আব্দুর রাজ্জাক, ঘিওর (মানিকগঞ্জ)
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার বড়টিয়া ইউনিয়নের শ্রীবাড়ী ঋষিপাড়া গ্রাম। বংশপরম্পরায় ২০০ বছর ধরে এই গ্রামের ১৫০ পরিবারের অন্তত সাড়ে ৬০০ নারী-পুরুষ বাঁশ ও বেতের পণ্য তৈরি করছেন। তাঁদের তৈরি এসব পণ্য এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে।
এখানকার সামগ্রী স্থানীয় বাজার ছাড়াও ঢাকার এলিফ্যান্ট রোড, ইস্কাটন, সাভার, চট্টগ্রামের বাঁশ-বেতের সামগ্রীর দোকানগুলোতে নিয়মিত বিক্রি হচ্ছে বলে জানা গেছে।
একসময় ঋষিপাড়া গাঁয়ের কারিগরদের তৈরি করা এসব পণ্য স্থানীয় বাজারে ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় এ শিল্পে ভাটা পড়ে। অনীহায় পেশা বদল করেছেন অনেকেই। দিন দিন কমে আসছিল শিল্পের সঙ্গে জড়িতদের সংখ্যা। এমন সময় ঐতিহ্যবাহী এই কুটির শিল্পকে রক্ষায় এগিয়ে আসে উপজেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফের নির্দেশে ইউএনও হামিদুর রহমান বাস্তবায়ন করেন কয়েকটি পাইলট প্রকল্প। এখানকার উৎপাদিত কুটির শিল্পসামগ্রীর অনলাইনে বিশ্বে বাজারজাতকরণের সব ব্যবস্থা করা হয় প্রশাসনের অর্থায়নে।
স্থানীয়রা জানান, এখান থেকে বর্তমানে বাঁশ ও বেতের পণ্য যাচ্ছে জাপান, জার্মানি, ইতালি, কানাডা, ফ্রান্স, চীন, ভিয়েতনাম, ইংল্যান্ড, সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশে। প্রতি মাসে বাঁশ ও বেতের তৈরি বিভিন্ন পণ্য দেশের বাজারে বিক্রি হয়ে থাকে ২০ লাখ টাকার ওপরে। আর বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে বাৎসরিক প্রায় ৬০ লাখ টাকার পণ্যসামগ্রী।
১৫০ সদস্যের একটি সমবায় সমিতির মাধ্যমে কারিগরেরা নিজেরাই পণ্যের বাজারজাত করছেন। বিক্রি করছেন দেশ ছাড়িয়ে বিশ্বের অন্তত আটটি দেশে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিম্ন আয়ের এই কুটির শিল্পীদের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে নতুন অফিস কক্ষ। সেখানে রয়েছে ল্যাপটপ, প্রিন্টার, মডেম, ডিএসএলআর ক্যামেরা, রাউটারসহ অন্যান্য উপকরণ। দেওয়া হয়েছে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সংযোগ। এখানে বসেই অনলাইনে দেশ-বিদেশের ক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে পণ্যের নমুনা দেখাচ্ছেন। অর্ডার অনুযায়ী পণ্য তৈরি করে ডেলিভারি দিচ্ছেন। এতে ঘুরে যাচ্ছে তাঁদের ভাগ্য।
গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, ওই গ্রামের ঘরে ঘরে নারী-পুরুষ বাঁশ ও বেত দিয়ে পণ্য তৈরিতে ব্যস্ত। নারীরা বাঁশ-বেতের বেণি তুলছেন, সেই বেণি দিয়ে পুরুষেরা বুণছেন সামগ্রী। তাতে করছে সুই-সুতার কারুকার্যের সেলাই। বাঁশ-বেতের ঝুড়ি, ফুড, লন্ড্রি ও পেপার বাস্কেট, ওভাল, রাউন্ড ও স্কয়ার ট্রে। আয়নার ফ্রেম, দোলনা, নারীদের ব্যাগ, ওয়ালমেট, দাঁড়িপাল্লা, টুকরি, কুলা, ডালা, আমব্রেলা স্ট্যান্ড, হাতপাখা, ফুলের টপসহ বাঁশ ও বেতের নিত্য ব্যবহার্য ১০০ ডিজাইনের সুদৃশ্য সামগ্রী তৈরি করছেন। স্কুল, কলেজ পড়ুয়া ছেলেমেয়েরাও এ কাজে সহায়তা করছে।
স্থানীয় বড়টিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সামছুল আলম মোল্লা রওশন বলেন, ‘মানিকগঞ্জ জেলার মধ্যে বাঁশ ও বেত শিল্পের বড় একটি অংশ ঋষিপাড়া এলাকায়। সরকারিভাবে তাদের অনলাইন মার্কেটিংয়ের ব্যবস্থা করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। আশা করছি, এ এলাকার বাঁশ, বেতশিল্পের উন্নয়ন ও প্রসার ঘটবে।’
বাঁশ-বেত শিল্প সমবায় সমিতির সভাপতি ভবদিশ সরকার বলেন, ‘নিজেদের বাপ-দাদার পেশা ধরে রাখতে বাঁশ-বেত শিল্পের সঙ্গে কয়েক শ পরিবার জড়িত রয়েছি। তবে বাঁশ-বেত দিয়ে তৈরি করা পণ্যের ন্যায্যমূল্য না পেয়ে দিন দিন আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিলাম। উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আমাদের পণ্য এখন বিশ্ববাজারে। আমরা নতুন করে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছি।’
এ গাঁয়ের বাসিন্দা সদ্য পাস করা সিভিল প্রকৌশলী দেবাশীষ সরকার বলেন, ‘চাকরির পিছে ছুটছি না। দেশের বিভিন্ন নামীদামি ব্র্যান্ড আমাদের তৈরি পণ্য নিয়ে দেশের বাইরে রপ্তানি করছে। তারা আমাদের কাছ থেকে কম মূল্যে জিনিস কিনে উচ্চ মূল্যে বিক্রয় করছে। আসলটা ওই সব প্রতিষ্ঠান পেয়ে থাকে। এখন সরাসরি ক্রেতাদের পণ্য প্রদর্শন করে বিক্রি করছি। লাভবান হচ্ছে গোটা গাঁয়ের বাসিন্দারা।’
নারী শ্রমিক চায়না রানী সরকার, আঁখি সরকার, মনিষা সরকার, স্বর্ণা সরকার বলেন, ‘পরিবারের কাজ শেষে বিভিন্ন ধরনের বেতের কাজ করি। আমাদের কাজ হচ্ছে বুনানো, চাপানো, পরিচ্ছন্ন করা। দেশ-বিদেশে বিক্রি বাড়ছে। গড়ে একেজন ১০ হাজার টাকার মতো আয় করি।’
বাঁশ-বেত সামগ্রীর অনলাইন অর্ডার ও পেমেন্টের দায়িত্বে থাকা এই গ্রামেরই বাসিন্দা অর্ণপ সরকার বলেন, ‘আমাদের সমিতির সদস্যদের তৈরি করা বিভিন্ন সামগ্রী অনলাইনে প্রদর্শন, অর্ডার নেওয়ার পাশাপাশি পণ্য সরবরাহ কাজে সহায়তা করছি। বিশ্বের আট-নয়টি দেশের ক্রেতাদের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক তৈরি হয়েছে। আমাদের তৈরি পণ্যের মান, নকশা ও মূল্য তাঁদের বেশ পছন্দ। আশা করছি আগামী এক বছরের মধ্যে বিশ্ববাজারে ঘিওরের বাঁশ-বেতে শিল্পের নাম থাকবে সম্মানের স্থানে।’
