রাহুল শর্মা, ঢাকা
আগামী শিক্ষাবর্ষের বিনা মূল্যের পাঠ্যবই ছাপানোর কাজ নিজেদের মধ্যে রাখতে এবার ভিন্ন কৌশল নিয়েছে অসাধু মুদ্রণকারীদের চক্র। তারা আগেভাগেই নিজেদের মধ্যে ‘সমঝোতা’ করে দরপত্রে অংশ নিচ্ছে। এ পর্যন্ত যেসব লটের দরপত্র হয়েছে, সেগুলোর কোনোটিতে একটি, কোনোটিতে দুটি, কোনোটিতে তিনটি দরপত্র জমা পড়েছে। যে লটে তিনটি দরপত্র পড়েছে, সেগুলোও একই মালিকের তিন প্রতিষ্ঠানের।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এই সমঝোতার কারণে প্রতিযোগিতাহীন দরপত্রে নির্দিষ্ট কিছু প্রতিষ্ঠানই কাজ পাবে। কম দরপত্র জমা পড়ায় জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডও (এনসিটিবি) বাছাই করার সুযোগ পাচ্ছে না। বিনা মূল্যের পাঠ্যবই ছাপানোর দায়িত্ব এনসিটিবির।
আগামী শিক্ষাবর্ষের জন্য এবার প্রথম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় ৩৫ কোটি কপি পাঠ্যবই ছাপানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে এনসিটিবি। এতে খরচ ধরা হয়েছে ১ হাজার ৬৫৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকা।
এনসিটিবির সূত্র ও দরপত্রে অংশ নেওয়া কয়েকটি মুদ্রণ প্রতিষ্ঠানের সূত্র বলেছে, গত কয়েক বছর সরকারি দরের চেয়ে অনেক কম দর দিয়ে কাজ বাগিয়ে নেওয়া হয়েছিল। তবে এবার দর দেওয়া হয়েছে প্রাক্কলিত দরের সামান্য কম। ফলে আগেরবারের চেয়ে দর বেশি দেওয়ায় এবার বই ছাপাতে সরকারের খরচ বাড়বে। এর পরও গত কয়েক বছরের মতো এবারও যে বইয়ের নিম্নমানের অভিযোগ উঠবে না, সেই নিশ্চয়তা এখনো নেই।
গত বছর পর্যন্ত এনসিটিবি প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত বিনা মূল্যের পাঠ্যবই ছেপেছে। নতুন শিক্ষাক্রমের কারণে এবার দশম শ্রেণির জন্যও নতুন বই ছাপানো হবে। এবার মোট ৮১৪ লটে বই ছাপানো হবে। এর মধ্যে গত মঙ্গল ও বুধবার ২৯৮ লটের দরপত্র খোলাও হয়েছে। এগুলোর মধ্যে মঙ্গলবার ষষ্ঠ শ্রেণির ১০০ ও সপ্তম শ্রেণির ১০০ লটের এবং বুধবার প্রথম থেকে তৃতীয় শ্রেণির বই ছাপানোর ৯৮ লটের দরপত্র খোলা হয়। বাকি লটগুলোর দরপত্র পর্যায়ক্রমে আহ্বান করে খোলা হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, আগের বছরগুলোতে একেকটি লটে কমপক্ষে ১৪-১৫টি দরপত্র জমা পড়লেও এবার এ পর্যন্ত অধিকাংশ লটেই একটি বা দুটি দরপত্র জমা পড়েছে। কোনো কোনোটিতে তিনটি। তবে যেসব লটে একাধিক দরপত্র পড়েছে, সেগুলোর বেশির ভাগ দরদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো একই মালিকের। ফলে প্রতিযোগিতা থাকছে না। বিভিন্ন পর্যায়ে অনুমোদন শেষে এসব প্রতিষ্ঠানকেই কার্যাদেশ দিতে হবে এনসিটিবিকে। বলতে গেলে ঘুরেফিরে একই চক্র পাচ্ছে বই ছাপানোর কাজ।
এনসিটিবির একটি সূত্র জানায়, এবার দরপত্র খোলার পর বোঝা গেছে সরকারের প্রাক্কলিত দর অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দরপত্র জমা দেওয়ার আগেই জেনে গেছে। এনসিটিবির সংশ্লিষ্ট কিছু অসাধু কর্মকর্তা এটি ফাঁস করেছেন। এ ছাড়া দরপত্র খোলার তারিখও পরিবর্তন করা হয়েছে। এতে সহায়তার অভিযোগ উঠেছে এনসিটিবির তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। তাঁদের একজন বর্তমানে এনসিটিবিতে নেই।
