শুক্রবার, ১৫ নভেম্বর ২০২৪
ইপেপার
সর্বশেষ
জাতীয়
রাজনীতি
বিশ্ব
ভারত
পাকিস্তান
চীন
এশিয়া
মধ্যপ্রাচ্য
যুক্তরাষ্ট্র ও কানাডা
লাতিন আমেরিকা
ইউরোপ
আফ্রিকা
সারা দেশ
ঢাকা
চট্টগ্রাম
বরিশাল
ময়মনসিংহ
সিলেট
রংপুর
রাজশাহী
খুলনা
অর্থনীতি
ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান
শেয়ারবাজার
করপোরেট
নতুন উদ্যোগ
বিশ্ববাণিজ্য
খেলা
ফুটবল
ক্রিকেট
টেনিস
অন্য খেলা
ফ্রি হিট
মতামত
সাক্ষাৎকার
বিনোদন
সিনেমা
বলিউড
দক্ষিণের সিনেমা
গান
হলিউড
টেলিভিশন
সিরিয়াল
লোক-সংস্কৃতি
ফ্যাক্টচেক
দেশ
বিদেশ
জানি, কিন্তু ভুল
আজকের ফ্যাক্ট
আমাদের সম্পর্কে
ফ্যাক্টচেক টিম
রেটিং
অনুরোধ
প্রযুক্তি
সোশ্যাল মিডিয়া
চাকরি
ক্যারিয়ার টিপস
ইপেপার
কবিতা
গল্প
কবিতা
প্রবন্ধ
রম্য
আলোচনা
শিশুতোষ
অন্তর্লীন অন্ধকারে
নিজের লাশের পাশে দ হয়ে বসে আছি আদুরে আঙুলে শুনছি নিজেরই কঙ্কাল সে কোন জঞ্জাল ফুঁড়ে এসেছি আমি
বিয়োগ চিহ্নের দিকে
আমাকে ভালোবাসো? তাহলে মুখে বলো না আমার চোখ, আমার কণ্ঠস্বর আমার নিশ্বাস অনুবাদ করো।
রাত্রিচর
না-জাগানো শরীরেরা তপ্ত অপচয়ে বহুদিন ভয়ে ভয়ে শুয়েছিল একে অপরকে জড়িয়ে মুক্তার মালা যে রকম আটকে তাই এসেছে নিঃসাড় দম দেহ ছুঁয়ে রাতের ভেতর যেসব অঙ্গার ভোর
এক মুঠো রোদ্দুর
এক শীত সকালে সবিনয়ে এক মুঠো রোদ্দুর চেয়েছিলে, সেই থেকে হাত ভরে রোদ্দুর নিয়ে বসে আছি, তোমাকে দেওয়া হয়ে ওঠেনি।
শ্রাবণ সন্ধ্যায়
এই সেই অরণ্যের পাতাঢাকা গোপন নদীটি যে কিনা নিজের দেহ আগুনের কাছে বন্ধক রেখেছে। স্রোতের বিপক্ষে গিয়ে যে ধারা নিজের জলে পিপাসা মেটায়।
পোস্ট-ট্রুথ পৃথিবীতে আমাকে ছুঁয়ে দেখ
মানুষের যাপন-ভাঙন বুঝে পাখি বলে গেল, অনেক উত্তর-যুগ শুরু হয়ে গেছে, শস্যকণা রেখেছ কোথায়? প্রহরগুলি হৃদয়রক্তমাংসক্ষরণ।
লুৎফর হাসানের একগুচ্ছ কবিতা
ধরো, আর কালো পর্দা সরিয়ে হাসল না পৃথিবী, প্রজাপতির পাখনা হতে আর ছুটল না বৈরী মাকড়সার জটিল বন্ধন, আর একটি গাছেও লাগল না সুপ্রিয় বসন্ত সবুজ...
সৌম্য সালেকের একগুচ্ছ কবিতা
মধুগ্রামের সেই বিকেলের শোভা মহৎ শিল্পের মতো আজও রেঙে আছে হৃদয়ের পটে ছোট নদী, সাঁকো পারাপার, একটুখানি দৃষ্টি বিনিময়
কার বুদ্ধি বেশি
অমি বাবার সঙ্গে এসেছে চিড়িয়াখানায়। এই তার প্রথমবার চিড়িয়াখানায় আসা। ক্লাস টুতে উঠলে বাবা চিড়িয়াখানায় নিয়ে আসবেন, এমনটাই বলেছিলেন—তাই আসা। প্রথমেই বানরের খাঁচার সামনে এসে দাঁড়াল তারা দুজন। বানরের কাণ্ডকারখানা দেখে অমি বেশ মজা পেল, হাসিও পেল। তার মনে হলো বানরগুলোর অনেক বুদ্ধি। সে বাবাকে বলল,
খালেদ হোসাইনের ছড়া
কাচ-পুকুরে মাছের চাষ কেন রে তুই করতে চাস? যে মাছ থাকে সমুদ্দুরে আনন্দ পায় ঘুরে ঘুরে তাকে কেন চার দেয়ালে বন্দী করিস নিজ খেয়ালে?
শিমুল সালাহ্উদ্দিনের একগুচ্ছ কবিতা
কত যে আঁধার সাঁতার পারায়ে তোমার দিকে যাই হাঙরের ঘাঁই, শিরদাঁড়া ভাঙে যেন হাওয়াই মিঠাই— দিকহারা ঢেউ পাহাড় হয়ে আসে, ভাসায় সব ঠাঁই বন্ধুর পথ ঠিকানা তোমার—নাই নাই নাই
আমার আর্তিসমূহ
ভেবে দেখো আমার এমন একটা দিন নিয়মিত বিরতিতে নেমে আসা বৃষ্টি শুধু তোমাকে মনে করাচ্ছে। কর্মহীন সকালটা, সব প্রেমকাতর গান, উপন্যাস আর সিনেমা–
চাকার ভাষা
চাকার ভাষা বুঝে বুঝে সভ্যতা এগিয়ে গেল দালানে দালানে সড়কে সড়কে
আশরাফ জুয়েলের একগুচ্ছ সনেট
বিদীর্ণ মেঘের মুখে খসে পড়া বেদনার ছুরি, আঘাতে আঘাতে মেঘ নিখিলের দিকে ছোড়ে পাপ। অনলের বাহু থেকে ঝরে পড়ে চৈত্রের আভাস জন্মান্ধের দীর্ঘশ্বাসে কেন কাঁদে চোখের
নজরুল জাহিদের একগুচ্ছ কবিতা
কাছে এসো নতমুখী, এ সময় হোক অক্ষয় ময়ূরাক্ষী মেলে দেখো, কী মায়ায় জেগেছে হৃদয় পাশে বসো ম্লান মেঘ মেলে দাও স্বস্তির ছায়া অরূপ আলোয় ভেসে প্রেম এসে হোক মহামায়া
মোস্তফা সরয়ার ফারুকীর কবিতা
একটি কবিতা আশেপাশে ঘুরছে, হাঁটছে মাঝেমধ্যে গুণগুণ করছে! নিজে থেকে গিয়ে আলাপ করলে কেমন দেখায় এই ভেবে চুপই রইলাম!
মাহফুজা অনন্যার একগুচ্ছ কবিতা
আঁধার ছিল চুপ করে তার হৃদয়নদী জুড়ে সেই নদীতে ডুবেছিলাম নিজের জীবন ভুলে কালো-আলো দহন জ্বালে এই-না অন্তঃপুরে নিজ ভুলে কি মন্দ কিছু নিলাম বুকে তুলে?