ঘিওর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হামিদুর রহমান বলেন, ‘এই শিল্পের সঙ্গে জড়িতরা তাঁদের পণ্যের সঠিক দাম পাচ্ছিলেন না মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে। এখানে ২০০ পরিবারকে এই পাইলট প্রকল্পের আওতায় আনা হয়েছে। তাদের সমবায় সমিতি গঠন করে দিয়েছি। অনলাইন কেনাকাটা করার জন্য ওয়েবসাইট, ফেসবুক পেজসহ যাবতীয় উপকরণ স্থাপন করে দেওয়া হয়েছে। এগুলো ব্যবহার করে নিজেরাই নিজেদের পণ্য বেচাকেনা করছেন। কোনো মধ্যস্বত্বভোগীরা ফায়দা নিতে পারছেন না। আন্তর্জাতিক বাজারে পৌঁছে গেছে ঘিওরের কুটির সামগ্রী।’
জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ বলেন, বড়টিয়ার অনগ্রসর কুটির শিল্পীদের প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া হবে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও মন্ত্রণালয়ে কয়েকটি প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে।
মানিকগঞ্জের ঘিওর উপজেলার বড়টিয়া ইউনিয়নের শ্রীবাড়ী ঋষিপাড়া গ্রাম। বংশপরম্পরায় ২০০ বছর ধরে এই গ্রামের ১৫০ পরিবারের অন্তত সাড়ে ৬০০ নারী-পুরুষ বাঁশ ও বেতের পণ্য তৈরি করছেন। তাঁদের তৈরি এসব পণ্য এখন বিদেশেও রপ্তানি হচ্ছে।
এখানকার সামগ্রী স্থানীয় বাজার ছাড়াও ঢাকার এলিফ্যান্ট রোড, ইস্কাটন, সাভার, চট্টগ্রামের বাঁশ-বেতের সামগ্রীর দোকানগুলোতে নিয়মিত বিক্রি হচ্ছে বলে জানা গেছে।
একসময় ঋষিপাড়া গাঁয়ের কারিগরদের তৈরি করা এসব পণ্য স্থানীয় বাজারে ন্যায্যমূল্য না পাওয়ায় এ শিল্পে ভাটা পড়ে। অনীহায় পেশা বদল করেছেন অনেকেই। দিন দিন কমে আসছিল শিল্পের সঙ্গে জড়িতদের সংখ্যা। এমন সময় ঐতিহ্যবাহী এই কুটির শিল্পকে রক্ষায় এগিয়ে আসে উপজেলা প্রশাসন। জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফের নির্দেশে ইউএনও হামিদুর রহমান বাস্তবায়ন করেন কয়েকটি পাইলট প্রকল্প। এখানকার উৎপাদিত কুটির শিল্পসামগ্রীর অনলাইনে বিশ্বে বাজারজাতকরণের সব ব্যবস্থা করা হয় প্রশাসনের অর্থায়নে।
স্থানীয়রা জানান, এখান থেকে বর্তমানে বাঁশ ও বেতের পণ্য যাচ্ছে জাপান, জার্মানি, ইতালি, কানাডা, ফ্রান্স, চীন, ভিয়েতনাম, ইংল্যান্ড, সৌদি আরবসহ বিভিন্ন দেশে। প্রতি মাসে বাঁশ ও বেতের তৈরি বিভিন্ন পণ্য দেশের বাজারে বিক্রি হয়ে থাকে ২০ লাখ টাকার ওপরে। আর বিদেশে রপ্তানি হচ্ছে বাৎসরিক প্রায় ৬০ লাখ টাকার পণ্যসামগ্রী।
১৫০ সদস্যের একটি সমবায় সমিতির মাধ্যমে কারিগরেরা নিজেরাই পণ্যের বাজারজাত করছেন। বিক্রি করছেন দেশ ছাড়িয়ে বিশ্বের অন্তত আটটি দেশে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে নিম্ন আয়ের এই কুটির শিল্পীদের জন্য নির্মাণ করা হয়েছে নতুন অফিস কক্ষ। সেখানে রয়েছে ল্যাপটপ, প্রিন্টার, মডেম, ডিএসএলআর ক্যামেরা, রাউটারসহ অন্যান্য উপকরণ। দেওয়া হয়েছে বিদ্যুৎ ও ইন্টারনেট সংযোগ। এখানে বসেই অনলাইনে দেশ-বিদেশের ক্রেতাদের সঙ্গে যোগাযোগ করে পণ্যের নমুনা দেখাচ্ছেন। অর্ডার অনুযায়ী পণ্য তৈরি করে ডেলিভারি দিচ্ছেন। এতে ঘুরে যাচ্ছে তাঁদের ভাগ্য।
গ্রাম ঘুরে দেখা গেছে, ওই গ্রামের ঘরে ঘরে নারী-পুরুষ বাঁশ ও বেত দিয়ে পণ্য তৈরিতে ব্যস্ত। নারীরা বাঁশ-বেতের বেণি তুলছেন, সেই বেণি দিয়ে পুরুষেরা বুণছেন সামগ্রী। তাতে করছে সুই-সুতার কারুকার্যের সেলাই। বাঁশ-বেতের ঝুড়ি, ফুড, লন্ড্রি ও পেপার বাস্কেট, ওভাল, রাউন্ড ও স্কয়ার ট্রে। আয়নার ফ্রেম, দোলনা, নারীদের ব্যাগ, ওয়ালমেট, দাঁড়িপাল্লা, টুকরি, কুলা, ডালা, আমব্রেলা স্ট্যান্ড, হাতপাখা, ফুলের টপসহ বাঁশ ও বেতের নিত্য ব্যবহার্য ১০০ ডিজাইনের সুদৃশ্য সামগ্রী তৈরি করছেন। স্কুল, কলেজ পড়ুয়া ছেলেমেয়েরাও এ কাজে সহায়তা করছে।
স্থানীয় বড়টিয়া ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান সামছুল আলম মোল্লা রওশন বলেন, ‘মানিকগঞ্জ জেলার মধ্যে বাঁশ ও বেত শিল্পের বড় একটি অংশ ঋষিপাড়া এলাকায়। সরকারিভাবে তাদের অনলাইন মার্কেটিংয়ের ব্যবস্থা করে দিয়েছে উপজেলা প্রশাসন। আশা করছি, এ এলাকার বাঁশ, বেতশিল্পের উন্নয়ন ও প্রসার ঘটবে।’
বাঁশ-বেত শিল্প সমবায় সমিতির সভাপতি ভবদিশ সরকার বলেন, ‘নিজেদের বাপ-দাদার পেশা ধরে রাখতে বাঁশ-বেত শিল্পের সঙ্গে কয়েক শ পরিবার জড়িত রয়েছি। তবে বাঁশ-বেত দিয়ে তৈরি করা পণ্যের ন্যায্যমূল্য না পেয়ে দিন দিন আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছিলাম। উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগে আমাদের পণ্য এখন বিশ্ববাজারে। আমরা নতুন করে স্বাবলম্বী হওয়ার স্বপ্ন দেখছি।’
এ গাঁয়ের বাসিন্দা সদ্য পাস করা সিভিল প্রকৌশলী দেবাশীষ সরকার বলেন, ‘চাকরির পিছে ছুটছি না। দেশের বিভিন্ন নামীদামি ব্র্যান্ড আমাদের তৈরি পণ্য নিয়ে দেশের বাইরে রপ্তানি করছে। তারা আমাদের কাছ থেকে কম মূল্যে জিনিস কিনে উচ্চ মূল্যে বিক্রয় করছে। আসলটা ওই সব প্রতিষ্ঠান পেয়ে থাকে। এখন সরাসরি ক্রেতাদের পণ্য প্রদর্শন করে বিক্রি করছি। লাভবান হচ্ছে গোটা গাঁয়ের বাসিন্দারা।’
নারী শ্রমিক চায়না রানী সরকার, আঁখি সরকার, মনিষা সরকার, স্বর্ণা সরকার বলেন, ‘পরিবারের কাজ শেষে বিভিন্ন ধরনের বেতের কাজ করি। আমাদের কাজ হচ্ছে বুনানো, চাপানো, পরিচ্ছন্ন করা। দেশ-বিদেশে বিক্রি বাড়ছে। গড়ে একেজন ১০ হাজার টাকার মতো আয় করি।’
বাঁশ-বেত সামগ্রীর অনলাইন অর্ডার ও পেমেন্টের দায়িত্বে থাকা এই গ্রামেরই বাসিন্দা অর্ণপ সরকার বলেন, ‘আমাদের সমিতির সদস্যদের তৈরি করা বিভিন্ন সামগ্রী অনলাইনে প্রদর্শন, অর্ডার নেওয়ার পাশাপাশি পণ্য সরবরাহ কাজে সহায়তা করছি। বিশ্বের আট-নয়টি দেশের ক্রেতাদের সঙ্গে আমাদের সুসম্পর্ক তৈরি হয়েছে। আমাদের তৈরি পণ্যের মান, নকশা ও মূল্য তাঁদের বেশ পছন্দ। আশা করছি আগামী এক বছরের মধ্যে বিশ্ববাজারে ঘিওরের বাঁশ-বেতে শিল্পের নাম থাকবে সম্মানের স্থানে।’
ঘিওর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) হামিদুর রহমান বলেন, ‘এই শিল্পের সঙ্গে জড়িতরা তাঁদের পণ্যের সঠিক দাম পাচ্ছিলেন না মধ্যস্বত্বভোগীদের কারণে। এখানে ২০০ পরিবারকে এই পাইলট প্রকল্পের আওতায় আনা হয়েছে। তাদের সমবায় সমিতি গঠন করে দিয়েছি। অনলাইন কেনাকাটা করার জন্য ওয়েবসাইট, ফেসবুক পেজসহ যাবতীয় উপকরণ স্থাপন করে দেওয়া হয়েছে। এগুলো ব্যবহার করে নিজেরাই নিজেদের পণ্য বেচাকেনা করছেন। কোনো মধ্যস্বত্বভোগীরা ফায়দা নিতে পারছেন না। আন্তর্জাতিক বাজারে পৌঁছে গেছে ঘিওরের কুটির সামগ্রী।’
জেলা প্রশাসক মুহাম্মদ আব্দুল লতিফ বলেন, বড়টিয়ার অনগ্রসর কুটির শিল্পীদের প্রয়োজনীয় সব ধরনের সহযোগিতা ও পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়া হবে। এ ব্যাপারে সংশ্লিষ্ট দপ্তর ও মন্ত্রণালয়ে কয়েকটি প্রস্তাবনা পাঠানো হয়েছে।
গাজীপুরের শ্রীপুর উপজেলার বরমী ইউনিয়নে আই আর খান জুট মিলে অগ্নিকাণ্ডে মজুত করা বিপুলপরিমাণে পাট পুড়ে গেছে। ফায়ার সার্ভিসের দুটি ইউনিট এক ঘণ্টা চেষ্টা চালিয়ে আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। অগ্নিকাণ্ডে কোনো হতাহতের খবর পাওয়া যায়নি। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে এ ঘটনা ঘটে।
৪১ মিনিট আগেনোয়াখালীর কোম্পানীগঞ্জ উপজেলার চরফকিরা ইউনিয়নে দুর্গম চরাঞ্চল দিয়ারা বালুয়া গুচ্ছগ্রামে চাঁদা না পেয়ে ছুরিকাঘাতে ইউনুছ আলী এরশাদ (৩৯) নামের এক যুবককে হত্যার অভিযোগ উঠেছে কয়েকজনের বিরুদ্ধে। এই ঘটনায় তিনজন আহত হয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেগোলাম মোস্তফা। বয়স ৩৫ বছর। পঙ্গু হাসপাতাল হিসেবে পরিচিত জাতীয় অর্থোপেডিক হাসপাতাল ও পুনর্বাসন প্রতিষ্ঠানে (নিটোর) চিকিৎসাধীন। গুলিতে তাঁর ডান হাতের কবজি থেকে কনুই পর্যন্ত হাড় ভেঙে কয়েক টুকরা হয়েছিল। গত ২৩ জুলাই ভর্তি হওয়ার পর থেকে হাতে ১০ বার অস্ত্রোপচার করা হয়েছে। পেশায় নিরাপত্তাকর্মী মোস্তফা গুলিব
১ ঘণ্টা আগেজাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৭ ঘণ্টা আগে