এনসিটিবির সূত্র জানায়, গত কয়েক বছর বই ছাপার দরপত্রে ব্যাপক প্রতিযোগিতা ছিল। এ জন্য অনেক মুদ্রণকারী প্রাক্কলিত দরের চেয়ে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ কম দর দিয়েও কাজ নিয়েছিলেন। এতে গত বছর এনসিটিবির সাশ্রয় হয় প্রায় ১০০ কোটি টাকা। তবে ছাপা হওয়া অধিকাংশ বই নিম্নমানের হওয়ায় ব্যাপক সমালোচনাও হয়েছিল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক মুদ্রণকারী জানান, গত মঙ্গল ও বুধবার যেসব লটের দরপত্র খোলা হয়েছে, সেগুলোতে প্রতিযোগিতা ছাড়াই অধিকাংশ কাজ পাচ্ছে নিজেদের মধ্যে সমঝোতাকারী কয়েকটি মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান। সবই সিন্ডিকেটের কারসাজি।
দরপত্রের বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিটিবির সদস্য (পাঠ্যপুস্তক) অধ্যাপক মো. সাইদুর রহমান কোনো মন্তব্য করতে অপারগতা জানান। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, এবার বড় কয়েকটি মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান দফায় দফায় বৈঠক করে ঠিক করেছে কে কোন লটের দরপত্র জমা দেবে। পরের লটগুলোতেও একই কৌশল নেওয়া হতে পারে।
সরকার ২০১০ সাল থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে নতুন বই দিচ্ছে। আগামী শিক্ষাবর্ষের জন্য যে ৩৫ কোটি কপি পাঠ্যবই ছাপানো হবে, তার মধ্যে প্রাক্-প্রাথমিক থেকে প্রাথমিক স্তরের বই ৯ কোটি ১৫ লাখ ৫৬ হাজার এবং ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির ১৫ কোটি ১১ লাখ ৯৫ হাজার ৬৪৬ কপি বই। বাকিগুলো নবম ও দশম শ্রেণির। এই দুই শ্রেণির বইয়ের সংখ্যা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এসব বই ছাপার কাজের দরপত্র ডাকা হয় লটভিত্তিক।
ব্যয় বাড়ছে ২০০ কোটি টাকা
আগামী শিক্ষাবর্ষের জন্য বিনা মূল্যের পাঠ্যবই ছাপাতে খরচ ধরা হয়েছে ১ হাজার ৬৫৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে মাধ্যমিকের জন্য ১ হাজার ২২৩ কোটি ৪২ লাখ টাকা এবং প্রাথমিকের জন্য ৪৩৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা। গত বছর মাধ্যমিকে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ২ কোটি টাকা এবং প্রাথমিকে ৪৪০ কোটি টাকা। এই হিসাবে এবার বই ছাপার খরচ বাড়ছে ২০০ কোটি টাকার বেশি।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে এনসিটিবির চেয়ারম্যান (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী এবার দশম শ্রেণির পাঠ্যবই ছাপাতে হবে বলে ছাপার খরচ বাড়বে। সবকিছুই নিয়ম অনুযায়ী স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করা হচ্ছে।
