নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামে আলোচিত সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় দুই পুলিশ সাক্ষীসহ আরও চারজন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। এ নিয়ে এই মামলায় মোট ৯৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালতে বিচারাধীন এই মামলায় সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ চলে। আদালতের বেঞ্চ সহকারী নেছার আহম্মেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আদালত মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন।
আদালত সূত্র জানায়, আজ মঙ্গলবার আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন ফটিকছড়ি থানা–পুলিশের উপপরিদর্শক মো. আরিফ হোসাইন, সিএমপি বাকলিয়া থানার সহকারী উপপরিদর্শক সংকর বড়ুয়া, নগরের বাকলিয়া থানাধীন কালামিয়া বাজার এলাকার বাসিন্দা মো. আনিসুজ্জামান ও পাঁচলাইশ থানাধীন ওআর নিজাম রোডের বাসিন্দা মো. ইব্রাহীম।
২০১৬ সালের ৫ জুন ছেলেকে স্কুল বাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে নগরীর জিইসি এলাকায় মিতুকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়। পরদিন ৬ জুন নিহতের স্বামী বাবুল বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় হত্যা মামলা করেন। ডিবির হাত ঘুরে মামলাটি পরে পিবিআইয়ের কাছে আসে। ২০২১ সালে ১১ মে মামলার বাদী বাবুলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে এনে তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নেয় পিবিআই। পরদিন ১২ মে পিবিআইর প্রধান সংবাদ সম্মেলন করে বলেন, বাবুল নিজেই তাঁর স্ত্রী হত্যার সঙ্গে জড়িত।
১২ মে বাবুলের করা মামলাটিতে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলাটির তৎকালীন তদন্ত কর্মকর্তা সন্তোষ কুমার চাকমা। একই দিন বাবুলের শ্বশুর মোশাররফ পাঁচলাইশ থানায় বাবুলকে প্রধান আসামি করে আটজনের নামে আরেকটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর বাবুল কারাগারে রয়েছেন।
২০২২ সালের মার্চে বাবুলের শ্বশুরের করা মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালত গ্রহণ করেন। একই সঙ্গে আদালতের অনুমতিতে ওই মামলার নথি প্রথম মামলার সঙ্গে সংযুক্ত করে তদন্ত চালায় পিবিআই। তদন্ত শেষে ২০২২ সালে ১০ অক্টোবর বাবুলকে প্রধান আসামি করে সাতজনের বিরুদ্ধে পিবিআইয়ের দেওয়া অভিযোগপত্র আদালত গ্রহণ করেন। অভিযোগপত্রে ৯৭ জন সাক্ষী উপস্থাপন করা হয়।
পিবিআইয়ের অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২০১৩-১৪ সাল পর্যন্ত কক্সবাজার জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার থাকাকালে বাবুলের সঙ্গে একটি বিদেশি প্রতিষ্ঠানের এক নারী কর্মকর্তার সম্পর্ক হয়। এ সম্পর্কের জেরে বাবুলের পরিকল্পনায় মাহমুদাকে খুন করা হয়।
চট্টগ্রামে আলোচিত সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু হত্যা মামলায় দুই পুলিশ সাক্ষীসহ আরও চারজন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন। এ নিয়ে এই মামলায় মোট ৯৭ জন সাক্ষীর মধ্যে ৩৮ জনের সাক্ষ্যগ্রহণ হয়েছে।
আজ মঙ্গলবার চট্টগ্রামের তৃতীয় অতিরিক্ত মহানগর দায়রা জজ মো. জসিম উদ্দিনের আদালতে বিচারাধীন এই মামলায় সাক্ষীদের সাক্ষ্যগ্রহণ চলে। আদালতের বেঞ্চ সহকারী নেছার আহম্মেদ বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। তিনি জানান, আদালত মামলার পরবর্তী সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য আগামী ৭ ফেব্রুয়ারি দিন ধার্য করেছেন।
আদালত সূত্র জানায়, আজ মঙ্গলবার আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন ফটিকছড়ি থানা–পুলিশের উপপরিদর্শক মো. আরিফ হোসাইন, সিএমপি বাকলিয়া থানার সহকারী উপপরিদর্শক সংকর বড়ুয়া, নগরের বাকলিয়া থানাধীন কালামিয়া বাজার এলাকার বাসিন্দা মো. আনিসুজ্জামান ও পাঁচলাইশ থানাধীন ওআর নিজাম রোডের বাসিন্দা মো. ইব্রাহীম।
২০১৬ সালের ৫ জুন ছেলেকে স্কুল বাসে তুলে দিতে যাওয়ার পথে নগরীর জিইসি এলাকায় মিতুকে কুপিয়ে ও গুলি করে হত্যা করা হয়। পরদিন ৬ জুন নিহতের স্বামী বাবুল বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় হত্যা মামলা করেন। ডিবির হাত ঘুরে মামলাটি পরে পিবিআইয়ের কাছে আসে। ২০২১ সালে ১১ মে মামলার বাদী বাবুলকে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ডেকে এনে তাঁকে নিজেদের হেফাজতে নেয় পিবিআই। পরদিন ১২ মে পিবিআইর প্রধান সংবাদ সম্মেলন করে বলেন, বাবুল নিজেই তাঁর স্ত্রী হত্যার সঙ্গে জড়িত।
১২ মে বাবুলের করা মামলাটিতে আদালতে চূড়ান্ত প্রতিবেদন দাখিল করেন মামলাটির তৎকালীন তদন্ত কর্মকর্তা সন্তোষ কুমার চাকমা। একই দিন বাবুলের শ্বশুর মোশাররফ পাঁচলাইশ থানায় বাবুলকে প্রধান আসামি করে আটজনের নামে আরেকটি হত্যা মামলা করেন। ওই মামলায় গ্রেপ্তার দেখানোর পর বাবুল কারাগারে রয়েছেন।
২০২২ সালের মার্চে বাবুলের শ্বশুরের করা মামলার চূড়ান্ত প্রতিবেদন আদালত গ্রহণ করেন। একই সঙ্গে আদালতের অনুমতিতে ওই মামলার নথি প্রথম মামলার সঙ্গে সংযুক্ত করে তদন্ত চালায় পিবিআই। তদন্ত শেষে ২০২২ সালে ১০ অক্টোবর বাবুলকে প্রধান আসামি করে সাতজনের বিরুদ্ধে পিবিআইয়ের দেওয়া অভিযোগপত্র আদালত গ্রহণ করেন। অভিযোগপত্রে ৯৭ জন সাক্ষী উপস্থাপন করা হয়।
পিবিআইয়ের অভিযোগপত্রে বলা হয়, ২০১৩-১৪ সাল পর্যন্ত কক্সবাজার জেলার অতিরিক্ত পুলিশ সুপার থাকাকালে বাবুলের সঙ্গে একটি বিদেশি প্রতিষ্ঠানের এক নারী কর্মকর্তার সম্পর্ক হয়। এ সম্পর্কের জেরে বাবুলের পরিকল্পনায় মাহমুদাকে খুন করা হয়।
বগুড়ার দুপচাঁচিয়ায় গৃহবধূ উম্মে সালমাকে হত্যার পর ডিপ ফ্রিজে রাখার ঘটনাটি নতুন মোড় নিয়েছে। উম্মে সালমার ছেলে সাদ বিন আজিজুর রহমানকে গ্রেপ্তারের পর এই হত্যাকাণ্ডে জড়িত বলে দাবি করেছিল র্যাব। তবে পুলিশ বলছে, ওই বাড়ির ভাড়াটিয়ারা এ হত্যা ঘটিয়েছেন।
৩ মিনিট আগেনিহত ফয়সাল খান শুভ জেলার ঈশ্বরগঞ্জ উপজেলার কাশিপুর এলাকার মো. সেলিম খানের ছেলে। তিনি কবি নজরুল বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এমবিএ সম্পন্ন করে নগরীর কেওয়াটখালী পাওয়ার হাউজ রোডে বোন জামাইয়ের বাসায় থেকে চাকরির জন্য চেষ্টা করছিলেন।
১৩ মিনিট আগেরাজধানীর ধানমন্ডিতে নিজ বাসায় তাহাজ্জুদ নামাজ পড়ার সময় ছুরিকাঘাতে যুক্তরাজ্যপ্রবাসী এ কে এম আব্দুর রশিদকে হত্যার ঘটনায় থানায় মামলা হয়েছে। আজ শুক্রবার সন্ধ্যায় হাজারীবাগ মডেল থানায় নিহতের স্ত্রী বাদী হয়ে এ মামলা করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেসিরাজগঞ্জে বঙ্গবন্ধু ইকোপার্কের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মো. রিপন মিয়াকে চাঁদাবাজির অভিযোগে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে সিরাজগঞ্জ শহরের রহমতগঞ্জে ছয়টি পিকআপ ভ্যানে চাঁদা চাইলে তাঁকে আটক করে পিটুনি দিয়ে পুলিশে সোপর্দ করা হয়।
২ ঘণ্টা আগে