নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল বাতিলের আহ্বান জানিয়েছেন পেশাজীবী নেতারা। বিরাজমান সংকট নিরসনে সরকারকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসারও আহ্বান জানান তাঁরা।
আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক পেশাজীবী সমাবেশে এই আহ্বান জানানো হয়। সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ এই সমাবেশের আয়োজন করে। সমাবেশ শেষে পেশাজীবীরা প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে মিছিল বের করেন।
সমাবেশে সভাপতির ভাষণে ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (একাংশ) সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন গাজী বলেন, ‘আমি পেশাজীবীদের পক্ষ থেকে সরকারকে বলতে চাই, সব রাজবন্দীকে মুক্ত করে দিন, সাজা দেওয়া বন্ধ করুন। একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সব দলের সঙ্গে উন্মুক্ত আলোচনা করুন। সংলাপের মধ্য দিয়ে তফসিল পেছান। আলোচনার মধ্য দিয়ে নির্বাচনের একটা উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করুন।’
সরকারের উদ্দেশে এই সাংবাদিক নেতা বলেন, ‘সবাইকে জেলে পুরে নির্বাচন করবেন আর নির্বাচনী খেলা করবেন—এটা চলতে পারে না।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক অধ্যাপক তাজমেরী এস এ ইসলাম বলেন, ‘আজকের এই পরিস্থিতিতে জনগণ হতাশ। তারা চায় ভোট দিতে, তাদের ভোটের অধিকার ফিরে পেতে চায়, তারা চায় গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে, জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে। যেখানে সব রাজনীতিবিদ বেরিয়ে আসবেন, মুক্ত হয়ে আসবেন, একটা প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন হবে, এ রকম একটা পরিস্থিতি তৈরি করতে হবে। সেই পরিস্থিতি তৈরি করতে হলে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে, তাহলেই জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে। আজকে আমাদের দাঁড়ানোর উদ্দেশ্যে জনগণের যে আকাঙ্ক্ষা, জনগণের যে ইচ্ছা তা পূরণের জন্য আমরা জনগণের কাতারে জনগণের হয়ে এখানে কথা বলছি, জনগণের ইচ্ছা পূরণের জন্য আমরা দাঁড়িয়েছি।’
সংগঠনের সদস্যসচিব সাংবাদিক কাদের গনি চৌধুরীর সঞ্চালনায় এই সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক লুতফুর রহমান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শামসুল আলম, অধ্যাপক কামরুল আহসান, ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের রিয়াজুল ইসলাম রিজু, অ্যাগ্রিকালচারিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের রাশিদুল হাসান হারুন, জি কে এম মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক গোলাম হাফিজ কেনেডি, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের অধ্যাপক আবদুস সেলিম, ডা. শহীদ হাসান, ডা. জহিরুল ইসলাম শাকিল, ডা. সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম, সাংবাদিক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, শহীদুল ইসলাম, খুরশীদ আলম, অ্যাডভোকেট আবেদ রাজা, নার্সেস অ্যাসোসিয়েশনের জাহানারা বেগম, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাখাওয়াত হোসেন, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক জোটের রফিকুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের ঘোষিত তফসিল বাতিলের আহ্বান জানিয়েছেন পেশাজীবী নেতারা। বিরাজমান সংকট নিরসনে সরকারকে রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে সংলাপে বসারও আহ্বান জানান তাঁরা।
আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক পেশাজীবী সমাবেশে এই আহ্বান জানানো হয়। সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদ এই সমাবেশের আয়োজন করে। সমাবেশ শেষে পেশাজীবীরা প্রেসক্লাবের সামনের সড়কে মিছিল বের করেন।
