কাপাসিয়া (গাজীপুর) প্রতিনিধি
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় ড্রামট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলচালক সাংবাদিক শেখ মঞ্জুর হোসেন মিলন (৫২) নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার সকালে কাপাসিয়া-বরুণ সড়কের কোটবাজালিয়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না লিল্লাহি রাজিউন)। তবে স্বজনদের অভিযোগ, বাগ্বিতণ্ডার জের ধরে ট্রাকচালক তাঁকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়।
নিহতের ছোট ভাই শেখ কামাল হোসেন বলেন, সকাল ১০টার দিকে কাপাসিয়া-বরুণ সড়কের কোটবাজালিয়া এলাকায় মোটরসাইকেলচালক শেখ মঞ্জুর হোসেন মিলনকে ড্রামট্রাকটি চাপা দেয়। চাকার নিচে পড়ে তাঁর দেহ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। কামালের অভিযোগ, মোটরসাইকেলে যাওয়ার সময় ট্রাকটি ধাক্কা দিলে মিলন সড়কের পাশে পড়ে যান। এ নিয়ে বাগ্বিতণ্ডা হলে ট্রাকচালক তাঁকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়।
শেখ মঞ্জুর হোসেন মিলনের বাড়ি গাজীপুরের কাপাসিয়ায়। তিনি সাপ্তাহিক গাজীপুর দর্পণ পত্রিকার প্রধান সম্পাদক ছিলেন। এ ছাড়া তিনি দৈনিক যুগান্তর, দৈনিক করতোয়া, দৈনিক ভোরের দর্পণ ও বৈশাখী টেলিভিশনের গাজীপুর প্রতিনিধি ছিলেন। গাজীপুর সিটি প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মিলন কাপাসিয়া প্রেসক্লাবের তিনবারের সাধারণ সম্পাদক।
মঞ্জুর হোসেন মিলন গাজীপুর মহানগরীর শান্তিপল্লি এলাকায় স্ত্রী-সন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকতেন। তাঁর দুই মেয়ের বড়টি এবার এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। ছোট মেয়ে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ছে। তাঁর স্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে দুরোরোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত।
মঞ্জুর হোসেন মিলনের মৃত্যুতে গাজীপুরের সাংবাদিক সমাজে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন গাজীপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, গাজীপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) কাজী শফিকুল আলম, কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আমানত হোসেন খানসহ গাজীপুরের বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
এ বিষয়ে কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এইচ এম লুৎফুল কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে ড্রামট্রাকটি আটক করেছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহতের স্বজনদের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
গাজীপুরের কাপাসিয়ায় ড্রামট্রাকচাপায় মোটরসাইকেলচালক সাংবাদিক শেখ মঞ্জুর হোসেন মিলন (৫২) নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবার সকালে কাপাসিয়া-বরুণ সড়কের কোটবাজালিয়া এলাকায় এই দুর্ঘটনা ঘটে (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না লিল্লাহি রাজিউন)। তবে স্বজনদের অভিযোগ, বাগ্বিতণ্ডার জের ধরে ট্রাকচালক তাঁকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়।
নিহতের ছোট ভাই শেখ কামাল হোসেন বলেন, সকাল ১০টার দিকে কাপাসিয়া-বরুণ সড়কের কোটবাজালিয়া এলাকায় মোটরসাইকেলচালক শেখ মঞ্জুর হোসেন মিলনকে ড্রামট্রাকটি চাপা দেয়। চাকার নিচে পড়ে তাঁর দেহ ছিন্নভিন্ন হয়ে যায়। কামালের অভিযোগ, মোটরসাইকেলে যাওয়ার সময় ট্রাকটি ধাক্কা দিলে মিলন সড়কের পাশে পড়ে যান। এ নিয়ে বাগ্বিতণ্ডা হলে ট্রাকচালক তাঁকে চাপা দিয়ে পালিয়ে যায়।
শেখ মঞ্জুর হোসেন মিলনের বাড়ি গাজীপুরের কাপাসিয়ায়। তিনি সাপ্তাহিক গাজীপুর দর্পণ পত্রিকার প্রধান সম্পাদক ছিলেন। এ ছাড়া তিনি দৈনিক যুগান্তর, দৈনিক করতোয়া, দৈনিক ভোরের দর্পণ ও বৈশাখী টেলিভিশনের গাজীপুর প্রতিনিধি ছিলেন। গাজীপুর সিটি প্রেসক্লাবের প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মিলন কাপাসিয়া প্রেসক্লাবের তিনবারের সাধারণ সম্পাদক।
মঞ্জুর হোসেন মিলন গাজীপুর মহানগরীর শান্তিপল্লি এলাকায় স্ত্রী-সন্তান নিয়ে ভাড়া বাসায় থাকতেন। তাঁর দুই মেয়ের বড়টি এবার এসএসসি পরীক্ষায় জিপিএ ৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছে। ছোট মেয়ে তৃতীয় শ্রেণিতে পড়ছে। তাঁর স্ত্রী দীর্ঘদিন ধরে দুরোরোগ্য ব্যাধিতে আক্রান্ত।
মঞ্জুর হোসেন মিলনের মৃত্যুতে গাজীপুরের সাংবাদিক সমাজে শোকের ছায়া নেমে এসেছে। তাঁর মৃত্যুতে শোক প্রকাশ করেছেন গাজীপুরের জেলা প্রশাসক (ডিসি) আবুল ফাতে মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম, গাজীপুরের পুলিশ সুপার (এসপি) কাজী শফিকুল আলম, কাপাসিয়া উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আমানত হোসেন খানসহ গাজীপুরের বিভিন্ন সাংবাদিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দ।
এ বিষয়ে কাপাসিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এইচ এম লুৎফুল কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, দুর্ঘটনার খবর পেয়ে পুলিশ গিয়ে ড্রামট্রাকটি আটক করেছে। লাশ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমেদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মর্গে পাঠানো হয়েছে। নিহতের স্বজনদের অভিযোগ খতিয়ে দেখা হচ্ছে।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
১৩ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
২১ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৬ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
১ ঘণ্টা আগে