মাইনউদ্দিন শাহেদ, কক্সবাজার
টানা তিন দিনের ছুটিতে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে এসেছেন কয়েক লাখ পর্যটক। শহরের হোটেল-মোটেল, গেস্টহাউস ও রিসোর্টে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত কোনো কক্ষ খালি নেই। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে পর্যটকেরা কক্সবাজারমুখী হয়েছেন। শহরের পর্যটন জোনের লাবণি থেকে কলাতলী পয়েন্টের তিন কিলোমিটার সমুদ্রসৈকত এলাকা রীতিমতো জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। পর্যটকদের এই ঢল আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত থাকবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
গত বুধবার ছিল বিশ্ব পর্যটন দিবস। দিবসটি সামনে রেখে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন সৈকতের লাবণি পয়েন্টে সপ্তাহব্যাপী পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভ্যালের আয়োজন করেছে। পর্যটন মৌসুমের শুরুতে পর্যটকদের স্বাগত জানাতে মেলা চলাকালীন থাকা-খাওয়া, যাতায়াত ও বিনোদনসহ অন্তত ১৫টি খাতে সর্বোচ্চ ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছে জেলা প্রশাসন ও হোটেল মালিক সমিতি। তবে অধিকাংশ হোটেল-মোটেল ও গেস্টহাউসে এই তিন দিন কোনো ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। উল্টো পর্যটকেরা অভিযোগ করেছেন, তাঁদের কাছ থকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। তবে শহরের তারকামানের হোটেলগুলো ২০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিয়েছে বলে জানা গেছে।
পর্যটন-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, তিন দিনে অন্তত পাঁচ লাখ পর্যটক কক্সবাজারে আসবেন। ট্রিপ জোন ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিকু পাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, মূলত তিন দিনের ছুটিতেই পর্যটক সমাগম থাকবে। পর্যটন মৌসুমের শুরুতেই ছুটি ও মেলার আয়োজন থাকায় বাড়তি আনন্দ পাচ্ছেন পর্যটকেরা।
সরেজমিন দেখা গেছে, সমুদ্রসৈকতের তিন কিলোমিটার এলাকায় সাজ সাজ রব। লাবণি পয়েন্ট সাজানো হয়েছে বর্ণিল সাজে। এখানে সৈকতে নামার ফটকে মেলা ও বিচ কার্নিভ্যাল উপলক্ষে তৈরি করা হয়েছে বিশাল মঞ্চ। মঞ্চের সামনে সড়কের দুই পাশে সারি সারি স্টল। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মেলায় ঘোরাঘুরি ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখার সুযোগ রয়েছে।
এ ছাড়া পর্যটকেরা কক্সবাজার শহর থেকে মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে যাচ্ছেন দরিয়ানগর, হিমছড়ি, ইনানী, পাটুয়ারটেক, টেকনাফ ও সেন্ট মার্টিনের দিকে। কেউ কেউ ছুটছেন মহেশখালীর আদিনাথ মন্দির, রামুর বৌদ্ধপল্লি, ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক ও নিভৃতে নিসর্গসহ বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে।
শহরের লাবণি, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্টে আজ শুক্রবার সকালে অন্তত ৫০ হাজার পর্যটক নেমেছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের বিচকর্মী বেলাল হোসেন।
তিনি বলেন, কোথাও ঠাঁই নেই। পর্যটকেরা নীল জলরাশিতে গোসলে নেমে আনন্দ-উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেছেন।
