ঢামেক প্রতিবেদক
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে জাহাজভাঙা কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় চিকিৎসাধীন অবস্থান খায়রুল শেখ (২১) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ ঘটনাটিতে অগ্নিদগ্ধ দুজনের মৃত্যু হলো। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে মারা যান খাইরুল। এর আগে শনিবার দিবাগত রাতে মারা যান আহমেদ উল্লাহ (৩৮) নামের অপর এক শ্রমিক।
বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন তরিকুল ইসলাম মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দগ্ধ খায়রুল চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতে মারা গেছে। তাঁর শরীরের ৮০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। বাকি ৬ জনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। এদের মধ্যে ৪ জনকে আইসিইউতে এবং ২ জনকে এইচডিইউতে রাখা হয়েছে। দগ্ধের পাশাপাশি তাদের সবারই শ্বাসনালি পুড়ে গেছে।
বার্ন ইনস্টিটিউটে যে ছয় শ্রমিক এখনো ভর্তি আছেন তাঁদের মধ্যে বরকত উল্লাহর শরীরের ৬০ শতাংশ, আনোয়ার হোসেনের ২৫ শতাংশ, আল আমিনের ৮০ শতাংশ, জাহাঙ্গীর আলমের ৭০ শতাংশ, হাবিবের ৪৫ শতাংশ, আবুল কাশেমের ৭০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
মৃত খায়রুলের চাচাতো ভাই মো. রাহাদ জানান, তাদের বাড়ির পিরোজপুর জেলার কাউখালী উপজেলার দাশেরকাঠি গ্রামে। খায়রুলের বাবার নাম কামাল শেখ। সীতাকুণ্ডের ওই কারখানায় কাজ করতেন খাইরুল। থাকতেন কারখানার পাশের একটি মেসে। চট্টগ্রাম মেডিকেল থেকে শনিবার দিবাগত রাতে তাকে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। ভর্তি করা হয়েছিল বার্ন ইনস্টিটিউটে।
জানা যায়, শনিবার বেলা ১২টার দিকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়নের শীতলপুর সাগর উপকূলে অবস্থিত শওকত আলী চৌধুরী মালিকানাধীন এসএন করপোরেশনের জাহাজভাঙা ইয়ার্ডে স্ক্র্যাপ জাহাজের পাম্প রুমে কাটিং কাজ করার সময় বিস্ফোরণ ঘটে। এতে গুরুতর দগ্ধ ও আহত হন ১২ জন। চিকিৎসার জন্য প্রথমে তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেলে নেওয়া হয়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ৮ জনকে ঢাকায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডে জাহাজভাঙা কারখানায় বিস্ফোরণের ঘটনায় চিকিৎসাধীন অবস্থান খায়রুল শেখ (২১) নামে এক শ্রমিকের মৃত্যু হয়েছে। এ নিয়ে এ ঘটনাটিতে অগ্নিদগ্ধ দুজনের মৃত্যু হলো। গতকাল রোববার দিবাগত রাত ৩টার দিকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটের আইসিইউতে মারা যান খাইরুল। এর আগে শনিবার দিবাগত রাতে মারা যান আহমেদ উল্লাহ (৩৮) নামের অপর এক শ্রমিক।
বার্ন ইনস্টিটিউটের জরুরি বিভাগের আবাসিক সার্জন তরিকুল ইসলাম মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, দগ্ধ খায়রুল চিকিৎসাধীন অবস্থায় রাতে মারা গেছে। তাঁর শরীরের ৮০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছিল। বাকি ৬ জনের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। এদের মধ্যে ৪ জনকে আইসিইউতে এবং ২ জনকে এইচডিইউতে রাখা হয়েছে। দগ্ধের পাশাপাশি তাদের সবারই শ্বাসনালি পুড়ে গেছে।
বার্ন ইনস্টিটিউটে যে ছয় শ্রমিক এখনো ভর্তি আছেন তাঁদের মধ্যে বরকত উল্লাহর শরীরের ৬০ শতাংশ, আনোয়ার হোসেনের ২৫ শতাংশ, আল আমিনের ৮০ শতাংশ, জাহাঙ্গীর আলমের ৭০ শতাংশ, হাবিবের ৪৫ শতাংশ, আবুল কাশেমের ৭০ শতাংশ দগ্ধ হয়েছে।
মৃত খায়রুলের চাচাতো ভাই মো. রাহাদ জানান, তাদের বাড়ির পিরোজপুর জেলার কাউখালী উপজেলার দাশেরকাঠি গ্রামে। খায়রুলের বাবার নাম কামাল শেখ। সীতাকুণ্ডের ওই কারখানায় কাজ করতেন খাইরুল। থাকতেন কারখানার পাশের একটি মেসে। চট্টগ্রাম মেডিকেল থেকে শনিবার দিবাগত রাতে তাকে ঢাকায় নিয়ে আসা হয়। ভর্তি করা হয়েছিল বার্ন ইনস্টিটিউটে।
জানা যায়, শনিবার বেলা ১২টার দিকে চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের সোনাইছড়ি ইউনিয়নের শীতলপুর সাগর উপকূলে অবস্থিত শওকত আলী চৌধুরী মালিকানাধীন এসএন করপোরেশনের জাহাজভাঙা ইয়ার্ডে স্ক্র্যাপ জাহাজের পাম্প রুমে কাটিং কাজ করার সময় বিস্ফোরণ ঘটে। এতে গুরুতর দগ্ধ ও আহত হন ১২ জন। চিকিৎসার জন্য প্রথমে তাদের চট্টগ্রাম মেডিকেলে নেওয়া হয়। সেখান থেকে উন্নত চিকিৎসার জন্য ৮ জনকে ঢাকায় পাঠিয়ে দেওয়া হয়।
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
১৩ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
১৪ মিনিট আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
১৪ মিনিট আগেবাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অভিবাসন, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে যাত্রা করা নাগরিকদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশের কনস্যুলেট এবং দূতাবাস কার্যক্রম না থাকায় নাগরিকদের অন্য দেশ অভিমুখী হতে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে