সোহেল মারমা, চট্টগ্রাম
দুই মাসের মধ্যে চট্টগ্রামের বায়েজিদ ও আশপাশ এলাকায় তিনজনকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়। প্রতিটি খুনে সরাসরি নেতৃত্ব দেন এইট মার্ডারে আলোচিত শিবির কর্মী সাজ্জাদ আলী খানের অনুসারী সাজ্জাদ হোসেন (ছোট সাজ্জাদ)। এদিকে শিবির কর্মীর অনুসারী হলেও সাজ্জাদের যুবদলের রাজনীতিতে সক্রিয় থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। জানা গেছে, তিনি বিএনপির কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনের অনুসারী। অভিযোগ রয়েছে, হেলালের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সাজ্জাদ এলাকায় প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি, খুনের মতো একের পর এক অপরাধ করেও ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকছেন।
দুই মাসে তিন খুন
গত ২৯ আগস্ট রাতে বায়েজিদ থানাধীন অনন্যা আবাসিক এলাকাসংলগ্ন নাহার গার্ডেনের সামনে দুটি মোটরসাইকেলে আসা পাঁচ যুবক এক আওয়ামী লীগ নেতাসহ দুজনকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন। এতে ঘটনাস্থলে চট্টগ্রাম ৯ নম্বর উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আনিস (৩৮) নিহত হন। তাঁর সঙ্গে থাকা মাসুদ কায়ছার (৩২) নামের এক যুবলীগ কর্মী তখন পালিয়ে যেতে পারলেও পরে ঘটনাস্থল থেকে কিছুটা দূরে হাটহাজারী থানা এলাকায় তাঁকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
এই জোড়া খুনের ঘটনায় করা দুটি মামলাতেই এজাহারনামীয় আসামি ছোট সাজ্জাদ। এই খুনের ঘটনার রেশ না কাটতেই ২১ অক্টোবর চান্দগাঁও থানার অদূরপাড়ায় সন্ত্রাসীরা ছাত্রলীগের কর্মী আফতাব উদ্দিন তাহসিনকে গুলি করে হত্যা করে। তাহসিন চান্দগাঁও থানার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের হাজীরপুল এলাকার মো. মুসার ছেলে। এ ঘটনায় করা মামলারও আসামি ছোট সাজ্জাদ।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্ত বলছে, গত দুই মাসে যে তিনটি খুনের ঘটনা ঘটেছে, সেগুলো মূলত শিবির কর্মী সাজ্জাদ খান ও সরোয়ার হোসেন বাবলার মধ্যে এলাকার আধিপত্য নিয়ন্ত্রণের চেষ্টাকে কেন্দ্র করে। গুলিতে নিহত তিনজন আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মী। তাঁরা এলাকায় ইট-বালুসহ বিভিন্ন ব্যবসায় জড়িত ছিলেন। তাঁদের নিয়ন্ত্রণ করতেন সরোয়ার। আওয়ামী সরকারের পতনের পর এসব ব্যবসা নিজের অনুসারীদের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা করছেন বিদেশে পলাতক সাজ্জাদ খান।
ছোট সাজ্জাদকে পাচ্ছে না পুলিশ
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে এসব হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ততা পাওয়া যায় ছোট সাজ্জাদ, মোহাম্মদ ও তাঁর গ্যাংয়ের সদস্যদের। তাঁরা সবাই বিদেশে পলাতক সাজ্জাদ খানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। ৫ আগস্টের পর মূলত এই গ্যাংয়ের সদস্যরা বেপরোয়া হয়ে ওঠেন।
বায়েজিদে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার পর আমরা র্যাবকে সঙ্গে নিয়ে একাধিকবার অভিযান চালিয়ে আসামিদের ধরার চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু গ্রেপ্তার করা যায়নি। আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য প্রসঙ্গে এসআই মনিরুল বলেন, ‘মূলত আসামিপক্ষ এলাকার ইট-বালু, টেম্পোস্টেশনসহ বিভিন্ন ব্যবসা, চাঁদাবাজির জায়গা দখলে নেওয়ার চেষ্টা করেছিল। আনিস নামে যে আওয়ামী লীগ নেতা খুন হয়েছেন, এলাকায় তাঁর একটা প্রভাব ছিল। তিনি এলাকায় কিছু ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করতেন। আসামিরা ভেবেছে, তাঁকে সরিয়ে দিতে পারলে পথ পরিষ্কার হবে।’
তাহসিন হত্যাকাণ্ডে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চান্দগাঁও থানার এসআই মোমিনুল হাসান বলেন, ‘এলাকার ইট-বালুর ব্যবসাসহ বিভিন্ন ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তাহসিন হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। তাহসিনের এলাকায় ইট-বালুর ব্যবসা রয়েছে। ছোট সাজ্জাদ এসব ব্যবসা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন। আমরা এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত এজাহারনামীয় আসামিসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছি। তবে সাজ্জাদকে এখনো গ্রেপ্তার করা যায়নি।’
যুবদলের রাজনীতিতে সম্পৃক্ততা
ছোট সাজ্জাদ বিভিন্ন ব্যানারে নিজেকে হাটহাজারীর চিকনদণ্ডি ইউনিয়ন যুবদলের কর্মী বলে প্রচার করেন। গত ৫ আগস্টের আগে ও পরে তাঁর বিএনপির বিভিন্ন কর্মসূচিতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের তথ্য জানা যায়। বিএনপির কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক মীর হেলাল উদ্দিনের রাজনৈতিক কর্মী বলে পরিচিত ছোট সাজ্জাদ। বিএনপি ওই নেতার সঙ্গে সাজ্জাদের একাধিক ছবিও পাওয়া গেছে। অভিযোগ রয়েছে, তাঁর আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সাজ্জাদ একের পর এক অপরাধ করে পার পেয়ে যাচ্ছেন।
অভিযোগের বিষয়ে মীর হেলাল বলেন, ‘সাজ্জাদ নামে ওই যুবককে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি না। সে আমার দলের কেউ না। সে আমাদের কোনো কর্মী না। তাকে প্রশ্রয় দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।’
মীর হেলাল বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় নেই। আমরা থানা-পুলিশকে স্পষ্ট বলে দিয়েছি, এ ধরনের কার্যকলাপ কিংবা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যারাই জড়িত থাকবে, তাদের গ্রেপ্তার করে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।’
শিবির কর্মী সরোয়ারও ভিড়েছেন যুবদলে
নগরের আতুরার ডিপো মোড়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় মহাসচিব আসলাম চৌধুরীর ছবিসংবলিত ব্যানার ঝোলাতে দেখা গেছে সরোয়ারকে। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘অতীতে আমি শিবিরের কিছু বড় ভাইয়ের সঙ্গে চলাফেরা করতাম। তখন থেকে আমাকে শিবির সরোয়ার বলে ডাকত। কিন্তু যুবদলের রাজনীতি আমার ভালো লাগে। আর আসলাম চৌধুরী আমার একজন প্রিয় মানুষ।’
