পরশুরাম (ফেনী) প্রতিনিধি
ফেনীর পরশুরামের ভারতীয় সীমান্তে কাঁটাতারের পাশে পড়ে থাকা এক বাংলাদেশির মরদেহ নিয়ে গেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। সীমান্তের বাঁশপদুয়া সীমান্তে পড়ে থাকার ১৬ ঘণ্টা পর গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ৩টায় বিজিবি-বিএসএফের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে তাঁর মরদেহ নিয়ে যায় তারা।
এদিকে নিহতের স্ত্রী ও স্থানীয়রা মরদেহ পরশুরাম উপজেলার উত্তর গুথুমা গ্রামের মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিনের (৪৭) বলে শনাক্ত করেন। তিনি পরশুরাম পৌর এলাকার উত্তর গুথুমা গ্রামের মৃত মফিজুর রহমানের ছেলে এবং পেশায় কৃষক।
গতকাল বুধবার (১৬ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে স্থানীয় লোকজন সীমান্তের শূন্যরেখার ভারতীয় অংশে তাঁর মরদেহ দেখতে পান।
ফেনীর ৪ বিজিবির অধীন পরশুরামের গুথুমা সীমান্ত ফাঁড়ি সূত্র জানায়, বিএসএফ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ ও পতাকা বৈঠক শেষে বুধবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে বিজিবি ও বিএসএফের সমঝোতার পর ভারতের সীমারেখার মধ্যে থাকা মরদেহ ভারতীয় কর্তৃপক্ষ নিয়ে যায়। পতাকা বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে গুথুমা সীমান্ত ফাঁড়ির কমান্ডার সুবেদার ওমর ফারুক ও ভারতের পক্ষে ত্রিপুরার শাড়াসিয়া সীমান্ত ফাঁড়ির কমান্ডার সত্য পাল উপস্থিত ছিলেন।
বিজিবি জানায়, ভারতের সীমানার অংশে থাকা মরদেহ তারা নিয়ে গেলেও ওই দেশের আইন অনুযায়ী ময়নাতদন্তের পর আনুষ্ঠানিকতা শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে মেজবাহ উদ্দিনের মরদেহ ফেরত দেওয়ার কথাও রয়েছে। বৈঠকে বিজিবি-বিএসএফ ছাড়াও স্থানীয় পুলিশ উপস্থিত ছিল।
ফেনীর ৪ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল এ কে এম আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘বুধবার রাতে দুই পক্ষের পতাকা বৈঠক শেষে সমঝোতার মাধ্যমে বিএসএফ মরদেহ নিয়ে গেছে। তবে আনুষ্ঠানিকতা শেষে আবার ফেরত দেওয়ার কথাও হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একজন বাংলাদেশির মরদেহ সীমান্তের শূন্যরেখার ভারতীয় অংশে পড়ে থাকতে দেখে তাদের (বিএসএফ) সঙ্গে যোগাযোগের পর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।’
অন্যদিকে স্থানীয় লোকজনের উদ্ধৃতি দিয়ে নিহত মোহাম্মদ মেজবাহারের স্ত্রী রহিমা বেগম অভিযোগ করেন, গত রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন বাঁশপদুয়া গ্রামের ভারতীয় সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় ধান কাটতে যান। এ সময় বিএসএফের সদস্যরা তাঁকে জোর করে ধরে নিয়ে যান। এরপর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। বিষয়টি এলাকার লোকজন স্থানীয় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সীমান্ত ফাঁড়ি ও পরশুরাম থানার পুলিশকে মৌখিকভাবে অবহিত করা হলেও কোনো কাজ হয়নি।
পরশুরাম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) পার্থ প্রতিম দেব বলেন, ‘রোববার বিকেলে বিএসএফের সদস্যরা একজন বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলেন অভিযোগ করলেও পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় বা বিজিবিকে কোনো ধরনের লিখিতভাবে জানানো হয়নি।’
পরশুরামের গুথুমা সীমান্ত ফাঁড়ির বিজিবির ইনচার্জের বরাত দিয়ে পার্থ প্রতিম বলেন, ‘১৬ ঘণ্টা পড়ে থাকার পর বুধবার রাত ৩টার দিকে দুই দেশের সীমান্তরক্ষীদের কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক শেষে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ মরদেহ নিয়ে গেছে।’
ফেনীর পরশুরামের ভারতীয় সীমান্তে কাঁটাতারের পাশে পড়ে থাকা এক বাংলাদেশির মরদেহ নিয়ে গেছে ভারতীয় সীমান্তরক্ষী বাহিনী (বিএসএফ)। সীমান্তের বাঁশপদুয়া সীমান্তে পড়ে থাকার ১৬ ঘণ্টা পর গতকাল বুধবার দিবাগত রাত ৩টায় বিজিবি-বিএসএফের দ্বিপক্ষীয় বৈঠক শেষে তাঁর মরদেহ নিয়ে যায় তারা।
এদিকে নিহতের স্ত্রী ও স্থানীয়রা মরদেহ পরশুরাম উপজেলার উত্তর গুথুমা গ্রামের মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিনের (৪৭) বলে শনাক্ত করেন। তিনি পরশুরাম পৌর এলাকার উত্তর গুথুমা গ্রামের মৃত মফিজুর রহমানের ছেলে এবং পেশায় কৃষক।
গতকাল বুধবার (১৬ নভেম্বর) বেলা ১১টার দিকে স্থানীয় লোকজন সীমান্তের শূন্যরেখার ভারতীয় অংশে তাঁর মরদেহ দেখতে পান।
ফেনীর ৪ বিজিবির অধীন পরশুরামের গুথুমা সীমান্ত ফাঁড়ি সূত্র জানায়, বিএসএফ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ ও পতাকা বৈঠক শেষে বুধবার দিবাগত রাত ৩টার দিকে বিজিবি ও বিএসএফের সমঝোতার পর ভারতের সীমারেখার মধ্যে থাকা মরদেহ ভারতীয় কর্তৃপক্ষ নিয়ে যায়। পতাকা বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষে গুথুমা সীমান্ত ফাঁড়ির কমান্ডার সুবেদার ওমর ফারুক ও ভারতের পক্ষে ত্রিপুরার শাড়াসিয়া সীমান্ত ফাঁড়ির কমান্ডার সত্য পাল উপস্থিত ছিলেন।
বিজিবি জানায়, ভারতের সীমানার অংশে থাকা মরদেহ তারা নিয়ে গেলেও ওই দেশের আইন অনুযায়ী ময়নাতদন্তের পর আনুষ্ঠানিকতা শেষে আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে মেজবাহ উদ্দিনের মরদেহ ফেরত দেওয়ার কথাও রয়েছে। বৈঠকে বিজিবি-বিএসএফ ছাড়াও স্থানীয় পুলিশ উপস্থিত ছিল।
ফেনীর ৪ বিজিবির অধিনায়ক লে. কর্নেল এ কে এম আরিফুল ইসলাম বলেন, ‘বুধবার রাতে দুই পক্ষের পতাকা বৈঠক শেষে সমঝোতার মাধ্যমে বিএসএফ মরদেহ নিয়ে গেছে। তবে আনুষ্ঠানিকতা শেষে আবার ফেরত দেওয়ার কথাও হয়েছে।’
তিনি আরও বলেন, ‘একজন বাংলাদেশির মরদেহ সীমান্তের শূন্যরেখার ভারতীয় অংশে পড়ে থাকতে দেখে তাদের (বিএসএফ) সঙ্গে যোগাযোগের পর বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।’
অন্যদিকে স্থানীয় লোকজনের উদ্ধৃতি দিয়ে নিহত মোহাম্মদ মেজবাহারের স্ত্রী রহিমা বেগম অভিযোগ করেন, গত রোববার বিকেল সাড়ে ৪টার দিকে মোহাম্মদ মেজবাহ উদ্দিন বাঁশপদুয়া গ্রামের ভারতীয় সীমান্তসংলগ্ন এলাকায় ধান কাটতে যান। এ সময় বিএসএফের সদস্যরা তাঁকে জোর করে ধরে নিয়ে যান। এরপর থেকে তিনি নিখোঁজ ছিলেন। বিষয়টি এলাকার লোকজন স্থানীয় বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি) সীমান্ত ফাঁড়ি ও পরশুরাম থানার পুলিশকে মৌখিকভাবে অবহিত করা হলেও কোনো কাজ হয়নি।
পরশুরাম থানার পরিদর্শক (তদন্ত) পার্থ প্রতিম দেব বলেন, ‘রোববার বিকেলে বিএসএফের সদস্যরা একজন বাংলাদেশিকে ধরে নিয়ে গেছে বলেন অভিযোগ করলেও পরিবারের পক্ষ থেকে থানায় বা বিজিবিকে কোনো ধরনের লিখিতভাবে জানানো হয়নি।’
পরশুরামের গুথুমা সীমান্ত ফাঁড়ির বিজিবির ইনচার্জের বরাত দিয়ে পার্থ প্রতিম বলেন, ‘১৬ ঘণ্টা পড়ে থাকার পর বুধবার রাত ৩টার দিকে দুই দেশের সীমান্তরক্ষীদের কমান্ডার পর্যায়ে পতাকা বৈঠক শেষে ভারতীয় কর্তৃপক্ষ মরদেহ নিয়ে গেছে।’
ফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
৭ মিনিট আগেসিলেটে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ আকবর মিয়া (৪২) নামের এক ট্রাকচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
১০ মিনিট আগেরাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে...
২৫ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
৩৩ মিনিট আগে