আগামী শিক্ষাবর্ষের বিনা মূল্যের পাঠ্যবই ছাপানোর কাজ নিজেদের মধ্যে রাখতে এবার ভিন্ন কৌশল নিয়েছে অসাধু মুদ্রণকারীদের চক্র। তারা আগেভাগেই নিজেদের মধ্যে ‘সমঝোতা’ করে দরপত্রে অংশ নিচ্ছে। এ পর্যন্ত যেসব লটের দরপত্র হয়েছে, সেগুলোর কোনোটিতে একটি, কোনোটিতে দুটি, কোনোটিতে তিনটি দরপত্র জমা পড়েছে। যে লটে তিনটি দরপত্র পড়েছে, সেগুলোও একই মালিকের তিন প্রতিষ্ঠানের।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলছে, এই সমঝোতার কারণে প্রতিযোগিতাহীন দরপত্রে নির্দিষ্ট কিছু প্রতিষ্ঠানই কাজ পাবে। কম দরপত্র জমা পড়ায় জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডও (এনসিটিবি) বাছাই করার সুযোগ পাচ্ছে না। বিনা মূল্যের পাঠ্যবই ছাপানোর দায়িত্ব এনসিটিবির।
আগামী শিক্ষাবর্ষের জন্য এবার প্রথম থেকে দশম শ্রেণি পর্যন্ত প্রায় ৩৫ কোটি কপি পাঠ্যবই ছাপানোর লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে এনসিটিবি। এতে খরচ ধরা হয়েছে ১ হাজার ৬৫৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকা।
এনসিটিবির সূত্র ও দরপত্রে অংশ নেওয়া কয়েকটি মুদ্রণ প্রতিষ্ঠানের সূত্র বলেছে, গত কয়েক বছর সরকারি দরের চেয়ে অনেক কম দর দিয়ে কাজ বাগিয়ে নেওয়া হয়েছিল। তবে এবার দর দেওয়া হয়েছে প্রাক্কলিত দরের সামান্য কম। ফলে আগেরবারের চেয়ে দর বেশি দেওয়ায় এবার বই ছাপাতে সরকারের খরচ বাড়বে। এর পরও গত কয়েক বছরের মতো এবারও যে বইয়ের নিম্নমানের অভিযোগ উঠবে না, সেই নিশ্চয়তা এখনো নেই।
গত বছর পর্যন্ত এনসিটিবি প্রথম থেকে নবম শ্রেণি পর্যন্ত বিনা মূল্যের পাঠ্যবই ছেপেছে। নতুন শিক্ষাক্রমের কারণে এবার দশম শ্রেণির জন্যও নতুন বই ছাপানো হবে। এবার মোট ৮১৪ লটে বই ছাপানো হবে। এর মধ্যে গত মঙ্গল ও বুধবার ২৯৮ লটের দরপত্র খোলাও হয়েছে। এগুলোর মধ্যে মঙ্গলবার ষষ্ঠ শ্রেণির ১০০ ও সপ্তম শ্রেণির ১০০ লটের এবং বুধবার প্রথম থেকে তৃতীয় শ্রেণির বই ছাপানোর ৯৮ লটের দরপত্র খোলা হয়। বাকি লটগুলোর দরপত্র পর্যায়ক্রমে আহ্বান করে খোলা হবে।
সংশ্লিষ্ট সূত্র বলেছে, আগের বছরগুলোতে একেকটি লটে কমপক্ষে ১৪-১৫টি দরপত্র জমা পড়লেও এবার এ পর্যন্ত অধিকাংশ লটেই একটি বা দুটি দরপত্র জমা পড়েছে। কোনো কোনোটিতে তিনটি। তবে যেসব লটে একাধিক দরপত্র পড়েছে, সেগুলোর বেশির ভাগ দরদাতা প্রতিষ্ঠানগুলো একই মালিকের। ফলে প্রতিযোগিতা থাকছে না। বিভিন্ন পর্যায়ে অনুমোদন শেষে এসব প্রতিষ্ঠানকেই কার্যাদেশ দিতে হবে এনসিটিবিকে। বলতে গেলে ঘুরেফিরে একই চক্র পাচ্ছে বই ছাপানোর কাজ।
এনসিটিবির একটি সূত্র জানায়, এবার দরপত্র খোলার পর বোঝা গেছে সরকারের প্রাক্কলিত দর অংশগ্রহণকারী প্রতিষ্ঠানগুলো দরপত্র জমা দেওয়ার আগেই জেনে গেছে। এনসিটিবির সংশ্লিষ্ট কিছু অসাধু কর্মকর্তা এটি ফাঁস করেছেন। এ ছাড়া দরপত্র খোলার তারিখও পরিবর্তন করা হয়েছে। এতে সহায়তার অভিযোগ উঠেছে এনসিটিবির তিন কর্মকর্তার বিরুদ্ধে। তাঁদের একজন বর্তমানে এনসিটিবিতে নেই।