সমাবেশে সভাপতির ভাষণে ফেডারেল সাংবাদিক ইউনিয়নের (একাংশ) সাবেক সভাপতি রুহুল আমিন গাজী বলেন, ‘আমি পেশাজীবীদের পক্ষ থেকে সরকারকে বলতে চাই, সব রাজবন্দীকে মুক্ত করে দিন, সাজা দেওয়া বন্ধ করুন। একটা গ্রহণযোগ্য নির্বাচনের জন্য সব দলের সঙ্গে উন্মুক্ত আলোচনা করুন। সংলাপের মধ্য দিয়ে তফসিল পেছান। আলোচনার মধ্য দিয়ে নির্বাচনের একটা উপযুক্ত পরিবেশ তৈরি করুন।’
সরকারের উদ্দেশে এই সাংবাদিক নেতা বলেন, ‘সবাইকে জেলে পুরে নির্বাচন করবেন আর নির্বাচনী খেলা করবেন—এটা চলতে পারে না।’
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অবসরপ্রাপ্ত শিক্ষক অধ্যাপক তাজমেরী এস এ ইসলাম বলেন, ‘আজকের এই পরিস্থিতিতে জনগণ হতাশ। তারা চায় ভোট দিতে, তাদের ভোটের অধিকার ফিরে পেতে চায়, তারা চায় গণতান্ত্রিক সরকার প্রতিষ্ঠা করতে, জনগণের অধিকার প্রতিষ্ঠা করতে। যেখানে সব রাজনীতিবিদ বেরিয়ে আসবেন, মুক্ত হয়ে আসবেন, একটা প্রতিযোগিতামূলক নির্বাচন হবে, এ রকম একটা পরিস্থিতি তৈরি করতে হবে। সেই পরিস্থিতি তৈরি করতে হলে নির্দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন দিতে হবে, তাহলেই জনগণের আকাঙ্ক্ষা পূরণ হবে, জনগণের সরকার প্রতিষ্ঠিত হবে। আজকে আমাদের দাঁড়ানোর উদ্দেশ্যে জনগণের যে আকাঙ্ক্ষা, জনগণের যে ইচ্ছা তা পূরণের জন্য আমরা জনগণের কাতারে জনগণের হয়ে এখানে কথা বলছি, জনগণের ইচ্ছা পূরণের জন্য আমরা দাঁড়িয়েছি।’
সংগঠনের সদস্যসচিব সাংবাদিক কাদের গনি চৌধুরীর সঞ্চালনায় এই সমাবেশে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক এ বি এম ওবায়দুল ইসলাম, অধ্যাপক লুতফুর রহমান, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শামসুল আলম, অধ্যাপক কামরুল আহসান, ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের রিয়াজুল ইসলাম রিজু, অ্যাগ্রিকালচারিস্ট অ্যাসোসিয়েশনের রাশিদুল হাসান হারুন, জি কে এম মোস্তাফিজুর রহমান, অধ্যাপক গোলাম হাফিজ কেনেডি, ডক্টরস অ্যাসোসিয়েশনের অধ্যাপক আবদুস সেলিম, ডা. শহীদ হাসান, ডা. জহিরুল ইসলাম শাকিল, ডা. সরকার মাহবুব আহমেদ শামীম, সাংবাদিক সৈয়দ আবদাল আহমেদ, শহীদুল ইসলাম, খুরশীদ আলম, অ্যাডভোকেট আবেদ রাজা, নার্সেস অ্যাসোসিয়েশনের জাহানারা বেগম, ডিপ্লোমা ইঞ্জিনিয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাখাওয়াত হোসেন, জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক জোটের রফিকুল ইসলাম প্রমুখ বক্তব্য দেন।
বুধবার ভোর পৌনে ৫টার দিকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন তিনি মারা যান। গত ১৫ নভেম্বর বিকেল পৌনে ৫টার দিকে হাজারীবাগ এনায়েতগঞ্জ জামে মসজিদের সামনে আক্রমণের শিকার হন। রাজনৈতিক দ্বন্দ্বের জেরে এই ঘটনা ঘটেছে বলে জানা গেছে।
৯ মিনিট আগেচট্টগ্রামে যৌথবাহিনীর অভিযানে ধারালো অস্ত্র, ১৫ লাখ টাকাসহ পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে। আজ বুধবার সকালে কোতোয়ালি থানার সিআরবি এলাকার বয়লার অ্যাভিনিউ বস্তি এবং ফলমন্ডি কলোনি এলাকায় যৌথবাহিনী এই অভিযান চালায়।
১ ঘণ্টা আগেময়মনসিংহের নান্দাইল উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান এবং পৌর মেয়রসহ আওয়ামী লীগ-যুবলীগের ৭ নেতা-কর্মীকে আটক করেছে যৌথবাহিনী। গতকাল মঙ্গলবার গভীর রাতে অভিযান চালিয়ে নাশকতা পরিকল্পনার অভিযোগে তাঁদের আটক করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেশঙ্কা কেটেছে মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জ উপজেলায় খাসি (খাসিয়া) সম্প্রদায়ের বর্ষবিদায় ও নতুন বছরকে বরণের ঐতিহ্যবাহী উৎসব ‘খাসি সেং কুটস্নেম’কে নিয়ে। মাগুরছড়া খাসিয়া পুঞ্জির খেলার মাঠে প্রশাসনের আর্থিক সহযোগিতায় আগামী ২৩ নভেম্বর
১ ঘণ্টা আগে