মহানগর যুবদলের সদ্য বিলুপ্ত কমিটির দপ্তর সম্পাদক মুহাম্মদ সাগির বলেন, ‘ওরা দুজনই যুবদলের কেউ না। ৫ আগস্টের পর অনেকে বিএনপি যুবদল, ছাত্রদলের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছে।’
দুই মাসের মধ্যে চট্টগ্রামের বায়েজিদ ও আশপাশ এলাকায় তিনজনকে প্রকাশ্যে গুলি করে হত্যা করা হয়। প্রতিটি খুনে সরাসরি নেতৃত্ব দেন এইট মার্ডারে আলোচিত শিবির কর্মী সাজ্জাদ আলী খানের অনুসারী সাজ্জাদ হোসেন (ছোট সাজ্জাদ)। এদিকে শিবির কর্মীর অনুসারী হলেও সাজ্জাদের যুবদলের রাজনীতিতে সক্রিয় থাকার তথ্য পাওয়া গেছে। জানা গেছে, তিনি বিএনপির কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক ব্যারিস্টার মীর মোহাম্মদ হেলাল উদ্দিনের অনুসারী। অভিযোগ রয়েছে, হেলালের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সাজ্জাদ এলাকায় প্রকাশ্যে চাঁদাবাজি, খুনের মতো একের পর এক অপরাধ করেও ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকছেন।
দুই মাসে তিন খুন
গত ২৯ আগস্ট রাতে বায়েজিদ থানাধীন অনন্যা আবাসিক এলাকাসংলগ্ন নাহার গার্ডেনের সামনে দুটি মোটরসাইকেলে আসা পাঁচ যুবক এক আওয়ামী লীগ নেতাসহ দুজনকে লক্ষ্য করে গুলি ছোড়েন। এতে ঘটনাস্থলে চট্টগ্রাম ৯ নম্বর উত্তর পাহাড়তলী ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ আনিস (৩৮) নিহত হন। তাঁর সঙ্গে থাকা মাসুদ কায়ছার (৩২) নামের এক যুবলীগ কর্মী তখন পালিয়ে যেতে পারলেও পরে ঘটনাস্থল থেকে কিছুটা দূরে হাটহাজারী থানা এলাকায় তাঁকে গুলি করে হত্যা করা হয়।
এই জোড়া খুনের ঘটনায় করা দুটি মামলাতেই এজাহারনামীয় আসামি ছোট সাজ্জাদ। এই খুনের ঘটনার রেশ না কাটতেই ২১ অক্টোবর চান্দগাঁও থানার অদূরপাড়ায় সন্ত্রাসীরা ছাত্রলীগের কর্মী আফতাব উদ্দিন তাহসিনকে গুলি করে হত্যা করে। তাহসিন চান্দগাঁও থানার ৪ নম্বর ওয়ার্ডের হাজীরপুল এলাকার মো. মুসার ছেলে। এ ঘটনায় করা মামলারও আসামি ছোট সাজ্জাদ।
পুলিশের প্রাথমিক তদন্ত বলছে, গত দুই মাসে যে তিনটি খুনের ঘটনা ঘটেছে, সেগুলো মূলত শিবির কর্মী সাজ্জাদ খান ও সরোয়ার হোসেন বাবলার মধ্যে এলাকার আধিপত্য নিয়ন্ত্রণের চেষ্টাকে কেন্দ্র করে। গুলিতে নিহত তিনজন আওয়ামী লীগ, ছাত্রলীগ ও যুবলীগের নেতাকর্মী। তাঁরা এলাকায় ইট-বালুসহ বিভিন্ন ব্যবসায় জড়িত ছিলেন। তাঁদের নিয়ন্ত্রণ করতেন সরোয়ার। আওয়ামী সরকারের পতনের পর এসব ব্যবসা নিজের অনুসারীদের মাধ্যমে নিয়ন্ত্রণে নেওয়ার চেষ্টা করছেন বিদেশে পলাতক সাজ্জাদ খান।
ছোট সাজ্জাদকে পাচ্ছে না পুলিশ
পুলিশের প্রাথমিক তদন্তে এসব হত্যাকাণ্ডের সঙ্গে সম্পৃক্ততা পাওয়া যায় ছোট সাজ্জাদ, মোহাম্মদ ও তাঁর গ্যাংয়ের সদস্যদের। তাঁরা সবাই বিদেশে পলাতক সাজ্জাদ খানের ঘনিষ্ঠ সহযোগী। ৫ আগস্টের পর মূলত এই গ্যাংয়ের সদস্যরা বেপরোয়া হয়ে ওঠেন।
বায়েজিদে হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় মামলার তদন্ত কর্মকর্তা এসআই মো. মনিরুল ইসলাম বলেন, ‘ঘটনার পর আমরা র্যাবকে সঙ্গে নিয়ে একাধিকবার অভিযান চালিয়ে আসামিদের ধরার চেষ্টা করেছিলাম, কিন্তু গ্রেপ্তার করা যায়নি। আমরা চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি।’
হত্যাকাণ্ডের নেপথ্য প্রসঙ্গে এসআই মনিরুল বলেন, ‘মূলত আসামিপক্ষ এলাকার ইট-বালু, টেম্পোস্টেশনসহ বিভিন্ন ব্যবসা, চাঁদাবাজির জায়গা দখলে নেওয়ার চেষ্টা করেছিল। আনিস নামে যে আওয়ামী লীগ নেতা খুন হয়েছেন, এলাকায় তাঁর একটা প্রভাব ছিল। তিনি এলাকায় কিছু ব্যবসা নিয়ন্ত্রণ করতেন। আসামিরা ভেবেছে, তাঁকে সরিয়ে দিতে পারলে পথ পরিষ্কার হবে।’
তাহসিন হত্যাকাণ্ডে মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা চান্দগাঁও থানার এসআই মোমিনুল হাসান বলেন, ‘এলাকার ইট-বালুর ব্যবসাসহ বিভিন্ন ব্যবসার নিয়ন্ত্রণ নিয়ে তাহসিন হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। তাহসিনের এলাকায় ইট-বালুর ব্যবসা রয়েছে। ছোট সাজ্জাদ এসব ব্যবসা নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করছেন। আমরা এ ঘটনায় এখন পর্যন্ত এজাহারনামীয় আসামিসহ তিনজনকে গ্রেপ্তার করেছি। তবে সাজ্জাদকে এখনো গ্রেপ্তার করা যায়নি।’
যুবদলের রাজনীতিতে সম্পৃক্ততা
ছোট সাজ্জাদ বিভিন্ন ব্যানারে নিজেকে হাটহাজারীর চিকনদণ্ডি ইউনিয়ন যুবদলের কর্মী বলে প্রচার করেন। গত ৫ আগস্টের আগে ও পরে তাঁর বিএনপির বিভিন্ন কর্মসূচিতে সক্রিয়ভাবে অংশগ্রহণের তথ্য জানা যায়। বিএনপির কেন্দ্রীয় সহসাংগঠনিক সম্পাদক মীর হেলাল উদ্দিনের রাজনৈতিক কর্মী বলে পরিচিত ছোট সাজ্জাদ। বিএনপি ওই নেতার সঙ্গে সাজ্জাদের একাধিক ছবিও পাওয়া গেছে। অভিযোগ রয়েছে, তাঁর আশ্রয়-প্রশ্রয়ে সাজ্জাদ একের পর এক অপরাধ করে পার পেয়ে যাচ্ছেন।
অভিযোগের বিষয়ে মীর হেলাল বলেন, ‘সাজ্জাদ নামে ওই যুবককে আমি ব্যক্তিগতভাবে চিনি না। সে আমার দলের কেউ না। সে আমাদের কোনো কর্মী না। তাকে প্রশ্রয় দেওয়ার প্রশ্নই ওঠে না।’
মীর হেলাল বলেন, ‘সন্ত্রাসীদের কোনো রাজনৈতিক পরিচয় নেই। আমরা থানা-পুলিশকে স্পষ্ট বলে দিয়েছি, এ ধরনের কার্যকলাপ কিংবা সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে যারাই জড়িত থাকবে, তাদের গ্রেপ্তার করে যথাযথ আইনানুগ ব্যবস্থা নিতে হবে।’
শিবির কর্মী সরোয়ারও ভিড়েছেন যুবদলে
নগরের আতুরার ডিপো মোড়ে বিএনপির কেন্দ্রীয় মহাসচিব আসলাম চৌধুরীর ছবিসংবলিত ব্যানার ঝোলাতে দেখা গেছে সরোয়ারকে। এ বিষয়ে তিনি বলেন, ‘অতীতে আমি শিবিরের কিছু বড় ভাইয়ের সঙ্গে চলাফেরা করতাম। তখন থেকে আমাকে শিবির সরোয়ার বলে ডাকত। কিন্তু যুবদলের রাজনীতি আমার ভালো লাগে। আর আসলাম চৌধুরী আমার একজন প্রিয় মানুষ।’
মহানগর যুবদলের সদ্য বিলুপ্ত কমিটির দপ্তর সম্পাদক মুহাম্মদ সাগির বলেন, ‘ওরা দুজনই যুবদলের কেউ না। ৫ আগস্টের পর অনেকে বিএনপি যুবদল, ছাত্রদলের নাম ব্যবহার করে বিভিন্ন অপকর্ম করে আসছে।’
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
১৫ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
২০ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
৩১ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
১ ঘণ্টা আগে