অর্চি হক
ঈদের দ্বিতীয় দিন দুই বাচ্চাকে নিয়ে চিড়িয়াখানায় যাওয়ার কথা ছিল বেসরকারি কর্মকর্তা হাফিজ ইমতিয়াজের। কিন্তু এদিন সকালে সামাজিক মাধ্যমসহ বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে তিনি দেখতে পান, চিড়িয়াখানায় লাখখানেক দর্শনার্থীর সমাগম ঘটেছে ৷ টিকিটের জন্য দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষাও করতে হচ্ছে দর্শনার্থীদের। এত ভিড়ের মধ্যে ছোট ছোট দুই বাচ্চাকে কীভাবে সামলাবেন তা নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে চিড়িয়াখানায় যাওয়ার পরিকল্পনা বাতিল করেন ইমতিয়াজ।
আজকের পত্রিকাকে ইমতিয়াজ বলেন, ‘ভিড়ের মধ্যে বাচ্চাদের পশুপাখি দেখাব কেমনে, চেনাব কেমনে আর সামলাবোই বা কেমনে? তাই আর চিড়িয়াখানায় গেলাম না। এখন ওদের নিয়ে সংসদ ভবনের দিকে যাচ্ছি। ওখানে ঘোড়ার গাড়িতে চড়াতে পারি কিনা দেখি।’ আফসোস করে তিনি যোগ করেন, ‘বাচ্চাদেরও তো বিনোদনেরও দরকার আছে ৷ কিন্তু ওদের নিয়ে যাবোটা কই? আশপাশে সে রকম জায়গা তো নাই।’
কর্মময় নাগরিক জীবনে একটু প্রশান্তির জন্য যেমন বিনোদনকেন্দ্রের বিকল্প নেই, তেমনি শিশুর স্বাভাবিক বিকাশের জন্যেও প্রয়োজন বিনোদনকেন্দ্র। কিন্তু রাজধানীতে এই জিনিসটির বড়ই অভাব বলে অভিযোগ ঢাকাবাসীর। ছুটির দিনগুলোতে সেই অভাবটাই প্রকট হয়ে ধরা দেয়। যার ফলে হাতে গোনা কয়েকটি বিনোদনকেন্দ্রে ভিড় জমায় লক্ষাধিক মানুষ।
জাতীয় চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঈদের দ্বিতীয় দিন বিকেল পর্যন্ত দর্শনার্থীর সংখ্যা লাখ ছাড়িয়েছে দর্শনার্থীরা জানান, দুই বছর পর ঈদের ছুটিতে চিড়িয়াখানায় আসতে পেরে তারা খুশি ৷ তবে অভিযোগও আছে দর্শনার্থীদের ৷ তাসফিয়া আক্তার নামের একজন বলেন, ‘এত মানুষ সকাল থেকে এখানে ৷ অথচ একটা বাথরুমও ভালো নেই। শুধু মানুষ আর মানুষ। বানর, বাঘ আর সিংহের খাঁচার কাছাকাছিও যাওয়ার উপায় নাই। ভিড়ের মধ্যে বাচ্চাদের কিছু দেখাতেও পারছি না।’
রাজধানীর আরেক জনপ্রিয় বিনোদনকেন্দ্র হাতিরঝিলেও এই চিত্র দেখা গেল। ঈদের ছুটিতে পুরো ঢাকা ফাঁকা হলেও হাতিলঝিল ও তার আশপাশের এলাকাতে নেমেছে মানুষের ঢল। কেউ এসেছেন বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে, কেউ আবার পরিবারের সঙ্গে। কেউ রেস্টুরেন্টগুলোতে বসে খাবার খাচ্ছেন, কেউ আবার ফুলের মালা কিনে ছবি তোলায় ব্যস্ত। কিন্তু অত্যধিক মানুষের কারণে কম বেশি সবাইকেই পড়তে হচ্ছে বিড়ম্বনায়। যানবাহন চলাচলেও সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। হাতিরঝিলে আসা সাবিকুন্নাহার বলেন, ‘ফেসবুক, টিভি সব জায়গায় দেখি ফাঁকা ঢাকা ৷ অথচ এখানে এসে দেখতেছি মানুষের ঠেলাঠেলি। নিরিবিলিতে একটু বসব তার উপায় নাই।’
ঈদের দ্বিতীয় দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে বসে আড্ডারত তরুণ সজীব বললেন, ‘পৃথিবীর আর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে মনে হয় এত মানুষের ভিড় হয় না৷ ছুটির দিন মানেই টিএসসিতে পা ফেলবার জায়গা থাকে না। অবশ্য মানুষ আর যাবে কই ৷ ঘোরার জায়গা তো নাই।’