এনসিটিবির সূত্র জানায়, গত কয়েক বছর বই ছাপার দরপত্রে ব্যাপক প্রতিযোগিতা ছিল। এ জন্য অনেক মুদ্রণকারী প্রাক্কলিত দরের চেয়ে ২০ থেকে ৪০ শতাংশ কম দর দিয়েও কাজ নিয়েছিলেন। এতে গত বছর এনসিটিবির সাশ্রয় হয় প্রায় ১০০ কোটি টাকা। তবে ছাপা হওয়া অধিকাংশ বই নিম্নমানের হওয়ায় ব্যাপক সমালোচনাও হয়েছিল।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক মুদ্রণকারী জানান, গত মঙ্গল ও বুধবার যেসব লটের দরপত্র খোলা হয়েছে, সেগুলোতে প্রতিযোগিতা ছাড়াই অধিকাংশ কাজ পাচ্ছে নিজেদের মধ্যে সমঝোতাকারী কয়েকটি মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান। সবই সিন্ডিকেটের কারসাজি।
দরপত্রের বিষয়ে জানতে চাইলে এনসিটিবির সদস্য (পাঠ্যপুস্তক) অধ্যাপক মো. সাইদুর রহমান কোনো মন্তব্য করতে অপারগতা জানান। তবে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা জানান, এবার বড় কয়েকটি মুদ্রণ প্রতিষ্ঠান দফায় দফায় বৈঠক করে ঠিক করেছে কে কোন লটের দরপত্র জমা দেবে। পরের লটগুলোতেও একই কৌশল নেওয়া হতে পারে।
সরকার ২০১০ সাল থেকে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের শিক্ষার্থীদের বিনা মূল্যে নতুন বই দিচ্ছে। আগামী শিক্ষাবর্ষের জন্য যে ৩৫ কোটি কপি পাঠ্যবই ছাপানো হবে, তার মধ্যে প্রাক্-প্রাথমিক থেকে প্রাথমিক স্তরের বই ৯ কোটি ১৫ লাখ ৫৬ হাজার এবং ষষ্ঠ থেকে অষ্টম শ্রেণির ১৫ কোটি ১১ লাখ ৯৫ হাজার ৬৪৬ কপি বই। বাকিগুলো নবম ও দশম শ্রেণির। এই দুই শ্রেণির বইয়ের সংখ্যা এখনো চূড়ান্ত হয়নি। এসব বই ছাপার কাজের দরপত্র ডাকা হয় লটভিত্তিক।
ব্যয় বাড়ছে ২০০ কোটি টাকা
আগামী শিক্ষাবর্ষের জন্য বিনা মূল্যের পাঠ্যবই ছাপাতে খরচ ধরা হয়েছে ১ হাজার ৬৫৯ কোটি ৫৯ লাখ টাকা। এর মধ্যে মাধ্যমিকের জন্য ১ হাজার ২২৩ কোটি ৪২ লাখ টাকা এবং প্রাথমিকের জন্য ৪৩৬ কোটি ১৭ লাখ টাকা। গত বছর মাধ্যমিকে ব্যয় ধরা হয়েছিল ১ হাজার ২ কোটি টাকা এবং প্রাথমিকে ৪৪০ কোটি টাকা। এই হিসাবে এবার বই ছাপার খরচ বাড়ছে ২০০ কোটি টাকার বেশি।
সার্বিক বিষয়ে দৃষ্টি আকর্ষণ করা হলে এনসিটিবির চেয়ারম্যান (রুটিন দায়িত্ব) অধ্যাপক মো. মশিউজ্জামান আজকের পত্রিকাকে বলেন, নতুন শিক্ষাক্রম অনুযায়ী এবার দশম শ্রেণির পাঠ্যবই ছাপাতে হবে বলে ছাপার খরচ বাড়বে। সবকিছুই নিয়ম অনুযায়ী স্বচ্ছ প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন করা হচ্ছে।
বাড়ির আঙিনায় বেড়া দেওয়া নিয়ে শেরপুরের নালিতাবাড়ী উপজেলায় শ্যালকের শাবলের আঘাতে দুলাভাইয়ের মৃত্যুর অভিযোগ উঠেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার পৌরশহরের কালিনগর মহল্লায় এ ঘটনা ঘটে। শুক্রবার সকালে অভিযান চালিয়ে অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ।
৪ মিনিট আগেগাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে দোকানে সিগারেট না পেয়ে ছুরিকাঘাতে বিএনপি-জামায়াতের ৬ নেতা-কর্মীকে আহত করার অভিযোগ উঠেছে ছাত্রদল নেতা মারুফ হাসানের বিরুদ্ধে। ঘটনাস্থল থেকে অভিযুক্তকে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার পৌর শহরের চৌমাথা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে।
৯ মিনিট আগেযশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
১ ঘণ্টা আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে