নোয়াখালী প্রতিনিধি
নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে আজ বৃহস্পতিবার লাইভে আসেন নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সাংসদ একরামুল করিম চৌধুরী। তিনি লাইভে এসে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে নিয়ে সমালোচনা করেন। ১৮ মিনিট ৩২ সেকেন্ডের ভিডিওটি মুহূর্তেই ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। পরে অবশ্য তিনি লাইভ ভিডিওটি সরিয়ে নেন।
লাইভে একরাম করিম চৌধুরী বলেন, ‘কাদের ভাই, নোয়াখালী আওয়ামী লীগকে বাঁচান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে বাঁচান। আপনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অনেক ক্ষতি করে যাচ্ছেন, যে ক্ষতি পুষিয়ে নিতে আওয়ামী লীগকে অনেক কষ্ট করতে হবে। আপনি কেন বোঝেন না, নেত্রী বিভিন্ন জায়গা থেকে আপনাকে চুপ থাকার জন্য বলছেন। আপনার এক্টিভিটিজ কেউ পছন্দ করছে না। নোয়াখালীর কয়েকজন সুবিধাবাদী লোক ছাড়া নোয়াখালীর বেশির ভাগ মানুষের কাছে আপনি ঘৃণিত লোক।’
একরামুল চৌধুরী বলেন, ‘বড় ভাইয়ের স্থানটি আমি ওবায়দুল কাদের ভাইকে দিয়েছিলাম। কিন্তু উনি ওনার ছোট ভাই আবদুল কাদের মির্জাকে আমার বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়েছেন। অথচ আপনি (মির্জা) গত ১০-১৫টি বছর আমার কাছ থেকে কত টাকা নিয়েছেন বুকে হাত দিয়ে বলেন। আপনি আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে যাওয়ার সময় কোটি কোটি টাকা নিয়েছেন, আজ আপনি সব ভুলে গেছেন। আপনার পায়ে ধরে এখন সবাই সালাম করে, আপনি সাধুবাবা সেজেছেন। জীবন একটা, আজ হোক কিংবা কাল হোক সবাইকে মরতে হবে। কিন্তু আপনি যেগুলো করছেন, সারা জীবন কোম্পানীগঞ্জের লোকজন আপনাকে ঘৃণার চোখে দেখবে। ওবায়দুল কাদের ভাই, আপনি আপনার ভাইকে এক দিনের জন্য আমার হাতে দিন, পিচঢালা রাস্তায় তাকে ছেচিয়ে নেব।’
একরামুল আরও বলেন, ‘আপনি কথায় কথায় বলেন আমার ছেলের হাতে অস্ত্র, আমি ২৬টি খুন করেছি। একটা খুনের প্রমাণ দিতে পারবেন? আপনার পরিবার কী? আপনি নিজেও বলেন, আপনার ভাগনেরা বলে আপনারা রাজাকার পরিবার। এ কথা আমি বলার কারণে আপনার বড় ভাই (ওবায়দুল কাদের) আমাকে জেলা আওয়ামী লীগ থেকে বাদ দিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু আপনারা কি ইতিহাস পরিবর্তন করতে পারবেন? আপনি নিজেও তো বললেন আমার বাবা আমার চাচা ওরা রাজাকার ছিল, হিন্দুদের বড় বড় গরু নিয়ে আসছিল। ওবায়দুল কাদেরের বাবা রাজাকার, তিনজন মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছেন। আমি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারি, আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান।’
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির উদ্দেশ একরামুল বলেন, ‘নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ এ এইচ এম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম একটা জালিমের থেকেও খারাপ। ৪০ বছর সে চরবাটাকে শাসন করেছে। কিন্তু কী দুঃশাসন করেছে সেটা আমি এমপি হওয়ার পর জেনেছি। কাদের সাহেবের বিরুদ্ধে আমি ২০০১ সালে ভোট করেছিলাম। ওই অবস্থান থেকে ২০০৮ সালে আমাকে দলে নেওয়া হলো। ২০০৮ সালে এসে নোয়াখালী-৪ আসন থেকে ভোট করার ব্যবস্থা করে দেন কাদের ভাই। উনি মনে করেছেন, ওটা তো বিএনপির ঘাঁটি, একরামুল জিতবে না। তখন অনেক বড় বড় নেতা আমাকে ইঙ্গিতে-আকারে বলেছেন তাঁকে হারিয়ে দেওয়ার জন্য। অনেক কষ্টে কাদের ভাই ১ হাজার ১০০ ভোট নিয়ে জিতলেন। তাও আমার উপজেলা-ইউনিয়নের ভোট নিয়ে।’
নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে আজ বৃহস্পতিবার লাইভে আসেন নোয়াখালী-৪ (সদর-সুবর্ণচর) আসনের সাংসদ একরামুল করিম চৌধুরী। তিনি লাইভে এসে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরকে নিয়ে সমালোচনা করেন। ১৮ মিনিট ৩২ সেকেন্ডের ভিডিওটি মুহূর্তেই ফেসবুকে ছড়িয়ে পড়ে। পরে অবশ্য তিনি লাইভ ভিডিওটি সরিয়ে নেন।
লাইভে একরাম করিম চৌধুরী বলেন, ‘কাদের ভাই, নোয়াখালী আওয়ামী লীগকে বাঁচান, বাংলাদেশ আওয়ামী লীগকে বাঁচান। আপনি বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের অনেক ক্ষতি করে যাচ্ছেন, যে ক্ষতি পুষিয়ে নিতে আওয়ামী লীগকে অনেক কষ্ট করতে হবে। আপনি কেন বোঝেন না, নেত্রী বিভিন্ন জায়গা থেকে আপনাকে চুপ থাকার জন্য বলছেন। আপনার এক্টিভিটিজ কেউ পছন্দ করছে না। নোয়াখালীর কয়েকজন সুবিধাবাদী লোক ছাড়া নোয়াখালীর বেশির ভাগ মানুষের কাছে আপনি ঘৃণিত লোক।’
একরামুল চৌধুরী বলেন, ‘বড় ভাইয়ের স্থানটি আমি ওবায়দুল কাদের ভাইকে দিয়েছিলাম। কিন্তু উনি ওনার ছোট ভাই আবদুল কাদের মির্জাকে আমার বিরুদ্ধে লেলিয়ে দিয়েছেন। অথচ আপনি (মির্জা) গত ১০-১৫টি বছর আমার কাছ থেকে কত টাকা নিয়েছেন বুকে হাত দিয়ে বলেন। আপনি আমেরিকাসহ বিভিন্ন দেশে যাওয়ার সময় কোটি কোটি টাকা নিয়েছেন, আজ আপনি সব ভুলে গেছেন। আপনার পায়ে ধরে এখন সবাই সালাম করে, আপনি সাধুবাবা সেজেছেন। জীবন একটা, আজ হোক কিংবা কাল হোক সবাইকে মরতে হবে। কিন্তু আপনি যেগুলো করছেন, সারা জীবন কোম্পানীগঞ্জের লোকজন আপনাকে ঘৃণার চোখে দেখবে। ওবায়দুল কাদের ভাই, আপনি আপনার ভাইকে এক দিনের জন্য আমার হাতে দিন, পিচঢালা রাস্তায় তাকে ছেচিয়ে নেব।’
