নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
চিরচেনা বাঘের গর্জন নেই, সিংহের মাঝেও নেই হিংস্র ভাব। খাঁচার ভেতরের জলাধারে গা চুবিয়েছে বাঘ মামা। গাছের ছায়ায় বসে হাঁপাতে দেখা গেছে বনের রাজা সিংহকে। ট্যাপের পানিতে স্নান করছে হাতি ‘পান্না বাহাদুর’। তেজ নেই পাখির কিচিরমিচিরে।
আজ সোমবার ভর দুপুরে এমন চিত্র দেখা গেছে ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানায়। গরমের কারণে চিড়িয়াখানায় দর্শনার্থীর ভিড়ও তুলনামূলক কম।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তীব্র গরমের কারণে সব প্রাণীই কষ্টে আছে। প্রাণীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি কমাতে খাবারে স্যালাইন ও ভিটামিন সি যুক্ত করা হয়েছে।
দুপুর ১২টায় মিরপুর চিড়িয়াখানায় বাঘের খাঁচার সামনে গিয়ে দেখা গেছে, দুটি বাঘ খাঁচার ভেতরের বন্ধ জলাধারে গোসল করছে। বাকি বাঘগুলো রুমের ভেতরে ছিল। গরমে বাঘদের আচরণ পরিবর্তন হয়েছে জানিয়ে খাঁচার দায়িত্বে থাকা গোলাম আজম বলেন, সাধারণত বাঘেরা বাইরে থাকতে পছন্দ করে। তবে এখন গরমের কারণে বাইরে থাকতে চাইছে না। রুমের ভেতর কিছু ঠান্ডা জায়গা আছে, ওখানে থাকতে পছন্দ করে। বাইরে থাকা বাঘগুলো পানিতে শরীর ডুবিয়ে রাখে।
চিড়িয়াখানার দক্ষিণ প্রান্তে দেখা মিলল হাতির জলকেলির দৃশ্য। ট্যাপ থেকে শুঁড় দিয়ে পানি নিয়ে গাঁ ভিজাচ্ছিল ‘পান্না বাহাদুর’ নামের এক হাতি। আগত দর্শনার্থীরা এই দৃশ্যের ছবি ও ভিডিও ধারণ করছিলেন।
হাতি দেখাশোনার দায়িত্বে থাকা ইসরাইল মিয়া জানান, চিড়িয়াখানায় হাতি আছে পাঁচটা। গরমে প্রতিদিন তিন থেকে পাঁচবার গোসল করানো হয়। তিনি বাকি হাতিগুলোর নাম জানালেন, রাজা বাহাদুর, বীর বাহাদুর, সুন্দরী ও কাজল তাঁরা।
১৮৬ দশমিক ৬৩ একরের জাতীয় চিড়িয়াখানায় দর্শনার্থী ছিল একেবারেই হাতেগোনা। চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ বলছে, শুক্র-শনিবার ৩০-৪০ হাজার দর্শনার্থীর ভিড় হয়। সাধারণ দিনে দর্শনার্থী হয় ১২-১৫ হাজার। গরম বাড়ায় এখন দর্শনার্থী আসছে ৮-১০ হাজার।
জাতীয় চিড়িয়াখানার কিউরেটর মোহাম্মদ মজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গরমে প্রাণীদের কষ্টে আমরা চেষ্টা করি কীভাবে ব্যবস্থাপনা উন্নত করা যায়। প্রতিটি প্রাণীর খাঁচার চৌবাচ্চা পানি সরবরাহ নিশ্চিত করছি। প্রাণীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে খাদ্যতালিকায় তরল খাবার, স্যালাইন ও ভিটামিন-সি যুক্ত করেছি।
প্রাণীদের বাড়তি যত্ন চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায়
তীব্র গরমের মধ্যেও চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার পশুপাখিগুলো এখনো সুস্থ আছে। তবে প্রাণীগুলো যাতে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত না হয়— সে জন্য কর্তৃপক্ষ অতিরিক্ত যত্ন নেওয়া শুরু করেছে। তবে গরমের কারণে চিড়িয়াখানা হয়ে পড়েছে প্রায় দর্শনার্থীশূন্য।
