ইশতিয়াক হাসান
একটি কাঁকড়া কত বড় হতে পারে? আর যাই হোক, এটা নিশ্চয় আপনি আশা করবেন না যে তিন ফুটের চেয়ে বড় হবে। কিন্তু কোকোনাট ক্র্যাব বা নারিকেল কাঁকড়াদের বেলায় এটাই সত্যি। এক পায়ের ডগা থেকে আরেক পায়ের ডগা পর্যন্ত এক মিটার তিন ফুটের বেশি হয় এরা। ওজন কমছে কম চার কেজি। ডাঙা বা স্থলে বাস করা কাঁকড়াদের মধ্যে নারিকেল কাঁকড়ারাই সবচেয়ে বড়। শুনে চমকাবেন, গাছ থেকে নারিকেল পেড়ে খায় বিশালাকায় এই কাঁকড়ারা।
এই কাঁকড়াদের দেখা পাওয়া যায় ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের বিভিন্ন দ্বীপে। একসময় নাকি অস্ট্রেলিয়া আর মাদাগাস্কারের দ্বীপেও ছিল। কিন্তু এখন আর সেখানে নেই। বালুর গর্ত বা পাথরের খাঁজে বাস এদের।
নারিকেল কাঁকড়াদের বেড়ে ওঠাটাও বেশ মজার। মা কাঁকড়ারা সাগরে ডিম পাড়ে। ওই ডিম লার্ভায় পরিণত হওয়ার পর কিছুদিন ভেসে থাকে সাগরে। তারপর ছোট্ট নারিকেল কাঁকড়াদের একটি আশ্রয়ের প্রয়োজন হয়। সে জন্য বেছে নেয় শামুক বা এজাতীয় কোনো প্রাণীর খোল। তারপর ভেসে চলে আসে ডাঙায়। এই খোল বয়ে নিয়েই এখানে-সেখানে যায়। এ ধরনের খোলে বাস করা ছোট্ট প্রাণীটির জন্য নিরাপদ। তবে বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এখানে থাকা কঠিন হয়ে পড়ে। তখন এরা খোল থেকে বের হয়ে আসে। অবশ্য এরপর এরা সামুদ্রিক আগাছা বা নারিকেলের খোলের মতো কিছু একটা জোগাড় করে এগুলো বয়ে বেড়ায় কিছুদিন। একপর্যায়ে এর থেকেও মুক্ত হয়ে যায় এবং বাধাহীনভাবে বড় হতে থাকে। একসময় বিশাল হয়ে ওঠে।
কোকোনাট ক্র্যাব না নারিকেল কাঁকড়ারা রবার বা ডাকাত কাঁকড়া নামেও পরিচিত। এদের বড় হাতিয়ার বিশাল দাঁড়াগুলো। গবেষকদের মতে, এই দাঁড়ার চিমটির সঙ্গে তুলনা চলতে পারে সিংহের কামড়ের। কাজেই বুঝতে পারছেন এর সাহায্যে ভয়ংকর সব কাণ্ড ঘটাতে পারে নারিকেল কাঁকড়ারা। তবে শুনে আনন্দিত হবেন, কাঁকড়ারা সাধারণত তাদের এই দাঁড়া মানুষের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে না।
এই কাঁকড়াদের অবশ্য ডাকাত না বলে চোরও বলতে পারেন। কারণ তাদের নয় এমন জিনিস যেমন সসপেন, বোতল, জুতা, ঘড়িসহ নানা কিছু নিয়ে যাওয়ার অভ্যাস আছে। এটা করে কারণ, সম্ভবত স্বাদ নেওয়ার আগে জিনিসটা খাবার যোগ্য নাকি তা বোঝে না নারিকেল কাঁকড়ারা। অন্য কাঁকড়ারা টের পাওয়ার আগেই তাই এটা নিয়ে সটকে পড়ে।
এদের নাম যেহেতু কোকোনাট ক্র্যাব, তার মানে, এই কাঁকড়াদের পছন্দের খাবারের তালিকায় ওপরের দিকে থাকে কোকোনাট বা নারিকেল। আর যেহেতু এদের বেশির ভাগের বাস প্রশান্ত ও ভারত মহাসাগরের বিভিন্ন দ্বীপে, তাই পছন্দের খাবার খুঁজে পেতে মোটেই বেগ পেতে হয় না। শুধু তা-ই নয়, গাছে উঠে নারিকেল পাড়েও। এদের পা বা দাঁড়াগুলো এত শক্তিশালী যে ওগুলোর সাহায্যে নারিকেল ভেঙে ভেতরের শাঁস খেতেও পারে। তবে নারিকেল ভাঙার কাজটা যে খুব সহজ হয়, তা নয়। কখনো কখনো নারিকেল ভাঙার জন্য নিচে ছুড়ে ফেলে গাছ থেকে।
