চকরিয়া (কক্সবাজার) প্রতিনিধি
কক্সবাজারের চকরিয়ার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক ৫০টি চিত্রা হরিণ উপহার পেয়েছে। চট্টগ্রাম বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের মাধ্যমে দুই দফায় পার্ক কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের পর হরিণগুলো পার্কে অবমুক্ত করা হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মাজহারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, পাবনার হেমায়েতপুরের বৈকুণ্ঠপুর গ্রামে স্কয়ার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও শিল্পপতি অঞ্জন চৌধুরীর হরিণের ব্যক্তিগত খামার রয়েছে। খামারে বেড়ে ওঠা চিত্রা হরিণ সাফারি পার্কে উপহার দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেন তিনি। পরে বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের মাধ্যমে দুই ধাপে ৫০টি হরিণ পার্কে পাঠানো হয়।
জানা গেছে, ২ হাজার ২৫০ একর বনাঞ্চলে গড়ে তোলা দেশের প্রথম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে আগে থেকে দেশীয় প্রজাতির সাম্বার ও মায়া হরিণ থাকলেও চিত্রা হরিণ ছিল কম। গত সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় সারা দেশে ব্যক্তিমালিকানাধীন ও খামার বাড়ি থেকে অবৈধভাবে লালনপালন করা হরিণ পার্কে হস্তান্তর করা হয়। এর পর থেকে পার্কে বিভিন্ন প্রজাতির হরিণ বংশ বিস্তার করে। তবে পার্কে এখন সাম্বার, মায়া ও প্যারা হরিণ কমে গেছে।
পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘স্কয়ার গ্রুপের উপহারের হরিণগুলো আনার পর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। পরে হরিণগুলো নির্ধারিত কোয়ারেন্টিন সেন্টারে রেখে বেষ্টনীতে অবমুক্ত করা হয়। এখন দর্শনার্থীরা বাড়তি আনন্দ পাবে। বর্তমানে পার্কে অসংখ্য চিত্রা হরিণ রয়েছে। বছরে দুবার বাচ্চা দেওয়া হরিণের বংশ বিস্তার দ্রুত হয়।’
২০০১ সালের ১৯ জানুয়ারি দেশের প্রথম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের যাত্রা শুরু হয়। ১৯৮০ সালে এটি ছিল হরিণ প্রজননকেন্দ্র। বর্তমানে পার্কের বিভিন্ন বেষ্টনীতে বাঘ, সিংহ, জেব্রা, ওয়াইল্ড বিস্ট, জলহস্তী, ময়ূর, কুমির, হাতি, ভালুক, হরিণ, লামচিতা, শকুন, অজগর, কচ্ছপ, রাজ ধনেশ, কাক ধনেশ, ইগল, সাদা বক, রঙিলা বক, সারস, মথুরা, নিশিবক, কানিবক, বন গরুসহ ৫২ প্রজাতির ৩৪১টি প্রাণী রয়েছে।
কক্সবাজারের চকরিয়ার বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক ৫০টি চিত্রা হরিণ উপহার পেয়েছে। চট্টগ্রাম বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের মাধ্যমে দুই দফায় পার্ক কর্তৃপক্ষের কাছে হস্তান্তরের পর হরিণগুলো পার্কে অবমুক্ত করা হয়েছে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মাজহারুল ইসলাম এ তথ্য জানিয়েছেন। তিনি বলেন, পাবনার হেমায়েতপুরের বৈকুণ্ঠপুর গ্রামে স্কয়ার গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক ও শিল্পপতি অঞ্জন চৌধুরীর হরিণের ব্যক্তিগত খামার রয়েছে। খামারে বেড়ে ওঠা চিত্রা হরিণ সাফারি পার্কে উপহার দিতে আগ্রহ প্রকাশ করেন তিনি। পরে বন্য প্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের মাধ্যমে দুই ধাপে ৫০টি হরিণ পার্কে পাঠানো হয়।
জানা গেছে, ২ হাজার ২৫০ একর বনাঞ্চলে গড়ে তোলা দেশের প্রথম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কে আগে থেকে দেশীয় প্রজাতির সাম্বার ও মায়া হরিণ থাকলেও চিত্রা হরিণ ছিল কম। গত সেনা-সমর্থিত তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় সারা দেশে ব্যক্তিমালিকানাধীন ও খামার বাড়ি থেকে অবৈধভাবে লালনপালন করা হরিণ পার্কে হস্তান্তর করা হয়। এর পর থেকে পার্কে বিভিন্ন প্রজাতির হরিণ বংশ বিস্তার করে। তবে পার্কে এখন সাম্বার, মায়া ও প্যারা হরিণ কমে গেছে।
পার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. মাজহারুল ইসলাম বলেন, ‘স্কয়ার গ্রুপের উপহারের হরিণগুলো আনার পর স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হয়। পরে হরিণগুলো নির্ধারিত কোয়ারেন্টিন সেন্টারে রেখে বেষ্টনীতে অবমুক্ত করা হয়। এখন দর্শনার্থীরা বাড়তি আনন্দ পাবে। বর্তমানে পার্কে অসংখ্য চিত্রা হরিণ রয়েছে। বছরে দুবার বাচ্চা দেওয়া হরিণের বংশ বিস্তার দ্রুত হয়।’
২০০১ সালের ১৯ জানুয়ারি দেশের প্রথম বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্কের যাত্রা শুরু হয়। ১৯৮০ সালে এটি ছিল হরিণ প্রজননকেন্দ্র। বর্তমানে পার্কের বিভিন্ন বেষ্টনীতে বাঘ, সিংহ, জেব্রা, ওয়াইল্ড বিস্ট, জলহস্তী, ময়ূর, কুমির, হাতি, ভালুক, হরিণ, লামচিতা, শকুন, অজগর, কচ্ছপ, রাজ ধনেশ, কাক ধনেশ, ইগল, সাদা বক, রঙিলা বক, সারস, মথুরা, নিশিবক, কানিবক, বন গরুসহ ৫২ প্রজাতির ৩৪১টি প্রাণী রয়েছে।
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
২৫ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
২৫ মিনিট আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
২৫ মিনিট আগেবাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অভিবাসন, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে যাত্রা করা নাগরিকদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশের কনস্যুলেট এবং দূতাবাস কার্যক্রম না থাকায় নাগরিকদের অন্য দেশ অভিমুখী হতে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে