নিকাণ্ডে একটি পাটের বস্তার গোডাউনসহ ১০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর বড় বাজারের বার্মাশীল এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
১ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত আবদুল্লাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল পৌর বল ফিল্ড মাঠে গার্ড অব অনার শেষে পাশের বড় আঁচড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
১৯ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর গোলজার হোসেন (৫৩) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগাড়ী বিলের কাজীর নালা থেকে ভাসমান অবস্থায় তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
২৩ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠানামায় বিঘ্ন ঘটছে। আজ শুক্রবার ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ে রানওয়ে।
২৫ মিনিট আগে