দাঁড়ার সাহায্যে নারিকেল ভাঙার দৃশ্যটা রীতিমতো ভয়ংকরই বলতে পারেন। দাঁড়ার সাহায্যে শুধু যে নারিকেল আলাদা করে তা নয়, আরও অনেক কিছুই করে। সর্বভুক হওয়ায় উদ্ভিদের সঙ্গে প্রাণীও খায়। পাখি, মুরগির বাচ্চাও খাওয়ার কথা শোনা যায়। এমনকি শক্তিশালী দাঁড়া দিয়ে হরিণ বা বুনো শূকরের মতো প্রাণীর মাংস ছিঁড়ে খেতে পারে। যদিও এসব বড় প্রাণী এমনিতে এদের শিকারের সুযোগ নেই। মৃত অবস্থায় পেলে তবেই খেতে পারে। নারিকেল কাঁকড়াদের সুযোগ পেলে একে অপরের মাংস খেতেও আপত্তি নেই।
এরা গাছে ওঠে শুধু নারিকেল খেতেই নয়, কখনো কখনো পাখি শিকারের জন্যও। একেবারে মগডালে উঠে এদের আক্রমণ করে, তারপর টেনে নিয়ে আসে নিচের গর্তে। ২০১৭ সালে মার্ক লেইডরি নামের এক বিজ্ঞানী এদের ভয়ানক আক্রমণের বর্ণনা দিয়েছিলেন। এক দ্বীপের ঘটনা সেটি, যেখানে গাছের উঁচু ডালগুলোতে অবস্থান নিত পাখিরা নারিকেল কাঁকড়াদের কবল থেকে বাঁচতে। তবে এদের শেষ রক্ষা হতো না সব সময়।
মার্ক লেইডরির বর্ণনা অনুসারে, মধ্যরাতে নারিকেল কাঁকড়া আক্রমণ করে একটি রেড ফুটেড বা লাল পায়ের বুবি পাখিকে। এক কেজি কিংবা এর বেশি হয় এমন একেকটি পাখির ওজন। গাছের মোটামুটি নিচের দিকের একটি ডালেই শুয়ে ছিল পাখিটি। কাঁকড়াটা ধীরে-সুস্থে গাছে উঠে ওটার ডানা আঁকড়ে ধরে, তারপর ওটার হাড় ভেঙে ফেলে। এতে পাখিটা নিচে পড়ে যায়। তারপর নিচে নেমে পাখিটির অন্য ডানাও ভেঙে ফেলে। তারপর আরও কয়েকটি কাঁকড়া এসে পড়লে সবগুলো মিলে একে মেরে নিয়ে যায় নিজেদের গর্তে বড় একটি ভোজের জন্য।
এ ছাড়া ফলমূল, বাদাম, এমনকি বিভিন্ন মৃত প্রাণীর মাংসও খায়। এদের ঘ্রাণশক্তি খুব প্রখর। তাই অনেক দূর থেকেও খাবারের গন্ধ পেয়ে সেখানে হাজির হয়ে যায়। আর রাতে চলাফেরাই কোকোনাট ক্র্যাবদের পছন্দ । মানুষ বা অন্য কোনো প্রাণীর হাতে মারা না পড়লে অবলীলায় পঞ্চাশ-ষাট বছরও বাঁচতে পারে একেকটা নারিকেল কাঁকড়া।
সূত্র: অল দেট ইন্টারেস্টিং ডট কম, ফ্যাক্ট অ্যানিমেল ডট কম
একটি কাঁকড়া কত বড় হতে পারে? আর যাই হোক, এটা নিশ্চয় আপনি আশা করবেন না যে তিন ফুটের চেয়ে বড় হবে। কিন্তু কোকোনাট ক্র্যাব বা নারিকেল কাঁকড়াদের বেলায় এটাই সত্যি। এক পায়ের ডগা থেকে আরেক পায়ের ডগা পর্যন্ত এক মিটার তিন ফুটের বেশি হয় এরা। ওজন কমছে কম চার কেজি। ডাঙা বা স্থলে বাস করা কাঁকড়াদের মধ্যে নারিকেল কাঁকড়ারাই সবচেয়ে বড়। শুনে চমকাবেন, গাছ থেকে নারিকেল পেড়ে খায় বিশালাকায় এই কাঁকড়ারা।
এই কাঁকড়াদের দেখা পাওয়া যায় ভারত মহাসাগর ও প্রশান্ত মহাসাগরের বিভিন্ন দ্বীপে। একসময় নাকি অস্ট্রেলিয়া আর মাদাগাস্কারের দ্বীপেও ছিল। কিন্তু এখন আর সেখানে নেই। বালুর গর্ত বা পাথরের খাঁজে বাস এদের।
নারিকেল কাঁকড়াদের বেড়ে ওঠাটাও বেশ মজার। মা কাঁকড়ারা সাগরে ডিম পাড়ে। ওই ডিম লার্ভায় পরিণত হওয়ার পর কিছুদিন ভেসে থাকে সাগরে। তারপর ছোট্ট নারিকেল কাঁকড়াদের একটি আশ্রয়ের প্রয়োজন হয়। সে জন্য বেছে নেয় শামুক বা এজাতীয় কোনো প্রাণীর খোল। তারপর ভেসে চলে আসে ডাঙায়। এই খোল বয়ে নিয়েই এখানে-সেখানে যায়। এ ধরনের খোলে বাস করা ছোট্ট প্রাণীটির জন্য নিরাপদ। তবে বড় হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে এখানে থাকা কঠিন হয়ে পড়ে। তখন এরা খোল থেকে বের হয়ে আসে। অবশ্য এরপর এরা সামুদ্রিক আগাছা বা নারিকেলের খোলের মতো কিছু একটা জোগাড় করে এগুলো বয়ে বেড়ায় কিছুদিন। একপর্যায়ে এর থেকেও মুক্ত হয়ে যায় এবং বাধাহীনভাবে বড় হতে থাকে। একসময় বিশাল হয়ে ওঠে।
কোকোনাট ক্র্যাব না নারিকেল কাঁকড়ারা রবার বা ডাকাত কাঁকড়া নামেও পরিচিত। এদের বড় হাতিয়ার বিশাল দাঁড়াগুলো। গবেষকদের মতে, এই দাঁড়ার চিমটির সঙ্গে তুলনা চলতে পারে সিংহের কামড়ের। কাজেই বুঝতে পারছেন এর সাহায্যে ভয়ংকর সব কাণ্ড ঘটাতে পারে নারিকেল কাঁকড়ারা। তবে শুনে আনন্দিত হবেন, কাঁকড়ারা সাধারণত তাদের এই দাঁড়া মানুষের বিরুদ্ধে ব্যবহার করে না।
এই কাঁকড়াদের অবশ্য ডাকাত না বলে চোরও বলতে পারেন। কারণ তাদের নয় এমন জিনিস যেমন সসপেন, বোতল, জুতা, ঘড়িসহ নানা কিছু নিয়ে যাওয়ার অভ্যাস আছে। এটা করে কারণ, সম্ভবত স্বাদ নেওয়ার আগে জিনিসটা খাবার যোগ্য নাকি তা বোঝে না নারিকেল কাঁকড়ারা। অন্য কাঁকড়ারা টের পাওয়ার আগেই তাই এটা নিয়ে সটকে পড়ে।
এদের নাম যেহেতু কোকোনাট ক্র্যাব, তার মানে, এই কাঁকড়াদের পছন্দের খাবারের তালিকায় ওপরের দিকে থাকে কোকোনাট বা নারিকেল। আর যেহেতু এদের বেশির ভাগের বাস প্রশান্ত ও ভারত মহাসাগরের বিভিন্ন দ্বীপে, তাই পছন্দের খাবার খুঁজে পেতে মোটেই বেগ পেতে হয় না। শুধু তা-ই নয়, গাছে উঠে নারিকেল পাড়েও। এদের পা বা দাঁড়াগুলো এত শক্তিশালী যে ওগুলোর সাহায্যে নারিকেল ভেঙে ভেতরের শাঁস খেতেও পারে। তবে নারিকেল ভাঙার কাজটা যে খুব সহজ হয়, তা নয়। কখনো কখনো নারিকেল ভাঙার জন্য নিচে ছুড়ে ফেলে গাছ থেকে।
দাঁড়ার সাহায্যে নারিকেল ভাঙার দৃশ্যটা রীতিমতো ভয়ংকরই বলতে পারেন। দাঁড়ার সাহায্যে শুধু যে নারিকেল আলাদা করে তা নয়, আরও অনেক কিছুই করে। সর্বভুক হওয়ায় উদ্ভিদের সঙ্গে প্রাণীও খায়। পাখি, মুরগির বাচ্চাও খাওয়ার কথা শোনা যায়। এমনকি শক্তিশালী দাঁড়া দিয়ে হরিণ বা বুনো শূকরের মতো প্রাণীর মাংস ছিঁড়ে খেতে পারে। যদিও এসব বড় প্রাণী এমনিতে এদের শিকারের সুযোগ নেই। মৃত অবস্থায় পেলে তবেই খেতে পারে। নারিকেল কাঁকড়াদের সুযোগ পেলে একে অপরের মাংস খেতেও আপত্তি নেই।
এরা গাছে ওঠে শুধু নারিকেল খেতেই নয়, কখনো কখনো পাখি শিকারের জন্যও। একেবারে মগডালে উঠে এদের আক্রমণ করে, তারপর টেনে নিয়ে আসে নিচের গর্তে। ২০১৭ সালে মার্ক লেইডরি নামের এক বিজ্ঞানী এদের ভয়ানক আক্রমণের বর্ণনা দিয়েছিলেন। এক দ্বীপের ঘটনা সেটি, যেখানে গাছের উঁচু ডালগুলোতে অবস্থান নিত পাখিরা নারিকেল কাঁকড়াদের কবল থেকে বাঁচতে। তবে এদের শেষ রক্ষা হতো না সব সময়।
মার্ক লেইডরির বর্ণনা অনুসারে, মধ্যরাতে নারিকেল কাঁকড়া আক্রমণ করে একটি রেড ফুটেড বা লাল পায়ের বুবি পাখিকে। এক কেজি কিংবা এর বেশি হয় এমন একেকটি পাখির ওজন। গাছের মোটামুটি নিচের দিকের একটি ডালেই শুয়ে ছিল পাখিটি। কাঁকড়াটা ধীরে-সুস্থে গাছে উঠে ওটার ডানা আঁকড়ে ধরে, তারপর ওটার হাড় ভেঙে ফেলে। এতে পাখিটা নিচে পড়ে যায়। তারপর নিচে নেমে পাখিটির অন্য ডানাও ভেঙে ফেলে। তারপর আরও কয়েকটি কাঁকড়া এসে পড়লে সবগুলো মিলে একে মেরে নিয়ে যায় নিজেদের গর্তে বড় একটি ভোজের জন্য।
এ ছাড়া ফলমূল, বাদাম, এমনকি বিভিন্ন মৃত প্রাণীর মাংসও খায়। এদের ঘ্রাণশক্তি খুব প্রখর। তাই অনেক দূর থেকেও খাবারের গন্ধ পেয়ে সেখানে হাজির হয়ে যায়। আর রাতে চলাফেরাই কোকোনাট ক্র্যাবদের পছন্দ । মানুষ বা অন্য কোনো প্রাণীর হাতে মারা না পড়লে অবলীলায় পঞ্চাশ-ষাট বছরও বাঁচতে পারে একেকটা নারিকেল কাঁকড়া।
সূত্র: অল দেট ইন্টারেস্টিং ডট কম, ফ্যাক্ট অ্যানিমেল ডট কম
হঠাৎ বাথরুমে ঢুকে যদি আবিষ্কার করেন বিশাল একটি সাপ কুণ্ডলী পাকিয়ে পড়ে আছে কী অবস্থা হবে বলুন তো? ঠিক এমনটাই ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ ক্যারোলাইনার এক নারীর ক্ষেত্রে। ভোরে বাথরুমে ঢুকতেই তিনি আবিষ্কার টয়লেটের পেছনে আরাম করে বিশ্রাম নিচ্ছে সরীসৃপটি।
৫ দিন আগেসিভি বা কোনো লেখার সারসংক্ষেপ তৈরির মতো বিভিন্ন কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির ব্যবহার করার কথা শুনে থাকবেন। তবে চ্যাটবটটি অদ্ভুতভাবে ব্যবহার করেন ব্রিটিশ সংগীতশিল্পী লিলি অ্যালেন। স্বামীর সঙ্গে ঝগড়ায় চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে করেন তিনি।
৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ১১ বছর বয়স্ক এক বালিকার পোষা ছাগলকে ধরে পরে জবাই করা হয়। এ কাজে সহায়তা করার অভিযোগ উঠে শাস্টা কাউন্টি শেরিফ অফিসের বিরুদ্ধে। এ অভিযোগ প্রমাণিত হলে শেরিফ অফিসকে তিন লাখ ডলার বা তিন কোটি ৫৮ লাখ টাকা জরিমানা দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
৮ দিন আগেমার্কিন প্রেসিডেন্টদের অনেকেই জীবনের কোনো না কোনো সময় বিচিত্র সব পেশার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এগুলোর কিছু কিছু এতটাই অস্বাভাবিক যে বিশ্বাসই করতে চাইবে না মন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ আমরা পরিচয় করিয়ে দেব এমনই ১০ মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং তাঁদের বিচিত্র পেশার সঙ্গে। লেখাটি কোনো পেশাই যে
১০ দিন আগে