নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
প্রায় অর্ধশত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও পাচারের অভিযোগে করা মামলায় গেণ্ডারিয়া থানার আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সহসভাপতি এনামুল হক এনুসহ তিনজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিলের অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
অপর দুই আসামি হলেন-তার সহযোগী হারুনুর রশিদ ও আবুল কালাম আজাদ। আজ বুধবার এ সংক্রান্ত সম্পূরক চার্জশিট অনুমোদন দেওয়া হয়। খুব শিগগির তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ নেয়ামুল আহসান গাজী আদালতে এ চার্জশিট দাখিল করবেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মামলায় এনামুল হক এনুর বিরুদ্ধে ৪৭ কোটি ৩৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৭৮ টাকার জ্ঞাত আয়-বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ ছাড়া তার সহযোগী হারুনুর রশিদ ও আবুল কালাম আজাদ এনামুল হক এনুকে মোট ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৯০ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও দখলে রাখতে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করেছেন। এ কারণে তাদের নামও চার্জশিটে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
সম্পূরক চার্জশিট দাখিলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আসামি এনামুল হক এনুর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ ক্যাসিনো ব্যবসা পরিচালনা করে জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণভাবে ৪৭ কোটি ৩৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৭৮ টাকার টাকার সম্পদ অর্জনের প্রাথমিকভাবে প্রমাণ পাওয়া গেছে।
অপর দুই আসামি এসব টাকা বিভিন্ন স্থানে সিন্দুকে রাখা, বিভিন্ন ব্যাংকে জমা করা, ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগ করাসহ বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণ ক্রয় করার মাধ্যমে স্থানান্তর/রূপান্তর/হস্তান্তর করে সহযোগিতা করে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। অধিকতর তদন্তে এসব অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে সম্পূরক চার্জশিট দাখিলের অনুমোদন দেওয়া হয়।
জানা যায়, ২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর এনুর বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী। পরবর্তীতে মামলার তদন্তভার পান মোহাম্মদ নেয়ামুল আহসান গাজী।
প্রায় অর্ধশত কোটি টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও পাচারের অভিযোগে করা মামলায় গেণ্ডারিয়া থানার আওয়ামী লীগের বহিষ্কৃত সহসভাপতি এনামুল হক এনুসহ তিনজনের বিরুদ্ধে চার্জশিট দাখিলের অনুমোদন দিয়েছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।
অপর দুই আসামি হলেন-তার সহযোগী হারুনুর রশিদ ও আবুল কালাম আজাদ। আজ বুধবার এ সংক্রান্ত সম্পূরক চার্জশিট অনুমোদন দেওয়া হয়। খুব শিগগির তদন্ত কর্মকর্তা মোহাম্মদ নেয়ামুল আহসান গাজী আদালতে এ চার্জশিট দাখিল করবেন। দুদকের জনসংযোগ কর্মকর্তা মো. আকতারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন।
মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মামলায় এনামুল হক এনুর বিরুদ্ধে ৪৭ কোটি ৩৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৭৮ টাকার জ্ঞাত আয়-বহির্ভূত সম্পদ অর্জনের অভিযোগ আনা হয়েছে। এ ছাড়া তার সহযোগী হারুনুর রশিদ ও আবুল কালাম আজাদ এনামুল হক এনুকে মোট ৩ কোটি ৯৯ লাখ ৯০ হাজার টাকার অবৈধ সম্পদ অর্জন ও দখলে রাখতে প্রত্যক্ষভাবে সহায়তা করেছেন। এ কারণে তাদের নামও চার্জশিটে অন্তর্ভুক্ত করা হয়েছে।
সম্পূরক চার্জশিট দাখিলের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আসামি এনামুল হক এনুর বিরুদ্ধে দুর্নীতির মাধ্যমে অবৈধ ক্যাসিনো ব্যবসা পরিচালনা করে জ্ঞাত আয়ের সঙ্গে অসংগতিপূর্ণভাবে ৪৭ কোটি ৩৬ লাখ ৯১ হাজার ৬৭৮ টাকার টাকার সম্পদ অর্জনের প্রাথমিকভাবে প্রমাণ পাওয়া গেছে।
অপর দুই আসামি এসব টাকা বিভিন্ন স্থানে সিন্দুকে রাখা, বিভিন্ন ব্যাংকে জমা করা, ঢাকার বিভিন্ন জায়গায় জমি ও ফ্ল্যাটে বিনিয়োগ করাসহ বৈদেশিক মুদ্রা ও স্বর্ণ ক্রয় করার মাধ্যমে স্থানান্তর/রূপান্তর/হস্তান্তর করে সহযোগিতা করে মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইনের ৪ (২) ও ৪ (৩) ধারায় শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছেন। অধিকতর তদন্তে এসব অপরাধ প্রমাণিত হওয়ায় তাদের বিরুদ্ধে সম্পূরক চার্জশিট দাখিলের অনুমোদন দেওয়া হয়।
জানা যায়, ২০১৯ সালের ২৩ অক্টোবর এনুর বিরুদ্ধে মামলা করেন দুদকের সহকারী পরিচালক মামুনুর রশীদ চৌধুরী। পরবর্তীতে মামলার তদন্তভার পান মোহাম্মদ নেয়ামুল আহসান গাজী।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
৪ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
১৩ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
২৮ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
৩৯ মিনিট আগে