চন্দনাইশ (চট্টগ্রাম) প্রতিনিধি
অপহরণের ছয় দিন পর ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণে মোজাম্মেল হক তালুকদারকে (৪৫) ছেড়ে দিয়েছে পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা। চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার দক্ষিণ হাশিমপুর নাসির মোহাম্মদপাড়া এলাকার বাসিন্দা তিনি। গতকাল সোমবার রাত ১১টায় ধোপছড়ি শীলঘাটা এলাকায় স্থানীয়রা তাঁকে দেখতে পায়। পরে তাঁকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য চন্দনাইশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়।
অপহৃত মোজাম্মেল হক বলেন, ‘সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় আমাকে পাহাড়ের কোনো একটি স্থান থেকে পায়ে হেঁটে ধোপছড়ি শীলঘাটা এলাকার একটি সেগুনবাগিচায় এনে ছেড়ে দেয়। তখন সন্ত্রাসীরা আমাকে বলে যে,৩০ মিনিট হাঁটলে মেম্বারের বাড়ি, তুমি ওখানে গেলে মানুষ তোমাকে দেখবে।’ কিছু দূর এগিয়ে এসে স্থানীয় মেম্বারের সঙ্গে দেখা হয় মোজাম্মেলের। পরে স্থানীয় মানুষের সহযোগিতায় তাঁকে চন্দনাইশ হাসপাতালে নিয়ে যান।
মোজাম্মেল আরও বলেন, ‘সোমবার সকালে আমার স্ত্রী ও ছেলে পাহাড়ের একটি স্থানে গিয়ে ১০ লাখ টাকা দিয়ে আসে। পাহাড়ি সন্ত্রাসী স্থানীয় কয়েকজনের যোগসাজশে আমাকে অপহরণে করা হয়েছে।’
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরী বলেন, ‘চন্দনাইশ থানার পুলিশ ও র্যাবের কৌশলী চাপের মুখে সন্ত্রাসীরা তাঁকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছে।’
এ বিষয়ে চন্দনাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘মোজাম্মেলের পরিবারের পক্ষ থেকে খবর পেয়ে চন্দনাইশ থানা ও ধোপাছড়ি তদন্তকেন্দ্র যৌথভাবে রেখে যাওয়া স্থান থেকে তাকে উদ্ধার করে। পরে তাঁকে চন্দনাইশ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়। তিনি মোটামুটি সুস্থ আছেন।’
উল্লেখ্য, গত বুধবার সন্ধ্যায় তাঁকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ওই দিন সন্ধ্যার পরপর ২৫-৩০ জনের একদল সশস্ত্র পাহাড়ি সন্ত্রাসী এসে মোজাম্মেলকে তুলে নিয়ে যায়।
জানা যায়, উপজেলার হাশিমপুরের মৃত আবদুল জব্বারের ছেলে মোজাম্মেল হক তালুকদার গত ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তিনি পেশায় একজন ঠিকাদার। বরুমতি খালের ভাঙন প্রতিরোধে হাশিমপুর নাসির মোহাম্মদপাড়া এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি প্রকল্পের কাজ চলছিল। মোজাম্মেল ওই প্রকল্পের কাজে ব্যবহারের জন্য একটি এস্কাভেটর ভাড়া দিয়ে লেবারদের নিয়ে কাজ করছিলেন। মোজাম্মেলকে তুলে নিয়ে যাওয়ার প্রায় ২০ ঘণ্টা পর ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরীর মোবাইল ফোনে কল করেন সন্ত্রাসীরা।
অপহরণের ছয় দিন পর ১০ লাখ টাকা মুক্তিপণে মোজাম্মেল হক তালুকদারকে (৪৫) ছেড়ে দিয়েছে পাহাড়ি সন্ত্রাসীরা। চট্টগ্রামের চন্দনাইশ উপজেলার দক্ষিণ হাশিমপুর নাসির মোহাম্মদপাড়া এলাকার বাসিন্দা তিনি। গতকাল সোমবার রাত ১১টায় ধোপছড়ি শীলঘাটা এলাকায় স্থানীয়রা তাঁকে দেখতে পায়। পরে তাঁকে উদ্ধার করে চিকিৎসার জন্য চন্দনাইশ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করানো হয়।
