কুবি প্রতিনিধি
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মাধ্যমে কোনো শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার হলে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) প্রক্টরিয়াল বডি। গতকাল শুক্রবার রাতে কুবি প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত কোনো শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার হলে তাঁকে অথবা তাঁর সহপাঠী-অভিভাবককে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেওয়া হবে তাঁদের।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থী যেন অহেতুক হয়রানির শিকার না হন, সে জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে প্রক্টরিয়াল বডি।
প্রক্টরিয়াল বডি সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট তিনজন শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ছাড়িয়ে এনেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে প্রবেশ করতে পারলেও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পুরো আন্দোলনজুড়ে পুলিশ ঢুকতে পারেনি। আন্দোলন শেষে শিক্ষার্থীরা যাতে নির্বিঘ্নে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরতে পারেন, সে জন্য প্রায় প্রতিদিন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বাসের ব্যবস্থা করেছে। সর্বশেষ ১৮ জুলাই আহত শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস, অ্যাম্বুলেন্স দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা আন্দোলনের প্রথম দিন থেকে শিক্ষার্থীদের পাশে ছিলাম। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেই প্রক্টরিয়াল বডি তাঁদের কল্যাণে বিশ্বরোডে শিক্ষার্থীদের পাশে ছিল। এর পরেও কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সম্মুখীন হতে হয়েছে। আমরা উপস্থিত না থাকলে হয়তো ব্যাপারটি আরও বাড়ত। সর্বশেষ আমরা তিনজন শিক্ষার্থীর গ্রেপ্তার হওয়ার খবর পাই। উপাচার্য স্যারের নির্দেশনায় ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আমরা তাঁদের মুক্ত করি। সমন্বয়কদের সহযোগিতায় কারণে আন্দোলনের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে প্রবেশ করতে হয়নি। সবশেষে বলতে চাই, শিক্ষার্থীদের পাশে আমরা সব সময় আছি।’
কুবি জনসংযোগ দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন, তাঁদের সুচিকিৎসা নিশ্চিতকরণ ও চিকিৎসাসংক্রান্ত যাবতীয় ব্যয়ভার কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নেবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়। একই দিন রাতের বেলা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এফ এম আবদুল মঈন শিক্ষার্থীদের ছাড়াতে প্রথমে থানায় এবং পরে আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বেশ কয়েকটি হাসপাতাল পরিদর্শন করেন।
উপাচার্য এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, ‘আমরা সব সময় শিক্ষার্থীদের কল্যাণের কথা চিন্তা করেছি। বিভিন্ন চাপ থাকলেও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো পুলিশ ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া আমরাই প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে হয়তো আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার ব্যয় বহন করব বলে ঘোষণা দিয়েছে। সর্বশেষ আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির সহযোগিতায় তিনজন শিক্ষার্থীকে ছাড়িয়ে আনা হয়েছে। আরও যদি কোনো শিক্ষার্থী আটক থাকে, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডিকে জানালে তারা ব্যবস্থা নেবে।’
কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর মাধ্যমে কোনো শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার হলে সার্বিক সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় (কুবি) প্রক্টরিয়াল বডি। গতকাল শুক্রবার রাতে কুবি প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী স্বাক্ষরিত এক জরুরি বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানানো হয়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, কোটা সংস্কার আন্দোলনকে কেন্দ্র করে কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত কোনো শিক্ষার্থী হয়রানির শিকার হলে তাঁকে অথবা তাঁর সহপাঠী-অভিভাবককে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির সদস্যদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে হবে। এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রয়োজনীয় সহযোগিতা দেওয়া হবে তাঁদের।
বিজ্ঞপ্তিতে আরও বলা হয়েছে, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে অধ্যয়নরত কোনো নিরপরাধ শিক্ষার্থী যেন অহেতুক হয়রানির শিকার না হন, সে জন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী ও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে প্রক্টরিয়াল বডি।
প্রক্টরিয়াল বডি সূত্রে জানা গেছে, কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের মোট তিনজন শিক্ষার্থীকে গ্রেপ্তার করে পুলিশ। তাঁদের ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ছাড়িয়ে এনেছে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডি। অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের হলগুলোতে প্রবেশ করতে পারলেও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে পুরো আন্দোলনজুড়ে পুলিশ ঢুকতে পারেনি। আন্দোলন শেষে শিক্ষার্থীরা যাতে নির্বিঘ্নে বিশ্ববিদ্যালয়ে ফিরতে পারেন, সে জন্য প্রায় প্রতিদিন বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন বাসের ব্যবস্থা করেছে। সর্বশেষ ১৮ জুলাই আহত শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেশি হওয়ায় বিশ্ববিদ্যালয়ের বাস, অ্যাম্বুলেন্স দিয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়টি।
এ বিষয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর কাজী ওমর সিদ্দিকী বলেন, ‘আমরা আন্দোলনের প্রথম দিন থেকে শিক্ষার্থীদের পাশে ছিলাম। শিক্ষার্থীদের নিরাপত্তার কথা চিন্তা করেই প্রক্টরিয়াল বডি তাঁদের কল্যাণে বিশ্বরোডে শিক্ষার্থীদের পাশে ছিল। এর পরেও কিছু অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনার সম্মুখীন হতে হয়েছে। আমরা উপস্থিত না থাকলে হয়তো ব্যাপারটি আরও বাড়ত। সর্বশেষ আমরা তিনজন শিক্ষার্থীর গ্রেপ্তার হওয়ার খবর পাই। উপাচার্য স্যারের নির্দেশনায় ২৪ ঘণ্টার ব্যবধানে আমরা তাঁদের মুক্ত করি। সমন্বয়কদের সহযোগিতায় কারণে আন্দোলনের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কোনো সদস্যকে প্রবেশ করতে হয়নি। সবশেষে বলতে চাই, শিক্ষার্থীদের পাশে আমরা সব সময় আছি।’
কুবি জনসংযোগ দপ্তর সূত্রে জানা গেছে, গত ১৮ জুলাই বিশ্ববিদ্যালয়ের যেসব শিক্ষার্থী আহত হয়েছেন, তাঁদের সুচিকিৎসা নিশ্চিতকরণ ও চিকিৎসাসংক্রান্ত যাবতীয় ব্যয়ভার কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসন নেবে বলে ঘোষণা দেওয়া হয়। একই দিন রাতের বেলা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য এ এফ এম আবদুল মঈন শিক্ষার্থীদের ছাড়াতে প্রথমে থানায় এবং পরে আহত শিক্ষার্থীদের দেখতে কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালসহ বেশ কয়েকটি হাসপাতাল পরিদর্শন করেন।
উপাচার্য এ এফ এম আবদুল মঈন বলেন, ‘আমরা সব সময় শিক্ষার্থীদের কল্যাণের কথা চিন্তা করেছি। বিভিন্ন চাপ থাকলেও কুমিল্লা বিশ্ববিদ্যালয়ে কোনো পুলিশ ঢুকতে দেওয়া হয়নি। এ ছাড়া আমরাই প্রথম বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে হয়তো আহত শিক্ষার্থীদের চিকিৎসার ব্যয় বহন করব বলে ঘোষণা দিয়েছে। সর্বশেষ আমাদের বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডির সহযোগিতায় তিনজন শিক্ষার্থীকে ছাড়িয়ে আনা হয়েছে। আরও যদি কোনো শিক্ষার্থী আটক থাকে, তাহলে বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টরিয়াল বডিকে জানালে তারা ব্যবস্থা নেবে।’
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
৯ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
১৮ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৩ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
৪৪ মিনিট আগে