বেলা ১১টার দিকে সৈকতে গিয়ে দেখা যায়, কেউ টায়ার-টিউব নিয়ে সমুদ্রে গা ভাসাচ্ছেন, কেউ আবার ওয়াটার বাইকে দূর সাগর দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। আবার অনেকে ঘোড়া ও বিচ বাইকে চড়ে সমুদ্রসৈকত উপভোগ করছেন। পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তায় লাইফ গার্ড, ট্যুরিস্ট পুলিশ ও বিচকর্মীদের সতর্ক অবস্থান দেখা গেছে।
ঢাকার বাড্ডা থেকে সপরিবারে এসেছেন চাকরিজীবী রাশেদ আরেফিন। তিনি শহরের সুগন্ধা মোড়ের একটি হোটেলে উঠেছেন। তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমে দেখেছি, মেলা উপলক্ষে বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছে। অথচ গত বছর যে হোটেল ২ হাজার ৫০০ টাকা নিয়েছে, এ বছর একই মানের হোটেলরুম সাড়ে ৩ হাজার টাকা নিয়েছে।’
চট্টগ্রামের হালিশহর থেকে আসা পর্যটক সালাউদ্দিন ও সোহরাব হোসেন বলেন, ‘বিশেষ ছাড়ের কথা শুনে ছুটে এসেছিলাম। কিন্তু থাকা-খাওয়ায় ছাড় দিচ্ছে বলে মনে হলো না।’
নরসিংদীর মনোহরদী থেকে আসা ব্যবসায়ী শফিউল বাশার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘থাকা, খাওয়াসহ ১৫টি খাতে ছাড়ের খবর পেয়ে আমরা কয়েকটি পরিবার একসঙ্গে এসেছি। হোটেলে ছাড় তো পাইনি, রুম পেতেও অনেক কষ্ট পেতে হয়েছে।’
কক্ষ ভাড়ায় ছাড় না দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে কলাতলী হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খান বলেন, ‘বিচ্ছিন্নভাবে কিছু হোটেল-মোটেলের মালিক হয়তো এ কাজ করেছেন। মূলত ছয় মাস ধরেই ছাড় চলছে। এখন লাখো পর্যটকের সমাগম ঘটেছে। হোটেলগুলোর সব কক্ষ বুকিং হওয়ায় কেউ কেউ এই সুযোগে বাড়তি ভাড়া নিচ্ছেন।’
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্টহাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার বলেন, ‘আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত শহরের পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট-গেস্টহাউসের সব কক্ষ ভাড়া হয়েছে। আগেভাগে যাঁরা কক্ষ ভাড়া নিয়েছেন, তাঁরা ঠিকই ছাড় পেয়েছেন। হয়তো আজকাল যাঁরা এসেছেন, তাঁরা ছাড় পাননি। এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের পুলিশ সুপার জিল্লুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুরো সমুদ্রসৈকত সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা ও সেবা নিশ্চিত করতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সপ্তাহব্যাপী পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভালকে ঘিরে পর্যটক ও দর্শনার্থীদের ভিড় সামাল দিতে ট্যুরিস্ট পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সতর্ক রয়েছে।’
জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশের প্রধান পর্যটনকেন্দ্র কক্সবাজারকে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে তুলে ধরতে মৌসুমের শুরুতেই পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভালের আয়োজন করা হয়েছে। এ জন্য পর্যটনসেবা-সংশ্লিষ্ট খাতগুলোতে বিশেষ ছাড়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
হোটেল, গেস্টহাউস ও রিসোর্টগুলোতে ছাড় না পাওয়ার বিষয়ে জেলা প্রশাসক বলেন, এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, পর্যটকদের হয়রানি রোধ ও সেবা নিশ্চিত করতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে একাধিক ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঠে কাজ করছেন।
