চাঁদপুর প্রতিনিধি
কর্মসংস্থান কারণে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে থাকেন চাঁদপুর জেলার মানুষ। এসব মানুষ পরিবারের সঙ্গে ঈদুল ফিতর উদ্যাপনের জন্য সদরঘাট থেকে লঞ্চে চাঁদপুরে ফিরতে শুরু করেছেন। আধা ঘণ্টা, এক ঘণ্টা পর পর যাত্রী নিয়ে ঘাটে ভিড়ছে লঞ্চ।
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত চাঁদপুর লঞ্চঘাটে অপেক্ষায় থাকা ঢাকা-চাঁদপুরগামী লঞ্চের সংখ্যাই বেশি। আবার শিডিউলের লঞ্চগুলোও চাঁদপুর থেকে সদরঘাটের উদ্দেশে ছেড়ে যাচ্ছে।
সকাল সাড়ে ১০টায় সদরঘাট থেকে ছেড়ে চাঁদপুর ঘাটে আসে এমভি সোনারতরী-১। এই লঞ্চটি যাত্রী ছিল সহস্রাধিক। এর আধঘণ্টা পর ১১টায় লঞ্চঘাটে ভিড়ে এমভি অগ্রদূত। এই লঞ্চটিতে প্রচুর যাত্রী ছিল। লঞ্চটি ঢাকা সদরঘাট থেকে ছেড়ে চাঁদপুর হয়ে শরীয়তপুর ঈদগা ফেরিঘাটে গিয়ে যাত্রী নামায়।
বেলা ১১টায় ঢাকা থেকে আসে বিলাসবহুল লঞ্চ এমভি বোগদাদিয়া-৭। এই লঞ্চটিও অনেক যাত্রী নিয়ে চাঁদপুর ঘাটে ভিড়ে।
অগ্রদূত লঞ্চের যাত্রী ফরিদগঞ্জ রূপসা এলাকার হিমেল বলেন, ‘পরিবারের সঙ্গে ঈদ করার জন্য বাড়িতে এসেছি। যদিও লঞ্চে যাত্রী বেশি থাকাতে কষ্ট হয়েছে, তা কিন্তু ঈদ আনন্দের কাছে কিছুই না। কারণ লঞ্চের চাইতে সড়ক পথে ভ্রমণ আরও বেশি কষ্ট।’
ঢাকায় বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করেন রিয়াজ। তিনি লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা। সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে লঞ্চে চাঁদপুর ঘাটে এসে নেমেছেন। তিনি বলেন, ‘আগামী সপ্তাহে আরও দুদিন অফিস খোলা ছিল। অফিস থেকে ছুটি নিয়ে আগেই চলে আসলাম। আশা মা-বাবার সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করব। সন্তানগুলোও দাদা-দাদির সান্নিধ্য পেল।’
স্বামীর চাকরির সুবাদে ঢাকায় থাকেন খাদিজা বেগম। তিন সন্তানকে নিয়ে চাঁদপুরে এসেছেন লঞ্চে করে। তিনি বলেন, ‘আমার শ্বশুর-শাশুড়ি নেই। তবে শ্বশুর পরিবারের অন্যান্য লোকদের সঙ্গে ঈদ করার জন্য বাড়িতে এসেছি। ঈদ আসলেই সন্তানরা বাড়িতে আসার অপেক্ষায় থাকে।’
শিশু কামরুল হাসান থাকেন ঢাকায়। বাড়ি চাঁদপুর সদরে। বাবার সঙ্গে পুরো পরিবার সদস্যরা লঞ্চযোগে চাঁদপুরে এসেছেন। কামরুল বলেন, ‘বাবা-মাকে সঙ্গে নিয়ে লঞ্চে চাঁদপুরে আসার উদ্দেশ্যে হচ্ছে দাদা-দাদির সঙ্গে ঈদ করা। কারণ, বাড়িতে না আসলে ঈদের আনন্দ উপলব্ধি হয় না। ঈদে অনেক মজা করব।’
ঘাটের লঞ্চমালিক প্রতিনিধি আলী আজগর সরকার বলেন, ‘যাত্রীদের নিরাপদে বাড়ি পৌঁছানোর জন্য আমাদেরও সার্বিক চেষ্টা অব্যাহত। এ কারণে লঞ্চগুলো ঘাটে ভিড়লে যাত্রীদের সুশৃঙ্খলভাবে নামতে সহযোগিতা করি।’
চাঁদপুর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান বলেন, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নৌ পুলিশের পক্ষ থেকে চাঁদপুর লঞ্চঘাটে কয়েক স্তরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। নদীপথে নিরাপত্তার জন্য নৌ পুলিশ সদস্যরা টহলে রয়েছে। ঘাটে নিরাপদব্যবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একটি কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়েছে। ঘাটে আমাদের আটটি সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে। যাত্রীরা যাতে নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারে সে জন্য আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি আছে এবং নৌ পুলিশ কাজ করছে।
