নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে করা মামলার সম্পূরক অভিযোগপত্র গ্রহণ করে সাবেক স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ভাই খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবরসহ ৪৭ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আস-সামছ জগলুল হোসেন অভিযোগ আমলে নেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নিয়ে পলাতক ৩৭ আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারিসংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৩০ মে দিন ধার্য করা হয়েছে।
যাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে তাঁদের মধ্যে ফরিদপুর আওয়ামী লীগের নেতা বরকত ও রুবেলের স্ত্রী আফরোজা পারভীন ও সোহেলী ইমরুজ রয়েছেন।
ওই আদালতের অতিরিক্ত সহকারী কৌঁসুলি (অতিরিক্ত পিপি) তাপস কুমার পাল বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত বছর ২৫ জুন এই মামলায় সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করে সিআইডি। সম্পূরক অভিযোগপত্রে নতুন ৩৭ জন আসামি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। আগের অভিযোগপত্রে ১০ জন আসামি ছিলেন।
এই মামলায় ৪৭ আসামির মধ্যে ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও তাঁর ভাই ফরিদপুর প্রেসক্লাবের বহিষ্কৃত সভাপতি ইমতিয়াজ হাসান রুবেল, ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজমুল ইসলাম খন্দকার লেভী, শহর যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসিবুর রহমানসহ ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী রয়েছেন।
গত বছর ৩ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সহকারী পুলিশ কমিশনার (এএসপি) উত্তম কুমার সাহা ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ২০২০ সালের ২৬ জুন বরকত ও রুবেলের বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা দায়ের করেন সিআইডির পরিদর্শক এস এম মিরাজ আল মাহমুদ।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০১০ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ফরিদপুরে এলজিইডি, বিআরটিএ, সড়ক বিভাগসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কাজের ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ করে বিপুল অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন বরকত ও রুবেল। এ ছাড়া মাদক কারবার ও ভূমি দখল করে অবৈধ সম্পদ গড়েছেন তাঁরা। ২৩টি বাস, ট্রাকসহ বিলাসবহুল গাড়ির মালিক হয়েছেন ওই দুই ভাই। উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থ হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে পাচার করেছেন তাঁরা। মামলা তদন্ত করতে গিয়ে ১০ জনের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায় বলে অভিযোগপত্রে বলা হয়।
পরে এই মামলা বিচারের জন্য বিশেষ জজ আদালত-৯-এ পাঠানো হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য নির্ধারিত তারিখে রাষ্ট্রপক্ষে নিয়োজিত সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মাহমুদ হাসান একটি দরখাস্ত দিয়ে আদালতকে জানান, এই মামলায় ৬ জন আসামি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়ে অর্থ পাচারের দায় স্বীকার করেছেন। এর মধ্যে আসামি নিশান মাহমুদ শামীম ও বিল্লাল হোসেন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। কিন্তু তাঁদেরকে মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দিয়ে তদন্ত কর্মকর্তা অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অন্যদিকে অন্যান্য আসামির স্বীকারোক্তিতে অর্থ পাচারের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা রয়ে গেছে এমন কয়েকজনের নাম বলেছেন। তাঁদেরকেও মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এই অবস্থায় আদালত শুনানি শেষে গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর অধিকতর তদন্তের জন্য সিআইডিকে নির্দেশ দেন। পরে অধিকতার তদন্ত শেষে আরও ৩৭ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
পরে বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান মামলাটি সম্পূরক অভিযোগপত্র আমলে গ্রহণের জন্য সিনিয়র বিশেষ জজ ও মহানগর দায়রা জজ আদালতে ফেরত পাঠান।
অভিযোগপত্রভুক্ত পুরোনো ১০ জন হলেন খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবর, সাজ্জাদ হোসেন বরকত, ইমতিয়াজ হাসান রুবেল, নাজমুল ইসলাম খন্দকার লেভি, এএইচএম ফুয়াদ, আসিবুর রহমান, ফাহাদ বিন ওয়াজেদ, কামরুল হাসান ডেভিড, মোহাম্মদ আলী মিনার, তরিকুল ইসলাম নাসিম।
এ ছাড়া সম্পূরক চার্জশিটভুক্ত যাঁরা তাঁরা হলেন নিশান মাহমুদ, বিল্লাল হোসেন, সিদ্দিকুর রহমান, সাইফুল ইসলাম, অনিমেষ রায়, সামছুল আলম চৌধুরী, দীপক মজুমদার, সফিকুল ইসলাম, ফকির মো. বেলায়েত হোসেন, গোলাম মোহাম্মদ নাসির, জামাল আহমেদ খান, বেলায়েত মোল্লা, আহসান হোসেন খান, অমিতাভ বোস, চৌধুরী মো. হাসান, জাফর ইকবাল, বরকতের স্ত্রী আফরোজা পারভীন, রুবেলের স্ত্রী সোহেলী ইমরুজ, সাহেব সরোয়ার, শেখ মাহতাব আলী, সাজ্জাদ হোসেন, স্বপন কুমার পাল, জাহিদ ব্যাপারী, খলিফা কামাল, নাফিজুল, রিয়াজ আহমদ, আনোয়ার হোসেন, মনিরুজ্জামান, মাহফুজুর রহমান, সুমন সাহা, আবদুল জলিল শেখ, রফিক মণ্ডল, আফজাল হোসেন খান, খন্দকার শাহিন আহমেদ ও আরিফুর রহমান (দোলন)।
নতুন ৩৭ জনের মধ্যে সাংবাদিক আরিফুর রহমান দোলন জামিনে আছেন। বাকি সবার বিরুদ্ধে এবং পুরোনো ১০ জনের মধ্যে একজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে
দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে করা মামলার সম্পূরক অভিযোগপত্র গ্রহণ করে সাবেক স্থানীয় সরকারমন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার খন্দকার মোশাররফ হোসেনের ভাই খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবরসহ ৪৭ আসামির বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নেওয়া হয়েছে। আজ সোমবার ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ জজ আদালতের বিচারক মোহাম্মদ আস-সামছ জগলুল হোসেন অভিযোগ আমলে নেন।
আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ আমলে নিয়ে পলাতক ৩৭ আসামির বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে। গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারিসংক্রান্ত প্রতিবেদন দাখিলের জন্য আগামী ৩০ মে দিন ধার্য করা হয়েছে।
যাঁদের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে তাঁদের মধ্যে ফরিদপুর আওয়ামী লীগের নেতা বরকত ও রুবেলের স্ত্রী আফরোজা পারভীন ও সোহেলী ইমরুজ রয়েছেন।
ওই আদালতের অতিরিক্ত সহকারী কৌঁসুলি (অতিরিক্ত পিপি) তাপস কুমার পাল বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
গত বছর ২৫ জুন এই মামলায় সম্পূরক অভিযোগপত্র দাখিল করে সিআইডি। সম্পূরক অভিযোগপত্রে নতুন ৩৭ জন আসামি অন্তর্ভুক্ত করা হয়। আগের অভিযোগপত্রে ১০ জন আসামি ছিলেন।
এই মামলায় ৪৭ আসামির মধ্যে ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সাধারণ সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন বরকত ও তাঁর ভাই ফরিদপুর প্রেসক্লাবের বহিষ্কৃত সভাপতি ইমতিয়াজ হাসান রুবেল, ফরিদপুর শহর আওয়ামী লীগের সভাপতি নাজমুল ইসলাম খন্দকার লেভী, শহর যুবলীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক আসিবুর রহমানসহ ফরিদপুর জেলা আওয়ামী লীগ ও অঙ্গসংগঠনের বিভিন্ন পর্যায়ের নেতা-কর্মী রয়েছেন।
গত বছর ৩ মার্চ মামলার তদন্ত কর্মকর্তা সিআইডির সহকারী পুলিশ কমিশনার (এএসপি) উত্তম কুমার সাহা ১০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।
দুই হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে ২০২০ সালের ২৬ জুন বরকত ও রুবেলের বিরুদ্ধে রাজধানীর কাফরুল থানায় মামলা দায়ের করেন সিআইডির পরিদর্শক এস এম মিরাজ আল মাহমুদ।
মামলার এজাহারে বলা হয়, ২০১০ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত ফরিদপুরে এলজিইডি, বিআরটিএ, সড়ক বিভাগসহ বিভিন্ন সরকারি দপ্তরের কাজের ঠিকাদারি নিয়ন্ত্রণ করে বিপুল অবৈধ সম্পদের মালিক হয়েছেন বরকত ও রুবেল। এ ছাড়া মাদক কারবার ও ভূমি দখল করে অবৈধ সম্পদ গড়েছেন তাঁরা। ২৩টি বাস, ট্রাকসহ বিলাসবহুল গাড়ির মালিক হয়েছেন ওই দুই ভাই। উল্লেখযোগ্য পরিমাণ অর্থ হুন্ডির মাধ্যমে বিদেশে পাচার করেছেন তাঁরা। মামলা তদন্ত করতে গিয়ে ১০ জনের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা পাওয়া যায় বলে অভিযোগপত্রে বলা হয়।
পরে এই মামলা বিচারের জন্য বিশেষ জজ আদালত-৯-এ পাঠানো হয়। আসামিদের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন বিষয়ে শুনানির জন্য নির্ধারিত তারিখে রাষ্ট্রপক্ষে নিয়োজিত সরকারি কৌঁসুলি (পিপি) মাহমুদ হাসান একটি দরখাস্ত দিয়ে আদালতকে জানান, এই মামলায় ৬ জন আসামি স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়ে অর্থ পাচারের দায় স্বীকার করেছেন। এর মধ্যে আসামি নিশান মাহমুদ শামীম ও বিল্লাল হোসেন স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দেন। কিন্তু তাঁদেরকে মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দিয়ে তদন্ত কর্মকর্তা অভিযোগপত্র দাখিল করেন। অন্যদিকে অন্যান্য আসামির স্বীকারোক্তিতে অর্থ পাচারের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতা রয়ে গেছে এমন কয়েকজনের নাম বলেছেন। তাঁদেরকেও মামলার দায় থেকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। এই অবস্থায় আদালত শুনানি শেষে গত বছরের ১ সেপ্টেম্বর অধিকতর তদন্তের জন্য সিআইডিকে নির্দেশ দেন। পরে অধিকতার তদন্ত শেষে আরও ৩৭ জনকে অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
পরে বিশেষ জজ আদালত-৯-এর বিচারক শেখ হাফিজুর রহমান মামলাটি সম্পূরক অভিযোগপত্র আমলে গ্রহণের জন্য সিনিয়র বিশেষ জজ ও মহানগর দায়রা জজ আদালতে ফেরত পাঠান।
অভিযোগপত্রভুক্ত পুরোনো ১০ জন হলেন খন্দকার মোহতেশাম হোসেন বাবর, সাজ্জাদ হোসেন বরকত, ইমতিয়াজ হাসান রুবেল, নাজমুল ইসলাম খন্দকার লেভি, এএইচএম ফুয়াদ, আসিবুর রহমান, ফাহাদ বিন ওয়াজেদ, কামরুল হাসান ডেভিড, মোহাম্মদ আলী মিনার, তরিকুল ইসলাম নাসিম।
এ ছাড়া সম্পূরক চার্জশিটভুক্ত যাঁরা তাঁরা হলেন নিশান মাহমুদ, বিল্লাল হোসেন, সিদ্দিকুর রহমান, সাইফুল ইসলাম, অনিমেষ রায়, সামছুল আলম চৌধুরী, দীপক মজুমদার, সফিকুল ইসলাম, ফকির মো. বেলায়েত হোসেন, গোলাম মোহাম্মদ নাসির, জামাল আহমেদ খান, বেলায়েত মোল্লা, আহসান হোসেন খান, অমিতাভ বোস, চৌধুরী মো. হাসান, জাফর ইকবাল, বরকতের স্ত্রী আফরোজা পারভীন, রুবেলের স্ত্রী সোহেলী ইমরুজ, সাহেব সরোয়ার, শেখ মাহতাব আলী, সাজ্জাদ হোসেন, স্বপন কুমার পাল, জাহিদ ব্যাপারী, খলিফা কামাল, নাফিজুল, রিয়াজ আহমদ, আনোয়ার হোসেন, মনিরুজ্জামান, মাহফুজুর রহমান, সুমন সাহা, আবদুল জলিল শেখ, রফিক মণ্ডল, আফজাল হোসেন খান, খন্দকার শাহিন আহমেদ ও আরিফুর রহমান (দোলন)।
নতুন ৩৭ জনের মধ্যে সাংবাদিক আরিফুর রহমান দোলন জামিনে আছেন। বাকি সবার বিরুদ্ধে এবং পুরোনো ১০ জনের মধ্যে একজনের বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে
খুলনায় অগ্নিকাণ্ডে একটি পাটের বস্তার গোডাউনসহ ১০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর বড় বাজারের বার্মাশীল এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত আবদুল্লাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল পৌর বল ফিল্ড মাঠে গার্ড অব অনার শেষে পাশের বড় আঁচড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
৪৩ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর গোলজার হোসেন (৫৩) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগাড়ী বিলের কাজীর নালা থেকে ভাসমান অবস্থায় তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেঘন কুয়াশার কারণে নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠানামায় বিঘ্ন ঘটছে। আজ শুক্রবার ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ে রানওয়ে।
১ ঘণ্টা আগে