জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবু রেজা মোহাম্মদ নিজামুদ্দিন নদভী বেশ বেকায়দায় পড়েছেন। নির্বাচন সামনে রেখে একদিকে তিনি আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে কেলেঙ্কারি ও নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটির শাস্তিমূলক ব্যবস্থার সুপারিশে ইমেজ সংকটে পড়েছেন। তার ওপর আওয়ামী লীগের প্রায় সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা তাঁর বিরুদ্ধে একাট্টা হওয়ায় স্থানীয়ভাবে তিনি কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন।
আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামে (আইআইইউসি) ওঠা নানা অভিযোগ নদভীকে বেশ কিছু দিন ধরেই ব্যস্ত রেখেছে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) মিলে নদভীকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে। দুদকের দেওয়া চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ইউজিসির একাধিক ব্যাখ্যা তলবের চিঠি ঝুলছে তাঁর সামনে।
আইন লঙ্ঘন করে কোটি কোটি টাকার সম্মানী-ভাতা গ্রহণের অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে হচ্ছে তাঁকে নির্বাচনী ডামাডোলের মধ্যেই। আবার নিজের পাকিস্তানি বন্ধুকে অবৈধভাবে আইআইইউসিতে চাকরির সুযোগ দিয়েও ইউজিসির তোপের মুখে নদভী। অন্যদিকে সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও তৃণমূলের বেশির ভাগ নেতা-কর্মীই পাশে নেই তাঁর। প্রকাশ্যে তাঁরা অবস্থান নিয়ে ভোটের মাঠে তৈরি করেছেন নদভীবিরোধী অবস্থান।
সম্প্রতি আবু রেজা নদভীর বিরুদ্ধে আইআইইউসি কেলেঙ্কারির সূত্রপাত ঘটে তাঁর পাকিস্তানি বন্ধু আমিন নদভীকে লাখ টাকা বেতনের চাকরি দেওয়াকে কেন্দ্র করে। পাকিস্তানি নাগরিক হয়ে বাংলাদেশে ভিসা নিয়ে অনুমতি ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে আইআইইউসিতে চাকরি করছিলেন আমিন নদভী। এই অভিযোগ পেয়ে ইউজিসি গত ২২ নভেম্বর ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি দেয়। তিন দিনের মধ্যে এ ব্যাখ্যা দিতে বলা হয় আইআইইউসি রেজিস্ট্রারকে। এর পরপরই আইআইইউসি থেকে মাসে ১ কোটি ৩৭ লাখ ৬১ হাজার ৪৪২ টাকার সম্মানী নেওয়ার খবর জানাজানি হয় নির্বাচনী ডামাডোলের ভেতর।
হলফনামায় এই তথ্য চাউর হওয়ার পর দেশজুড়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন আবু রেজা নদভী। কারণ, দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ও ট্রাস্ট আইন অনুযায়ী কোনো ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য কিংবা চেয়ারম্যান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোনো মাসিক কোনো ভাতা বা সম্মানী গ্রহণ করতে পারেন না। তোলপাড় হওয়া এ ঘটনায় ইউজিসি তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
৮ ডিসেম্বর পাঁচ দিনের মধ্যে এ-সংক্রান্ত অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে আইআইইউসির রেজিস্ট্রারকে চিঠি দেয় ইউজিসি। এসব বিষয়ে ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইআইইউসি থেকে অবৈধভাবে ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সদস্য টাকা নেওয়ার বিষয়ে দুদক অনুসন্ধান করতে একটি চিঠি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দেয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় সেটি আমাদের কাছে পাঠায়। তারপর আমরা এ বিষয়ে আইআইইউসির কাছে ব্যাখ্যা চাই। এ ছাড়া পাকিস্তানি নাগরিককে কীভাবে চাকরি দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়েও ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে।’
স্থানীয় আওয়ামী লীগে নড়বড়ে অবস্থান হওয়ায় দলের কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমীনের ‘কাঁধে ভর করে’ এবারের ভোটের বৈতরণি পার হতে চাইছিলেন নদভী। কিন্তু নদভীর পক্ষে অবস্থান নিয়ে নিজেই বেকায়দায় পড়েছেন আমিনুল ইসলাম আমীন। সাতকানিয়া-লোহাগাড়ায় নিজের অনুসারীরাই তাঁকে নদভীর পক্ষ থেকে সরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে আমিনুল ইসলামের অনুসারী হিসেবে পরিচিত লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খুরশিদুল আলম বলেন, ‘গত ১০ বছরে এই আসনে নদভীর কাজগুলো আমাদের পছন্দ হয়নি। তিনি আমাদের (আওয়ামী লীগের) প্রতি আন্তরিক নন। এখানে অনেক জুলুম হয়েছে, অন্যায় হয়েছে। আমি এতে সায় দিইনি। মোতালেব অত্যন্ত ভালো মানুষ। তাঁর সঙ্গে দলের সম্পর্ক রয়েছে। তাই ওনার সঙ্গে কাজ করছি।’
অন্যদিকে নদভীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের প্রমাণ পেয়েছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি। অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান (সিনিয়র সহকারী জজ) শাহনেওয়াজ মনিরের তদন্তে উঠে এসেছে, নদভীর সমর্থকেরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর লোকজনকে মারধর, হামলাসহ নানাভাবে পেশিশক্তির ব্যবহার করছেন। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্বাচন কমিশন সচিব বরাবর সুপারিশ পাঠানো হয়েছে। এসব বিষয়ে শাস্তির মুখোমুখিও হতে পারেন নদভী।
এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মোতালেবকে সমর্থনকারী ১ শতাংশ ভোটারের নিরাপত্তা দিতে জেলা পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দিয়েছেন সংসদীয় আসন ২৯২-এর নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান।
এদিকে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের নির্বাহী সদস্য ও চিকিৎসক নেতা আ ম ম মিনহাজুর রহমানও মোতালেবের পক্ষে কাজ করছেন। ওই আসনে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়েছিলেন। মোতালেবের প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ায় অনেকটা তাঁকে সমর্থন দিয়ে নিজের প্রার্থিতা ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে আবেদন করেননি।
ডা. মিনহাজ বলেন, ‘আমরা সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মী আওয়ামী লীগ দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থী জননেতা এম এ মোতালেবের পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নেমেছি। ৭ জানুয়ারির নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক হবে এবং জনগণ এ নির্বাচনকে উৎসবে পরিণত করে নিজেদের পছন্দের প্রার্থী বেছে নেবে।’
চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী আবু রেজা মোহাম্মদ নিজামুদ্দিন নদভী বেশ বেকায়দায় পড়েছেন। নির্বাচন সামনে রেখে একদিকে তিনি আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ে কেলেঙ্কারি ও নির্বাচন অনুসন্ধান কমিটির শাস্তিমূলক ব্যবস্থার সুপারিশে ইমেজ সংকটে পড়েছেন। তার ওপর আওয়ামী লীগের প্রায় সর্বস্তরের নেতা-কর্মীরা তাঁর বিরুদ্ধে একাট্টা হওয়ায় স্থানীয়ভাবে তিনি কোণঠাসা হয়ে পড়েছেন।
আন্তর্জাতিক ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রামে (আইআইইউসি) ওঠা নানা অভিযোগ নদভীকে বেশ কিছু দিন ধরেই ব্যস্ত রেখেছে। দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) ও বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন (ইউজিসি) মিলে নদভীকে কাঠগড়ায় দাঁড় করিয়েছে। দুদকের দেওয়া চিঠির পরিপ্রেক্ষিতে ইউজিসির একাধিক ব্যাখ্যা তলবের চিঠি ঝুলছে তাঁর সামনে।
আইন লঙ্ঘন করে কোটি কোটি টাকার সম্মানী-ভাতা গ্রহণের অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে হচ্ছে তাঁকে নির্বাচনী ডামাডোলের মধ্যেই। আবার নিজের পাকিস্তানি বন্ধুকে অবৈধভাবে আইআইইউসিতে চাকরির সুযোগ দিয়েও ইউজিসির তোপের মুখে নদভী। অন্যদিকে সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া আওয়ামী লীগ, যুবলীগ, ছাত্রলীগ ও তৃণমূলের বেশির ভাগ নেতা-কর্মীই পাশে নেই তাঁর। প্রকাশ্যে তাঁরা অবস্থান নিয়ে ভোটের মাঠে তৈরি করেছেন নদভীবিরোধী অবস্থান।
সম্প্রতি আবু রেজা নদভীর বিরুদ্ধে আইআইইউসি কেলেঙ্কারির সূত্রপাত ঘটে তাঁর পাকিস্তানি বন্ধু আমিন নদভীকে লাখ টাকা বেতনের চাকরি দেওয়াকে কেন্দ্র করে। পাকিস্তানি নাগরিক হয়ে বাংলাদেশে ভিসা নিয়ে অনুমতি ছাড়াই দীর্ঘদিন ধরে আইআইইউসিতে চাকরি করছিলেন আমিন নদভী। এই অভিযোগ পেয়ে ইউজিসি গত ২২ নভেম্বর ব্যাখ্যা চেয়ে চিঠি দেয়। তিন দিনের মধ্যে এ ব্যাখ্যা দিতে বলা হয় আইআইইউসি রেজিস্ট্রারকে। এর পরপরই আইআইইউসি থেকে মাসে ১ কোটি ৩৭ লাখ ৬১ হাজার ৪৪২ টাকার সম্মানী নেওয়ার খবর জানাজানি হয় নির্বাচনী ডামাডোলের ভেতর।
হলফনামায় এই তথ্য চাউর হওয়ার পর দেশজুড়ে ব্যাপক সমালোচনার মুখে পড়েন আবু রেজা নদভী। কারণ, দেশের বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় আইন ও ট্রাস্ট আইন অনুযায়ী কোনো ট্রাস্টি বোর্ডের সদস্য কিংবা চেয়ারম্যান বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কোনো মাসিক কোনো ভাতা বা সম্মানী গ্রহণ করতে পারেন না। তোলপাড় হওয়া এ ঘটনায় ইউজিসি তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা গ্রহণ করে।
৮ ডিসেম্বর পাঁচ দিনের মধ্যে এ-সংক্রান্ত অভিযোগের ব্যাখ্যা দিতে আইআইইউসির রেজিস্ট্রারকে চিঠি দেয় ইউজিসি। এসব বিষয়ে ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. বিশ্বজিৎ চন্দ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আইআইইউসি থেকে অবৈধভাবে ট্রাস্টি বোর্ডের চেয়ারম্যান ও সদস্য টাকা নেওয়ার বিষয়ে দুদক অনুসন্ধান করতে একটি চিঠি শিক্ষা মন্ত্রণালয়ে দেয়। শিক্ষা মন্ত্রণালয় সেটি আমাদের কাছে পাঠায়। তারপর আমরা এ বিষয়ে আইআইইউসির কাছে ব্যাখ্যা চাই। এ ছাড়া পাকিস্তানি নাগরিককে কীভাবে চাকরি দেওয়া হয়েছে, সে বিষয়েও ব্যাখ্যা চাওয়া হয়েছে।’
স্থানীয় আওয়ামী লীগে নড়বড়ে অবস্থান হওয়ায় দলের কেন্দ্রীয় ত্রাণ ও সমাজকল্যাণ সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমীনের ‘কাঁধে ভর করে’ এবারের ভোটের বৈতরণি পার হতে চাইছিলেন নদভী। কিন্তু নদভীর পক্ষে অবস্থান নিয়ে নিজেই বেকায়দায় পড়েছেন আমিনুল ইসলাম আমীন। সাতকানিয়া-লোহাগাড়ায় নিজের অনুসারীরাই তাঁকে নদভীর পক্ষ থেকে সরে আসার আহ্বান জানিয়েছেন।
এ বিষয়ে আমিনুল ইসলামের অনুসারী হিসেবে পরিচিত লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি খুরশিদুল আলম বলেন, ‘গত ১০ বছরে এই আসনে নদভীর কাজগুলো আমাদের পছন্দ হয়নি। তিনি আমাদের (আওয়ামী লীগের) প্রতি আন্তরিক নন। এখানে অনেক জুলুম হয়েছে, অন্যায় হয়েছে। আমি এতে সায় দিইনি। মোতালেব অত্যন্ত ভালো মানুষ। তাঁর সঙ্গে দলের সম্পর্ক রয়েছে। তাই ওনার সঙ্গে কাজ করছি।’
অন্যদিকে নদভীর বিরুদ্ধে নির্বাচনী আচরণবিধি লঙ্ঘনের প্রমাণ পেয়েছে নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটি। অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান (সিনিয়র সহকারী জজ) শাহনেওয়াজ মনিরের তদন্তে উঠে এসেছে, নদভীর সমর্থকেরা স্বতন্ত্র প্রার্থীর লোকজনকে মারধর, হামলাসহ নানাভাবে পেশিশক্তির ব্যবহার করছেন। এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য নির্বাচন কমিশন সচিব বরাবর সুপারিশ পাঠানো হয়েছে। এসব বিষয়ে শাস্তির মুখোমুখিও হতে পারেন নদভী।
এ ছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থী আব্দুল মোতালেবকে সমর্থনকারী ১ শতাংশ ভোটারের নিরাপত্তা দিতে জেলা পুলিশ সুপারকে নির্দেশ দিয়েছেন সংসদীয় আসন ২৯২-এর নির্বাচনী অনুসন্ধান কমিটির চেয়ারম্যান।
এদিকে দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের নির্বাহী সদস্য ও চিকিৎসক নেতা আ ম ম মিনহাজুর রহমানও মোতালেবের পক্ষে কাজ করছেন। ওই আসনে তিনি স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে দাঁড়িয়েছিলেন। মোতালেবের প্রার্থিতা ফিরে পাওয়ায় অনেকটা তাঁকে সমর্থন দিয়ে নিজের প্রার্থিতা ফিরে পেতে নির্বাচন কমিশনে আবেদন করেননি।
ডা. মিনহাজ বলেন, ‘আমরা সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সব পর্যায়ের নেতা-কর্মী আওয়ামী লীগ দলীয় স্বতন্ত্র প্রার্থী জননেতা এম এ মোতালেবের পক্ষে ঐক্যবদ্ধভাবে মাঠে নেমেছি। ৭ জানুয়ারির নির্বাচন সুষ্ঠু, অবাধ ও অংশগ্রহণমূলক হবে এবং জনগণ এ নির্বাচনকে উৎসবে পরিণত করে নিজেদের পছন্দের প্রার্থী বেছে নেবে।’
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
১৫ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
২৩ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৮ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
১ ঘণ্টা আগে