আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ায় সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচার সভায় গত শনিবার গুলি চালানো হলো। এমন সময়ে এ গুলি চালানো হলো, যখন রাজনীতিতে সবচেয়ে ভয়ংকর সময় পার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এই গুলির মধ্য দিয়ে মূলত মার্কিন রাজনীতির সহিংসতার অধ্যায়কেই আবার নাড়িয়ে দেওয়া হলো। গুলির এ ঘটনার মধ্য দিয়ে যেন এটা ইঙ্গিত দেওয়া হলো, ২০২৪ সালে ভয়ংকর এক প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হতে যাচ্ছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে আর কখনোই হয়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের এনবিসি নিউজের বিশ্লেষণে এমনটিই লিখেছেন দেশটির রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সাংবাদিক জনাথন অ্যালেন। তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক বিভাজন গভীর থেকে গভীরতর হচ্ছে এবং মেরুকরণের যে রাজনীতি, তা কয়েক দশক ধরেই চলছে। এই যখন পরিস্থিতি, তখন ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টার ঘটনা এতে নতুন অধ্যায় হিসেবে যুক্ত হলো। এ মুহূর্তে অনাকাঙ্ক্ষিত এ ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে নাড়িয়ে দিচ্ছে।
এই নির্বাচনকে ঘিরে বেশ কিছু ঘটনা ইতিমধ্যেই ঘটে গেছে, যা আগে ঘটেনি। যেমন এই গুলির ঘটনার ৪৩ দিন আগে ট্রাম্প দোষী সাব্যস্ত হলেন আদালতে। এক পর্নো তারকার মুখ বন্ধ করতে গিয়ে তিনি যে কেলেঙ্কারি করেছিলেন, তাতে তিনিসহ তাঁর সব সহযোগী দোষী সাব্যস্ত হন। এমন ঘটনা এর আগে কখনো ঘটেনি। এর মধ্যে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে বিতর্কে হারিয়ে দিলেন। এ বিতর্কে বাইডেনের অবস্থা এমন হলো, নিজ দলের নেতারাই তাঁকে সরে দাঁড়াতে বলছেন। আবার সুপ্রিম কোর্ট ট্রাম্পকে সুরক্ষা দিচ্ছেন এই বলে যে, তিনি আপাতত দায়মুক্ত। এসব ঘটনা এর আগে কখনো ঘটেনি।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার দুই মাস পর ১৯৮১ সালে গুলি খেয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান। এর ৪৩ বছর পর রিপাবলিকান শিবিরে এমন ঘটনা ঘটল। ট্রাম্প মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে গেলেন। এরপর তিনি দলের মনোনয়ন পেতে যাচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের চার প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন, জেমস গারফিল্ড, উইলিয়াম ম্যাককিনলে এবং জন এফ কেনেডিকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। সে সময় মার্কিনিরা যেমন ব্যথিত ও হতবিহ্বল হয়েছিলেন, তেমনি এবারও হতবিহ্বল হয়েছেন। এ ঘটনা বাইডেন ও ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কতটা প্রভাব ফেলবে, এটা স্পষ্ট নয়। তবে এটা স্পষ্ট, ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টার ঘটনা দেশকে নাড়া দিয়েছে।
গুলির ঘটনার পর মুষ্টিবদ্ধ হাতে ট্রাম্পকে দেখা গেছে। ওই সময় ট্রাম্পের মুখমণ্ডলে রক্ত ছিল। কিন্তু শনিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনার পর রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়, ট্রাম্পের গাড়িতে গুলি করা হয়েছে। এমন তথ্যে ট্রাম্পের কট্টর সমর্থকেরা উজ্জীবিত হয়েছেন।
ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টার ঘটনা নির্বাচনকে ঘিরে যত ঘটনা ঘটেছিল সবকিছুকে ঢেকে দিয়েছে। বাইডেন যে নিজ দলে সমালোচনার মুখে পড়েছেন, তাও ঢেকে গেছে এ ঘটনায়। ট্রাম্প ও বাইডেন শিবির দুই পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, দলের নেতারা যেন এই গুলির ঘটনা নিয়ে কোনো মন্তব্য না করেন। কিন্তু কে শোনে কার কথা। ট্রাম্পের পক্ষ থেকে বাইডেনের ওপর দায় চাপানো হচ্ছে গুলির ঘটনায়। এতে বিভেদ বাড়ছে। অর্থাৎ বিভাজন সামনে আসছে। আর বিভেদ স্পষ্ট হয়ে ওঠায় যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন এবং গণতন্ত্র একটি বড়োসড়ো ঝাঁকুনি খাচ্ছে।
যুক্তরাষ্ট্রের পেনসিলভানিয়ায় সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের প্রচার সভায় গত শনিবার গুলি চালানো হলো। এমন সময়ে এ গুলি চালানো হলো, যখন রাজনীতিতে সবচেয়ে ভয়ংকর সময় পার করছে যুক্তরাষ্ট্র। এই গুলির মধ্য দিয়ে মূলত মার্কিন রাজনীতির সহিংসতার অধ্যায়কেই আবার নাড়িয়ে দেওয়া হলো। গুলির এ ঘটনার মধ্য দিয়ে যেন এটা ইঙ্গিত দেওয়া হলো, ২০২৪ সালে ভয়ংকর এক প্রেসিডেন্ট নির্বাচন হতে যাচ্ছে, যা যুক্তরাষ্ট্রের ইতিহাসে আর কখনোই হয়নি।
