নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দিরে ও বাড়িতে হামলার পর প্রশাসনের নীরবতা গভীর সংকট তৈরি করেছে। প্রশাসনের সদিচ্ছা থাকলে এসব ঘটনা এড়ানো যেত। প্রশাসনের মধ্যে ঘাপটি মেরে লুকিয়ে আছে মৌলবাদী চক্র। সরকার দীর্ঘদিন ধরে সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রশ্নে নমনীয় নীতির কারণে আজকের এই অবস্থা তৈরি হয়েছে।
এতে বোঝা যায়, বর্তমান সরকার সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধে আন্তরিক নয়। ঘটনার সাত দিন পর সম্প্রীতির মিছিল হিন্দুদের সঙ্গে প্রহসন ছাড়া আর কিছুই নয়।
আজ শুক্রবার সাম্প্রদায়িক হামলাকারীদের বিচারের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সভায় এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের নেতারা।
বক্তারা বলেন, বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় অনুষ্ঠান শারদীয় দুর্গাপূজা বন্ধ ও বাধা প্রদান করে মন্দির ভাঙচুর, ঘরবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান লুটপাট ও আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া, জোরপূর্বক জমি দখল ও দেশত্যাগের হুমকির যে ঘটনা ঘটানো হলো, তা '৭১-এর পুনরাবৃত্তি এবং তা মধ্যযুগীয় বর্বরতার শামিল। এটা হিন্দু ধর্মের ওপর সুস্পষ্ট আঘাত। আজকে আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। এটা আমাদের বাঁচা-মরার লড়াই। যত দিন পর্যন্ত অপরাধীর বিচার না হবে, তত দিন পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।
হিন্দু মহাজোটের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুধাংশু চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, ঘটনা ঘটার সাত দিন পরে সরকরের এই সম্প্রীতি মিছিল হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে প্রহসন ছাড়া কিছুই নয়। আগে হামলাকারীদের বিচারের মুখোমুখি করুন, তারপর সম্প্রীতির মিছিল করা যাবে।
বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের প্রধান সমন্বয়কারী শ্যামল কুমার রায় বলেন, হামলাকারীরা হিন্দুদের দেশত্যাগের জন্য চাপ দিচ্ছে। আর সরকারদলীয় লোকজন তাদের সাহায্য করছে, যার পরিপ্রেক্ষিতে মন্দির, হিন্দু বাড়ি, হিন্দু নারী , হিন্দুর জমি ও দেবোত্তর সম্পত্তি তাদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে।
প্রতিবাদ সভায় হিন্দু মহাজোটের নেতারা হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সমস্ত মন্দির ও বসতবাড়ি সরকারি খরচে পুনঃস্থাপনের দাবি জানিয়েছেন।
এতে আরও বক্তব্য রাখেন হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী মহাসচিব পলাশ কান্তি দে, সহসভাপতি প্রভাস চন্দ্র মণ্ডল, ডি সি রায়, যুগ্ম মহাসচিব সমীর সরকার, অখিল মণ্ডল , ফণি ভূষণ হালদার, কেনেডি ঘোষ, সাংগঠনিক সম্পাদক, আশীষ বাড়ই, মনোজ বিশ্বাস প্রমুখ।
হিন্দু সম্প্রদায়ের মন্দিরে ও বাড়িতে হামলার পর প্রশাসনের নীরবতা গভীর সংকট তৈরি করেছে। প্রশাসনের সদিচ্ছা থাকলে এসব ঘটনা এড়ানো যেত। প্রশাসনের মধ্যে ঘাপটি মেরে লুকিয়ে আছে মৌলবাদী চক্র। সরকার দীর্ঘদিন ধরে সংখ্যালঘু নির্যাতনের প্রশ্নে নমনীয় নীতির কারণে আজকের এই অবস্থা তৈরি হয়েছে।