কর্মসংস্থান কারণে রাজধানী ঢাকাসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে থাকেন চাঁদপুর জেলার মানুষ। এসব মানুষ পরিবারের সঙ্গে ঈদুল ফিতর উদ্যাপনের জন্য সদরঘাট থেকে লঞ্চে চাঁদপুরে ফিরতে শুরু করেছেন। আধা ঘণ্টা, এক ঘণ্টা পর পর যাত্রী নিয়ে ঘাটে ভিড়ছে লঞ্চ।
আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টা থেকে দুপুর সাড়ে ১২টা পর্যন্ত চাঁদপুর লঞ্চঘাটে অপেক্ষায় থাকা ঢাকা-চাঁদপুরগামী লঞ্চের সংখ্যাই বেশি। আবার শিডিউলের লঞ্চগুলোও চাঁদপুর থেকে সদরঘাটের উদ্দেশে ছেড়ে যাচ্ছে।
সকাল সাড়ে ১০টায় সদরঘাট থেকে ছেড়ে চাঁদপুর ঘাটে আসে এমভি সোনারতরী-১। এই লঞ্চটি যাত্রী ছিল সহস্রাধিক। এর আধঘণ্টা পর ১১টায় লঞ্চঘাটে ভিড়ে এমভি অগ্রদূত। এই লঞ্চটিতে প্রচুর যাত্রী ছিল। লঞ্চটি ঢাকা সদরঘাট থেকে ছেড়ে চাঁদপুর হয়ে শরীয়তপুর ঈদগা ফেরিঘাটে গিয়ে যাত্রী নামায়।
বেলা ১১টায় ঢাকা থেকে আসে বিলাসবহুল লঞ্চ এমভি বোগদাদিয়া-৭। এই লঞ্চটিও অনেক যাত্রী নিয়ে চাঁদপুর ঘাটে ভিড়ে।
অগ্রদূত লঞ্চের যাত্রী ফরিদগঞ্জ রূপসা এলাকার হিমেল বলেন, ‘পরিবারের সঙ্গে ঈদ করার জন্য বাড়িতে এসেছি। যদিও লঞ্চে যাত্রী বেশি থাকাতে কষ্ট হয়েছে, তা কিন্তু ঈদ আনন্দের কাছে কিছুই না। কারণ লঞ্চের চাইতে সড়ক পথে ভ্রমণ আরও বেশি কষ্ট।’
ঢাকায় বেসরকারি কোম্পানিতে চাকরি করেন রিয়াজ। তিনি লক্ষ্মীপুর জেলার বাসিন্দা। সন্তান ও স্ত্রীকে নিয়ে লঞ্চে চাঁদপুর ঘাটে এসে নেমেছেন। তিনি বলেন, ‘আগামী সপ্তাহে আরও দুদিন অফিস খোলা ছিল। অফিস থেকে ছুটি নিয়ে আগেই চলে আসলাম। আশা মা-বাবার সঙ্গে ঈদ উদ্যাপন করব। সন্তানগুলোও দাদা-দাদির সান্নিধ্য পেল।’
স্বামীর চাকরির সুবাদে ঢাকায় থাকেন খাদিজা বেগম। তিন সন্তানকে নিয়ে চাঁদপুরে এসেছেন লঞ্চে করে। তিনি বলেন, ‘আমার শ্বশুর-শাশুড়ি নেই। তবে শ্বশুর পরিবারের অন্যান্য লোকদের সঙ্গে ঈদ করার জন্য বাড়িতে এসেছি। ঈদ আসলেই সন্তানরা বাড়িতে আসার অপেক্ষায় থাকে।’
শিশু কামরুল হাসান থাকেন ঢাকায়। বাড়ি চাঁদপুর সদরে। বাবার সঙ্গে পুরো পরিবার সদস্যরা লঞ্চযোগে চাঁদপুরে এসেছেন। কামরুল বলেন, ‘বাবা-মাকে সঙ্গে নিয়ে লঞ্চে চাঁদপুরে আসার উদ্দেশ্যে হচ্ছে দাদা-দাদির সঙ্গে ঈদ করা। কারণ, বাড়িতে না আসলে ঈদের আনন্দ উপলব্ধি হয় না। ঈদে অনেক মজা করব।’
ঘাটের লঞ্চমালিক প্রতিনিধি আলী আজগর সরকার বলেন, ‘যাত্রীদের নিরাপদে বাড়ি পৌঁছানোর জন্য আমাদেরও সার্বিক চেষ্টা অব্যাহত। এ কারণে লঞ্চগুলো ঘাটে ভিড়লে যাত্রীদের সুশৃঙ্খলভাবে নামতে সহযোগিতা করি।’
চাঁদপুর নৌ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. কামরুজ্জামান বলেন, পবিত্র ঈদুল ফিতর উপলক্ষে নৌ পুলিশের পক্ষ থেকে চাঁদপুর লঞ্চঘাটে কয়েক স্তরে নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। নদীপথে নিরাপত্তার জন্য নৌ পুলিশ সদস্যরা টহলে রয়েছে। ঘাটে নিরাপদব্যবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে একটি কন্ট্রোল রুম স্থাপন করা হয়েছে। ঘাটে আমাদের আটটি সিসিটিভি ক্যামেরা রয়েছে। যাত্রীরা যাতে নিরাপদে বাড়ি ফিরতে পারে সে জন্য আমাদের সব ধরনের প্রস্তুতি আছে এবং নৌ পুলিশ কাজ করছে।
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
১২ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
২০ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৫ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
১ ঘণ্টা আগে