অনলাইন ডেস্ক
বিক্ষোভে বর্তমানে শ্রীলঙ্কা টালমাটাল। বিক্ষোভকারীরা এরই মধ্যে দেশটির প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে তাণ্ডব চালিয়েছে। বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করার ঘোষণাও দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে। আগুন লেগেছে প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহের বাড়িতেও, সরে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি।
প্রসঙ্গত, চরম অর্থনৈতিক সংকটে আছে শ্রীলঙ্কা। দেশটিতে জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও খাদ্যসংকট চরমে পৌঁছেছে। শ্রীলঙ্কার এই টালমাটাল পরিস্থিতি বেশ কয়েক মাস ধরেই। এবার দেখে নেওয়া যাক শ্রীলঙ্কায় বিক্ষোভের শুরু থেকে সংকটের চূড়ান্ত রূপ নেওয়ার ক্রম:
৩১ মার্চ, ২০২২: অর্থনৈতিক অবস্থা সঙিন হতে থাকায় রাজাপক্ষেদের ব্যক্তিগত বাসভবন অভিমুখে পদযাত্রা করে বিক্ষোভকারীরা। সেখানে বিক্ষোভ প্রদর্শনও করে তারা।
৩ এপ্রিল: মন্ত্রিসভা বিলুপ্ত ঘোষণা করে দেন রাজাপক্ষে। ওই মন্ত্রিসভায় গোতাবায়ার ছোট ভাই বাসিল রাজাপক্ষেও গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। অর্থমন্ত্রী ছিলেন বাসিল। তবে মন্ত্রিসভা বিলুপ্ত হলেও প্রধানমন্ত্রী পদ আঁকড়ে ছিলেন মাহিন্দা রাজাপক্ষে।
৯ এপ্রিল: বিক্ষোভ ধীরে ধীরে চরম আকার নিতে থাকে। সরকারি কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভকারীরা এ সময় থেকে অবস্থান নিতে শুরু করে। তারা দাবি তোলে রাজনৈতিক সংস্কার আনার। সেই সঙ্গে ছিল প্রেসিডেন্টের পদত্যাগের দাবিও।
৯ মে: সরকার সমর্থক ও সরকারবিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়। ধীরে ধীরে এই সংঘাত রাজধানী থেকে দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। একপর্যায়ে পদত্যাগ করেন মাহিন্দা রাজাপক্ষে। সারা দেশে হওয়া সহিংসতায় ৯ জনের মৃত্যু হয়, আহত হয় তিন শতাধিক মানুষ।
৯ জুলাই: ফের বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় নেমে আসে। বিক্ষোভে ফেটে পড়ে তারা। একপর্যায়ে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে হামলা করে তারা। বিক্ষোভের মুখে প্রাসাদ ছেড়ে পালিয়ে যান গোতাবায়া রাজাপক্ষে। এতে বিক্ষোভকারীরা নিরস্ত হয়নি। তারা সেখানে ভাঙচুর চালায়। প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া অবশেষে দেশটির পার্লামেন্টের স্পিকারকে জানান, তিনি ১৩ জুলাই ক্ষমতা থেকে সরে যাবেন। প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে সরে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন রনিল বিক্রমাসিংহেও।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
বিক্ষোভে বর্তমানে শ্রীলঙ্কা টালমাটাল। বিক্ষোভকারীরা এরই মধ্যে দেশটির প্রেসিডেন্ট ও প্রধানমন্ত্রীর বাসভবনে তাণ্ডব চালিয়েছে। বিক্ষোভের মুখে পদত্যাগ করার ঘোষণাও দিয়েছেন প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষে। আগুন লেগেছে প্রধানমন্ত্রী রনিল বিক্রমাসিংহের বাড়িতেও, সরে যাওয়ার কথা জানিয়েছেন তিনি।
প্রসঙ্গত, চরম অর্থনৈতিক সংকটে আছে শ্রীলঙ্কা। দেশটিতে জ্বালানি, বিদ্যুৎ ও খাদ্যসংকট চরমে পৌঁছেছে। শ্রীলঙ্কার এই টালমাটাল পরিস্থিতি বেশ কয়েক মাস ধরেই। এবার দেখে নেওয়া যাক শ্রীলঙ্কায় বিক্ষোভের শুরু থেকে সংকটের চূড়ান্ত রূপ নেওয়ার ক্রম:
৩১ মার্চ, ২০২২: অর্থনৈতিক অবস্থা সঙিন হতে থাকায় রাজাপক্ষেদের ব্যক্তিগত বাসভবন অভিমুখে পদযাত্রা করে বিক্ষোভকারীরা। সেখানে বিক্ষোভ প্রদর্শনও করে তারা।
৩ এপ্রিল: মন্ত্রিসভা বিলুপ্ত ঘোষণা করে দেন রাজাপক্ষে। ওই মন্ত্রিসভায় গোতাবায়ার ছোট ভাই বাসিল রাজাপক্ষেও গুরুত্বপূর্ণ পদে ছিলেন। অর্থমন্ত্রী ছিলেন বাসিল। তবে মন্ত্রিসভা বিলুপ্ত হলেও প্রধানমন্ত্রী পদ আঁকড়ে ছিলেন মাহিন্দা রাজাপক্ষে।
৯ এপ্রিল: বিক্ষোভ ধীরে ধীরে চরম আকার নিতে থাকে। সরকারি কার্যালয়ের সামনে বিক্ষোভকারীরা এ সময় থেকে অবস্থান নিতে শুরু করে। তারা দাবি তোলে রাজনৈতিক সংস্কার আনার। সেই সঙ্গে ছিল প্রেসিডেন্টের পদত্যাগের দাবিও।
৯ মে: সরকার সমর্থক ও সরকারবিরোধীদের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়ে যায়। ধীরে ধীরে এই সংঘাত রাজধানী থেকে দেশজুড়ে ছড়িয়ে পড়তে থাকে। একপর্যায়ে পদত্যাগ করেন মাহিন্দা রাজাপক্ষে। সারা দেশে হওয়া সহিংসতায় ৯ জনের মৃত্যু হয়, আহত হয় তিন শতাধিক মানুষ।
৯ জুলাই: ফের বিক্ষোভকারীরা রাস্তায় নেমে আসে। বিক্ষোভে ফেটে পড়ে তারা। একপর্যায়ে প্রেসিডেন্ট প্রাসাদে হামলা করে তারা। বিক্ষোভের মুখে প্রাসাদ ছেড়ে পালিয়ে যান গোতাবায়া রাজাপক্ষে। এতে বিক্ষোভকারীরা নিরস্ত হয়নি। তারা সেখানে ভাঙচুর চালায়। প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া অবশেষে দেশটির পার্লামেন্টের স্পিকারকে জানান, তিনি ১৩ জুলাই ক্ষমতা থেকে সরে যাবেন। প্রধানমন্ত্রী পদ থেকে সরে যাওয়ার ইচ্ছা প্রকাশ করেন রনিল বিক্রমাসিংহেও।
তথ্যসূত্র: রয়টার্স
কোভিড-১৯ মহামারির পর সোশ্যাল মিডিয়া ফাস্ট ফ্যাশন শিল্পকে ভঙ্গুর করে তুলেছে। জায়গা করে নিচ্ছে ভয়াবহ মানবাধিকার সংকট সৃস্টিকারী ‘আলট্রা-ফাস্ট ফ্যাশন’। সেই শিল্পে তৈরি মানুষেরই ‘রক্তে’ রঞ্জিত পোশাক সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ক্রল করে কিনছে অনবরত। আর রক্তের বেসাতি থেকে মালিক শ্রেণি মুনাফা কামিয়েই যাচ্ছে।
১৪ ঘণ্টা আগেনবনির্বাচিত মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের নতুন ডিপার্টমেন্ট অব গর্ভমেন্ট এফিসিয়েন্সি বা সরকারি কার্যকারী বিভাগ পরিচালনার দায়িত্ব পেয়েছেন ধনকুবের ইলন মাস্ক। সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক বিবৃতিতে ট্রাম্প জানিয়েছেন, আমলাতান্ত্রিক জটিলতা দূরীকরণ, অপ্রয়োজনীয় ব্যয় কমানো ও বিভিন্ন সরকারি সংস্থা পুনর্গ
৪ দিন আগেপরিশেষে বলা যায়, হাসিনার চীনা ধাঁচের স্বৈরশাসক শাসিত রাষ্ট্র গড়ে তোলার প্রয়াস ব্যর্থ হয় একাধিক কারণে। তাঁর বৈষম্যমূলক এবং এলিটপন্থী বাঙালি-আওয়ামী আদর্শ জনসাধারণ গ্রহণ করেনি, যা চীনের কমিউনিস্ট পার্টির গণমুখী আদর্শের বিপরীত। ২০২১ সাল থেকে শুরু হওয়া অর্থনৈতিক মন্দা তাঁর শাসনকে দুর্বল করে দেয়, পাশাপাশি
৮ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে ডোনাল্ড ট্রাম্পের জয় মোটামুটি সারা বিশ্বকেই নাড়িয়ে দিয়েছে। বাদ যায়নি তাঁর প্রতিবেশী দেশগুলো। বিশ্লেষকেরা বলছেন, ট্রাম্পের এই জয়ের বড় প্রভাব পড়বে প্রতিবেশী দেশগুলোয়।
১১ দিন আগে