নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বন্যাদুর্গত জেলা ফেনীতে ৯০ শতাংশ মোবাইল নেটওয়ার্কের টাওয়ার কাজ করছে না। ফলে যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এই জেলার প্রায় সব এলাকা। আজ শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) এ তথ্য জানিয়েছে।
বিটিআরসির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মুস্তাফিজুর রহমান জানান, শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত হালনাগাদ করা তথ্য অনুযায়ী—বন্যাদুর্গত ১২ জেলার ১৪ শতাংশ মোবাইল টাওয়ার কাজ করছে না। এসব জেলার ১২ হাজার ২৫০টির মধ্যে ১ হাজার ৮০৭টি টাওয়ার অচল হয়ে পড়েছে। সচল রয়েছে ১০ হাজার ৪৪৩টি টাওয়ার।
সবচেয়ে বেশি মোবাইল টাওয়ার অচল অবস্থায় রয়েছে ফেনী ও নোয়াখালী জেলায়। ফেনীর ৯০ শতাংশ আর নোয়াখালীর ৩৩ শতাংশ টাওয়ার কাজ করছে না।
এ দিকে বন্যাকবলিত বেশির ভাগ এলাকা বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন থাকায় টাওয়ারগুলো সচল রাখা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানা গেছে। জেনারেটর ব্যবহার করে টাওয়ার সচল রাখার চেষ্টা চলছে। এ ছাড়া বন্যার কারণেও অনেক টাওয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
মোবাইল ফোন সেবা ব্যাহত হওয়ায় বন্যাদুর্গত এলাকায় আটকে পড়া স্বজনদের সঙ্গে অনেকেই যোগাযোগ করতে পারছেন না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকে এ নিয়ে দুশ্চিন্তার কথা জানাচ্ছেন। পরিবারের সদস্যদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যাওয়ার আকুতিও জানাচ্ছেন অনেকে।
একদিকে ভারী বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢল; তার সঙ্গে যোগ হয়েছে ভারতের ত্রিপুরা থেকে ছুটে আসা পানির তোড়। সব মিলিয়ে দেশের পূর্বাঞ্চলের সিংহভাগ এলাকা এখন পানির নিচে। কোথাও কোমরপানি, কোথাও ঘরের চালা ছুঁই ছুঁই। তলিয়েছে সড়ক-মহাসড়ক, রেলপথও। ডুবেছে ফসলের মাঠ, ভেসে গেছে চাষের মাছ। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে আকস্মিক এই বন্যায় কী করতে হবে, কোথায় আশ্রয় নিতে হবে—তাৎক্ষণিকভাবে বুঝে ওঠাই মুশকিল হয়ে গেছে সাধারণ মানুষের জন্য।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত দেশের অন্তত ৯ জেলা বন্যাকবলিত হয়েছে। এর মধ্যে কুমিল্লা, নোয়াখালী ও ফেনীর বাসিন্দারা আকস্মিক বন্যায় পড়েছে চরম দুর্ভোগে। তিন পার্বত্য জেলা—রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ঢলের সঙ্গে যোগ হয়েছে পাহাড়ধসের ঘটনা। ডুবেছে চট্টগ্রাম নগরীর অনেক সড়ক। মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জসহ হাওরাঞ্চলের মানুষ তো বিপদে আছে আগে থেকেই। এবার নিয়ে গত তিন মাসে তৃতীয় দফায় বন্যাকবলিত হয়েছে তারা।
বন্যাদুর্গত জেলা ফেনীতে ৯০ শতাংশ মোবাইল নেটওয়ার্কের টাওয়ার কাজ করছে না। ফলে যোগাযোগবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে এই জেলার প্রায় সব এলাকা। আজ শুক্রবার সকালে বাংলাদেশ টেলিকমিউনিকেশন রেগুলেটরি কমিশন (বিটিআরসি) এ তথ্য জানিয়েছে।
বিটিআরসির ইঞ্জিনিয়ারিং অ্যান্ড অপারেশন বিভাগের মহাপরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল কাজী মুস্তাফিজুর রহমান জানান, শুক্রবার সকাল ৯টা পর্যন্ত হালনাগাদ করা তথ্য অনুযায়ী—বন্যাদুর্গত ১২ জেলার ১৪ শতাংশ মোবাইল টাওয়ার কাজ করছে না। এসব জেলার ১২ হাজার ২৫০টির মধ্যে ১ হাজার ৮০৭টি টাওয়ার অচল হয়ে পড়েছে। সচল রয়েছে ১০ হাজার ৪৪৩টি টাওয়ার।
সবচেয়ে বেশি মোবাইল টাওয়ার অচল অবস্থায় রয়েছে ফেনী ও নোয়াখালী জেলায়। ফেনীর ৯০ শতাংশ আর নোয়াখালীর ৩৩ শতাংশ টাওয়ার কাজ করছে না।
এ দিকে বন্যাকবলিত বেশির ভাগ এলাকা বিদ্যুৎবিচ্ছিন্ন থাকায় টাওয়ারগুলো সচল রাখা সম্ভব হচ্ছে না বলে জানা গেছে। জেনারেটর ব্যবহার করে টাওয়ার সচল রাখার চেষ্টা চলছে। এ ছাড়া বন্যার কারণেও অনেক টাওয়ার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে।
মোবাইল ফোন সেবা ব্যাহত হওয়ায় বন্যাদুর্গত এলাকায় আটকে পড়া স্বজনদের সঙ্গে অনেকেই যোগাযোগ করতে পারছেন না। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অনেকে এ নিয়ে দুশ্চিন্তার কথা জানাচ্ছেন। পরিবারের সদস্যদের নিরাপদ আশ্রয়ে নিয়ে যাওয়ার আকুতিও জানাচ্ছেন অনেকে।
একদিকে ভারী বৃষ্টি আর পাহাড়ি ঢল; তার সঙ্গে যোগ হয়েছে ভারতের ত্রিপুরা থেকে ছুটে আসা পানির তোড়। সব মিলিয়ে দেশের পূর্বাঞ্চলের সিংহভাগ এলাকা এখন পানির নিচে। কোথাও কোমরপানি, কোথাও ঘরের চালা ছুঁই ছুঁই। তলিয়েছে সড়ক-মহাসড়ক, রেলপথও। ডুবেছে ফসলের মাঠ, ভেসে গেছে চাষের মাছ। পরিস্থিতি এতটাই ভয়াবহ যে আকস্মিক এই বন্যায় কী করতে হবে, কোথায় আশ্রয় নিতে হবে—তাৎক্ষণিকভাবে বুঝে ওঠাই মুশকিল হয়ে গেছে সাধারণ মানুষের জন্য।
শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত দেশের অন্তত ৯ জেলা বন্যাকবলিত হয়েছে। এর মধ্যে কুমিল্লা, নোয়াখালী ও ফেনীর বাসিন্দারা আকস্মিক বন্যায় পড়েছে চরম দুর্ভোগে। তিন পার্বত্য জেলা—রাঙামাটি, বান্দরবান ও খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি ঢলের সঙ্গে যোগ হয়েছে পাহাড়ধসের ঘটনা। ডুবেছে চট্টগ্রাম নগরীর অনেক সড়ক। মৌলভীবাজার, হবিগঞ্জসহ হাওরাঞ্চলের মানুষ তো বিপদে আছে আগে থেকেই। এবার নিয়ে গত তিন মাসে তৃতীয় দফায় বন্যাকবলিত হয়েছে তারা।
যশোর হর্টিকালচার সেন্টারে বিক্রির তালিকায় থাকা সব গাছ সেন্টারে নেই। উদ্যানে নিজস্বভাবে চারা উৎপাদনের জন্য ‘রিভলভিং’ ফান্ডের মাধ্যমে অর্থ বরাদ্দ দেওয়া থাকলেও সেটি করা হচ্ছে না। চারা উৎপাদন না করে বাইরে থেকে কম দামে মানহীন চারা এনে উদ্যানে রেখে বিক্রি করা হচ্ছে। সেন্টারে একটি ভার্মি কম্পোস্ট প্ল্যান্ট
৬ মিনিট আগেচট্টগ্রামের রাউজানে দুই পক্ষের মধ্যে গোলাগুলির ঘটনা ঘটেছে। এ সময় মাসুদ নামের এক পথচারী গুলিবিদ্ধ হয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার রাত ১০টার দিকে উপজেলার নোয়াপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
১১ মিনিট আগেগতকাল বৃহস্পতিবার দিবাগত আড়াইটার দিকে ধানমন্ডি–১৫–এর একটি পাঁচতলা ভবনের দ্বিতীয় তলায় ঘটনাটি ঘটে। আহত অবস্থায় বাসার ভাড়াটিয়ারা তাঁকে উদ্ধার করে ঢাকা মেডিকেল কলেজ (ঢামেক) হাসপাতালে নিয়ে এলে চিকিৎসক ভোর পৌনে ৪টার দিকে মৃত ঘোষণা করেন।
২২ মিনিট আগেকিশোরগঞ্জের কটিয়াদীতে প্রথম স্ত্রীর বাসায় যাওয়ায় স্বামীকে তাঁর দ্বিতীয় স্ত্রী হত্যা করেছেন বলে অভিযোগ উঠেছে। গত বুধবার গভীর রাতে পৌর এলাকার পশ্চিমপাড়ার ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।
৩৮ মিনিট আগে