নিজস্ব প্রতিবেদক, বরিশাল ও মুলাদী প্রতিনিধি
বরিশালের মুলাদী, মাদারীপুরের কালকিনি ও শরিয়তপুরের ঘোসাইরহাট সীমান্ত এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুজনকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা। গতকাল সোমবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার সফিপুর ইউনিয়নের উত্তর পশ্চিম বালিয়াতলী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় পুলিশসহ ১০ জন আহত হয়েছেন। হামলার পর থেকে নিখোঁজ রয়েছেন আরও দুজন। এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পরবর্তী সংঘর্ষ এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
নিহতরা হলেন সফিপুর ইউনিয়নের উত্তর পশ্চিম বালিয়াতলী গ্রামের আলমগীর কবিরাজ (৫০) এবং বাটামারা ইউনিয়নের পূর্ব তয়কা গ্রামের হেলাল ব্যাপারী (৩২)। পুলিশের উপস্থিতিতে প্রতিপক্ষের লোকজন তাঁদের হত্যা করেছে বলে পরিবারের লোকজন দাবি করেছেন।
এদিকে এই হত্যাকাণ্ডের পর হেলাল ব্যাপারীর ভাই কামাল ব্যাপারী এবং তয়কা গ্রামের মোতালেব হোসেনের ছেলে মমিন হোসেন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তাদের স্বজনেরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৭ বছর আগে সংঘটিত হত্যার জেরে সোমবার রাতে এই জোড়া খুনের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তুষার কুমার মণ্ডল বলেন, হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ইউপি সদস্য আলম ব্যাপারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আরও পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে।
সরেজমিনে মঙ্গলবার সকালে ঘটনাস্থল উত্তর পশ্চিম বালিয়াতলী পরিদর্শন করে দেখা গেছে, নিহত আলমগীর পরিবারের স্বজনেরা বিলাপ করছেন। আশপাশের প্রতিবেশীরা অবস্থান করছিলেন। গোটা এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছিল। একই সময় মুলাদী থানা-পুলিশ পাশের জাগরিন বাজারে অবস্থান করেন।
নিহত আলমগীরের স্ত্রী রাবেয়া বেগম জানান, ২০১৬ সালে একটি হত্যা মামলার আসামি হওয়ার পরে আলমগীর কবিরাজ এলাকা ছেড়ে চলে যান। গত মার্চে তিনি এলাকায় ফেরেন। এরপর থেকে উত্তর বালিয়াতলী গ্রামের দাদন হাওলাদার ও তাঁদের লোকজন বিভিন্ন হুমকি দেন। এর মধ্যে কয়েক দিন আগে পাশের তয়কা-টুমচর গ্রামের আকন গ্রুপ ও হাজি গ্রুপের মধ্যে প্রকাশ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। আলমগীর কবিরাজ আকন গ্রুপের পক্ষে অবস্থান নেওয়ায় হাজি গ্রুপের আলম ব্যাপারী ও তাদের লোকজন ক্ষিপ্ত হন।
রাবেয়া বেগম আরও জানান, আলম ব্যাপারী সোমবার ২-৩টি ট্রলারে করে বহিরাগত লোক নিয়ে তয়কা-টুমচর এলাকায় আসেন। তাদের সঙ্গে উত্তর বালিয়াতলী গ্রামের দাদন হাওলাদারের লোকজন যুক্ত হয়। সংঘর্ষের আশঙ্কায় বিষয়টি থানা-পুলিশকে জানানো হয়। সোমবার রাত ৮টার দিকে পুলিশের উপস্থিতিতে আলম ব্যাপারী, দাদন হাওলাদারে ছেলে কাজল, ইয়াকুব, মৃত আনিচ হাওলাদারের ছেলে নয়ন, সজল, আলমগীর হাওলাদারের ছেলে মিলন ও রবিনসহ অর্ধশত লোক দেশীয় অস্ত্র ও হাতবোমা নিয়ে আলমগীর কবিরাজ, কামাল ব্যাপারী ও হেলাল ব্যাপারীদের ওপর হামলা চালায়।
