ব্রাহ্মণপাড়া (কুমিল্লা) প্রতিনিধি
বন্যার পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ, গোমতী নদী ও সালদা নদীর বাঁধ ভাঙা পানিতে উপজেলার আটটি ইউনিয়নের বাড়িঘর ও রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে ঢুকছে পানি। বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে গিয়ে দেখা গেছে, হাসপাতাল কমপ্লেক্সে থই থই করছে বন্যার পানি। পানিবন্দী থেকেও সেবা নিতে আসা রোগীদের চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। উপজেলার বিভিন্ন সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় এবং স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরে পানি বেশি থাকায় সেবা নিতে আসা রোগীদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
পাশাপাশি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষেরও দুর্ভোগ বেড়েছে। চলমান বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হলে সেবা দেওয়া ব্যাহত হতে পারে এমনটিই আশঙ্কা তাদের।
হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর স্বজন নজরুল ইসলাম বলেন, বন্যা পরিস্থিতির ক্রমাগত অবনতি ঘটছে। বন্যায় উপজেলার প্রায় সব এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ঘরবাড়ি ও রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থাও প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এমন অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরেও বন্যার পানি প্রবেশ করায় বড় ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। বন্যার পানি আরও বেড়ে গিয়ে চিকিৎসাব্যবস্থা ব্যাহত হলে মানুষ বড় ধরনের সমস্যায় পড়বে।
চিকিৎসা নিতে আসা উপজেলার সদর ইউনিয়নের মহালক্ষ্মীপাড়া এলাকার বাসিন্দা হুমায়ুন কবির বলেন, গোমতী নদীর বেড়িবাঁধ ও সালদা নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে পুরো উপজেলা প্লাবিত হওয়ায় সঙ্গে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সও যদি পুরোপুরি প্লাবিত হয় তাহলে রোগীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হবে। অন্যদিকে উপজেলার অধিকাংশ সড়ক বন্যার পানিতে ডুবে যাওয়ায় চিকিৎসা নিতে বিকল্প পথও অবশিষ্ট নেই।
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আবু হাসনাত মো. মহিউদ্দিন মুবিন বলেন, ‘গোমতী ও সালদা নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে এই উপজেলার ৯৫ ভাগ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন স্থানে রাস্তাঘাট ও ঘরবাড়ি তলিয়ে গেছে। এমন অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেও বন্যার পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরে পানি থইথই করছে। আমরা পানিবন্দী হয়ে পড়েছি। তারপরও আমরা রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, এমন পরিস্থিতিতেও চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্টরা নানা দুর্ভোগ সয়ে সেবা নিতে আসা রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হলে সেবা দেওয়া ও নেওয়ায় কিছুটা সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
বন্যার পানিতে তলিয়ে যাচ্ছে কুমিল্লার ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স। কয়েক দিনের ভারী বর্ষণ, গোমতী নদী ও সালদা নদীর বাঁধ ভাঙা পানিতে উপজেলার আটটি ইউনিয়নের বাড়িঘর ও রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ার পাশাপাশি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে ঢুকছে পানি। বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি ঘটলে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে স্বাস্থ্যসেবা ব্যাহত হওয়ার শঙ্কা রয়েছে।
আজ মঙ্গলবার সকালে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সটিতে গিয়ে দেখা গেছে, হাসপাতাল কমপ্লেক্সে থই থই করছে বন্যার পানি। পানিবন্দী থেকেও সেবা নিতে আসা রোগীদের চিকিৎসাসেবা চালিয়ে যাচ্ছেন চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা। উপজেলার বিভিন্ন সড়ক তলিয়ে যাওয়ায় এবং স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরে পানি বেশি থাকায় সেবা নিতে আসা রোগীদের দুর্ভোগে পড়তে হচ্ছে।
পাশাপাশি স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স কর্তৃপক্ষেরও দুর্ভোগ বেড়েছে। চলমান বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হলে সেবা দেওয়া ব্যাহত হতে পারে এমনটিই আশঙ্কা তাদের।
হাসপাতালে চিকিৎসা নিতে আসা রোগীর স্বজন নজরুল ইসলাম বলেন, বন্যা পরিস্থিতির ক্রমাগত অবনতি ঘটছে। বন্যায় উপজেলার প্রায় সব এলাকা প্লাবিত হয়েছে। ঘরবাড়ি ও রাস্তাঘাট তলিয়ে যাওয়ায় যোগাযোগ ব্যবস্থাও প্রায় বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। এমন অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের ভেতরেও বন্যার পানি প্রবেশ করায় বড় ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হয়েছে। বন্যার পানি আরও বেড়ে গিয়ে চিকিৎসাব্যবস্থা ব্যাহত হলে মানুষ বড় ধরনের সমস্যায় পড়বে।
চিকিৎসা নিতে আসা উপজেলার সদর ইউনিয়নের মহালক্ষ্মীপাড়া এলাকার বাসিন্দা হুমায়ুন কবির বলেন, গোমতী নদীর বেড়িবাঁধ ও সালদা নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে পুরো উপজেলা প্লাবিত হওয়ায় সঙ্গে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সও যদি পুরোপুরি প্লাবিত হয় তাহলে রোগীদের চরম ভোগান্তি পোহাতে হবে। অন্যদিকে উপজেলার অধিকাংশ সড়ক বন্যার পানিতে ডুবে যাওয়ায় চিকিৎসা নিতে বিকল্প পথও অবশিষ্ট নেই।
ব্রাহ্মণপাড়া উপজেলা স্বাস্থ্য কর্মকর্তা আবু হাসনাত মো. মহিউদ্দিন মুবিন বলেন, ‘গোমতী ও সালদা নদীর বেড়িবাঁধ ভেঙে এই উপজেলার ৯৫ ভাগ এলাকা প্লাবিত হয়েছে। এতে বিভিন্ন স্থানে রাস্তাঘাট ও ঘরবাড়ি তলিয়ে গেছে। এমন অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সেও বন্যার পানি প্রবেশ করতে শুরু করেছে। স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স চত্বরে পানি থইথই করছে। আমরা পানিবন্দী হয়ে পড়েছি। তারপরও আমরা রোগীদের চিকিৎসা দিয়ে যাচ্ছি।’
তিনি আরও বলেন, এমন পরিস্থিতিতেও চিকিৎসক ও সংশ্লিষ্টরা নানা দুর্ভোগ সয়ে সেবা নিতে আসা রোগীদের চিকিৎসাসেবা দিয়ে যাচ্ছেন। বন্যা পরিস্থিতির আরও অবনতি হলে সেবা দেওয়া ও নেওয়ায় কিছুটা সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে।
বেতন পেয়ে কারখানার এক শ্রমিক আলমগীর বলেন, আগামী রোববারের মধ্যে বেতন দেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিকাশ অ্যাকাউন্টে বেতন পেয়ে গেছি। আমাদের মালিকপক্ষ কথা দিয়ে কথা রেখেছেন। আমরা সবাই খুশি।
৫ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
৪০ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
৪০ মিনিট আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
৪০ মিনিট আগে