আজ সোমবার চিড়িয়াখানা ঘুরে দেখা গেছে, বাঘ, হরিণ, বানর, ভালুক, ময়ূরসহ প্রতিটি খাঁচার প্রাণী গরমে হাঁসফাঁস করছে। খাঁচার ভেতরে নির্দিষ্ট স্থানে রাখা পানির চৌবাচ্চায় সুযোগ পেলেই ভিজিয়ে নিচ্ছে শরীর। তীব্র গরমে খাদ্যগ্রহণে অনীহা সৃষ্টি হয়েছে। সবার মুখে যেন ক্লান্তির ছাপ। সম্প্রতি চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় বাঘ জো বাইডেন ও বাঘিনী জয়ার ঘরে জন্ম নেওয়া তিন শাবক-সম্রাজ্ঞী, তেজস্বিনী ও বিজয়িনীও গরমে হাঁসফাঁস করছে।
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার ভারপ্রাপ্ত কিউরেটর ডা. শাহাদাত হোসেন শুভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গরম বাড়ার পর পশুপাখির আরামের জন্য অতিরিক্ত বেশ কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা খাঁচাগুলোতে অতিরিক্ত পানির ব্যবস্থা করেছি। যাতে প্রাণীগুলোর হিট স্ট্রোক না হয়। সেসব পানিতে স্যালাইন, ইলেকট্রোরোল ও ভিটামিন সি উপাদান রয়েছে।’
গরমে নিষ্প্রাণ রংপুর চিড়িয়াখানার পশুপাখি
দাবদাহে নিষ্প্রাণ যেন রংপুর বিনোদন উদ্যান ও চিড়িয়াখানার পশুপাখি। চিড়িয়াখানায় ঘুরতে আসা তরুণী রিক্তা আক্তার বলেন, ‘সাধারণ সময়ে চিড়িয়াখানার পশুপাখিগুলোকে খাবার দিলে খেয়ে নেয়। এখন গরমে এমন অবস্থা খাবার তো দূরের কথা কোনো সাঁড়াই দেয় না।’
আরেক দর্শনার্থী লালমনিরহাটের কালীগঞ্জের বাসিন্দা তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের গরম লাগলে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ছায়ায় গিয়ে আশ্রয় নেই। কিন্তু চিড়িয়াখানার পশুপাখিগুলো টিনের খাঁচা ঘরে থাকায় ছায়াযুক্ত স্থানে যেতে পারে না। অতিরিক্ত গরমে প্রায় পশু পাখি নিষ্প্রাণ হয়ে গেছে। এ গুলোর জন্য কৃত্রিম বাতাসের তৈরি করা প্রয়োজন।’
সোমবার সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, গরমের তীব্রতায় পাখিগুলো থমকে গেছে, বাঘ জোড়া সুয়ে হাঁপাচ্ছে, সিংহের সামনে মাংস পড়ে থাকলেও তা খাচ্ছে না। খাঁচার যে কোনে ছায়া পড়েছে পশুপাখিগুলো সেদিকে শুয়ে-বসে থাকছে। গরম বেশি হওয়ায় দর্শনার্থীর উপস্থিতি তেমন চোখে পড়েনি।
রংপুর বিনোদন উদ্যান ও চিড়িয়াখানার ডেপুটি কিউরেটর আমবার আলী তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, মানুষের মতো দাবদাহে পশুপাখিরও অবস্থা নাজুক। গরমে ধকল সামলাতে আমরা পশু পাখিকে দিনে দুই তিনবার স্যালাইন পানি, ভিটামিন সি খাওয়াচ্ছি। গোসলও করানো হচ্ছে। তবে বার্ধক্য আসায় সিংহ দুটি একটু খারাপ অবস্থা। আমরা সব পশুপাখির সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করছি। আমাদের পর্যাপ্ত চিকিৎসা ব্যবস্থা আছে।
প্রতিবেদন তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন আজকের পত্রিকার চট্টগ্রামের নিজস্ব প্রতিবেদক ও রংপুর প্রতিনিধি।
চিরচেনা বাঘের গর্জন নেই, সিংহের মাঝেও নেই হিংস্র ভাব। খাঁচার ভেতরের জলাধারে গা চুবিয়েছে বাঘ মামা। গাছের ছায়ায় বসে হাঁপাতে দেখা গেছে বনের রাজা সিংহকে। ট্যাপের পানিতে স্নান করছে হাতি ‘পান্না বাহাদুর’। তেজ নেই পাখির কিচিরমিচিরে।
আজ সোমবার ভর দুপুরে এমন চিত্র দেখা গেছে ঢাকার মিরপুরে অবস্থিত বাংলাদেশ জাতীয় চিড়িয়াখানায়। গরমের কারণে চিড়িয়াখানায় দর্শনার্থীর ভিড়ও তুলনামূলক কম।
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, তীব্র গরমের কারণে সব প্রাণীই কষ্টে আছে। প্রাণীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি কমাতে খাবারে স্যালাইন ও ভিটামিন সি যুক্ত করা হয়েছে।
দুপুর ১২টায় মিরপুর চিড়িয়াখানায় বাঘের খাঁচার সামনে গিয়ে দেখা গেছে, দুটি বাঘ খাঁচার ভেতরের বন্ধ জলাধারে গোসল করছে। বাকি বাঘগুলো রুমের ভেতরে ছিল। গরমে বাঘদের আচরণ পরিবর্তন হয়েছে জানিয়ে খাঁচার দায়িত্বে থাকা গোলাম আজম বলেন, সাধারণত বাঘেরা বাইরে থাকতে পছন্দ করে। তবে এখন গরমের কারণে বাইরে থাকতে চাইছে না। রুমের ভেতর কিছু ঠান্ডা জায়গা আছে, ওখানে থাকতে পছন্দ করে। বাইরে থাকা বাঘগুলো পানিতে শরীর ডুবিয়ে রাখে।
চিড়িয়াখানার দক্ষিণ প্রান্তে দেখা মিলল হাতির জলকেলির দৃশ্য। ট্যাপ থেকে শুঁড় দিয়ে পানি নিয়ে গাঁ ভিজাচ্ছিল ‘পান্না বাহাদুর’ নামের এক হাতি। আগত দর্শনার্থীরা এই দৃশ্যের ছবি ও ভিডিও ধারণ করছিলেন।
হাতি দেখাশোনার দায়িত্বে থাকা ইসরাইল মিয়া জানান, চিড়িয়াখানায় হাতি আছে পাঁচটা। গরমে প্রতিদিন তিন থেকে পাঁচবার গোসল করানো হয়। তিনি বাকি হাতিগুলোর নাম জানালেন, রাজা বাহাদুর, বীর বাহাদুর, সুন্দরী ও কাজল তাঁরা।
১৮৬ দশমিক ৬৩ একরের জাতীয় চিড়িয়াখানায় দর্শনার্থী ছিল একেবারেই হাতেগোনা। চিড়িয়াখানা কর্তৃপক্ষ বলছে, শুক্র-শনিবার ৩০-৪০ হাজার দর্শনার্থীর ভিড় হয়। সাধারণ দিনে দর্শনার্থী হয় ১২-১৫ হাজার। গরম বাড়ায় এখন দর্শনার্থী আসছে ৮-১০ হাজার।
জাতীয় চিড়িয়াখানার কিউরেটর মোহাম্মদ মজিবুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, গরমে প্রাণীদের কষ্টে আমরা চেষ্টা করি কীভাবে ব্যবস্থাপনা উন্নত করা যায়। প্রতিটি প্রাণীর খাঁচার চৌবাচ্চা পানি সরবরাহ নিশ্চিত করছি। প্রাণীদের স্বাস্থ্যঝুঁকি এড়াতে খাদ্যতালিকায় তরল খাবার, স্যালাইন ও ভিটামিন-সি যুক্ত করেছি।
প্রাণীদের বাড়তি যত্ন চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায়
তীব্র গরমের মধ্যেও চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার পশুপাখিগুলো এখনো সুস্থ আছে। তবে প্রাণীগুলো যাতে হিট স্ট্রোকে আক্রান্ত না হয়— সে জন্য কর্তৃপক্ষ অতিরিক্ত যত্ন নেওয়া শুরু করেছে। তবে গরমের কারণে চিড়িয়াখানা হয়ে পড়েছে প্রায় দর্শনার্থীশূন্য।
আজ সোমবার চিড়িয়াখানা ঘুরে দেখা গেছে, বাঘ, হরিণ, বানর, ভালুক, ময়ূরসহ প্রতিটি খাঁচার প্রাণী গরমে হাঁসফাঁস করছে। খাঁচার ভেতরে নির্দিষ্ট স্থানে রাখা পানির চৌবাচ্চায় সুযোগ পেলেই ভিজিয়ে নিচ্ছে শরীর। তীব্র গরমে খাদ্যগ্রহণে অনীহা সৃষ্টি হয়েছে। সবার মুখে যেন ক্লান্তির ছাপ। সম্প্রতি চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানায় বাঘ জো বাইডেন ও বাঘিনী জয়ার ঘরে জন্ম নেওয়া তিন শাবক-সম্রাজ্ঞী, তেজস্বিনী ও বিজয়িনীও গরমে হাঁসফাঁস করছে।
