কাপ্তাই (রাঙামাটি) প্রতিনিধি
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার কর্ণফুলী পেপার মিলস (কেপিএম) লিমিটেডকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উৎপাদনে যাওয়ার আলটিমেটাম দিয়েছেন শ্রমিকেরা। উৎপাদন শুরু না করলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টায় কেপিএম শ্রমিক-কর্মচারী পরিষদের (সিবিএ) আয়োজনে কেপিএম ১ নম্বর ফটকসংলগ্ন চত্বরে আয়োজিত মানববন্ধনে এই আলটিমেটাম দেওয়া হয়।
মানববন্ধনে কেপিএমের সর্বস্তরের স্থায়ী ও অস্থায়ী শ্রমিককর্মচারী, বিভিন্ন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী অংশ নেন।
কেপিএম শ্রমিক কর্মচারী পরিষদের (সিবিএ) সভাপতি আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক কাজী আবু সরোয়ারের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য দেন সিবিএর সহসভাপতি মো. শহীদুল্লাহ, মো. তারেক ও মো. জসিম; যুগ্ম সম্পাদক নিজাম উদ্দিন, আব্দুল আজিজ ও মো. আলাউদ্দিন; অর্থ সম্পাদক আক্তার হোসেন; সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হারুনর রশীদ; সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. আলাউদ্দিন এবং প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবুল কাসেম প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কেপিএম উৎপাদনে না গেলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।
বক্তারা আরও বলেন, কেপিএমের তৎকালীন এমডি এম এ কাদেরের যড়যন্ত্রে দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম এই কাগজকলের উৎপাদন ২০১৭ সাল থেকে ধীরে ধীরে কমতে থাকে। তিনি কেপিএমের নিজস্ব মণ্ড উৎপাদনও বন্ধ করে দেন, ফলে এত দিন বিদেশি মণ্ড এনে কখনো ৫ মেট্রিকটন আবার কখনো ১০ মেট্রিকটন উৎপাদন করে কোনো রকমে মিলটি নামে মাত্র চালু রাখা হয়েছে। অথচ দৈনিক ১০০ মেট্রিকটন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন এই মিলের এখনো ১ নম্বর ও ২ নম্বর পেপার মেশিনের ৭০ থেকে ৮০ মেট্রিকটন উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে।
মিলের ৩ নম্বর মেশিন কারিগরি ত্রুটির কারণে বন্ধ রয়েছে বলে মানববন্ধনে বক্তারা জানান। এ সময় তাঁরা বলেন, ‘২০১৭ সাল থেকে আজও খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে মিলটি চলছে। উপরন্তু ২০২২ সালে কারখানায় বাজেট কমিয়ে এবং শ্রমিক-কর্মচারী কমিয়ে মিলটি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। এখনো তৎকালীন এমডি এম এ কাদেরের দোসররা মিলে বহাল তবিয়তে থেকে যড়যন্ত্রে লিপ্ত আছেন।’
মানববন্ধনে বক্তারা আরও বলেন, কেপিএমের উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেলে প্রাইভেট কোম্পানিগুলো তাদের উৎপাদিত কাগজের দাম বাড়িয়ে দেবে, ফলে এই অবস্থায় শিক্ষার্থীরা ক্ষতির সম্মুখীন হবেন। আমরা বিসিআইসির ফেডারেশনের নেতাদের নিয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমানের সঙ্গে গত ৪ সেপ্টেম্বর মন্ত্রণালয়ে দেখা করেছি। উনি কারখানার উৎপাদন চালু রাখার বিষয়ে উদ্যোগ নিয়েছেন। কেপিএমের সব শ্রমিক-কর্মচারীর পক্ষ থেকে তাঁকে ধন্যবাদ জানাই।
এ বিষয়ে কেপিএম মিলের জিএম (উৎপাদন) মঈদুল ইসলাম বলেন, ‘মণ্ডসংকট ও কারিগরি ত্রুটির কারণে দেড় মাস ধরে মিলে কোনো উৎপাদন হয় নাই। আশা করছি আগামী সপ্তাহে উৎপাদনে ফিরব।’
রাঙামাটির কাপ্তাই উপজেলার কর্ণফুলী পেপার মিলস (কেপিএম) লিমিটেডকে ২৪ ঘণ্টার মধ্যে উৎপাদনে যাওয়ার আলটিমেটাম দিয়েছেন শ্রমিকেরা। উৎপাদন শুরু না করলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে বলে হুঁশিয়ারি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার বেলা ১টায় কেপিএম শ্রমিক-কর্মচারী পরিষদের (সিবিএ) আয়োজনে কেপিএম ১ নম্বর ফটকসংলগ্ন চত্বরে আয়োজিত মানববন্ধনে এই আলটিমেটাম দেওয়া হয়।
মানববন্ধনে কেপিএমের সর্বস্তরের স্থায়ী ও অস্থায়ী শ্রমিককর্মচারী, বিভিন্ন শিক্ষা-প্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-শিক্ষার্থী ও এলাকাবাসী অংশ নেন।
কেপিএম শ্রমিক কর্মচারী পরিষদের (সিবিএ) সভাপতি আব্দুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে সাধারণ সম্পাদক কাজী আবু সরোয়ারের সঞ্চালনায় মানববন্ধনে বক্তব্য দেন সিবিএর সহসভাপতি মো. শহীদুল্লাহ, মো. তারেক ও মো. জসিম; যুগ্ম সম্পাদক নিজাম উদ্দিন, আব্দুল আজিজ ও মো. আলাউদ্দিন; অর্থ সম্পাদক আক্তার হোসেন; সাংগঠনিক সম্পাদক মো. হারুনর রশীদ; সাংস্কৃতিক সম্পাদক মো. আলাউদ্দিন এবং প্রচার ও প্রকাশনা সম্পাদক আবুল কাসেম প্রমুখ।
মানববন্ধনে বক্তারা বলেন, আগামী ২৪ ঘণ্টার মধ্যে কেপিএম উৎপাদনে না গেলে কঠোর কর্মসূচি দেওয়া হবে।
বক্তারা আরও বলেন, কেপিএমের তৎকালীন এমডি এম এ কাদেরের যড়যন্ত্রে দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম এই কাগজকলের উৎপাদন ২০১৭ সাল থেকে ধীরে ধীরে কমতে থাকে। তিনি কেপিএমের নিজস্ব মণ্ড উৎপাদনও বন্ধ করে দেন, ফলে এত দিন বিদেশি মণ্ড এনে কখনো ৫ মেট্রিকটন আবার কখনো ১০ মেট্রিকটন উৎপাদন করে কোনো রকমে মিলটি নামে মাত্র চালু রাখা হয়েছে। অথচ দৈনিক ১০০ মেট্রিকটন উৎপাদন ক্ষমতাসম্পন্ন এই মিলের এখনো ১ নম্বর ও ২ নম্বর পেপার মেশিনের ৭০ থেকে ৮০ মেট্রিকটন উৎপাদনের সক্ষমতা রয়েছে।
মিলের ৩ নম্বর মেশিন কারিগরি ত্রুটির কারণে বন্ধ রয়েছে বলে মানববন্ধনে বক্তারা জানান। এ সময় তাঁরা বলেন, ‘২০১৭ সাল থেকে আজও খুঁড়িয়ে খুঁড়িয়ে মিলটি চলছে। উপরন্তু ২০২২ সালে কারখানায় বাজেট কমিয়ে এবং শ্রমিক-কর্মচারী কমিয়ে মিলটি ধ্বংসের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গেছে। এখনো তৎকালীন এমডি এম এ কাদেরের দোসররা মিলে বহাল তবিয়তে থেকে যড়যন্ত্রে লিপ্ত আছেন।’
মানববন্ধনে বক্তারা আরও বলেন, কেপিএমের উৎপাদন বন্ধ হয়ে গেলে প্রাইভেট কোম্পানিগুলো তাদের উৎপাদিত কাগজের দাম বাড়িয়ে দেবে, ফলে এই অবস্থায় শিক্ষার্থীরা ক্ষতির সম্মুখীন হবেন। আমরা বিসিআইসির ফেডারেশনের নেতাদের নিয়ে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমানের সঙ্গে গত ৪ সেপ্টেম্বর মন্ত্রণালয়ে দেখা করেছি। উনি কারখানার উৎপাদন চালু রাখার বিষয়ে উদ্যোগ নিয়েছেন। কেপিএমের সব শ্রমিক-কর্মচারীর পক্ষ থেকে তাঁকে ধন্যবাদ জানাই।
এ বিষয়ে কেপিএম মিলের জিএম (উৎপাদন) মঈদুল ইসলাম বলেন, ‘মণ্ডসংকট ও কারিগরি ত্রুটির কারণে দেড় মাস ধরে মিলে কোনো উৎপাদন হয় নাই। আশা করছি আগামী সপ্তাহে উৎপাদনে ফিরব।’
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৫ ঘণ্টা আগেনড়াইলের কালিয়া উপজেলার ধানখেত থেকে এক শিশুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামের ধানখেত থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ সদর উপজেলার শিকারপুর গ্রামের পুকুর থেকে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় তার এক সহপাঠীকে আটক করেছে পুলিশ।
৯ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে পৃথক দুটি হত্যা মামলায় দুই শিশুসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার তাঁদের সুনামগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। গতকাপল বুধবার রাতে তাঁদের পৃথক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
৯ ঘণ্টা আগে