প্রাণভয়ে আলমগীর কবিরাজ দৌড়ে নিজের বাড়িতে পাশের সমীর কবিরাজের লাকড়ির ঘরে খড়ের গাঁদায় লুকান এবং হেলাল ব্যাপারী সমীর কবিরাজের ঘরের মধ্যে আশ্রয় নেন। হামলাকারীরা সেখানে পৌঁছালে সমীর কবিরাজের স্ত্রী হেলাল ব্যাপারীকে বের করে দিলে তাঁকে রামদা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষরা। এ ছাড়া লাকড়ির ঘরের খড়ের গাঁদার মধ্যে আলমগীর কবিরাজকে টেটা ও রামদা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। এ সময় পুলিশ আশপাশেই অবস্থান করছিল। পরে মঙ্গলবার ভোরে পুলিশ আলমগীর এবং হেলালের লাশ উদ্ধার করেছে।
এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন ঘটনার পর জাগরনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এ তথ্য জানিয়েছেন পুলিশ সুপার মো. ওয়াহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ঘটনার পর অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ছাড়া থানা-পুলিশ, ফাঁড়ি পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা পুলিশ এলাকায় অবস্থান করছেন।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, ‘আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তয়কা-টুমচর ও বালিয়াতলী এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলার জন্য একাধিকবার বৈঠক করা হয়েছিল। সোমবারের ঘটনায় পুলিশসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। পুলিশের বিরুদ্ধ অভিযোগ থাকলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নিহতের পরিবারের অভিযোগ পেলে মামলা এবং দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে।’
যে কারণে হত্যাকাণ্ড
এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ২০১৬ সালের ৯ সেপ্টেম্বর দিনদুপুরে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে উত্তর বালিয়াতলী গ্রামের আনিচ হাওলাদারকে হত্যা করা হয়। ওই হত্যাকাণ্ডে আলমগীর কবিরাজ ও তাঁর লোকজন নেতৃত্ব দিয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। ওই ঘটনায় আনিচ হাওলাদারের ভাই দাদন হাওলাদার বাদী হয়ে আলমগীর কবিরাজ, হেলাল ব্যাপারী, কামাল ব্যাপারীসহ ৫০ জনকে আসামি করে মামলা করে। মামলার পর থেকে আসামিরা দীর্ঘদিন ধরে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে ছিলেন।
চলতি বছর মার্চে আলমগীর কবিরাজ লোকজন নিয়ে এলাকায় ফিরে আসলে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ ছাড়া তয়কা-টুমচর এলাকায় আকন ও হাজি গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্বে একাধিকবার হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে আলমগীর কবিরাজ আকন গ্রুপের পক্ষে অবস্থান নিয়ে হাজি গ্রুপের আলম ব্যাপারী এবং রুবেল শাহর বাড়িতে হামলা করেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ২০১৬ সালে হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নিতে এবং এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করতে এই হত্যার ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি স্থানীয়দের।
বরিশালের মুলাদী, মাদারীপুরের কালকিনি ও শরিয়তপুরের ঘোসাইরহাট সীমান্ত এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুজনকে কুপিয়ে হত্যা করেছে প্রতিপক্ষরা। গতকাল সোমবার রাত ৮টার দিকে উপজেলার সফিপুর ইউনিয়নের উত্তর পশ্চিম বালিয়াতলী গ্রামে এ ঘটনা ঘটে।
এ ঘটনায় পুলিশসহ ১০ জন আহত হয়েছেন। হামলার পর থেকে নিখোঁজ রয়েছেন আরও দুজন। এলাকায় থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে। পরবর্তী সংঘর্ষ এড়াতে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে।
নিহতরা হলেন সফিপুর ইউনিয়নের উত্তর পশ্চিম বালিয়াতলী গ্রামের আলমগীর কবিরাজ (৫০) এবং বাটামারা ইউনিয়নের পূর্ব তয়কা গ্রামের হেলাল ব্যাপারী (৩২)। পুলিশের উপস্থিতিতে প্রতিপক্ষের লোকজন তাঁদের হত্যা করেছে বলে পরিবারের লোকজন দাবি করেছেন।
এদিকে এই হত্যাকাণ্ডের পর হেলাল ব্যাপারীর ভাই কামাল ব্যাপারী এবং তয়কা গ্রামের মোতালেব হোসেনের ছেলে মমিন হোসেন নিখোঁজ রয়েছেন বলে জানিয়েছেন তাদের স্বজনেরা।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, ৭ বছর আগে সংঘটিত হত্যার জেরে সোমবার রাতে এই জোড়া খুনের ঘটনা ঘটেছে। এ ঘটনায় এলাকায় থমথমে অবস্থা বিরাজ করছে। মুলাদী থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) তুষার কুমার মণ্ডল বলেন, হত্যার সঙ্গে জড়িত থাকার অভিযোগে ইউপি সদস্য আলম ব্যাপারীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। জিজ্ঞাসাবাদের জন্য আরও পাঁচজনকে আটক করা হয়েছে।
সরেজমিনে মঙ্গলবার সকালে ঘটনাস্থল উত্তর পশ্চিম বালিয়াতলী পরিদর্শন করে দেখা গেছে, নিহত আলমগীর পরিবারের স্বজনেরা বিলাপ করছেন। আশপাশের প্রতিবেশীরা অবস্থান করছিলেন। গোটা এলাকায় উত্তেজনা বিরাজ করছিল। একই সময় মুলাদী থানা-পুলিশ পাশের জাগরিন বাজারে অবস্থান করেন।
নিহত আলমগীরের স্ত্রী রাবেয়া বেগম জানান, ২০১৬ সালে একটি হত্যা মামলার আসামি হওয়ার পরে আলমগীর কবিরাজ এলাকা ছেড়ে চলে যান। গত মার্চে তিনি এলাকায় ফেরেন। এরপর থেকে উত্তর বালিয়াতলী গ্রামের দাদন হাওলাদার ও তাঁদের লোকজন বিভিন্ন হুমকি দেন। এর মধ্যে কয়েক দিন আগে পাশের তয়কা-টুমচর গ্রামের আকন গ্রুপ ও হাজি গ্রুপের মধ্যে প্রকাশ্যে দ্বন্দ্ব শুরু হয়। আলমগীর কবিরাজ আকন গ্রুপের পক্ষে অবস্থান নেওয়ায় হাজি গ্রুপের আলম ব্যাপারী ও তাদের লোকজন ক্ষিপ্ত হন।
রাবেয়া বেগম আরও জানান, আলম ব্যাপারী সোমবার ২-৩টি ট্রলারে করে বহিরাগত লোক নিয়ে তয়কা-টুমচর এলাকায় আসেন। তাদের সঙ্গে উত্তর বালিয়াতলী গ্রামের দাদন হাওলাদারের লোকজন যুক্ত হয়। সংঘর্ষের আশঙ্কায় বিষয়টি থানা-পুলিশকে জানানো হয়। সোমবার রাত ৮টার দিকে পুলিশের উপস্থিতিতে আলম ব্যাপারী, দাদন হাওলাদারে ছেলে কাজল, ইয়াকুব, মৃত আনিচ হাওলাদারের ছেলে নয়ন, সজল, আলমগীর হাওলাদারের ছেলে মিলন ও রবিনসহ অর্ধশত লোক দেশীয় অস্ত্র ও হাতবোমা নিয়ে আলমগীর কবিরাজ, কামাল ব্যাপারী ও হেলাল ব্যাপারীদের ওপর হামলা চালায়।