অপহৃত মোজাম্মেল হক বলেন, ‘সোমবার সন্ধ্যা ৬টায় আমাকে পাহাড়ের কোনো একটি স্থান থেকে পায়ে হেঁটে ধোপছড়ি শীলঘাটা এলাকার একটি সেগুনবাগিচায় এনে ছেড়ে দেয়। তখন সন্ত্রাসীরা আমাকে বলে যে,৩০ মিনিট হাঁটলে মেম্বারের বাড়ি, তুমি ওখানে গেলে মানুষ তোমাকে দেখবে।’ কিছু দূর এগিয়ে এসে স্থানীয় মেম্বারের সঙ্গে দেখা হয় মোজাম্মেলের। পরে স্থানীয় মানুষের সহযোগিতায় তাঁকে চন্দনাইশ হাসপাতালে নিয়ে যান।
মোজাম্মেল আরও বলেন, ‘সোমবার সকালে আমার স্ত্রী ও ছেলে পাহাড়ের একটি স্থানে গিয়ে ১০ লাখ টাকা দিয়ে আসে। পাহাড়ি সন্ত্রাসী স্থানীয় কয়েকজনের যোগসাজশে আমাকে অপহরণে করা হয়েছে।’
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরী বলেন, ‘চন্দনাইশ থানার পুলিশ ও র্যাবের কৌশলী চাপের মুখে সন্ত্রাসীরা তাঁকে ছেড়ে দিতে বাধ্য হয়েছে।’
এ বিষয়ে চন্দনাইশ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) আনোয়ার হোসেন বলেন, ‘মোজাম্মেলের পরিবারের পক্ষ থেকে খবর পেয়ে চন্দনাইশ থানা ও ধোপাছড়ি তদন্তকেন্দ্র যৌথভাবে রেখে যাওয়া স্থান থেকে তাকে উদ্ধার করে। পরে তাঁকে চন্দনাইশ স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসা দেওয়া হয়। তিনি মোটামুটি সুস্থ আছেন।’
উল্লেখ্য, গত বুধবার সন্ধ্যায় তাঁকে অপহরণ করে নিয়ে যায় সন্ত্রাসীরা। প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, ওই দিন সন্ধ্যার পরপর ২৫-৩০ জনের একদল সশস্ত্র পাহাড়ি সন্ত্রাসী এসে মোজাম্মেলকে তুলে নিয়ে যায়।
জানা যায়, উপজেলার হাশিমপুরের মৃত আবদুল জব্বারের ছেলে মোজাম্মেল হক তালুকদার গত ইউপি নির্বাচনে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেছিলেন। তিনি পেশায় একজন ঠিকাদার। বরুমতি খালের ভাঙন প্রতিরোধে হাশিমপুর নাসির মোহাম্মদপাড়া এলাকায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি প্রকল্পের কাজ চলছিল। মোজাম্মেল ওই প্রকল্পের কাজে ব্যবহারের জন্য একটি এস্কাভেটর ভাড়া দিয়ে লেবারদের নিয়ে কাজ করছিলেন। মোজাম্মেলকে তুলে নিয়ে যাওয়ার প্রায় ২০ ঘণ্টা পর ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করে উপজেলা চেয়ারম্যান আবদুল জব্বার চৌধুরীর মোবাইল ফোনে কল করেন সন্ত্রাসীরা।
বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় গৃহবধূ উম্মে সালমাকে হত্যার পর ডিপ ফ্রিজে রাখার ঘটনাটি নতুন মোড় নিয়েছে। উম্মে সালমার ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমানকে গ্রেপ্তারের পর এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত বলে দাবি করেছিল র্যাব। তবে পুলিশ বলছে, ওই বাড়ির ভাড়াটিয়ারা এ হত্যা ঘটিয়েছেন।
৭ মিনিট আগেনিহত ফয়সাল খান শুভ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর এলাকার মো. সেলিম খানের ছেলে। তিনি কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করে নগরীর কেওয়াটখালী পাওয়ার হাউজ রোডে বোন জামাইয়ের বাসায় থেকে চাকরির জন্য চেষ্টা করছিলেন।
১৭ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার সময় ছুরিকাঘাতে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী এ কে এম আব্দুর রশিদকে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় হাজারীবাগ মডেল থানায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জে বঙ্গবন্ধু ইকোপার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রিপন মিয়াকে চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে সিরাজগঞ্জ শহরের রহমতগঞ্জে ছয়টি পিকআপ ভ্যানে চাঁদা চাইলে তাঁকে আটক করে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে