নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে রানিয়াচং আশ্রয়ণ প্রকল্পে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় না থাকায় শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দুই শতাধিক শিশু। ফলে এসব শিশুর ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কায় আছে অভিভাবকেরা। তাদের দাবি, আশ্রয়ণে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করে শিশুশিক্ষা নিশ্চিত করার পাশাপাশি ঝরে পড়া রোধ করা।
জানা গেছে, মুজিববর্ষ উপলক্ষে সরকার উপজেলার কুন্ডা ইউনিয়নের রানিয়াচং আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় কয়েক ধাপে ভূমিহীন ও গৃহহীন ১০৪টি পরিবারকে জায়গাসহ পাকা ঘর করে দেয়। এসব পরিবারে ৫-১৪ বছর বয়সী শিশু রয়েছে দুই শতাধিক।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আশ্রয়ণের আশপাশে প্রায় দুই কিলোমিটারের মধ্যে কোনো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নেই। রানিয়াচংয়ের পশ্চিমে দুই কিলোমিটার দূরে কাহেতুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং পূর্বদিকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার দূরে তুল্লাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘এই আশ্রয়ণে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খুবই প্রয়োজন। আমি ইতিমধ্যে আশ্রয়ণে গিয়ে বিদ্যালয়ের জন্য জায়গাও বের করেছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে বিদ্যালয় স্থাপনের জন্য প্রস্তাব পাঠিয়েছি। আশ্রয়ণের শিশুরা কেউ শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত হবে না।’
আশ্রয়ণের বাসিন্দা হোসনা বেগম বলেন, ‘আমার তিন সন্তানের মধ্যে সবার বয়সই পাঁচ বছরের বেশি। আমাদের আশপাশে কোনো স্কুল নেই, অনেক দূরে স্কুল হওয়ায় বাচ্চাগুলো যাইতে চায় না। আমরাও কাম কইরা খাই। পোলাপাইনের সঙ্গেও সবদিন যাইতাম পারি না। এখন বন্ধ আছে তাদের পড়াশোনা।’
আরেক বাসিন্দা মোখলেছুর রহমান বলেন, বিদ্যালয় দূরে হওয়ায় এই আশ্রয়ণের শিশুরা স্কুলে যেতে চায় না। এ ছাড়া শিশুদের পড়ানোর মতো এখানে শিক্ষিত লোকও নেই। আশ্রয়ণের শিশুরা খেলাধুলার মাধ্যমেই তাদের দিন কাটায়।
কুন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাসিরউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের এই ইউনিয়নের রানিয়াচং আশ্রয়ণের দুই কিলোমিটারের মধ্যে সরকারি কোনো প্রাথমিক বিদ্যালয় নেই। অভিভাবকেরা খুবই সমস্যায় আছেন। ওই আশ্রয়ণের বাচ্চাদের জন্য একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় খুবই প্রয়োজন।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইকবাল মিয়া বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একটি তালিকা জেলায় পাঠানো হয়েছে। সেখানে রানিয়াচংও আছে, অনুমোদন পেলে সেখানে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা হবে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে রানিয়াচং আশ্রয়ণ প্রকল্পে সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় না থাকায় শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত হচ্ছে দুই শতাধিক শিশু। ফলে এসব শিশুর ভবিষ্যৎ নিয়ে শঙ্কায় আছে অভিভাবকেরা। তাদের দাবি, আশ্রয়ণে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করে শিশুশিক্ষা নিশ্চিত করার পাশাপাশি ঝরে পড়া রোধ করা।
জানা গেছে, মুজিববর্ষ উপলক্ষে সরকার উপজেলার কুন্ডা ইউনিয়নের রানিয়াচং আশ্রয়ণ-২ প্রকল্পের আওতায় কয়েক ধাপে ভূমিহীন ও গৃহহীন ১০৪টি পরিবারকে জায়গাসহ পাকা ঘর করে দেয়। এসব পরিবারে ৫-১৪ বছর বয়সী শিশু রয়েছে দুই শতাধিক।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আশ্রয়ণের আশপাশে প্রায় দুই কিলোমিটারের মধ্যে কোনো সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় নেই। রানিয়াচংয়ের পশ্চিমে দুই কিলোমিটার দূরে কাহেতুরা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় এবং পূর্বদিকে প্রায় আড়াই কিলোমিটার দূরে তুল্লাপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. ফখরুল ইসলাম বলেন, ‘এই আশ্রয়ণে একটি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় খুবই প্রয়োজন। আমি ইতিমধ্যে আশ্রয়ণে গিয়ে বিদ্যালয়ের জন্য জায়গাও বের করেছি। ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে বিদ্যালয় স্থাপনের জন্য প্রস্তাব পাঠিয়েছি। আশ্রয়ণের শিশুরা কেউ শিক্ষার আলো থেকে বঞ্চিত হবে না।’
আশ্রয়ণের বাসিন্দা হোসনা বেগম বলেন, ‘আমার তিন সন্তানের মধ্যে সবার বয়সই পাঁচ বছরের বেশি। আমাদের আশপাশে কোনো স্কুল নেই, অনেক দূরে স্কুল হওয়ায় বাচ্চাগুলো যাইতে চায় না। আমরাও কাম কইরা খাই। পোলাপাইনের সঙ্গেও সবদিন যাইতাম পারি না। এখন বন্ধ আছে তাদের পড়াশোনা।’
আরেক বাসিন্দা মোখলেছুর রহমান বলেন, বিদ্যালয় দূরে হওয়ায় এই আশ্রয়ণের শিশুরা স্কুলে যেতে চায় না। এ ছাড়া শিশুদের পড়ানোর মতো এখানে শিক্ষিত লোকও নেই। আশ্রয়ণের শিশুরা খেলাধুলার মাধ্যমেই তাদের দিন কাটায়।
কুন্ডা ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান নাসিরউদ্দিন বলেন, ‘আমাদের এই ইউনিয়নের রানিয়াচং আশ্রয়ণের দুই কিলোমিটারের মধ্যে সরকারি কোনো প্রাথমিক বিদ্যালয় নেই। অভিভাবকেরা খুবই সমস্যায় আছেন। ওই আশ্রয়ণের বাচ্চাদের জন্য একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় খুবই প্রয়োজন।’
উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা মো. ইকবাল মিয়া বলেন, প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একটি তালিকা জেলায় পাঠানো হয়েছে। সেখানে রানিয়াচংও আছে, অনুমোদন পেলে সেখানে একটি প্রাথমিক বিদ্যালয় স্থাপন করা হবে।
বরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
৪ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
১৯ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
৩০ মিনিট আগেরাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের (রাবি) ভর্তি পরীক্ষায় পোষ্য কোটা বাতিলের দাবিতে চলমান আমরণ অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা। প্রায় ১৮ ঘণ্টা পর আজ শুক্রবার বেলা ১টার দিকে বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের আশ্বাসে আগামী সোমবার পর্যন্ত অনশন কর্মসূচি স্থগিত করেছেন শিক্ষার্থীরা।
৪১ মিনিট আগে