নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রাজধানীর গুলশানে স্পার আড়ালে অনৈতিক কাজে বাধ্য করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার ২৪ আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা হক আসামিদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বিকেলে ২৪ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। তাঁদের মধ্যে ১৪ জনকে পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে ও ১০ জনকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) উপপরিদর্শক এ এইচ এম ফজলে রাব্বি।
অন্যদিকে, আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। একই সঙ্গে রিমান্ড ও জামিনের বিষয়ে শুনানির জন্য আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন।
আদালতের গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই শাহ আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
কারাগারে পাঠানো আসামিরা হলেন মো. রাকিব সবুজ, মোবারক আলী, মোহামাদ তাহমিদ আহমেদ, মো. শিপন ওরফে সাব্বির, নাদির উদ্দিন নাঈম, মো. শিফাত রাসেল, মো. ইব্রাহিম খলিল সাগর, ফরহাদ হোসেন হৃদয়, মোহামাদ জামাল, মো. মিরাজ, মোহাম্মাদ ফরহাদ হোসেন, মোহাম্মদ ফারুক মিয়া, শামীম রায়হান, সরকার নাহিদুল ইসলাম, রাফসান হাবিব, মো. আলমগীর হোসেন, মোহামম্মদ ইমাম হোসেন দর্জি, নাবিব আহসান, মিজানুর রহমান, মোহাম্মদে আমিনুল ইসলাম, ইয়াসিন আরাফাত, মো. আবু তাহের, আদনান সাঈদ ও হোসেন তাহসিন।
গতকাল অভিযান চালিয়ে গুলশানের সিটি প্যালেস গেস্ট হাউস অ্যান্ড স্পা সেন্টার থেকে তাঁদের আটক করে সিআইডি।
সিআইডির এসআই ইমরান আহাম্মেদ বাদী হয়ে ২৯ জনের নাম উল্লেখ করে রাজধানীর গুলশান থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, সিটি প্যালেস গেস্ট হাউস অ্যান্ড স্পা সেন্টারের মালিক মো. মিজানুর রহমান ও ম্যানেজার মো. রইচ উদ্দিনসহ অন্য আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে স্পা ব্যবসার আড়ালে যৌন শোষণ ও যৌন নিপীড়নমূলক কার্যকলাপ পরিচালনা করে আসছেন।
তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন বয়সী মেয়েদের চাকরির প্রলোভনে ডেকে এনে উল্লিখিত স্থানে আটকে রেখে পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করেন। অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য স্পা ব্যবসার আড়ালে পতিতালয় স্থাপন ও পরিচালনা করে তরুণীদের পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করেন।
২৯ আসামির মধ্যে সিটি প্যালেস গেস্ট হাউস অ্যান্ড স্পা সেন্টারের মালিক মো. মিজানুর রহমান, ম্যানেজার মো. রইচ উদ্দিন, ফ্ল্যাটের কেয়ারটেকার মোহাম্মদ লোকমান হোসেন খান, ফ্ল্যাটের মালিক মো. আজাহার আলী ও মাহাবুবুর রহমান শোভন পলাতক রয়েছেন। মামলার এজাহারে ১৫-২০ জনকে অজ্ঞাতনামা হিসেবে আসামি করা হয়।
রাজধানীর গুলশানে স্পার আড়ালে অনৈতিক কাজে বাধ্য করার অভিযোগে দায়ের করা মামলায় গ্রেপ্তার ২৪ আসামিকে কারাগারে পাঠানো হয়েছে। আজ বুধবার ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট তাহমিনা হক আসামিদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
বিকেলে ২৪ আসামিকে আদালতে হাজির করা হয়। তাঁদের মধ্যে ১৪ জনকে পাঁচ দিনের রিমান্ড চেয়ে ও ১০ জনকে কারাগারে আটক রাখার আবেদন করেন মামলার তদন্ত কর্মকর্তা পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) উপপরিদর্শক এ এইচ এম ফজলে রাব্বি।
অন্যদিকে, আসামিপক্ষের আইনজীবীরা জামিনের আবেদন করেন। শুনানি শেষে আদালত আসামিদের কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। একই সঙ্গে রিমান্ড ও জামিনের বিষয়ে শুনানির জন্য আগামীকাল বৃহস্পতিবার দিন ধার্য করেন।
আদালতের গুলশান থানার সাধারণ নিবন্ধন কর্মকর্তা এসআই শাহ আলম বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
কারাগারে পাঠানো আসামিরা হলেন মো. রাকিব সবুজ, মোবারক আলী, মোহামাদ তাহমিদ আহমেদ, মো. শিপন ওরফে সাব্বির, নাদির উদ্দিন নাঈম, মো. শিফাত রাসেল, মো. ইব্রাহিম খলিল সাগর, ফরহাদ হোসেন হৃদয়, মোহামাদ জামাল, মো. মিরাজ, মোহাম্মাদ ফরহাদ হোসেন, মোহাম্মদ ফারুক মিয়া, শামীম রায়হান, সরকার নাহিদুল ইসলাম, রাফসান হাবিব, মো. আলমগীর হোসেন, মোহামম্মদ ইমাম হোসেন দর্জি, নাবিব আহসান, মিজানুর রহমান, মোহাম্মদে আমিনুল ইসলাম, ইয়াসিন আরাফাত, মো. আবু তাহের, আদনান সাঈদ ও হোসেন তাহসিন।
গতকাল অভিযান চালিয়ে গুলশানের সিটি প্যালেস গেস্ট হাউস অ্যান্ড স্পা সেন্টার থেকে তাঁদের আটক করে সিআইডি।
সিআইডির এসআই ইমরান আহাম্মেদ বাদী হয়ে ২৯ জনের নাম উল্লেখ করে রাজধানীর গুলশান থানায় মামলা দায়ের করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, সিটি প্যালেস গেস্ট হাউস অ্যান্ড স্পা সেন্টারের মালিক মো. মিজানুর রহমান ও ম্যানেজার মো. রইচ উদ্দিনসহ অন্য আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে স্পা ব্যবসার আড়ালে যৌন শোষণ ও যৌন নিপীড়নমূলক কার্যকলাপ পরিচালনা করে আসছেন।
তাঁরা দীর্ঘদিন ধরে দেশের বিভিন্ন জায়গা থেকে বিভিন্ন বয়সী মেয়েদের চাকরির প্রলোভনে ডেকে এনে উল্লিখিত স্থানে আটকে রেখে পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করেন। অর্থনৈতিকভাবে লাভবান হওয়ার জন্য স্পা ব্যবসার আড়ালে পতিতালয় স্থাপন ও পরিচালনা করে তরুণীদের পতিতাবৃত্তিতে বাধ্য করেন।
২৯ আসামির মধ্যে সিটি প্যালেস গেস্ট হাউস অ্যান্ড স্পা সেন্টারের মালিক মো. মিজানুর রহমান, ম্যানেজার মো. রইচ উদ্দিন, ফ্ল্যাটের কেয়ারটেকার মোহাম্মদ লোকমান হোসেন খান, ফ্ল্যাটের মালিক মো. আজাহার আলী ও মাহাবুবুর রহমান শোভন পলাতক রয়েছেন। মামলার এজাহারে ১৫-২০ জনকে অজ্ঞাতনামা হিসেবে আসামি করা হয়।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
১২ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
২০ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৫ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
১ ঘণ্টা আগে