টানা তিন দিনের ছুটিতে কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতে এসেছেন কয়েক লাখ পর্যটক। শহরের হোটেল-মোটেল, গেস্টহাউস ও রিসোর্টে আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত কোনো কক্ষ খালি নেই। গতকাল বৃহস্পতিবার সকাল থেকে পর্যটকেরা কক্সবাজারমুখী হয়েছেন। শহরের পর্যটন জোনের লাবণি থেকে কলাতলী পয়েন্টের তিন কিলোমিটার সমুদ্রসৈকত এলাকা রীতিমতো জনসমুদ্রে পরিণত হয়েছে। পর্যটকদের এই ঢল আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত থাকবে বলে জানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।
গত বুধবার ছিল বিশ্ব পর্যটন দিবস। দিবসটি সামনে রেখে কক্সবাজার জেলা প্রশাসন সৈকতের লাবণি পয়েন্টে সপ্তাহব্যাপী পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভ্যালের আয়োজন করেছে। পর্যটন মৌসুমের শুরুতে পর্যটকদের স্বাগত জানাতে মেলা চলাকালীন থাকা-খাওয়া, যাতায়াত ও বিনোদনসহ অন্তত ১৫টি খাতে সর্বোচ্চ ৬০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড়ের ঘোষণা দিয়েছে জেলা প্রশাসন ও হোটেল মালিক সমিতি। তবে অধিকাংশ হোটেল-মোটেল ও গেস্টহাউসে এই তিন দিন কোনো ছাড় দেওয়া হচ্ছে না। উল্টো পর্যটকেরা অভিযোগ করেছেন, তাঁদের কাছ থকে অতিরিক্ত ভাড়া আদায় করা হচ্ছে। তবে শহরের তারকামানের হোটেলগুলো ২০ থেকে ৪০ শতাংশ পর্যন্ত ছাড় দিয়েছে বলে জানা গেছে।
পর্যটন-সংশ্লিষ্টরা বলছেন, তিন দিনে অন্তত পাঁচ লাখ পর্যটক কক্সবাজারে আসবেন। ট্রিপ জোন ট্যুর অ্যান্ড ট্রাভেলসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জিকু পাল আজকের পত্রিকাকে বলেন, মূলত তিন দিনের ছুটিতেই পর্যটক সমাগম থাকবে। পর্যটন মৌসুমের শুরুতেই ছুটি ও মেলার আয়োজন থাকায় বাড়তি আনন্দ পাচ্ছেন পর্যটকেরা।
সরেজমিন দেখা গেছে, সমুদ্রসৈকতের তিন কিলোমিটার এলাকায় সাজ সাজ রব। লাবণি পয়েন্ট সাজানো হয়েছে বর্ণিল সাজে। এখানে সৈকতে নামার ফটকে মেলা ও বিচ কার্নিভ্যাল উপলক্ষে তৈরি করা হয়েছে বিশাল মঞ্চ। মঞ্চের সামনে সড়কের দুই পাশে সারি সারি স্টল। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত মেলায় ঘোরাঘুরি ও সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান দেখার সুযোগ রয়েছে।
এ ছাড়া পর্যটকেরা কক্সবাজার শহর থেকে মেরিন ড্রাইভ সড়ক ধরে যাচ্ছেন দরিয়ানগর, হিমছড়ি, ইনানী, পাটুয়ারটেক, টেকনাফ ও সেন্ট মার্টিনের দিকে। কেউ কেউ ছুটছেন মহেশখালীর আদিনাথ মন্দির, রামুর বৌদ্ধপল্লি, ডুলাহাজারা বঙ্গবন্ধু সাফারি পার্ক ও নিভৃতে নিসর্গসহ বিনোদনকেন্দ্রগুলোতে।
শহরের লাবণি, সুগন্ধা ও কলাতলী পয়েন্টে আজ শুক্রবার সকালে অন্তত ৫০ হাজার পর্যটক নেমেছেন বলে জানিয়েছেন জেলা প্রশাসনের বিচকর্মী বেলাল হোসেন।
তিনি বলেন, কোথাও ঠাঁই নেই। পর্যটকেরা নীল জলরাশিতে গোসলে নেমে আনন্দ-উচ্ছ্বাসে মেতে উঠেছেন।
বেলা ১১টার দিকে সৈকতে গিয়ে দেখা যায়, কেউ টায়ার-টিউব নিয়ে সমুদ্রে গা ভাসাচ্ছেন, কেউ আবার ওয়াটার বাইকে দূর সাগর দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন। আবার অনেকে ঘোড়া ও বিচ বাইকে চড়ে সমুদ্রসৈকত উপভোগ করছেন। পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তায় লাইফ গার্ড, ট্যুরিস্ট পুলিশ ও বিচকর্মীদের সতর্ক অবস্থান দেখা গেছে।
