নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ১২০ কোটি টাকার একটি জায়গা ১৫ বছর ধরে পাহারা দিচ্ছিলেন আনসার সদস্যরা। কয়েক লাখ টাকা ব্যয়ে পাহারা বসিয়েও চট্টগ্রাম শহরের প্রাণকেন্দ্রে থাকা জায়গাটি রক্ষা করতে পারল না সিডিএ।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরপরই আনসারদের হটিয়ে সেই জায়গা দখলে নিয়েছে মালিকানা দাবিদার একটি পক্ষ। ইতিমধ্যে সেখানে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে রাতারাতি মার্কেট নির্মাণের কাজও শুরু করে দেওয়া হয়েছে। আবার আরেকটি পক্ষ এসেও দখলের চেষ্টা করে। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারির ঘটনাও ঘটেছে। পরে উভয় পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হয়।
বিতর্কিত জায়গাটি চট্টগ্রাম নগরের কোতোয়ালি থানাধীন মহল মার্কেট ও হকার্স মার্কেটসংলগ্ন মূল সড়কের পাশেই অবস্থিত। ৩২ দশমিক ৪৮ শতক ওই জমির বর্তমান আনুমানিক বাজারমূল্য ১২০ কোটি টাকা।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। এরপর ৭ আগস্ট সিডিএর অধিগ্রহণ করা ওই জমি দখল করে নেয় একটি চক্র।
জানতে চাইলে সিডিএর সিনিয়র এস্টেট অফিসার চৌধুরী মোহাম্মদ আবু হেনা মঞ্জু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উনারা দখল করে বিল্ডিং তুললেও কিছু হবে না। আমাদের জায়গা আমরা আইনগতভাবে পুনরায় ফিরে পাব।’
ওই এস্টেট অফিসার আরও বলেন, ‘৭ আগস্ট জায়গাটি দখল করে নেওয়ার পর তখন থানা-পুলিশ না থাকায় আমরা সেনা দপ্তরে অভিযোগ দিয়েছি। এখন থানা কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় থানায় জিডি করার প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা আইনগত পদক্ষেপ নিচ্ছি।’
সিডিএর তথ্যমতে, ওই জায়গায় মার্কেট নির্মাণের জন্য সিডিএ একটি প্রকল্প নিয়েছিল।
গত মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, জায়গাটিতে বর্তমানে তিনটি সাইনবোর্ড টাঙানো হয়েছে। ৮-১০ জনের নিরাপত্তাকর্মীর একটি দল জায়গা পাহারা দিচ্ছে। সেখানে কয়েকজন শ্রমিক ভবন তোলার জন্য পাইলিংয়ের কাজ করছেন।
উচ্চ আদালতের আদেশের বিভিন্ন তারিখ উল্লেখ করে সাইনবোর্ডে ওয়ারিশসূত্রে জায়গাটির মালিক হিসেবে দাবি করা তিনজনের নাম এবং বায়না ও আমমোক্তারনামামূলে মালিক হিসেবে দুজনের নাম রয়েছে। আমমোক্তারনামাদের একজন হলেন আইনজীবী মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন।
মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা ব্যক্তিমালিকানা জায়গা। আমাদের জায়গার বিএস, আরএস সব খতিয়ান ও হাইকোর্টের আদেশ আছে।
কিন্তু সিডিএ হাইকোর্টের আদেশ অমান্য করে বহু বছর ধরে জায়গাটি দখলে রেখেছে। সিডিএর সাবেক চেয়ারম্যানরা এসব করেছেন। আমরা এখন আমাদের জায়গা বুঝে নিয়েছি। আমাদের জায়গার সব কাগজপত্র রয়েছে।’
চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) ১২০ কোটি টাকার একটি জায়গা ১৫ বছর ধরে পাহারা দিচ্ছিলেন আনসার সদস্যরা। কয়েক লাখ টাকা ব্যয়ে পাহারা বসিয়েও চট্টগ্রাম শহরের প্রাণকেন্দ্রে থাকা জায়গাটি রক্ষা করতে পারল না সিডিএ।
আওয়ামী লীগ সরকার পতনের পরপরই আনসারদের হটিয়ে সেই জায়গা দখলে নিয়েছে মালিকানা দাবিদার একটি পক্ষ। ইতিমধ্যে সেখানে সাইনবোর্ড টাঙিয়ে রাতারাতি মার্কেট নির্মাণের কাজও শুরু করে দেওয়া হয়েছে। আবার আরেকটি পক্ষ এসেও দখলের চেষ্টা করে। এ নিয়ে দুই পক্ষের মধ্যে মারামারির ঘটনাও ঘটেছে। পরে উভয় পক্ষের মধ্যে সমঝোতা হয়।
বিতর্কিত জায়গাটি চট্টগ্রাম নগরের কোতোয়ালি থানাধীন মহল মার্কেট ও হকার্স মার্কেটসংলগ্ন মূল সড়কের পাশেই অবস্থিত। ৩২ দশমিক ৪৮ শতক ওই জমির বর্তমান আনুমানিক বাজারমূল্য ১২০ কোটি টাকা।
ছাত্র-জনতার আন্দোলনে ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতন হয়। এরপর ৭ আগস্ট সিডিএর অধিগ্রহণ করা ওই জমি দখল করে নেয় একটি চক্র।
জানতে চাইলে সিডিএর সিনিয়র এস্টেট অফিসার চৌধুরী মোহাম্মদ আবু হেনা মঞ্জু আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উনারা দখল করে বিল্ডিং তুললেও কিছু হবে না। আমাদের জায়গা আমরা আইনগতভাবে পুনরায় ফিরে পাব।’
ওই এস্টেট অফিসার আরও বলেন, ‘৭ আগস্ট জায়গাটি দখল করে নেওয়ার পর তখন থানা-পুলিশ না থাকায় আমরা সেনা দপ্তরে অভিযোগ দিয়েছি। এখন থানা কিছুটা স্বাভাবিক হওয়ায় থানায় জিডি করার প্রস্তুতি নিচ্ছি। আমরা আইনগত পদক্ষেপ নিচ্ছি।’
সিডিএর তথ্যমতে, ওই জায়গায় মার্কেট নির্মাণের জন্য সিডিএ একটি প্রকল্প নিয়েছিল।
গত মঙ্গলবার সরেজমিনে দেখা যায়, জায়গাটিতে বর্তমানে তিনটি সাইনবোর্ড টাঙানো হয়েছে। ৮-১০ জনের নিরাপত্তাকর্মীর একটি দল জায়গা পাহারা দিচ্ছে। সেখানে কয়েকজন শ্রমিক ভবন তোলার জন্য পাইলিংয়ের কাজ করছেন।
উচ্চ আদালতের আদেশের বিভিন্ন তারিখ উল্লেখ করে সাইনবোর্ডে ওয়ারিশসূত্রে জায়গাটির মালিক হিসেবে দাবি করা তিনজনের নাম এবং বায়না ও আমমোক্তারনামামূলে মালিক হিসেবে দুজনের নাম রয়েছে। আমমোক্তারনামাদের একজন হলেন আইনজীবী মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন।
মোহাম্মদ মোশাররফ হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘এটা ব্যক্তিমালিকানা জায়গা। আমাদের জায়গার বিএস, আরএস সব খতিয়ান ও হাইকোর্টের আদেশ আছে।
কিন্তু সিডিএ হাইকোর্টের আদেশ অমান্য করে বহু বছর ধরে জায়গাটি দখলে রেখেছে। সিডিএর সাবেক চেয়ারম্যানরা এসব করেছেন। আমরা এখন আমাদের জায়গা বুঝে নিয়েছি। আমাদের জায়গার সব কাগজপত্র রয়েছে।’
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
১০ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১৬ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
২৭ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
৪২ মিনিট আগে