নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল এশিয়াটিক ৩৬০ এর নতুন উদ্যোগ, স্ট্যাকমিস্ট ডিজিটাল কমিউনিকেশন লিমিটেড। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রতিষ্ঠানটি ব্র্যান্ড এবং ইনফ্লুয়েন্সারদের মধ্যে সুনির্দিষ্ট ও সুসংগঠিত সম্পর্ক গড়ে তুলবে।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানের আলোকি কনভেনশন হলে স্ট্যাকমিস্ট গালা নামে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান নূর। এ সময় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানটির সিইও তাসনুভা আহমেদ টিনা।
স্ট্যাকমিস্টের পরিচালক ইরেশ যাকের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্ট্যাকমিস্টের কাজ হচ্ছে ইনফ্লুয়েন্সার ম্যানেজমেন্ট এবং ক্রিয়েশন।’
প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিজ্ঞাপনী জগৎ এখন অনেক বেশি গণতান্ত্রিক। এই ক্ষেত্রে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বড় ভূমিকা পালন করছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে হাজারটা বিষয়ে হাজারজন ইনফ্লুয়েন্সার আছেন। ভোক্তাদের সামনে যথাযথ তথ্যগুলো যাতে আনতে পারি এবং ক্লায়েন্টদের সঙ্গে ইনফ্লুয়েন্সারদের যেন ভালো করে ট্যাগ করতে পারি, তাই স্ট্যাকমিস্ট। পাশাপাশি ইনফ্লুয়েন্সারদের আরও বড় ক্ষেত্র তৈরি করা আমাদের লক্ষ্য।’
স্ট্যাকমিস্টের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোর্শেদ আলম বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য থাকবে এই প্রতিষ্ঠানটিকে গ্লোবাল মার্কেটে নিয়ে যাওয়া। আমরা ভবিষ্যতে ডিজিটাল মার্কেটিং এ একটি বড় ভূমিকা রাখব।’
স্ট্যাকমিস্টের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান নূর বলেন, ‘আমি গত ৫৫ বছর ধরে ইনফ্লুয়েন্সার। কিন্তু এখন সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেক কিছু পাল্টে গেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই নিজেকে একটা জায়গায় নিয়ে এসেছে। মানুষ তাদের কথা শুনছে। অনেকে প্রভাবিতও হচ্ছে। এই তারুণ্যকে নিয়ে আমরা একসঙ্গে কাজ করতে চাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা তাদের ট্যালেন্টগুলো যেন সত্যিকার অর্থেই কাজে লাগে, সে জন্য তাদের সঙ্গে একটা সুসংগঠিত উপায়ে কাজ করতে চাই। আমরা কখনো এই প্ল্যাটফর্ম থেকে এমন কোনো ম্যাসেজ দিতে চাই না, যেটা সমাজের জন্য ভুল। ইনফ্লুয়েন্সারদের দর্শকদের প্রতি ইনটেগ্রেটি, কমিটমেন্ট থাকতে হবে। এই কাজটাই স্ট্যাকমিস্ট করতে চাইছে।’
অনুষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের স্বনামধন্য ইনফ্লুয়েন্সারেরা উপস্থিত ছিলেন। গণমাধ্যমে কনটেন্ট ক্রিয়েশনসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন তারা। এ সময় বিভিন্ন মাধ্যমে সাক্ষাৎকার প্রদান করেন তারা।
জমকালো অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে আনুষ্ঠানিকভাবে যাত্রা শুরু করল এশিয়াটিক ৩৬০ এর নতুন উদ্যোগ, স্ট্যাকমিস্ট ডিজিটাল কমিউনিকেশন লিমিটেড। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রতিষ্ঠানটি ব্র্যান্ড এবং ইনফ্লুয়েন্সারদের মধ্যে সুনির্দিষ্ট ও সুসংগঠিত সম্পর্ক গড়ে তুলবে।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর গুলশানের আলোকি কনভেনশন হলে স্ট্যাকমিস্ট গালা নামে এক বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানটির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান নূর। এ সময় শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন প্রতিষ্ঠানটির সিইও তাসনুভা আহমেদ টিনা।
স্ট্যাকমিস্টের পরিচালক ইরেশ যাকের আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘স্ট্যাকমিস্টের কাজ হচ্ছে ইনফ্লুয়েন্সার ম্যানেজমেন্ট এবং ক্রিয়েশন।’
প্রতিষ্ঠানটির উদ্দেশ্য প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘বিজ্ঞাপনী জগৎ এখন অনেক বেশি গণতান্ত্রিক। এই ক্ষেত্রে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম বড় ভূমিকা পালন করছে। সেখানে দেখা যাচ্ছে হাজারটা বিষয়ে হাজারজন ইনফ্লুয়েন্সার আছেন। ভোক্তাদের সামনে যথাযথ তথ্যগুলো যাতে আনতে পারি এবং ক্লায়েন্টদের সঙ্গে ইনফ্লুয়েন্সারদের যেন ভালো করে ট্যাগ করতে পারি, তাই স্ট্যাকমিস্ট। পাশাপাশি ইনফ্লুয়েন্সারদের আরও বড় ক্ষেত্র তৈরি করা আমাদের লক্ষ্য।’
স্ট্যাকমিস্টের ম্যানেজিং ডিরেক্টর মোর্শেদ আলম বলেন, ‘আমাদের লক্ষ্য থাকবে এই প্রতিষ্ঠানটিকে গ্লোবাল মার্কেটে নিয়ে যাওয়া। আমরা ভবিষ্যতে ডিজিটাল মার্কেটিং এ একটি বড় ভূমিকা রাখব।’
স্ট্যাকমিস্টের চেয়ারম্যান আসাদুজ্জামান নূর বলেন, ‘আমি গত ৫৫ বছর ধরে ইনফ্লুয়েন্সার। কিন্তু এখন সময়ের সঙ্গে সঙ্গে অনেক কিছু পাল্টে গেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অনেকেই নিজেকে একটা জায়গায় নিয়ে এসেছে। মানুষ তাদের কথা শুনছে। অনেকে প্রভাবিতও হচ্ছে। এই তারুণ্যকে নিয়ে আমরা একসঙ্গে কাজ করতে চাই।’
তিনি আরও বলেন, ‘আমরা তাদের ট্যালেন্টগুলো যেন সত্যিকার অর্থেই কাজে লাগে, সে জন্য তাদের সঙ্গে একটা সুসংগঠিত উপায়ে কাজ করতে চাই। আমরা কখনো এই প্ল্যাটফর্ম থেকে এমন কোনো ম্যাসেজ দিতে চাই না, যেটা সমাজের জন্য ভুল। ইনফ্লুয়েন্সারদের দর্শকদের প্রতি ইনটেগ্রেটি, কমিটমেন্ট থাকতে হবে। এই কাজটাই স্ট্যাকমিস্ট করতে চাইছে।’
অনুষ্ঠানে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমের স্বনামধন্য ইনফ্লুয়েন্সারেরা উপস্থিত ছিলেন। গণমাধ্যমে কনটেন্ট ক্রিয়েশনসহ বিভিন্ন বিষয়ে আলোচনা করেন তারা। এ সময় বিভিন্ন মাধ্যমে সাক্ষাৎকার প্রদান করেন তারা।
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
৮ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১৩ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
২৪ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
৪০ মিনিট আগে