কলাপাড়া (পটুয়াখালী) প্রতিনিধি
ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ আতঙ্কে সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবারেও পর্যটক শূন্য কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত। গত এক সপ্তাহ ধরে আলোচনায় থাকা ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে এই শূন্যতা বলে জানান পর্যটন সংশ্লিষ্টরা। অধিকাংশ হোটেল–মোটেলের রুম ফাঁকা। ব্যস্ততা নেই পর্যটন নির্ভর ব্যবসায়ীদের মধ্যে। ফলে অলস সময় পার করছেন তারা।
সরেজমিন দেখা যায়, সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের উপস্থিতি নেই বললেই চলে। স্থানীয় মানুষের উপস্থিতি কিছুটা লক্ষ্য করা গেছে। পর্যটকদের টানতে প্রথম সারির বেশির ভাগ হোটেল–মোটেলে পঞ্চাশ শতাংশ ছাড় দিয়েও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত পর্যটক। আতঙ্কের কারণে পর্যটকদের উপস্থিতি একদম শূন্যের কোটায় বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।
আবাসিক হোটেল খাঁন প্যালেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাসেল খাঁন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একদিকে অসহ্য গরম অন্যদিকে ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে কুয়াকাটায় পর্যটকের উপস্থিতি নাই বললেই চলে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে যে পরিমাণে পর্যটকদের উপস্থিতি থাকে তার সিকি ভাগও নেই।’
সৈকতে চা বিক্রেতা করিম বলেন, ‘গত দুই দিন ধরে পর্যটকদের উপস্থিতি একদম নেই বললেই চলে। সারা দিন দুই শ থেকে তিন শ টাকা বিক্রি করা দায় হয়ে পড়েছে।’
ফুচকা বিক্রেতা হানিফ বলেন, ‘সারা দিন কোনো বিক্রি বাট্টা হয় নাই। ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে পর্যটক আসে না গত দুই দিন ধরে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে চোখে পড়ার মতো কোনো পর্যটক নেই।’
হোটেল মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মানুষের মধ্যে সব সময় আতঙ্ক বিরাজ করছে। ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে পর্যটকদের উপস্থিতি নেই কুয়াকাটায়। তবে মোখা যদি আঘাত হানে তবে আমাদের হোটেলগুলোতে পর্যটক ও স্থানীয়দের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বিগত দিনের মতো প্রস্তুত আছি।’
টুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের পরিদর্শক হাসনাইন পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় আমরা সর্বদা প্রস্তুত রয়েছি। টুরিস্টদের নিরাপত্তার বিভিন্ন স্পটগুলো নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসন ঘূর্ণিঝড় মোখার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। কুয়াকাটায় সব বড় হোটেলগুলোকে পর্যটক ও স্থানীয়দের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।’
ঘূর্ণিঝড় ‘মোখা’ আতঙ্কে সাপ্তাহিক ছুটির দিন শুক্রবারেও পর্যটক শূন্য কুয়াকাটা সমুদ্র সৈকত। গত এক সপ্তাহ ধরে আলোচনায় থাকা ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে এই শূন্যতা বলে জানান পর্যটন সংশ্লিষ্টরা। অধিকাংশ হোটেল–মোটেলের রুম ফাঁকা। ব্যস্ততা নেই পর্যটন নির্ভর ব্যবসায়ীদের মধ্যে। ফলে অলস সময় পার করছেন তারা।
সরেজমিন দেখা যায়, সমুদ্র সৈকতে পর্যটকদের উপস্থিতি নেই বললেই চলে। স্থানীয় মানুষের উপস্থিতি কিছুটা লক্ষ্য করা গেছে। পর্যটকদের টানতে প্রথম সারির বেশির ভাগ হোটেল–মোটেলে পঞ্চাশ শতাংশ ছাড় দিয়েও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত পর্যটক। আতঙ্কের কারণে পর্যটকদের উপস্থিতি একদম শূন্যের কোটায় বলে মনে করছেন ব্যবসায়ীরা।
আবাসিক হোটেল খাঁন প্যালেসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মো. রাসেল খাঁন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একদিকে অসহ্য গরম অন্যদিকে ঘূর্ণিঝড় মোখার প্রভাবে কুয়াকাটায় পর্যটকের উপস্থিতি নাই বললেই চলে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে যে পরিমাণে পর্যটকদের উপস্থিতি থাকে তার সিকি ভাগও নেই।’
সৈকতে চা বিক্রেতা করিম বলেন, ‘গত দুই দিন ধরে পর্যটকদের উপস্থিতি একদম নেই বললেই চলে। সারা দিন দুই শ থেকে তিন শ টাকা বিক্রি করা দায় হয়ে পড়েছে।’
ফুচকা বিক্রেতা হানিফ বলেন, ‘সারা দিন কোনো বিক্রি বাট্টা হয় নাই। ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে পর্যটক আসে না গত দুই দিন ধরে। সাপ্তাহিক ছুটির দিনে চোখে পড়ার মতো কোনো পর্যটক নেই।’
হোটেল মোটেল ওনার্স অ্যাসোসিয়েশনের সাধারণ সম্পাদক মোতালেব শরীফ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘মানুষের মধ্যে সব সময় আতঙ্ক বিরাজ করছে। ঘূর্ণিঝড় মোখার কারণে পর্যটকদের উপস্থিতি নেই কুয়াকাটায়। তবে মোখা যদি আঘাত হানে তবে আমাদের হোটেলগুলোতে পর্যটক ও স্থানীয়দের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বিগত দিনের মতো প্রস্তুত আছি।’
টুরিস্ট পুলিশ কুয়াকাটা জোনের পরিদর্শক হাসনাইন পারভেজ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঘূর্ণিঝড় মোখা মোকাবিলায় আমরা সর্বদা প্রস্তুত রয়েছি। টুরিস্টদের নিরাপত্তার বিভিন্ন স্পটগুলো নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে।’
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. জাহাঙ্গীর হোসেন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘উপজেলা প্রশাসন ঘূর্ণিঝড় মোখার জন্য সব ধরনের প্রস্তুতি গ্রহণ করা হয়েছে। কুয়াকাটায় সব বড় হোটেলগুলোকে পর্যটক ও স্থানীয়দের আশ্রয় দেওয়ার জন্য বলা হয়েছে।’
রাজধানীর আজিমপুরে মেডিকেল স্টাফ কোয়ার্টারের একটি বাসায় দিনদুপুরে ডাকাতিসহ বাচ্চাকে তুলে নেওয়ার অভিযোগ উঠেছে। আজ শুক্রবার দুপুরে লালবাগ টাওয়ারের পাশে ফারজানা আক্তার নামের এক নারীর বাসায় এ ঘটনা ঘটে
১৩ মিনিট আগেবরগুনা সদরের ঘটবাড়িয়া গ্রামের আবদুল লতিফ ফরায়েজীর স্ত্রী জাহানারা বেগমকে (৬০) প্রায় ২৫ বছর পর খুঁজে পেয়েছে তাঁর স্বজনেরা। আজ শুক্রবার দুপুরে কিশোরগঞ্জের পাকুন্দিয়া উপজেলার জাঙ্গালিয়া বাজার এলাকা থেকে তাঁকে নিয়ে যান স্বজনেরা। ১৯৯৯ সালে সদরঘাট লঞ্চ টার্মিনাল থেকে নিখোঁজ হয়েছিলেন তিনি।
২২ মিনিট আগেসিলেটে ছাত্র-জনতার আন্দোলনে হামলা-গুলির অভিযোগে করা মামলায় সিলেট মহানগর যুবলীগের দুই নেতাকে গ্রেপ্তার করেছে র্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ন (র্যাব-৯)। গতকাল বৃহস্পতিবার গভীর রাতে সুনামগঞ্জের ছাতক উপজেলার গোবিন্দগঞ্জ এলাকা থেকে তাঁদের গ্রেপ্তার করা হয়।
৩৭ মিনিট আগেকবির বলেন, ‘আমার ছেলে তো কোনো রাজনীতি করত না। কোনো অন্যায় করেনি। তাহলে কেন এভাবে তাকে হত্যা করা হলো? সায়েম দেশের জন্য শহীদ হলেও সরকার থেকে বা অন্য কেউ কোনো খবর নিতে আসেনি।’
১ ঘণ্টা আগে