কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি
কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় জমিসংক্রান্ত দ্বন্দ্বের জেরে এক নারীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। হামলায় আহত হয়েছেন নিহতের স্বামী, সন্তানসহ পাঁচ-ছয়জন। আজ শুক্রবার এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে নিহতের দুই দেবরকে আটক করেছে পুলিশ।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার মারিয়া ইউনিয়নের বুরুঙ্গাচর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ওই নারীর নাম হনুফা (৪০)। তিনি ওই এলাকার খাইরুল ইসলামের স্ত্রী। আটক জহির ও দীন ইসলাম নিহতের স্বামীর আপন ছোট ভাই।
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতের অভিযোগে জহির ও দীন ইসলামকে আটক করা হয়েছে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’ এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রভাষক চিকিৎসক ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পরে জমা দেওয়া হবে।’
নিহতের পরিবার, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা, দীর্ঘদিন যাবৎ খাইরুল ইসলামের সঙ্গে তাঁর ছোট ভাই জহির, দীন ইসলাম ও বোনের জমিজমা নিয়ে দ্বন্দ্ব চলছিল। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে মামলাও চলমান রয়েছে। গতকাল বাড়ির চলাচলের পথে বেড়া দেওয়াকে কেন্দ্র করে খাইরুলের পরিবারের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
নিহতের ভাই আবুল হাশেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বোন, দুলাভাই ও ভাগনের ওপর হামলা চালানো হয়। পরে তাদের হাসপাতালে নিয়ে গেলে বাড়ি ফাঁকা পেয়ে বসতবাড়িও ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার বোনকে হত্যা করে উল্টা ওরাই থানায় গেছে অভিযোগ দিতে। ওই সময় আমার চাচাতো ভাই থানায় গিয়ে এই দৃশ্য দেখে। পরে ওসিকে ঘটনা খুলে বলার পর দুজনকে আটক করে পুলিশ। আমি আমার বোন হত্যার বিচার চাই।’
নিহতের স্বামী খাইরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাড়ির জমি নিয়ে তো বাঁটোয়ারা মামলা চলছিল। ফয়সালা তো আদালতই করে দিত। কেন এভাবে হামলা করে আমাদের মারল। আমার স্ত্রীকে কেন হত্যা করল? আমি আমার স্ত্রী হত্যার বিচার চাই।’
কিশোরগঞ্জ সদর উপজেলায় জমিসংক্রান্ত দ্বন্দ্বের জেরে এক নারীকে কুপিয়ে হত্যার অভিযোগ উঠেছে। হামলায় আহত হয়েছেন নিহতের স্বামী, সন্তানসহ পাঁচ-ছয়জন। আজ শুক্রবার এ ঘটনায় জড়িত থাকার অভিযোগে নিহতের দুই দেবরকে আটক করেছে পুলিশ।
গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে উপজেলার মারিয়া ইউনিয়নের বুরুঙ্গাচর গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
নিহত ওই নারীর নাম হনুফা (৪০)। তিনি ওই এলাকার খাইরুল ইসলামের স্ত্রী। আটক জহির ও দীন ইসলাম নিহতের স্বামীর আপন ছোট ভাই।
কিশোরগঞ্জ মডেল থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ গোলাম মোস্তফা বলেন, ‘মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে জড়িতের অভিযোগে জহির ও দীন ইসলামকে আটক করা হয়েছে। পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।’ এ ঘটনায় মামলা প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলেও জানান তিনি।
শহীদ সৈয়দ নজরুল ইসলাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রভাষক চিকিৎসক ইমতিয়াজ মাহমুদ বলেন, ‘মরদেহের ময়নাতদন্ত সম্পন্ন হয়েছে। ময়নাতদন্তের প্রতিবেদন পরে জমা দেওয়া হবে।’
নিহতের পরিবার, পুলিশ ও স্থানীয় সূত্রে জানা, দীর্ঘদিন যাবৎ খাইরুল ইসলামের সঙ্গে তাঁর ছোট ভাই জহির, দীন ইসলাম ও বোনের জমিজমা নিয়ে দ্বন্দ্ব চলছিল। এ নিয়ে তাঁদের মধ্যে মামলাও চলমান রয়েছে। গতকাল বাড়ির চলাচলের পথে বেড়া দেওয়াকে কেন্দ্র করে খাইরুলের পরিবারের ওপর হামলার ঘটনা ঘটে।
নিহতের ভাই আবুল হাশেম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার বোন, দুলাভাই ও ভাগনের ওপর হামলা চালানো হয়। পরে তাদের হাসপাতালে নিয়ে গেলে বাড়ি ফাঁকা পেয়ে বসতবাড়িও ভাঙচুর ও লুটপাট করা হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমার বোনকে হত্যা করে উল্টা ওরাই থানায় গেছে অভিযোগ দিতে। ওই সময় আমার চাচাতো ভাই থানায় গিয়ে এই দৃশ্য দেখে। পরে ওসিকে ঘটনা খুলে বলার পর দুজনকে আটক করে পুলিশ। আমি আমার বোন হত্যার বিচার চাই।’
নিহতের স্বামী খাইরুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘বাড়ির জমি নিয়ে তো বাঁটোয়ারা মামলা চলছিল। ফয়সালা তো আদালতই করে দিত। কেন এভাবে হামলা করে আমাদের মারল। আমার স্ত্রীকে কেন হত্যা করল? আমি আমার স্ত্রী হত্যার বিচার চাই।’
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
৪ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
১২ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
২৮ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
৩৮ মিনিট আগে