ফরিদপুর প্রতিনিধি
‘বিজয় দিবসের মিটিং হবে–আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি বসবে এই পাশে, এটা ঠিক না। আপনি সেভাবে জায়গা রাখেন নাই কেন।’ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) এভাবেই শাসাতে দেখা যায় আওয়ামী লীগের উপজেলা পর্যায়ের এক নেতাকে। এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
গতকাল রোববার ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলা পরিষদের হলরুমে বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভায় এ ঘটনা ঘটে। সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আজিম উদ্দিন।
ভিডিওতে তাঁকে ইউএনওর উদ্দেশে বলতে দেখা যায়, ‘আমি বলি, কাজী জাফরউল্যাহ নৌকা পাইছে, আগামীতে মনোনয়ন দাখিল করব। যদি আওয়ামী লীগ মিটিংয়ে ডাকে, সেদিন মিটিংয়ে আসব, তার আগে মিটিংয়ে আসব না। আপনি ফরিদপুরের মিটিং দেখেন না? ডিসি মিটিং করে দেখেন না? আমরা সহজে কথা বলি না, কিছু বিষয় আছে।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ভিডিওর ওই আওয়ামী লীগ নেতার নাম আকরামুজ্জামান রাজা। তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। এ ছাড়া ফরিদপুর-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কাজী জাফরউল্যাহর সমর্থক।
তবে, বিষয়টিকে ভুল-বোঝাবুঝি উল্লেখ করে আকরামুজ্জামান রাজা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমানের কারণে এমনটা হয়েছে। এখানে ইউএনওর কোনো দোষ নেই। একটু ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছিল, পরে মীমাংসা হয়েছে। এটা তেমন কোনো বিষয় না।’
অন্যদিকে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, ‘কাজী জাফরউল্যাহ নৌকা পাওয়ায় এমন গরম দেখিয়েছেন তিনি। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হয়ে উনি এই আচরণ করতে পারে না। উনি শিষ্টাচার-বহির্ভূত আচরণ করেছে। উনি মিটিংয়ে দেরিতে এসেছিল, পরে আসলে তো চেয়ার খালি থাকে না। জায়গা করে দিতে দেরি হওয়ায় ইউএনওর সঙ্গে মেজাজ দেখিয়েছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘কারণ, উনারা নৌকা মার্কা পেয়েছেন, এ জন্য উনাদের গরমই আলাদা। মার্কাকে উনারা লটারি মনে করতেছে। একজন সরকারি বিসিএস কর্মকর্তার সঙ্গে উনার এমন আচরণ করা ঠিক হয়নি।’
এ বিষয়ে ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আজিম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের হলরুম অনেক ছোট। লোক বেড়ে গেলে চেয়ার থাকে না। স্টাফদের গাফিলতির কারণে এমনটা হয়েছে। স্টাফরা আগে থেকে চেয়ার দিলে এমনটা হতো না।’
‘বিজয় দিবসের মিটিং হবে–আওয়ামী লীগের প্রতিনিধি বসবে এই পাশে, এটা ঠিক না। আপনি সেভাবে জায়গা রাখেন নাই কেন।’ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাকে (ইউএনও) এভাবেই শাসাতে দেখা যায় আওয়ামী লীগের উপজেলা পর্যায়ের এক নেতাকে। এমন একটি ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়েছে।
গতকাল রোববার ফরিদপুরের ভাঙ্গা উপজেলা পরিষদের হলরুমে বিজয় দিবস উপলক্ষে প্রস্তুতিমূলক সভায় এ ঘটনা ঘটে। সভায় সভাপতিত্ব করেন উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা আজিম উদ্দিন।
ভিডিওতে তাঁকে ইউএনওর উদ্দেশে বলতে দেখা যায়, ‘আমি বলি, কাজী জাফরউল্যাহ নৌকা পাইছে, আগামীতে মনোনয়ন দাখিল করব। যদি আওয়ামী লীগ মিটিংয়ে ডাকে, সেদিন মিটিংয়ে আসব, তার আগে মিটিংয়ে আসব না। আপনি ফরিদপুরের মিটিং দেখেন না? ডিসি মিটিং করে দেখেন না? আমরা সহজে কথা বলি না, কিছু বিষয় আছে।’
খোঁজ নিয়ে জানা যায়, ভিডিওর ওই আওয়ামী লীগ নেতার নাম আকরামুজ্জামান রাজা। তিনি উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক। এ ছাড়া ফরিদপুর-৪ আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কাজী জাফরউল্যাহর সমর্থক।
তবে, বিষয়টিকে ভুল-বোঝাবুঝি উল্লেখ করে আকরামুজ্জামান রাজা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমানের কারণে এমনটা হয়েছে। এখানে ইউএনওর কোনো দোষ নেই। একটু ভুল-বোঝাবুঝি হয়েছিল, পরে মীমাংসা হয়েছে। এটা তেমন কোনো বিষয় না।’
অন্যদিকে উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান হাবিবুর রহমান বলেন, ‘কাজী জাফরউল্যাহ নৌকা পাওয়ায় এমন গরম দেখিয়েছেন তিনি। উপজেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক হয়ে উনি এই আচরণ করতে পারে না। উনি শিষ্টাচার-বহির্ভূত আচরণ করেছে। উনি মিটিংয়ে দেরিতে এসেছিল, পরে আসলে তো চেয়ার খালি থাকে না। জায়গা করে দিতে দেরি হওয়ায় ইউএনওর সঙ্গে মেজাজ দেখিয়েছেন।’
তিনি আরও বলেন, ‘কারণ, উনারা নৌকা মার্কা পেয়েছেন, এ জন্য উনাদের গরমই আলাদা। মার্কাকে উনারা লটারি মনে করতেছে। একজন সরকারি বিসিএস কর্মকর্তার সঙ্গে উনার এমন আচরণ করা ঠিক হয়নি।’
এ বিষয়ে ভাঙ্গা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) আজিম উদ্দিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমাদের হলরুম অনেক ছোট। লোক বেড়ে গেলে চেয়ার থাকে না। স্টাফদের গাফিলতির কারণে এমনটা হয়েছে। স্টাফরা আগে থেকে চেয়ার দিলে এমনটা হতো না।’
খুলনায় অগ্নিকাণ্ডে একটি পাটের বস্তার গোডাউনসহ ১০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর বড় বাজারের বার্মাশীল এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
৩ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত আবদুল্লাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল পৌর বল ফিল্ড মাঠে গার্ড অব অনার শেষে পাশের বড় আঁচড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
২১ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর গোলজার হোসেন (৫৩) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগাড়ী বিলের কাজীর নালা থেকে ভাসমান অবস্থায় তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
২৫ মিনিট আগেঘন কুয়াশার কারণে নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠানামায় বিঘ্ন ঘটছে। আজ শুক্রবার ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ে রানওয়ে।
২৭ মিনিট আগে