করোনাভাইরাসের কারণে টানা দুই বছর ঘরে বসে ঈদ উদযাপন করতে হয়েছে সবাইকে। এবারের ঈদে করোনার বিধিনিষেধ ছাড়াই বাইরে বের হতে পারায় সবাই খুব খুশি। কিন্তু এই খুশির মাঝেও ভোগান্তি হয়ে এসেছে বিনোদনকেন্দ্রের অপ্রতুলতা ৷ বড়দের জন্য আছে হাতেগোনা কয়েকটি উদ্যান। ছোটদের জন্য বিনোদনকেন্দ্র আরও কম। শিশুদের অন্যতম বিনোদনকেন্দ্র শাহবাগের শিশু পার্ক। কিন্তু সেটা ২০১৯ সাল থেকে বন্ধ। শ্যামলীতে ছোট পরিসরে ডিএনসিসির শিশু মেলা থাকলেও সেখানে রাইডের সংখ্যা কম। এতে শিশুদের মন ভরছে না। ঢাকার অদূরে সাভারে ফ্যান্টাসি কিংডমসহ কয়েকটি পার্ক থাকলেও সেগুলো কিছুটা ব্যয়বহুল হওয়ায় সবশ্রেনীর মানুষ সেখানে যেতে পারেন না৷
সবার সাধ্যের মধ্যে থাকা শাহবাগের শিশুপার্কটি বন্ধ থাকায় অভিভাবকদের আক্ষেপের যেন শেষ নেই। নাতিকে নিয়ে হাতিরঝিলে ঘুরতে আসা মুস্তাফিজুর রহমান বললেন, ‘সকাল থেকে নাতিটা গো ধরছিল শিশু পার্কে নিয়ে যেতে ৷ কিন্তু শিশু পার্ক তো বন্ধ। আর ফ্যান্টাসি কিংডম বহু দূর, তাছাড়া ব্যয়বহুলও। অত সামর্থ্য তো নাই ৷ শিশু পার্কটা খোলা থাকলে সাধ্যের মধ্যে শিশুদের আনন্দের একটা জায়গা পাওয়া যেত।’
রাজধানীর দুই সিটির হিসাবমতো নগরের জনসংখ্যা ২ কোটির বেশি ৷ এত বিপুলসংখ্যক মানুষের জন্য পর্যাপ্ত বিনোদনকেন্দ্র এবং সেগুলোর ব্যবস্থাপনার অভাব রয়েছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমাদের শহরে পর্যাপ্ত বিনোদনকেন্দ্র তো নেইই, যে বিনোদনকেন্দ্রগুলো আছে সেগুলোরও সুব্যবস্থাপনা এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা হয় না। জাপান-সিঙ্গাপুরে খুব কম জায়গার মধ্যে সিস্টেমেটিক ওয়েতে ওরা বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে সবকিছুর ব্যবস্থা করেছে। কিন্তু আমাদের ঢাকায় যেই বিনোদনকেন্দ্রগুলো আছে সেখানে শৌচাগার, খাবারদাবারসহ নানা সমস্যা। দর্শনার্থীরাও বিনোদনকেন্দ্রে এসে তা নোংরা করে। আসলে আমরা জাতিগতভাবেই এ রকম। জাপান-সিংগাপুরে ওরা সবকিছু নিজেরা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখে, আমাদের দেশে তেমনটা দেখা যায় না।’
নগরীতে বিনোদনকেন্দ্র অপর্যাপ্ততা কাটাতে সরকারি সুপরিকল্পনার পাশাপাশি বেসরকারি খাত থেকেও বিনিয়োগ এবং অনুদান আসা দরকার বলে মনে করেন অধ্যাপক মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সরকারি উদ্যোগ এবং সুপরিকল্পনা তো অবশ্যই দরকার। সেই সঙ্গে বেসরকারি পর্যায় থেকেও সবার এগিয়ে আসা দরকার। আমাদের দেশে অনেক শিল্পগোষ্ঠী আছে। তারা চাইলেই বিনোদনকেন্দ্র বা বিনোদনকেন্দ্রের উন্নয়ন করতে পারে।’
ঈদের দ্বিতীয় দিন দুই বাচ্চাকে নিয়ে চিড়িয়াখানায় যাওয়ার কথা ছিল বেসরকারি কর্মকর্তা হাফিজ ইমতিয়াজের। কিন্তু এদিন সকালে সামাজিক মাধ্যমসহ বিভিন্ন টিভি চ্যানেলে তিনি দেখতে পান, চিড়িয়াখানায় লাখখানেক দর্শনার্থীর সমাগম ঘটেছে ৷ টিকিটের জন্য দীর্ঘক্ষণ অপেক্ষাও করতে হচ্ছে দর্শনার্থীদের। এত ভিড়ের মধ্যে ছোট ছোট দুই বাচ্চাকে কীভাবে সামলাবেন তা নিয়ে আতঙ্কিত হয়ে চিড়িয়াখানায় যাওয়ার পরিকল্পনা বাতিল করেন ইমতিয়াজ।