চট্টগ্রাম চিড়িয়াখানার ভারপ্রাপ্ত কিউরেটর ডা. শাহাদাত হোসেন শুভ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গরম বাড়ার পর পশুপাখির আরামের জন্য অতিরিক্ত বেশ কিছু ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। আমরা খাঁচাগুলোতে অতিরিক্ত পানির ব্যবস্থা করেছি। যাতে প্রাণীগুলোর হিট স্ট্রোক না হয়। সেসব পানিতে স্যালাইন, ইলেকট্রোরোল ও ভিটামিন সি উপাদান রয়েছে।’
গরমে নিষ্প্রাণ রংপুর চিড়িয়াখানার পশুপাখি
দাবদাহে নিষ্প্রাণ যেন রংপুর বিনোদন উদ্যান ও চিড়িয়াখানার পশুপাখি। চিড়িয়াখানায় ঘুরতে আসা তরুণী রিক্তা আক্তার বলেন, ‘সাধারণ সময়ে চিড়িয়াখানার পশুপাখিগুলোকে খাবার দিলে খেয়ে নেয়। এখন গরমে এমন অবস্থা খাবার তো দূরের কথা কোনো সাঁড়াই দেয় না।’
আরেক দর্শনার্থী লালমনিরহাটের কালীগঞ্জের বাসিন্দা তরিকুল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের গরম লাগলে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় ছায়ায় গিয়ে আশ্রয় নেই। কিন্তু চিড়িয়াখানার পশুপাখিগুলো টিনের খাঁচা ঘরে থাকায় ছায়াযুক্ত স্থানে যেতে পারে না। অতিরিক্ত গরমে প্রায় পশু পাখি নিষ্প্রাণ হয়ে গেছে। এ গুলোর জন্য কৃত্রিম বাতাসের তৈরি করা প্রয়োজন।’
সোমবার সরেজমিনে ঘুরে দেখা যায়, গরমের তীব্রতায় পাখিগুলো থমকে গেছে, বাঘ জোড়া সুয়ে হাঁপাচ্ছে, সিংহের সামনে মাংস পড়ে থাকলেও তা খাচ্ছে না। খাঁচার যে কোনে ছায়া পড়েছে পশুপাখিগুলো সেদিকে শুয়ে-বসে থাকছে। গরম বেশি হওয়ায় দর্শনার্থীর উপস্থিতি তেমন চোখে পড়েনি।
রংপুর বিনোদন উদ্যান ও চিড়িয়াখানার ডেপুটি কিউরেটর আমবার আলী তালুকদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, মানুষের মতো দাবদাহে পশুপাখিরও অবস্থা নাজুক। গরমে ধকল সামলাতে আমরা পশু পাখিকে দিনে দুই তিনবার স্যালাইন পানি, ভিটামিন সি খাওয়াচ্ছি। গোসলও করানো হচ্ছে। তবে বার্ধক্য আসায় সিংহ দুটি একটু খারাপ অবস্থা। আমরা সব পশুপাখির সার্বক্ষণিক পর্যবেক্ষণ করছি। আমাদের পর্যাপ্ত চিকিৎসা ব্যবস্থা আছে।
প্রতিবেদন তৈরিতে সহযোগিতা করেছেন আজকের পত্রিকার চট্টগ্রামের নিজস্ব প্রতিবেদক ও রংপুর প্রতিনিধি।
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
৪ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
৫ মিনিট আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
৫ মিনিট আগেবাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অভিবাসন, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে যাত্রা করা নাগরিকদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশের কনস্যুলেট এবং দূতাবাস কার্যক্রম না থাকায় নাগরিকদের অন্য দেশ অভিমুখী হতে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে