নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আয়নাঘর সম্পর্কে পূর্ণ তথ্য চেয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। গোপন এই নির্যাতন সেল কারা পরিচালনা করত, তৈরি হওয়ার পর সর্বমোট কতজন এ আয়নাঘরে অন্তরীণ ছিলেন, তাঁদের পরিচয়, কোন আইনবলে তাঁদের অন্তরীণ করা হয় এবং কারা এই গোপন সেল তৈরির নেপথ্যে ছিল একটি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে তা জনসমক্ষে প্রকাশের দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি।
কোনো ব্যক্তি এই নির্যাতন সেলে আটক থাকলে দ্রুত মুক্ত করার ব্যবস্থা গ্রহণসহ আয়নাঘর তৈরির নেপথ্যের কারিগরদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে কমিশনে দ্রুত প্রতিবেদন পাঠানোর জন্য সিনিয়র সচিব, জননিরাপত্তা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে বলা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় মানবাধিকার কমিশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানায়।
কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইউশা রহমান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আয়নাঘর বিষয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন গভীর শঙ্কা প্রকাশপূর্বক স্বতঃপ্রণোদিত অভিযোগ (সুয়োমোটো) গ্রহণ করেছে এবং আয়নাঘর সম্পর্কে পরিপূর্ণ তথ্য প্রকাশের দাবি জানিয়েছে। সুয়োমোটোতে আয়নাঘরের বাস্তব অবস্থা, এর পরিচালনাকারী, অন্তরীণ ব্যক্তিবর্গের পরিচয়, সংখ্যা, কোন আইনবলে তাঁদের অন্তরীণ করা হয় এবং সেল তৈরির নেপথ্যে কারা ছিল সে বিষয়ে পরিপূর্ণ বিবরণ কমিশনে প্রেরণের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে বলা হয়েছে।
কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত সুয়োমোটোতে বলা হয়েছে, আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক নিখোঁজ/গুমের অভিযোগ কমিশন স্বপ্রণোদিত হয়ে কিংবা কারও অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রহণ করে সরকারের নিকট শুধু প্রতিবেদন তলব করতে পারে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন, ২০০৯ এর ১৮ ধারার সীমাবদ্ধতার কারণে কমিশন এ ক্ষেত্রে নিজে তদন্ত করতে পারে না বিধায় শুধুমাত্র সরকারের দেওয়া প্রতিবেদনের ওপর নির্ভর করতে হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরকারের নিকট থেকে এই প্রতিবেদন পেতে বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়। আইনের এই সীমাবদ্ধতা কমিশনকে অনেকটা অসহায় অবস্থার মধ্যে ফেলে দেয়, যার আশু সংস্কার প্রয়োজন মর্মে কমিশন মনে করে।
মানবাধিকার কমিশন মনে করে, একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় আয়নাঘর নামক নিষিদ্ধ কারাগারে বছরের পর বছর আটক রেখে যে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছে তা একাধারে সংবিধান ও আইনের শাসনের পরিপন্থী ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। বিনা বিচারে আটক থাকার ফলে বন্দীদের যে ক্ষতি হয়েছে তা অপূরণীয়। এ ক্ষেত্রে প্রত্যেকে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার হকদার।
আয়নাঘর সম্পর্কে পূর্ণ তথ্য চেয়েছে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন। গোপন এই নির্যাতন সেল কারা পরিচালনা করত, তৈরি হওয়ার পর সর্বমোট কতজন এ আয়নাঘরে অন্তরীণ ছিলেন, তাঁদের পরিচয়, কোন আইনবলে তাঁদের অন্তরীণ করা হয় এবং কারা এই গোপন সেল তৈরির নেপথ্যে ছিল একটি সুষ্ঠু তদন্তের মাধ্যমে তা জনসমক্ষে প্রকাশের দাবি জানিয়েছে সংস্থাটি।
কোনো ব্যক্তি এই নির্যাতন সেলে আটক থাকলে দ্রুত মুক্ত করার ব্যবস্থা গ্রহণসহ আয়নাঘর তৈরির নেপথ্যের কারিগরদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করে কমিশনে দ্রুত প্রতিবেদন পাঠানোর জন্য সিনিয়র সচিব, জননিরাপত্তা বিভাগ, স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়কে বলা হয়েছে।
আজ বৃহস্পতিবার জাতীয় মানবাধিকার কমিশন এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এসব কথা জানায়।
কমিশনের জনসংযোগ কর্মকর্তা ইউশা রহমান স্বাক্ষরিত সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, আয়নাঘর বিষয়ে জাতীয় মানবাধিকার কমিশন গভীর শঙ্কা প্রকাশপূর্বক স্বতঃপ্রণোদিত অভিযোগ (সুয়োমোটো) গ্রহণ করেছে এবং আয়নাঘর সম্পর্কে পরিপূর্ণ তথ্য প্রকাশের দাবি জানিয়েছে। সুয়োমোটোতে আয়নাঘরের বাস্তব অবস্থা, এর পরিচালনাকারী, অন্তরীণ ব্যক্তিবর্গের পরিচয়, সংখ্যা, কোন আইনবলে তাঁদের অন্তরীণ করা হয় এবং সেল তৈরির নেপথ্যে কারা ছিল সে বিষয়ে পরিপূর্ণ বিবরণ কমিশনে প্রেরণের জন্য স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র সচিবকে বলা হয়েছে।
কমিশনের চেয়ারম্যান ড. কামাল উদ্দিন আহমেদ স্বাক্ষরিত সুয়োমোটোতে বলা হয়েছে, আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী কর্তৃক নিখোঁজ/গুমের অভিযোগ কমিশন স্বপ্রণোদিত হয়ে কিংবা কারও অভিযোগের ভিত্তিতে গ্রহণ করে সরকারের নিকট শুধু প্রতিবেদন তলব করতে পারে। জাতীয় মানবাধিকার কমিশন আইন, ২০০৯ এর ১৮ ধারার সীমাবদ্ধতার কারণে কমিশন এ ক্ষেত্রে নিজে তদন্ত করতে পারে না বিধায় শুধুমাত্র সরকারের দেওয়া প্রতিবেদনের ওপর নির্ভর করতে হয়। কোনো কোনো ক্ষেত্রে সরকারের নিকট থেকে এই প্রতিবেদন পেতে বছরের পর বছর অপেক্ষা করতে হয়। আইনের এই সীমাবদ্ধতা কমিশনকে অনেকটা অসহায় অবস্থার মধ্যে ফেলে দেয়, যার আশু সংস্কার প্রয়োজন মর্মে কমিশন মনে করে।
মানবাধিকার কমিশন মনে করে, একটি গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র ব্যবস্থায় আয়নাঘর নামক নিষিদ্ধ কারাগারে বছরের পর বছর আটক রেখে যে শারীরিক ও মানসিক নির্যাতন করা হয়েছে তা একাধারে সংবিধান ও আইনের শাসনের পরিপন্থী ও মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন। বিনা বিচারে আটক থাকার ফলে বন্দীদের যে ক্ষতি হয়েছে তা অপূরণীয়। এ ক্ষেত্রে প্রত্যেকে ক্ষতিপূরণ পাওয়ার হকদার।
বেতন পেয়ে কারখানার এক শ্রমিক আলমগীর বলেন, আগামী রোববারের মধ্যে বেতন দেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিকাশ অ্যাকাউন্টে বেতন পেয়ে গেছি। আমাদের মালিকপক্ষ কথা দিয়ে কথা রেখেছেন। আমরা সবাই খুশি।
৮ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
৪৩ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
৪৩ মিনিট আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
৪৪ মিনিট আগে