প্রাণভয়ে আলমগীর কবিরাজ দৌড়ে নিজের বাড়িতে পাশের সমীর কবিরাজের লাকড়ির ঘরে খড়ের গাঁদায় লুকান এবং হেলাল ব্যাপারী সমীর কবিরাজের ঘরের মধ্যে আশ্রয় নেন। হামলাকারীরা সেখানে পৌঁছালে সমীর কবিরাজের স্ত্রী হেলাল ব্যাপারীকে বের করে দিলে তাঁকে রামদা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে প্রতিপক্ষরা। এ ছাড়া লাকড়ির ঘরের খড়ের গাঁদার মধ্যে আলমগীর কবিরাজকে টেটা ও রামদা দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করে। এ সময় পুলিশ আশপাশেই অবস্থান করছিল। পরে মঙ্গলবার ভোরে পুলিশ আলমগীর এবং হেলালের লাশ উদ্ধার করেছে।
এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন ঘটনার পর জাগরনী মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে। ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে এ তথ্য জানিয়েছেন পুলিশ সুপার মো. ওয়াহিদুল ইসলাম। তিনি বলেন, ঘটনার পর অপ্রীতিকর পরিস্থিতি এড়াতে এলাকায় অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। এ ছাড়া থানা-পুলিশ, ফাঁড়ি পুলিশের পাশাপাশি গোয়েন্দা পুলিশ এলাকায় অবস্থান করছেন।
পুলিশ সুপার আরও বলেন, ‘আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে তয়কা-টুমচর ও বালিয়াতলী এলাকায় দীর্ঘদিন ধরে বিরোধ চলে আসছে। এলাকায় শান্তি-শৃঙ্খলার জন্য একাধিকবার বৈঠক করা হয়েছিল। সোমবারের ঘটনায় পুলিশসহ বেশ কয়েকজন আহত হয়েছে। পুলিশের বিরুদ্ধ অভিযোগ থাকলে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। নিহতের পরিবারের অভিযোগ পেলে মামলা এবং দ্রুত আসামিদের গ্রেপ্তার করা হবে।’
যে কারণে হত্যাকাণ্ড
এলাকায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে ২০১৬ সালের ৯ সেপ্টেম্বর দিনদুপুরে বাড়ি থেকে তুলে নিয়ে উত্তর বালিয়াতলী গ্রামের আনিচ হাওলাদারকে হত্যা করা হয়। ওই হত্যাকাণ্ডে আলমগীর কবিরাজ ও তাঁর লোকজন নেতৃত্ব দিয়েছিল বলে অভিযোগ রয়েছে। ওই ঘটনায় আনিচ হাওলাদারের ভাই দাদন হাওলাদার বাদী হয়ে আলমগীর কবিরাজ, হেলাল ব্যাপারী, কামাল ব্যাপারীসহ ৫০ জনকে আসামি করে মামলা করে। মামলার পর থেকে আসামিরা দীর্ঘদিন ধরে এলাকা ছেড়ে পালিয়ে ছিলেন।
চলতি বছর মার্চে আলমগীর কবিরাজ লোকজন নিয়ে এলাকায় ফিরে আসলে উভয় পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দেয়। এ ছাড়া তয়কা-টুমচর এলাকায় আকন ও হাজি গ্রুপের মধ্যে দ্বন্দ্বে একাধিকবার হামলা ও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটে। এতে আলমগীর কবিরাজ আকন গ্রুপের পক্ষে অবস্থান নিয়ে হাজি গ্রুপের আলম ব্যাপারী এবং রুবেল শাহর বাড়িতে হামলা করেছিলেন বলে অভিযোগ রয়েছে। ২০১৬ সালে হত্যাকাণ্ডের প্রতিশোধ নিতে এবং এলাকায় আধিপত্য বিস্তার করতে এই হত্যার ঘটনা ঘটেছে বলে দাবি স্থানীয়দের।
ফেনীর পরশুরামে কলেজছাত্র এমরান হোসেন রিফাত হত্যার ঘটনায় মামলা হয়েছে। এতে ছয়জনের নাম উল্লেখ করা হয়। তাঁদের মধ্যে দুজনকে গ্রেপ্তার করে আজ শুক্রবার আদালতের মাধ্যমে কারাগারে পাঠায় পুলিশ।
২৬ মিনিট আগেসিলেটে ২৮০ বস্তা ভারতীয় চিনিসহ আকবর মিয়া (৪২) নামের এক ট্রাকচালককে আটক করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে সিলেটের সীমান্তবর্তী এলাকায় চেকপোস্ট বসিয়ে তাঁকে আটক করা হয়।
৩০ মিনিট আগেরাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে...
৪৪ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে