নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
সিদ্দিকবাজারে বিস্ফোরণের ঘটনায় যে কয়জন নিখোঁজ ছিলেন সেই তালিকায় ছিল আব্দুল মালেকের (১৩) নামও। ঘটনার দিন থেকে তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। তবে শেষ পর্যন্ত জানা গেল সে নিখোঁজ ছিল না।
বিক্রমপুর টঙ্গিবাড়ী থেকে সাভারের হেমায়েতপুরে যাওয়ার সময় পথ ভুলে প্রথমে মোহাম্মদপুর যায় আব্দুল মালেক। সেখান থেকে চলে যায় উত্তরা আব্দুল্লাহপুর। সেখান থেকে শুক্রবার (১০ মার্চ) সন্ধ্যায় সে আবার বিক্রমপুরের টঙ্গিবাড়িতে মায়ের কাছে ফিরে যায়। মালেককে ফিরে পাওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন তার বাবা রতন মিয়া।
রতন মিয়া শুক্রবার রাতে বলেন, ‘বিক্রমপুরের টঙ্গিবাড়িতে মালেকের মা কাজ করে। আমি কাজ করি উত্তরার আব্দুলাহপুর। ঘটনার দিন মালেক মায়ের কাছ থেকে সাভারের হেমায়েতপুর যাচ্ছিল। সেখানে মালেক একটি ইট ভাটায় কাজ করে। বিস্ফোরণের দিন ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দিলে মালেককে বহনকারী বাসটি অন্য সড়কে দিয়ে যায়। তখন রাস্তা ভুল করে মালেক প্রথমে মোহাম্মদপুর যায়। সেখান থেকে আবার আব্দুল্লাহপুর যায়। আমি আবদুল্লাহপুর থাকলেও মালেক এখানে কোনো দিন আসেনি। তাই চেনে না। এরপর দুই দিন মালেক আব্দুল্লাহপুরে একটি হোটেলে কাজ করে। সেখান থেকে হোটেল মালিকের সহায়তায় সে বিক্রমপুরের টঙ্গিবাড়িতে তার মায়ের কাছে পৌঁছায়। তার মা আমাকে ফোন করে জানিয়েছে। আমি ছেলের সাথে কথা বলেছি। ছেলেকে ফিরে পেয়ে এখন শান্তি লাগতেছে। সব সাংবাদিক ও মিডিয়ার ভাইদের ধন্যবাদ।’
মালেকের পরিবারের স্থায়ী নিবাস নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার রংছাতি ইউনিয়নের মুন্সিপুরে। জীবিকার তাগিদে পুরো পরিবার ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় কাজ করেন।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (৭ মার্চ) বিস্ফোরণের ঘটনায় এ পর্যন্ত ২৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় মোট ১৭২ জনকে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। এর মধ্যে নিহত ২৩ জনও রয়েছেন। বার্ন ইনস্টিটিউট আর ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীনেরা বাদে বাকিরা বাড়ি ফিরে গেছেন অথবা বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
সিদ্দিকবাজারে বিস্ফোরণের ঘটনায় যে কয়জন নিখোঁজ ছিলেন সেই তালিকায় ছিল আব্দুল মালেকের (১৩) নামও। ঘটনার দিন থেকে তাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছিল না। তবে শেষ পর্যন্ত জানা গেল সে নিখোঁজ ছিল না।
বিক্রমপুর টঙ্গিবাড়ী থেকে সাভারের হেমায়েতপুরে যাওয়ার সময় পথ ভুলে প্রথমে মোহাম্মদপুর যায় আব্দুল মালেক। সেখান থেকে চলে যায় উত্তরা আব্দুল্লাহপুর। সেখান থেকে শুক্রবার (১০ মার্চ) সন্ধ্যায় সে আবার বিক্রমপুরের টঙ্গিবাড়িতে মায়ের কাছে ফিরে যায়। মালেককে ফিরে পাওয়ার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে জানিয়েছেন তার বাবা রতন মিয়া।
রতন মিয়া শুক্রবার রাতে বলেন, ‘বিক্রমপুরের টঙ্গিবাড়িতে মালেকের মা কাজ করে। আমি কাজ করি উত্তরার আব্দুলাহপুর। ঘটনার দিন মালেক মায়ের কাছ থেকে সাভারের হেমায়েতপুর যাচ্ছিল। সেখানে মালেক একটি ইট ভাটায় কাজ করে। বিস্ফোরণের দিন ওই সড়কে যান চলাচল বন্ধ করে দিলে মালেককে বহনকারী বাসটি অন্য সড়কে দিয়ে যায়। তখন রাস্তা ভুল করে মালেক প্রথমে মোহাম্মদপুর যায়। সেখান থেকে আবার আব্দুল্লাহপুর যায়। আমি আবদুল্লাহপুর থাকলেও মালেক এখানে কোনো দিন আসেনি। তাই চেনে না। এরপর দুই দিন মালেক আব্দুল্লাহপুরে একটি হোটেলে কাজ করে। সেখান থেকে হোটেল মালিকের সহায়তায় সে বিক্রমপুরের টঙ্গিবাড়িতে তার মায়ের কাছে পৌঁছায়। তার মা আমাকে ফোন করে জানিয়েছে। আমি ছেলের সাথে কথা বলেছি। ছেলেকে ফিরে পেয়ে এখন শান্তি লাগতেছে। সব সাংবাদিক ও মিডিয়ার ভাইদের ধন্যবাদ।’
মালেকের পরিবারের স্থায়ী নিবাস নেত্রকোনার কলমাকান্দা উপজেলার রংছাতি ইউনিয়নের মুন্সিপুরে। জীবিকার তাগিদে পুরো পরিবার ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় কাজ করেন।
উল্লেখ্য, গত মঙ্গলবার (৭ মার্চ) বিস্ফোরণের ঘটনায় এ পর্যন্ত ২৩ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় মোট ১৭২ জনকে ঢামেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছিল। এর মধ্যে নিহত ২৩ জনও রয়েছেন। বার্ন ইনস্টিটিউট আর ঢাকা মেডিকেলে চিকিৎসাধীনেরা বাদে বাকিরা বাড়ি ফিরে গেছেন অথবা বিভিন্ন হাসপাতালে ভর্তি আছেন।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
১ few সেকেন্ড আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
৯ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
২৪ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
৩৫ মিনিট আগে