কক্সবাজার প্রতিনিধি
সাগরপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার প্রস্তুতিকালে কক্সবাজারের টেকনাফ উপকূলে অভিযান চালিয়ে পুলিশ ১২ রোহিঙ্গা নারী-পুরুষসহ ২০ জনকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় মানবপাচারে জড়িত তিন দালালকে আটক করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ লম্বরী পাড়ার একটি বাড়িতে পুলিশ এ অভিযান পরিচালনা করে।
আটক দালালরা হলেন— টেকনাফ সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ লম্বরী এলাকার লোনা বেগম (৩৫), সাবরাং ইউনিয়নের নয়াপাড়া এলাকার মো. আব্দুল্লাহ (৩০) ও শাহপরীরদ্বীপ মগপুরা এলাকার রিদুয়ান (২৮)।
টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মঙ্গলবার গভীর রাতে মানব পাচারের একটি চক্র টেকনাফ সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ লম্বরী এলাকায় রোহিঙ্গাদের মালয়েশিয়া পাচারের উদ্দেশ্যে জড়ো করার খবর পায় পুলিশ। এ তথ্যের ভিত্তিতে মেরিনড্রাইভ সংলগ্ন দক্ষিণ লম্বরী এলাকার একটি বাড়ি অভিযান চালিয়ে ৩ দালাল ও ২০ মালয়েশিয়াগামী যাত্রীকে উদ্ধার করা হয়। তাদের মধ্যে ১২ জন রোহিঙ্গা ও আটজন বাংলাদেশি নাগরিক।
এর মধ্যে বিয়ে করতে দুই তরুণী যাচ্ছিলেন মালয়েশিয়া। তাঁরা হলেন—উখিয়া উপজেলার কুতুপালং রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের বাসিন্দা নুর কায়াস। এই তরুণীর এক বোন মালয়েশিয়ায় থাকেন। নুর কায়াস বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় আমার বিয়ে ঠিক হয়েছে। বিয়ে করতেই মালয়েশিয়ায় যাচ্ছিলাম।’
একই ক্যাম্প থেকে মালয়েশিয়ায় বিয়ে করতে যাচ্ছিলেন হাফসা নামের আরও এক তরুণী। এই তরুণীর বোন উম্মে হাবিবা বলেন, ‘দালালের সঙ্গে ৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা চুক্তিতে আমার ছোট বোনকে নিয়ে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে ক্যাম্প ত্যাগ করি। এ জন্য দালালকে এক লাখ ৪০ হাজার টাকা দিয়েছি। বাকি টাকা মালেয়শিয়া পৌঁছে দেওয়ার কথা ছিল। দালালরা টেকনাফের একটি বাড়িতে দুইদিন রাখার পর যাত্রার প্রস্তুতিকালে পুলিশের কাছে ধরা পড়েছি। উম্মে হাবিবা বলেন, টেকনাফের কয়েকটি বাড়িতে এবং পাহাড়ে অনেক রোহিঙ্গা আটকা আছে দালালদের হাতে।’
উদ্ধার হওয়া রোহিঙ্গাদের ভাষ্যমতে, উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের এক দালালের মাধ্যমে ৪ লাখ টাকার বিনিময়ে তাদের মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা ছিল।
কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ বলেন, আটককৃত দালালদের বিরুদ্ধে মানব পাচার আইনে মামলা দায়ের করা হচ্ছে। উদ্ধারকৃত রোহিঙ্গাদের স্ব-স্ব ক্যাম্প ও বাংলাদেশিদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
সাগরপথে মালয়েশিয়া যাওয়ার প্রস্তুতিকালে কক্সবাজারের টেকনাফ উপকূলে অভিযান চালিয়ে পুলিশ ১২ রোহিঙ্গা নারী-পুরুষসহ ২০ জনকে উদ্ধার করেছে পুলিশ। এ সময় মানবপাচারে জড়িত তিন দালালকে আটক করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার দিবাগত রাতে উপজেলার সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ লম্বরী পাড়ার একটি বাড়িতে পুলিশ এ অভিযান পরিচালনা করে।
আটক দালালরা হলেন— টেকনাফ সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ লম্বরী এলাকার লোনা বেগম (৩৫), সাবরাং ইউনিয়নের নয়াপাড়া এলাকার মো. আব্দুল্লাহ (৩০) ও শাহপরীরদ্বীপ মগপুরা এলাকার রিদুয়ান (২৮)।
টেকনাফ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মুহাম্মদ গিয়াস উদ্দিন এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, মঙ্গলবার গভীর রাতে মানব পাচারের একটি চক্র টেকনাফ সদর ইউনিয়নের দক্ষিণ লম্বরী এলাকায় রোহিঙ্গাদের মালয়েশিয়া পাচারের উদ্দেশ্যে জড়ো করার খবর পায় পুলিশ। এ তথ্যের ভিত্তিতে মেরিনড্রাইভ সংলগ্ন দক্ষিণ লম্বরী এলাকার একটি বাড়ি অভিযান চালিয়ে ৩ দালাল ও ২০ মালয়েশিয়াগামী যাত্রীকে উদ্ধার করা হয়। তাদের মধ্যে ১২ জন রোহিঙ্গা ও আটজন বাংলাদেশি নাগরিক।
এর মধ্যে বিয়ে করতে দুই তরুণী যাচ্ছিলেন মালয়েশিয়া। তাঁরা হলেন—উখিয়া উপজেলার কুতুপালং রোহিঙ্গা আশ্রয়শিবিরের বাসিন্দা নুর কায়াস। এই তরুণীর এক বোন মালয়েশিয়ায় থাকেন। নুর কায়াস বলেন, ‘মালয়েশিয়ায় আমার বিয়ে ঠিক হয়েছে। বিয়ে করতেই মালয়েশিয়ায় যাচ্ছিলাম।’
একই ক্যাম্প থেকে মালয়েশিয়ায় বিয়ে করতে যাচ্ছিলেন হাফসা নামের আরও এক তরুণী। এই তরুণীর বোন উম্মে হাবিবা বলেন, ‘দালালের সঙ্গে ৪ লাখ ৪০ হাজার টাকা চুক্তিতে আমার ছোট বোনকে নিয়ে সমুদ্রপথে মালয়েশিয়ার উদ্দেশে ক্যাম্প ত্যাগ করি। এ জন্য দালালকে এক লাখ ৪০ হাজার টাকা দিয়েছি। বাকি টাকা মালেয়শিয়া পৌঁছে দেওয়ার কথা ছিল। দালালরা টেকনাফের একটি বাড়িতে দুইদিন রাখার পর যাত্রার প্রস্তুতিকালে পুলিশের কাছে ধরা পড়েছি। উম্মে হাবিবা বলেন, টেকনাফের কয়েকটি বাড়িতে এবং পাহাড়ে অনেক রোহিঙ্গা আটকা আছে দালালদের হাতে।’
উদ্ধার হওয়া রোহিঙ্গাদের ভাষ্যমতে, উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা আশ্রয় শিবিরের এক দালালের মাধ্যমে ৪ লাখ টাকার বিনিময়ে তাদের মালয়েশিয়া যাওয়ার কথা ছিল।
কক্সবাজারের পুলিশ সুপার মোহাম্মদ রহমত উল্লাহ বলেন, আটককৃত দালালদের বিরুদ্ধে মানব পাচার আইনে মামলা দায়ের করা হচ্ছে। উদ্ধারকৃত রোহিঙ্গাদের স্ব-স্ব ক্যাম্প ও বাংলাদেশিদের স্বজনদের কাছে হস্তান্তরের প্রক্রিয়া চলছে।
জাতীয় পার্টির প্রেসিডিয়াম সদস্য ও বরিশাল-৩ আসনের সাবেক সংসদ সদস্য গোলাম কিবরিয়া টিপুকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ।
৫ ঘণ্টা আগেনড়াইলের কালিয়া উপজেলার ধানখেত থেকে এক শিশুর লাশ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে নড়াগাতী থানার খাশিয়াল ইউনিয়নের পাকুড়িয়া গ্রামের ধানখেত থেকে লাশটি উদ্ধার করা হয়।
৯ ঘণ্টা আগেঝিনাইদহ সদর উপজেলার শিকারপুর গ্রামের পুকুর থেকে এক মাদ্রাসা শিক্ষার্থীর লাশ উদ্ধার করা হয়েছে। তার শরীরে আঘাতের চিহ্ন পাওয়া গেছে। এ ঘটনায় তার এক সহপাঠীকে আটক করেছে পুলিশ।
৯ ঘণ্টা আগেসুনামগঞ্জের জগন্নাথপুরে পৃথক দুটি হত্যা মামলায় দুই শিশুসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার তাঁদের সুনামগঞ্জ আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠানো হয়। গতকাপল বুধবার রাতে তাঁদের পৃথক এলাকা থেকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
৯ ঘণ্টা আগে