যুক্তরাষ্ট্রের এনবিসি নিউজের বিশ্লেষণে এমনটিই লিখেছেন দেশটির রাজনৈতিক বিশ্লেষক ও সাংবাদিক জনাথন অ্যালেন। তাঁর মতে, যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক বিভাজন গভীর থেকে গভীরতর হচ্ছে এবং মেরুকরণের যে রাজনীতি, তা কয়েক দশক ধরেই চলছে। এই যখন পরিস্থিতি, তখন ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টার ঘটনা এতে নতুন অধ্যায় হিসেবে যুক্ত হলো। এ মুহূর্তে অনাকাঙ্ক্ষিত এ ঘটনা যুক্তরাষ্ট্রের রাজনৈতিক ব্যবস্থাকে নাড়িয়ে দিচ্ছে।
এই নির্বাচনকে ঘিরে বেশ কিছু ঘটনা ইতিমধ্যেই ঘটে গেছে, যা আগে ঘটেনি। যেমন এই গুলির ঘটনার ৪৩ দিন আগে ট্রাম্প দোষী সাব্যস্ত হলেন আদালতে। এক পর্নো তারকার মুখ বন্ধ করতে গিয়ে তিনি যে কেলেঙ্কারি করেছিলেন, তাতে তিনিসহ তাঁর সব সহযোগী দোষী সাব্যস্ত হন। এমন ঘটনা এর আগে কখনো ঘটেনি। এর মধ্যে ট্রাম্প প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনকে বিতর্কে হারিয়ে দিলেন। এ বিতর্কে বাইডেনের অবস্থা এমন হলো, নিজ দলের নেতারাই তাঁকে সরে দাঁড়াতে বলছেন। আবার সুপ্রিম কোর্ট ট্রাম্পকে সুরক্ষা দিচ্ছেন এই বলে যে, তিনি আপাতত দায়মুক্ত। এসব ঘটনা এর আগে কখনো ঘটেনি।
প্রেসিডেন্ট হিসেবে দায়িত্ব নেওয়ার দুই মাস পর ১৯৮১ সালে গুলি খেয়েছিলেন প্রেসিডেন্ট রোনাল্ড রিগ্যান। এর ৪৩ বছর পর রিপাবলিকান শিবিরে এমন ঘটনা ঘটল। ট্রাম্প মৃত্যুর হাত থেকে বেঁচে গেলেন। এরপর তিনি দলের মনোনয়ন পেতে যাচ্ছেন।
যুক্তরাষ্ট্রের চার প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিংকন, জেমস গারফিল্ড, উইলিয়াম ম্যাককিনলে এবং জন এফ কেনেডিকে গুলি করে হত্যা করা হয়েছে। সে সময় মার্কিনিরা যেমন ব্যথিত ও হতবিহ্বল হয়েছিলেন, তেমনি এবারও হতবিহ্বল হয়েছেন। এ ঘটনা বাইডেন ও ট্রাম্পের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে কতটা প্রভাব ফেলবে, এটা স্পষ্ট নয়। তবে এটা স্পষ্ট, ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টার ঘটনা দেশকে নাড়া দিয়েছে।
গুলির ঘটনার পর মুষ্টিবদ্ধ হাতে ট্রাম্পকে দেখা গেছে। ওই সময় ট্রাম্পের মুখমণ্ডলে রক্ত ছিল। কিন্তু শনিবার সন্ধ্যায় এ ঘটনার পর রাতে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে দেওয়া হয়, ট্রাম্পের গাড়িতে গুলি করা হয়েছে। এমন তথ্যে ট্রাম্পের কট্টর সমর্থকেরা উজ্জীবিত হয়েছেন।
ট্রাম্পকে হত্যাচেষ্টার ঘটনা নির্বাচনকে ঘিরে যত ঘটনা ঘটেছিল সবকিছুকে ঢেকে দিয়েছে। বাইডেন যে নিজ দলে সমালোচনার মুখে পড়েছেন, তাও ঢেকে গেছে এ ঘটনায়। ট্রাম্প ও বাইডেন শিবির দুই পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, দলের নেতারা যেন এই গুলির ঘটনা নিয়ে কোনো মন্তব্য না করেন। কিন্তু কে শোনে কার কথা। ট্রাম্পের পক্ষ থেকে বাইডেনের ওপর দায় চাপানো হচ্ছে গুলির ঘটনায়। এতে বিভেদ বাড়ছে। অর্থাৎ বিভাজন সামনে আসছে। আর বিভেদ স্পষ্ট হয়ে ওঠায় যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচন এবং গণতন্ত্র একটি বড়োসড়ো ঝাঁকুনি খাচ্ছে।
নবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ডিপার্টমেন্ট অব গর্ভমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি কার্যকারী বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূরীকরণ, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা পুনর্গ
২ দিন আগেপরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় মোটামুটি সারা বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি তাঁর প্রতিবেশী দেশগুলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এই জয়ের বড় প্রভাব পড়বে প্রতিবেশী দেশগুলোয়।
৮ দিন আগেমার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্প জয়ী হওয়ার পর বিশ্বের অনেক অঞ্চলে নতুন উদ্বেগ ও প্রত্যাশার সৃষ্টি হয়েছে। ইউরোপীয় ইউনিয়ন সতর্কভাবে পরিস্থিতি পর্যবেক্ষণ করছে, ইউক্রেন গভীরভাবে উদ্বিগ্ন, আর ইসরায়েল অনেকটা খুশিতে উদ্বেলিত। তবে বিশেষ নজরে আছে পারস্য উপসাগরীয় তেলসমৃদ্ধ দেশগুলো।
৮ দিন আগে