একরামুল আরও বলেন, ‘আপনি কথায় কথায় বলেন আমার ছেলের হাতে অস্ত্র, আমি ২৬টি খুন করেছি। একটা খুনের প্রমাণ দিতে পারবেন? আপনার পরিবার কী? আপনি নিজেও বলেন, আপনার ভাগনেরা বলে আপনারা রাজাকার পরিবার। এ কথা আমি বলার কারণে আপনার বড় ভাই (ওবায়দুল কাদের) আমাকে জেলা আওয়ামী লীগ থেকে বাদ দিয়ে দিয়েছিলেন। কিন্তু আপনারা কি ইতিহাস পরিবর্তন করতে পারবেন? আপনি নিজেও তো বললেন আমার বাবা আমার চাচা ওরা রাজাকার ছিল, হিন্দুদের বড় বড় গরু নিয়ে আসছিল। ওবায়দুল কাদেরের বাবা রাজাকার, তিনজন মুক্তিযোদ্ধাকে হত্যা করেছেন। আমি বুকে হাত দিয়ে বলতে পারি, আমি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান।’
জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির উদ্দেশ একরামুল বলেন, ‘নোয়াখালী জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি অধ্যক্ষ এ এইচ এম খায়রুল আনম চৌধুরী সেলিম একটা জালিমের থেকেও খারাপ। ৪০ বছর সে চরবাটাকে শাসন করেছে। কিন্তু কী দুঃশাসন করেছে সেটা আমি এমপি হওয়ার পর জেনেছি। কাদের সাহেবের বিরুদ্ধে আমি ২০০১ সালে ভোট করেছিলাম। ওই অবস্থান থেকে ২০০৮ সালে আমাকে দলে নেওয়া হলো। ২০০৮ সালে এসে নোয়াখালী-৪ আসন থেকে ভোট করার ব্যবস্থা করে দেন কাদের ভাই। উনি মনে করেছেন, ওটা তো বিএনপির ঘাঁটি, একরামুল জিতবে না। তখন অনেক বড় বড় নেতা আমাকে ইঙ্গিতে-আকারে বলেছেন তাঁকে হারিয়ে দেওয়ার জন্য। অনেক কষ্টে কাদের ভাই ১ হাজার ১০০ ভোট নিয়ে জিতলেন। তাও আমার উপজেলা-ইউনিয়নের ভোট নিয়ে।’
বেতন পেয়ে কারখানার এক শ্রমিক আলমগীর বলেন, আগামী রোববারের মধ্যে বেতন দেওয়ার কথা ছিল, কিন্তু আমরা বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় বিকাশ অ্যাকাউন্টে বেতন পেয়ে গেছি। আমাদের মালিকপক্ষ কথা দিয়ে কথা রেখেছেন। আমরা সবাই খুশি।
১৩ মিনিট আগেগাজীপুর মহানগরীর টঙ্গী পূর্ব থানার হাজতখানার ভেতরে আপসের শর্তে বাদী ও আসামির টাকা লেনদেনের ভিডিও নিয়ে মহানগর পুলিশে তোলপাড় সৃষ্টি হয়েছে। এ সময় ঘটনাস্থলে উপস্থিত এক কনস্টেবলকে সাময়িক বরখাস্ত করা হয়েছে। এ ছাড়া দায়িত্বে অবহেলার কারণে মামলার তদন্ত কর্মকর্তাকে শোকজ ও বদলি এবং ডিউটি অফিসারকে শোকজ করা হয়েছ
১ ঘণ্টা আগেরাজধানীর হাজারীবাগের ট্যানারিগুলোকে সাভারের হেমায়েতপুরের চামড়া শিল্পনগরে স্থানান্তর করা হয়েছে প্রায় সাত বছর আগে। কিন্তু ট্যানারির দূষণ এখনো রয়ে গেছে হাজারীবাগে। ওই এলাকায় চামড়া প্রক্রিয়াজাত করতে ব্যবহৃত রাসায়নিকের উৎকট গন্ধ আর খালে প্রবাহিত ট্যানারি বর্জ্য জনজীবনকে দুর্বিষহ করে তুলছে।
১ ঘণ্টা আগেপিরোজপুরের ভান্ডারিয়া উপজেলার ভিটাবাড়িয়া ইউনিয়নের শিয়ালকাঠী গ্রামে লোকালয়ে গড়ে ওঠা একটি খামারের কারণে হুমকিতে পড়েছে জনস্বাস্থ্য। গরু, ছাগল ও মুরগির সমন্বয়ে খামারটি করেছেন পিরোজপুর জেলা আওয়ামী লীগের প্রচার সম্পাদক অ্যাডভোকেট শহীদুল হক খান পান্না।
১ ঘণ্টা আগে