এতে বোঝা যায়, বর্তমান সরকার সংখ্যালঘু নির্যাতন বন্ধে আন্তরিক নয়। ঘটনার সাত দিন পর সম্প্রীতির মিছিল হিন্দুদের সঙ্গে প্রহসন ছাড়া আর কিছুই নয়।
আজ শুক্রবার সাম্প্রদায়িক হামলাকারীদের বিচারের দাবিতে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে অনুষ্ঠিত প্রতিবাদ সভায় এমন মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের নেতারা।
বক্তারা বলেন, বাঙালি হিন্দু সম্প্রদায়ের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় অনুষ্ঠান শারদীয় দুর্গাপূজা বন্ধ ও বাধা প্রদান করে মন্দির ভাঙচুর, ঘরবাড়ি ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান লুটপাট ও আগুনে পুড়িয়ে দেওয়া, জোরপূর্বক জমি দখল ও দেশত্যাগের হুমকির যে ঘটনা ঘটানো হলো, তা '৭১-এর পুনরাবৃত্তি এবং তা মধ্যযুগীয় বর্বরতার শামিল। এটা হিন্দু ধর্মের ওপর সুস্পষ্ট আঘাত। আজকে আমাদের পিঠ দেয়ালে ঠেকে গেছে। এটা আমাদের বাঁচা-মরার লড়াই। যত দিন পর্যন্ত অপরাধীর বিচার না হবে, তত দিন পর্যন্ত আমাদের আন্দোলন চলবে।
হিন্দু মহাজোটের ভারপ্রাপ্ত সভাপতি সুধাংশু চন্দ্র বিশ্বাস বলেন, ঘটনা ঘটার সাত দিন পরে সরকরের এই সম্প্রীতি মিছিল হিন্দু সম্প্রদায়ের সঙ্গে প্রহসন ছাড়া কিছুই নয়। আগে হামলাকারীদের বিচারের মুখোমুখি করুন, তারপর সম্প্রীতির মিছিল করা যাবে।
বাংলাদেশ জাতীয় হিন্দু মহাজোটের প্রধান সমন্বয়কারী শ্যামল কুমার রায় বলেন, হামলাকারীরা হিন্দুদের দেশত্যাগের জন্য চাপ দিচ্ছে। আর সরকারদলীয় লোকজন তাদের সাহায্য করছে, যার পরিপ্রেক্ষিতে মন্দির, হিন্দু বাড়ি, হিন্দু নারী , হিন্দুর জমি ও দেবোত্তর সম্পত্তি তাদের লক্ষ্যবস্তুতে পরিণত হয়েছে।
প্রতিবাদ সভায় হিন্দু মহাজোটের নেতারা হামলায় ক্ষতিগ্রস্ত সমস্ত মন্দির ও বসতবাড়ি সরকারি খরচে পুনঃস্থাপনের দাবি জানিয়েছেন।
এতে আরও বক্তব্য রাখেন হিন্দু মহাজোটের নির্বাহী মহাসচিব পলাশ কান্তি দে, সহসভাপতি প্রভাস চন্দ্র মণ্ডল, ডি সি রায়, যুগ্ম মহাসচিব সমীর সরকার, অখিল মণ্ডল , ফণি ভূষণ হালদার, কেনেডি ঘোষ, সাংগঠনিক সম্পাদক, আশীষ বাড়ই, মনোজ বিশ্বাস প্রমুখ।
খুলনায় অগ্নিকাণ্ডে একটি পাটের বস্তার গোডাউনসহ ১০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর বড় বাজারের বার্মাশীল এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
১৭ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত আবদুল্লাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল পৌর বল ফিল্ড মাঠে গার্ড অব অনার শেষে পাশের বড় আঁচড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
৩৫ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর গোলজার হোসেন (৫৩) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগাড়ী বিলের কাজীর নালা থেকে ভাসমান অবস্থায় তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
৩৯ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠানামায় বিঘ্ন ঘটছে। আজ শুক্রবার ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ে রানওয়ে।
৪১ মিনিট আগে