ঢাকার বাড্ডা থেকে সপরিবারে এসেছেন চাকরিজীবী রাশেদ আরেফিন। তিনি শহরের সুগন্ধা মোড়ের একটি হোটেলে উঠেছেন। তিনি বলেন, ‘গণমাধ্যমে দেখেছি, মেলা উপলক্ষে বিশেষ ছাড় দেওয়া হয়েছে। অথচ গত বছর যে হোটেল ২ হাজার ৫০০ টাকা নিয়েছে, এ বছর একই মানের হোটেলরুম সাড়ে ৩ হাজার টাকা নিয়েছে।’
চট্টগ্রামের হালিশহর থেকে আসা পর্যটক সালাউদ্দিন ও সোহরাব হোসেন বলেন, ‘বিশেষ ছাড়ের কথা শুনে ছুটে এসেছিলাম। কিন্তু থাকা-খাওয়ায় ছাড় দিচ্ছে বলে মনে হলো না।’
নরসিংদীর মনোহরদী থেকে আসা ব্যবসায়ী শফিউল বাশার আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘থাকা, খাওয়াসহ ১৫টি খাতে ছাড়ের খবর পেয়ে আমরা কয়েকটি পরিবার একসঙ্গে এসেছি। হোটেলে ছাড় তো পাইনি, রুম পেতেও অনেক কষ্ট পেতে হয়েছে।’
কক্ষ ভাড়ায় ছাড় না দেওয়ার বিষয়ে জানতে চাইলে কলাতলী হোটেল-মোটেল মালিক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মুকিম খান বলেন, ‘বিচ্ছিন্নভাবে কিছু হোটেল-মোটেলের মালিক হয়তো এ কাজ করেছেন। মূলত ছয় মাস ধরেই ছাড় চলছে। এখন লাখো পর্যটকের সমাগম ঘটেছে। হোটেলগুলোর সব কক্ষ বুকিং হওয়ায় কেউ কেউ এই সুযোগে বাড়তি ভাড়া নিচ্ছেন।’
কক্সবাজার হোটেল-মোটেল গেস্টহাউস মালিক সমিতির সভাপতি আবুল কাসেম সিকদার বলেন, ‘আগামীকাল শনিবার পর্যন্ত শহরের পাঁচ শতাধিক হোটেল-মোটেল, রিসোর্ট-গেস্টহাউসের সব কক্ষ ভাড়া হয়েছে। আগেভাগে যাঁরা কক্ষ ভাড়া নিয়েছেন, তাঁরা ঠিকই ছাড় পেয়েছেন। হয়তো আজকাল যাঁরা এসেছেন, তাঁরা ছাড় পাননি। এ বিষয়ে সুনির্দিষ্ট অভিযোগ পেলে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ট্যুরিস্ট পুলিশ কক্সবাজার অঞ্চলের পুলিশ সুপার জিল্লুর রহমান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘পুরো সমুদ্রসৈকত সিসি ক্যামেরার আওতায় আনা হয়েছে। পর্যটকদের সার্বিক নিরাপত্তা ও সেবা নিশ্চিত করতে সব ধরনের ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। পাশাপাশি সপ্তাহব্যাপী পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভালকে ঘিরে পর্যটক ও দর্শনার্থীদের ভিড় সামাল দিতে ট্যুরিস্ট পুলিশ ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী সতর্ক রয়েছে।’
জেলা প্রশাসক মুহম্মদ শাহীন ইমরান আজকের পত্রিকাকে বলেন, দেশের প্রধান পর্যটনকেন্দ্র কক্সবাজারকে দেশি-বিদেশি পর্যটকদের কাছে তুলে ধরতে মৌসুমের শুরুতেই পর্যটন মেলা ও বিচ কার্নিভালের আয়োজন করা হয়েছে। এ জন্য পর্যটনসেবা-সংশ্লিষ্ট খাতগুলোতে বিশেষ ছাড়ের ব্যবস্থা করা হয়েছে।
হোটেল, গেস্টহাউস ও রিসোর্টগুলোতে ছাড় না পাওয়ার বিষয়ে জেলা প্রশাসক বলেন, এ বিষয়ে খোঁজ নিয়ে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। তিনি আরও বলেন, পর্যটকদের হয়রানি রোধ ও সেবা নিশ্চিত করতে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের নেতৃত্বে একাধিক ভ্রাম্যমাণ আদালত মাঠে কাজ করছেন।
গাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
২২ মিনিট আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
২২ মিনিট আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
২৩ মিনিট আগেবাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন দেশে অভিবাসন, শিক্ষা ও কর্মসংস্থানের লক্ষ্যে যাত্রা করা নাগরিকদের সংখ্যা ক্রমেই বাড়ছে। ইউরোপীয় বিভিন্ন দেশের কনস্যুলেট এবং দূতাবাস কার্যক্রম না থাকায় নাগরিকদের অন্য দেশ অভিমুখী হতে হচ্ছে।
১ ঘণ্টা আগে