আজকের পত্রিকাকে ইমতিয়াজ বলেন, ‘ভিড়ের মধ্যে বাচ্চাদের পশুপাখি দেখাব কেমনে, চেনাব কেমনে আর সামলাবোই বা কেমনে? তাই আর চিড়িয়াখানায় গেলাম না। এখন ওদের নিয়ে সংসদ ভবনের দিকে যাচ্ছি। ওখানে ঘোড়ার গাড়িতে চড়াতে পারি কিনা দেখি।’ আফসোস করে তিনি যোগ করেন, ‘বাচ্চাদেরও তো বিনোদনেরও দরকার আছে ৷ কিন্তু ওদের নিয়ে যাবোটা কই? আশপাশে সে রকম জায়গা তো নাই।’
কর্মময় নাগরিক জীবনে একটু প্রশান্তির জন্য যেমন বিনোদনকেন্দ্রের বিকল্প নেই, তেমনি শিশুর স্বাভাবিক বিকাশের জন্যেও প্রয়োজন বিনোদনকেন্দ্র। কিন্তু রাজধানীতে এই জিনিসটির বড়ই অভাব বলে অভিযোগ ঢাকাবাসীর। ছুটির দিনগুলোতে সেই অভাবটাই প্রকট হয়ে ধরা দেয়। যার ফলে হাতে গোনা কয়েকটি বিনোদনকেন্দ্রে ভিড় জমায় লক্ষাধিক মানুষ।
জাতীয় চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, ঈদের দ্বিতীয় দিন বিকেল পর্যন্ত দর্শনার্থীর সংখ্যা লাখ ছাড়িয়েছে দর্শনার্থীরা জানান, দুই বছর পর ঈদের ছুটিতে চিড়িয়াখানায় আসতে পেরে তারা খুশি ৷ তবে অভিযোগও আছে দর্শনার্থীদের ৷ তাসফিয়া আক্তার নামের একজন বলেন, ‘এত মানুষ সকাল থেকে এখানে ৷ অথচ একটা বাথরুমও ভালো নেই। শুধু মানুষ আর মানুষ। বানর, বাঘ আর সিংহের খাঁচার কাছাকাছিও যাওয়ার উপায় নাই। ভিড়ের মধ্যে বাচ্চাদের কিছু দেখাতেও পারছি না।’
রাজধানীর আরেক জনপ্রিয় বিনোদনকেন্দ্র হাতিরঝিলেও এই চিত্র দেখা গেল। ঈদের ছুটিতে পুরো ঢাকা ফাঁকা হলেও হাতিলঝিল ও তার আশপাশের এলাকাতে নেমেছে মানুষের ঢল। কেউ এসেছেন বন্ধুবান্ধবদের নিয়ে, কেউ আবার পরিবারের সঙ্গে। কেউ রেস্টুরেন্টগুলোতে বসে খাবার খাচ্ছেন, কেউ আবার ফুলের মালা কিনে ছবি তোলায় ব্যস্ত। কিন্তু অত্যধিক মানুষের কারণে কম বেশি সবাইকেই পড়তে হচ্ছে বিড়ম্বনায়। যানবাহন চলাচলেও সমস্যার সৃষ্টি হচ্ছে। হাতিরঝিলে আসা সাবিকুন্নাহার বলেন, ‘ফেসবুক, টিভি সব জায়গায় দেখি ফাঁকা ঢাকা ৷ অথচ এখানে এসে দেখতেছি মানুষের ঠেলাঠেলি। নিরিবিলিতে একটু বসব তার উপায় নাই।’
ঈদের দ্বিতীয় দিন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের টিএসসিতে বসে আড্ডারত তরুণ সজীব বললেন, ‘পৃথিবীর আর কোনো বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে মনে হয় এত মানুষের ভিড় হয় না৷ ছুটির দিন মানেই টিএসসিতে পা ফেলবার জায়গা থাকে না। অবশ্য মানুষ আর যাবে কই ৷ ঘোরার জায়গা তো নাই।’
করোনাভাইরাসের কারণে টানা দুই বছর ঘরে বসে ঈদ উদযাপন করতে হয়েছে সবাইকে। এবারের ঈদে করোনার বিধিনিষেধ ছাড়াই বাইরে বের হতে পারায় সবাই খুব খুশি। কিন্তু এই খুশির মাঝেও ভোগান্তি হয়ে এসেছে বিনোদনকেন্দ্রের অপ্রতুলতা ৷ বড়দের জন্য আছে হাতেগোনা কয়েকটি উদ্যান। ছোটদের জন্য বিনোদনকেন্দ্র আরও কম। শিশুদের অন্যতম বিনোদনকেন্দ্র শাহবাগের শিশু পার্ক। কিন্তু সেটা ২০১৯ সাল থেকে বন্ধ। শ্যামলীতে ছোট পরিসরে ডিএনসিসির শিশু মেলা থাকলেও সেখানে রাইডের সংখ্যা কম। এতে শিশুদের মন ভরছে না। ঢাকার অদূরে সাভারে ফ্যান্টাসি কিংডমসহ কয়েকটি পার্ক থাকলেও সেগুলো কিছুটা ব্যয়বহুল হওয়ায় সবশ্রেনীর মানুষ সেখানে যেতে পারেন না৷
