রোয়াংছড়ি, রুমা ও বান্দরবান প্রতিনিধি
বান্দরবানের রোয়াংছড়ি ও রুমা উপজেলার সীমানায় পাহাড়ি দুই সশস্ত্র দলের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় চারজন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছে।
গতকাল শনিবার এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন রুমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুহাম্মদ আমলগীর। তিনি বলেন, ‘রোয়াংছড়িতে এ ঘটনা ঘটেছে। রোয়াংছড়ি থানার পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা এরই মধ্যে ঘটনাস্থলের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। তবে দুর্গম এলাকা হওয়ায় পৌঁছাতে সময় লাগবে।’
বান্দরবানের পুলিশ সুপার জেরিন আখতার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ঘটনার খবর পাওয়ার পর রোববার পুলিশ মরদেহ উদ্ধারের জন্য ঘটনাস্থলে গেছে। তাঁরা ফিরে আসলে বিস্তারিত বলা যাবে বলে।’
আমাদের রুমা প্রতিনিধি জানিয়েছেন, শনিবার দুপুরে মগ পার্টি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) সশস্ত্র দলের মধ্যে গোলাগুলি হয়। এতে মগ পার্টির চার সদস্য গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন।
রোয়াংছড়ির তারাছা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান উনু মং মারমা জানিয়েছেন, ফালংক্ষ্যং এলাকায় চারটি মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেছি। এর বেশি তিনি কিছু জানেন না।
জানা গেছে, এলাকাটি দুর্গম ও পাহাড়ি এলাকা হওয়ায় সেখানে মানুষের বসতি কম।
সেনাবাহিনীর বান্দরবান সদর জোন সূত্র জানিয়েছে, দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে চারজনের মৃত্যুর খবর সেনাবাহিনী পেয়েছে। সেনাবাহিনীর রোয়াংছড়ি একটি দল ঘটনাস্থলে গেছে। তবে মরদেহ পাওয়ার এলাকাটি কোন উপজেলায় পড়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সূত্রটি জানিয়েছে, তারাও নিহত চারজন মগ পার্টির সদস্য বলে জানতে পেরেছেন। তবে টহলটি ফিরে আসলে বিস্তারিত জানা যাবে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, শনিবার দুপুরে নৌকাযোগে মগ পার্টির কয়েকজন সশস্ত্র নদী দিয়ে যাচ্ছিলেন। ফালংক্ষ্যং এলাকায় গিয়ে তাঁরা নৌকা থেকে নেমে পাহাড়ের দিকে যাওয়ার সময় ওপরে সশস্ত্র অবস্থায় থাকায় জেএসএস সদস্যরা মগ পার্টিকে লক্ষ্য করে গুলি করে। এ সময় মগ পার্টিও পাল্টা গুলি ছোড়ে। তবে জেএসএস সশস্ত্র সদস্যরা পাহাড়ের ওপরে থাকায় নিচে ঝিরির পাশে মগ পার্টির সশস্ত্র সদস্যরা গুলিবিদ্ধ হয়। চারজনের মারা যাওয়ার খবর জানা গেলেও অন্যদের বিষয়ে কিছুই জানা যায়নি।
এদিকে রোয়াংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
বান্দরবানের রোয়াংছড়ি ও রুমা উপজেলার সীমানায় পাহাড়ি দুই সশস্ত্র দলের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় চারজন গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছে।
গতকাল শনিবার এ ঘটনা ঘটেছে বলে জানিয়েছেন রুমা থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. মুহাম্মদ আমলগীর। তিনি বলেন, ‘রোয়াংছড়িতে এ ঘটনা ঘটেছে। রোয়াংছড়ি থানার পুলিশ ও সেনাবাহিনীর সদস্যরা এরই মধ্যে ঘটনাস্থলের উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন। তবে দুর্গম এলাকা হওয়ায় পৌঁছাতে সময় লাগবে।’
বান্দরবানের পুলিশ সুপার জেরিন আখতার এ ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করেছেন। তিনি বলেন, ‘ঘটনার খবর পাওয়ার পর রোববার পুলিশ মরদেহ উদ্ধারের জন্য ঘটনাস্থলে গেছে। তাঁরা ফিরে আসলে বিস্তারিত বলা যাবে বলে।’
আমাদের রুমা প্রতিনিধি জানিয়েছেন, শনিবার দুপুরে মগ পার্টি ও পার্বত্য চট্টগ্রাম জনসংহতি সমিতি (জেএসএস) সশস্ত্র দলের মধ্যে গোলাগুলি হয়। এতে মগ পার্টির চার সদস্য গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা গেছেন।
রোয়াংছড়ির তারাছা ইউনিয়ন পরিষদ (ইউপি) চেয়ারম্যান উনু মং মারমা জানিয়েছেন, ফালংক্ষ্যং এলাকায় চারটি মৃতদেহ পড়ে থাকতে দেখেছি। এর বেশি তিনি কিছু জানেন না।
জানা গেছে, এলাকাটি দুর্গম ও পাহাড়ি এলাকা হওয়ায় সেখানে মানুষের বসতি কম।
সেনাবাহিনীর বান্দরবান সদর জোন সূত্র জানিয়েছে, দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে চারজনের মৃত্যুর খবর সেনাবাহিনী পেয়েছে। সেনাবাহিনীর রোয়াংছড়ি একটি দল ঘটনাস্থলে গেছে। তবে মরদেহ পাওয়ার এলাকাটি কোন উপজেলায় পড়েছে তা নিশ্চিত হওয়া যায়নি। সূত্রটি জানিয়েছে, তারাও নিহত চারজন মগ পার্টির সদস্য বলে জানতে পেরেছেন। তবে টহলটি ফিরে আসলে বিস্তারিত জানা যাবে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, শনিবার দুপুরে নৌকাযোগে মগ পার্টির কয়েকজন সশস্ত্র নদী দিয়ে যাচ্ছিলেন। ফালংক্ষ্যং এলাকায় গিয়ে তাঁরা নৌকা থেকে নেমে পাহাড়ের দিকে যাওয়ার সময় ওপরে সশস্ত্র অবস্থায় থাকায় জেএসএস সদস্যরা মগ পার্টিকে লক্ষ্য করে গুলি করে। এ সময় মগ পার্টিও পাল্টা গুলি ছোড়ে। তবে জেএসএস সশস্ত্র সদস্যরা পাহাড়ের ওপরে থাকায় নিচে ঝিরির পাশে মগ পার্টির সশস্ত্র সদস্যরা গুলিবিদ্ধ হয়। চারজনের মারা যাওয়ার খবর জানা গেলেও অন্যদের বিষয়ে কিছুই জানা যায়নি।
এদিকে রোয়াংছড়ি থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা ও দায়িত্বরত পুলিশ কর্মকর্তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া গেছে।
খুলনায় অগ্নিকাণ্ডে একটি পাটের বস্তার গোডাউনসহ ১০টি দোকান পুড়ে ছাই হয়ে গেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার রাতে নগরীর বড় বাজারের বার্মাশীল এলাকায় এ অগ্নিকাণ্ডের ঘটনা ঘটে।
২৬ মিনিট আগেবৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে গুলিবিদ্ধ হয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় নিহত আবদুল্লাহকে রাষ্ট্রীয় মর্যাদায় দাফন করা হয়েছে। আজ শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় বেনাপোল পৌর বল ফিল্ড মাঠে গার্ড অব অনার শেষে পাশের বড় আঁচড়া গ্রামের পারিবারিক কবরস্থানে তাঁর লাশ দাফন করা হয়।
৪৩ মিনিট আগেপাবনার চাটমোহরে নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর গোলজার হোসেন (৫৩) নামের এক ব্যক্তির মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। আজ শুক্রবার সকালে উপজেলার বিলচলন ইউনিয়নের খলিশাগাড়ী বিলের কাজীর নালা থেকে ভাসমান অবস্থায় তাঁর মরদেহ উদ্ধার করা হয়।
১ ঘণ্টা আগেঘন কুয়াশার কারণে নীলফামারীর সৈয়দপুর বিমানবন্দরে উড়োজাহাজ ওঠানামায় বিঘ্ন ঘটছে। আজ শুক্রবার ভোর থেকে ঘন কুয়াশায় ঢাকা পড়ে রানওয়ে।
১ ঘণ্টা আগে