রামগঞ্জ (লক্ষ্মীপুর) প্রতিনিধি
সৎ মায়ের সঙ্গে বেড়াতে গিয়ে নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন পর রান্নাঘরের মাটির নিচ থেকে শিশু সাঈফ আহম্মেদের (৪) মরদেহ উদ্ধার করেছে রামগঞ্জ থানা-পুলিশ। এ ঘটনায় রামগঞ্জ থানা-পুলিশ শিশু সাঈফের বাবা মো. মিরন হোসেন (৪০), সৎ মা কোহিনুর আক্তারসহ (৩৫) তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে।
আজ সোমবার বিকেলে রামগঞ্জ উপজেলার দরবেশপুর ইউনিয়নের চৌকিদার বাড়ির কোহিনুর আক্তারের বাবার বসতবাড়ির রান্নাঘরের মাটির নিচ থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
শিশু সাঈফের প্রতিবেশী বাবুল হোসেন জানান, গত ৭ বছর আগে হাজীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ রায়ছো চৈয়াল বাড়ির মিরন হোসেনের সঙ্গে রামগঞ্জ উপজেলার জয়পুরা গ্রামের হোসেন আলী ব্যাপারী বাড়ির আবুল বাশারের মেয়ে শারমিন আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের পর ওই দম্পতির ঘরে সাইফ আহম্মেদের জন্ম হয়। এরই মাঝে মিরন হোসেনের সঙ্গে রামগঞ্জ উপজেলার দরবেশপুর গ্রামের চৌকিদার বাড়ির কোহিনুর আক্তারের পরকীয়া সম্পর্কের ঘটনায় সংসারে কলহ দেখা দেয়। সংসারে চরম তিক্ততার একপর্যায়ে মিরন হোসেন ও শারমিন আক্তারের বৈবাহিক বিচ্ছেদ হয়ে গেলেও শিশু সাঈফ আহম্মেদ বাবা ও সৎ মায়ের কাছে থেকে যায়।
সাঈফ আহম্মেদের চাচি ফাতেমা আক্তার জানান,৫-৬ দিন আগে সাইফকে নিয়ে কোহিনুর আক্তার রামগঞ্জ উপজেলার দরবেশপুর গ্রামে তার বাবার বাড়িতে বেড়াতে যায়। গত শনিবার বিকেলে সৎ মা কোহিনুর আক্তার বাবার বাড়ি থেকে স্বামীর বাড়িতে গিয়ে জানান, শিশু সাঈফ তার সঙ্গে হাজীগঞ্জ আসার কিছুক্ষণ পরে তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পরে শিশুটির সন্ধানে খবর দেওয়া হয় চাঁদপুরের ডুবুরিদল ও ফায়ার সার্ভিসকে। আশপাশের পুকুর ডোবা, নালায় খুঁজেও শিশুটিকে না পেয়ে শিশুর বাবা মিরন হোসেন হাজীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। সাধারণ ডায়েরি করার একদিন পর রোববার বিকেলে পুলিশ সাঈফের সৎ মা কোহিনুর আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে।
রামগঞ্জ থানা-পুলিশ বলছে, জিজ্ঞাসাবাদে শিশু সাঈফকে শ্বাসরোধে হত্যা করে কোহিনুর আক্তার তার বাবার বাড়ির রান্নাঘরের মাটির নিচে পুতে রেখেছেন বলে জানতে পারে। এ তথ্য হাজীগঞ্জ থানা-পুলিশ রামগঞ্জ থানা-পুলিশকে অবগত করে।
বিষয়টি জানতে পেরে রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদুল হকের নেতৃত্বে উপপরিদর্শক দিবাকর রায় ও উপপরিদর্শক সৈয়দ দেলোয়ার হোসেন দরবেশপুর গ্রামের চৌকিদার বাড়ির কোহিনুর আক্তারের বাবার বসতবাড়ির রান্নাঘরের মাটির মেঝে খুঁড়ে শিশু সাঈফ আহম্মেদের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় রামগঞ্জ থানা-পুলিশ শিশুটির বাবা মিরন হোসেন, সৎ মা কোহিনুর আক্তারসহ তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে।
রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদুল হক জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শিশুটিকে শ্বাসরোধে হত্যা করে মরদেহ মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
সৎ মায়ের সঙ্গে বেড়াতে গিয়ে নিখোঁজ হওয়ার তিন দিন পর রান্নাঘরের মাটির নিচ থেকে শিশু সাঈফ আহম্মেদের (৪) মরদেহ উদ্ধার করেছে রামগঞ্জ থানা-পুলিশ। এ ঘটনায় রামগঞ্জ থানা-পুলিশ শিশু সাঈফের বাবা মো. মিরন হোসেন (৪০), সৎ মা কোহিনুর আক্তারসহ (৩৫) তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করেছে।
আজ সোমবার বিকেলে রামগঞ্জ উপজেলার দরবেশপুর ইউনিয়নের চৌকিদার বাড়ির কোহিনুর আক্তারের বাবার বসতবাড়ির রান্নাঘরের মাটির নিচ থেকে মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
শিশু সাঈফের প্রতিবেশী বাবুল হোসেন জানান, গত ৭ বছর আগে হাজীগঞ্জ উপজেলার দক্ষিণ রায়ছো চৈয়াল বাড়ির মিরন হোসেনের সঙ্গে রামগঞ্জ উপজেলার জয়পুরা গ্রামের হোসেন আলী ব্যাপারী বাড়ির আবুল বাশারের মেয়ে শারমিন আক্তারের বিয়ে হয়। বিয়ের পর ওই দম্পতির ঘরে সাইফ আহম্মেদের জন্ম হয়। এরই মাঝে মিরন হোসেনের সঙ্গে রামগঞ্জ উপজেলার দরবেশপুর গ্রামের চৌকিদার বাড়ির কোহিনুর আক্তারের পরকীয়া সম্পর্কের ঘটনায় সংসারে কলহ দেখা দেয়। সংসারে চরম তিক্ততার একপর্যায়ে মিরন হোসেন ও শারমিন আক্তারের বৈবাহিক বিচ্ছেদ হয়ে গেলেও শিশু সাঈফ আহম্মেদ বাবা ও সৎ মায়ের কাছে থেকে যায়।
সাঈফ আহম্মেদের চাচি ফাতেমা আক্তার জানান,৫-৬ দিন আগে সাইফকে নিয়ে কোহিনুর আক্তার রামগঞ্জ উপজেলার দরবেশপুর গ্রামে তার বাবার বাড়িতে বেড়াতে যায়। গত শনিবার বিকেলে সৎ মা কোহিনুর আক্তার বাবার বাড়ি থেকে স্বামীর বাড়িতে গিয়ে জানান, শিশু সাঈফ তার সঙ্গে হাজীগঞ্জ আসার কিছুক্ষণ পরে তাঁকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। পরে শিশুটির সন্ধানে খবর দেওয়া হয় চাঁদপুরের ডুবুরিদল ও ফায়ার সার্ভিসকে। আশপাশের পুকুর ডোবা, নালায় খুঁজেও শিশুটিকে না পেয়ে শিশুর বাবা মিরন হোসেন হাজীগঞ্জ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরি করেন। সাধারণ ডায়েরি করার একদিন পর রোববার বিকেলে পুলিশ সাঈফের সৎ মা কোহিনুর আক্তারকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে।
রামগঞ্জ থানা-পুলিশ বলছে, জিজ্ঞাসাবাদে শিশু সাঈফকে শ্বাসরোধে হত্যা করে কোহিনুর আক্তার তার বাবার বাড়ির রান্নাঘরের মাটির নিচে পুতে রেখেছেন বলে জানতে পারে। এ তথ্য হাজীগঞ্জ থানা-পুলিশ রামগঞ্জ থানা-পুলিশকে অবগত করে।
বিষয়টি জানতে পেরে রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদুল হকের নেতৃত্বে উপপরিদর্শক দিবাকর রায় ও উপপরিদর্শক সৈয়দ দেলোয়ার হোসেন দরবেশপুর গ্রামের চৌকিদার বাড়ির কোহিনুর আক্তারের বাবার বসতবাড়ির রান্নাঘরের মাটির মেঝে খুঁড়ে শিশু সাঈফ আহম্মেদের অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে। এ ঘটনায় রামগঞ্জ থানা-পুলিশ শিশুটির বাবা মিরন হোসেন, সৎ মা কোহিনুর আক্তারসহ তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করে।
রামগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এমদাদুল হক জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে শিশুটিকে শ্বাসরোধে হত্যা করে মরদেহ মাটিচাপা দেওয়া হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য লক্ষ্মীপুর সদর হাসপাতালে পাঠানোর ব্যবস্থা করা হয়েছে। তিনজনকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আটক করা হয়েছে।
ফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
৯ মিনিট আগেসিলেটে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ আকবর মিয়া (৪২) নামের এক ট্রাকচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১২ মিনিট আগেরাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে...
২৭ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
৩৫ মিনিট আগে