সবার সাধ্যের মধ্যে থাকা শাহবাগের শিশুপার্কটি বন্ধ থাকায় অভিভাবকদের আক্ষেপের যেন শেষ নেই। নাতিকে নিয়ে হাতিরঝিলে ঘুরতে আসা মুস্তাফিজুর রহমান বললেন, ‘সকাল থেকে নাতিটা গো ধরছিল শিশু পার্কে নিয়ে যেতে ৷ কিন্তু শিশু পার্ক তো বন্ধ। আর ফ্যান্টাসি কিংডম বহু দূর, তাছাড়া ব্যয়বহুলও। অত সামর্থ্য তো নাই ৷ শিশু পার্কটা খোলা থাকলে সাধ্যের মধ্যে শিশুদের আনন্দের একটা জায়গা পাওয়া যেত।’
রাজধানীর দুই সিটির হিসাবমতো নগরের জনসংখ্যা ২ কোটির বেশি ৷ এত বিপুলসংখ্যক মানুষের জন্য পর্যাপ্ত বিনোদনকেন্দ্র এবং সেগুলোর ব্যবস্থাপনার অভাব রয়েছে বলে মনে করেন বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম। আজকের পত্রিকাকে তিনি বলেন, ‘আমাদের শহরে পর্যাপ্ত বিনোদনকেন্দ্র তো নেইই, যে বিনোদনকেন্দ্রগুলো আছে সেগুলোরও সুব্যবস্থাপনা এবং রক্ষণাবেক্ষণ করা হয় না। জাপান-সিঙ্গাপুরে খুব কম জায়গার মধ্যে সিস্টেমেটিক ওয়েতে ওরা বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে সবকিছুর ব্যবস্থা করেছে। কিন্তু আমাদের ঢাকায় যেই বিনোদনকেন্দ্রগুলো আছে সেখানে শৌচাগার, খাবারদাবারসহ নানা সমস্যা। দর্শনার্থীরাও বিনোদনকেন্দ্রে এসে তা নোংরা করে। আসলে আমরা জাতিগতভাবেই এ রকম। জাপান-সিংগাপুরে ওরা সবকিছু নিজেরা পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখে, আমাদের দেশে তেমনটা দেখা যায় না।’
নগরীতে বিনোদনকেন্দ্র অপর্যাপ্ততা কাটাতে সরকারি সুপরিকল্পনার পাশাপাশি বেসরকারি খাত থেকেও বিনিয়োগ এবং অনুদান আসা দরকার বলে মনে করেন অধ্যাপক মুহাম্মদ শরীফুল ইসলাম। তিনি বলেন, ‘সরকারি উদ্যোগ এবং সুপরিকল্পনা তো অবশ্যই দরকার। সেই সঙ্গে বেসরকারি পর্যায় থেকেও সবার এগিয়ে আসা দরকার। আমাদের দেশে অনেক শিল্পগোষ্ঠী আছে। তারা চাইলেই বিনোদনকেন্দ্র বা বিনোদনকেন্দ্রের উন্নয়ন করতে পারে।’
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত আবদুল্লাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল পৌর বল ফিল্ড মাঠে গার্ড অব অনার শেষে পাশের বড় আঁচড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
৯ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর গোলজার হোসেন (৫৩) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগাড়ী বিলের কাজীর নালা থেকে ভাসমান অবস্থায় তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
১৩ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠানামায় বিঘ্ন ঘটছে। আজ শুক্রবার ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ে রানওয়ে।
১৫ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে কলেজছাত্র ইমন হত্যা মামলায় সাবেক কৃষিমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য মো. আব্দুর রাজ্জাককে টাঙ্গাইলের মির্জাপুর থানায় পাঁচ দিনের রিমান্ডে আনা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকালে তাঁকে টাঙ্গাইল কারাগার থেকে থানায় নিয়ে আসে পুলিশ।
২২ মিনিট আগে