ফজলুল কবির
এখন উচ্চমূল্যের যুগ। মানুষ নয়, পণ্যের। তো এর মধ্যেও তো বাঁচতে হবে। ‘কায়দা করে’ বাঁচাটা শিখতে হবে। কায়দা করে বাঁচার এই জনদাবির প্রতি সম্মান জানিয়ে পাঠকের জন্য উচ্চমূল্যের সয়াবিন তেলে রান্নার কৌশল নিয়ে আজ আমরা হাজির হয়েছি।
বাজারে সয়াবিন তেলের দাম বাড়তি। সামনে আরও বাড়তে পারে। এ নিয়ে দুর্ভাবনায় অনেকে অহেতুক মাথার চুলসহ আরও নানা কিছু ছিঁড়ছেন। অনেকে আবার বেশ রাগী ভঙ্গিতে দাবিনামা নিয়ে হাজির হয়েছেন। তাঁদের কেউ একবারও ভাবছেন না যে সয়াবিন ঘরে ঘরে থাকলেও সে তো বৃহত্তর তেল সমাজের অংশ। তার তো একটা আলাদা কদর আছে, নাকি? সে যা-ই হোক, দেরিতে হলেও এই সয়াবিনকে উচ্চমূল্য দিয়ে কদর করার যে আয়োজন হয়েছে, তাকে সাধুবাদ জানিয়ে বরং এবার রান্নায় মন দিন। কীভাবে দেবেন? সে পথই দেখিয়ে দিচ্ছি—
ওয়েল ড্রপার সিস্টেম
বেশি পরিমাণে সয়াবিন তেল কিনতে পারছেন না তো কী হয়েছে? ড্রপার তো কিনতে পারবেন? না পারলেও ক্ষতি নেই, কাছাকাছি যেকোনো হোমিওপ্যাথির দোকান থেকে একটা ড্রপার চেয়েও আনতে পারেন। ম্যাজিকের মতো কাজ করবে এই ড্রপার। বোতল থেকে কড়াইতে তেল ঢালার সময় বাড়তি তেল পড়ে যেতে পারে। আর বেশি তেলে রান্না করা খাবার তো স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো না। তাই সব দিক মাথায় রেখে ড্রপারে করে তেল নিন। কৃচ্ছ্র আর সাধনার বিষয় হয়ে থাকবে না। খুব বেশি সমস্যা হলে এই পদ্ধতির নামটির দিকে তাকান, বেশ একটা এলিট এলিট ভাব আসবে মনে ও মগজে।
প্রতীকী বোতলব্যবস্থা
অবস্থা যদি আরও খারাপ হয়, তাহলে আছে অন্য পন্থা। এতকাল তো বেশ আয়েশ করেই সয়াবিন তেলে মাছের ভাজাটা, আলুর দমটা, ডালের ফোঁড়নটা দিয়েছেন। এবার এদের মুক্তির পালা। গরম তেলে মাছের টুকরো ছেড়ে দিলে যেভাবে সে বেঁকে যায়, তাতে কি এত দিন একটু মায়াও হয়নি আপনার? যদি না হয়, ভাববেন না। এবার মায়ার জন্ম দেবে বাজার। যথেষ্ট মায়াবী হয়ে ওঠার পর, মায়াময় হাতে তুলে নিন পুরোনো সয়াবিন তেলের বোতল। উনুনের ঠিক পাশেই একে স্থাপন করুন। বোতলের তলায় যদি যৎকিঞ্চিৎ কিছু তেল জমেও থাকে, সেদিকে আর তাকাবেন না। লোভ করে লাভ কী? জানেনই তো লোভে পাপ, পাপে মুক্তি (থুড়ি, মৃত্যু)। যাক, এত আলাপে কাজ নেই। উনুনের পাশে যথাযথভাবে সয়াবিনের পুরোনো বোতলটি স্থাপন করুন। একটা বেদির মতো কিছুর ওপর হলে ভালো হয়। প্রস্তুতি সম্পন্ন। এবার বোতলটির দিকে পূর্ণ চোখে তাকিয়ে যা খুশি তাই রান্না করুন।
প্রতিকৃতি থেরাপি
আপনি যদি এতটাই অভাগা হন যে মাত্রই কয়েক দিন আগে জমিয়ে রাখা সব সয়াবিন তেলের বোতল ভাঙারির দোকানে বিক্রি করে দিয়েছেন, তবে ভাববেন না। আপনার জন্যও ব্যবস্থা আছে। এর নাম প্রতিকৃতি থেরাপি। এ জন্য আপনার বিনিয়োগ করতে হবে মাত্র ১০ টাকা। একটু মুলামুলি করতে পারলে ৫ টাকাতেও পারবেন। এ জগতে এখনো সবাই চতুর বণিক হয়ে যাননি। আপনার দুঃখ বোঝার লোক এখনো আছে যথেষ্ট। এই পদ্ধতি প্রয়োগের জন্য শুরুতেই লাগবে আপনার পছন্দের ব্র্যান্ডের একটি সয়াবিন তেলের বোতলের ছবি। এটা এমনকি পত্রিকার পাতায় বা লিফলেটেও পেতে পারেন, তাতে প্রিন্টের খরচও বেঁচে যায়। আর তা না পেলে এবার এই ‘নরম’ (সফট কপি আর কী!) ছবি নিয়ে চলে যান নিকটস্থ কোনো দোকানে, যেখানে কালার প্রিন্ট হয়। চেষ্টা করুন একটা ভালো প্রিন্ট করিয়ে নিতে। এবার সোজা রান্নাঘরে চলে যান সেই প্রিন্ট করা ছবি নিয়ে। চুলার আশপাশে সুবিধাজনক স্থানে, যেখানে আপনার চোখ অজান্তেই চলে যায়, সেখানে স্থাপন করুন। এবার ওপরে একটা পাতলা পলিথিন সেঁটে দিন। রান্নাঘরের হলুদ-নুনে যেন প্রিয় সয়াবিন নষ্ট না হয়। আপনার কাজ শেষ। এবার প্রতীকী বোতলব্যবস্থার শেষ বাক্যে দেওয়া নির্দেশনাটি অনুসরণ করুন।
অনুরাগী সহযোগ
এই পদ্ধতির অবশ্য একটি ইতিবাচক ও একটি নেতিবাচক দিক রয়েছে। প্রথমে পদ্ধতিটি বলা যাক। প্রতিটি মানুষেরই কিছু অনুরাগী থাকে। যেকোনো কারণেই হোক, তারা রাগের বদলে অনুরাগ করতে বেশি পছন্দ করে। এদের অনেকেই আবার অনুরাগের সীমা অতিক্রম করে মাঝেমধ্যে তেলের জগতে প্রবেশ করে। এরা সংখ্যায় সীমিত হলেও বেশ কার্যকর। এমনকি রান্নার কাজেও। এদেরই এখন আপনার দরকার। সয়াবিন তেলের উচ্চমূল্যের দিকে তীব্র ভ্রূকুটি ছুড়ে দিয়ে মায়ার দৃষ্টিতে এবার এই অনুরাগীদের দিকে তাকান। রান্নার সময় তাদের পাশে রাখুন। তাদের বলা তেলতেলে কথায় কোনো বাধা দেবেন না। বরং এমন আলাপ শুরু হলেই রান্না শুরু করুন। তাদের মুখনিঃসৃত তেলেই ভালো রান্না হয়ে যাবে নিশ্চিত। এই পদ্ধতির ইতিবাচক দিক হলো—রান্নার মতো নিত্যকার একঘেয়ে কাজে একজন আলাপের সঙ্গী পাবেন। নেতিবাচক দিক হলো—রান্না শেষে তাকেও হয়তো খেতে ডাকতে হতে পারে। যথেষ্ট দক্ষ হলে অবশ্য শেষ ধাপটি আপনি চিকনে এড়িয়ে যেতে পারবেন।
মমতাবিজ্ঞান
এটা বিজ্ঞানই। মমতা দিয়ে কত বড় বড় ঘটনা ঘটে যায়, তার কি ইয়ত্তা আছে। সে যাক। এই পদ্ধতির মূলে আছে স্নেহ, মমতা। আপনার মধ্যে এগুলো যদি কম থাকে, ঘাবড়াবেন না। পুরোনো বাংলা গান শোনার তিন দিনের একটা ক্র্যাশ প্রোগ্রাম নিন। প্রচুর স্নেহ, মমতা আপনার ভেতরে জমা হবে। এমনকি বন্যাও হয়ে যেতে পারে। এতে আতঙ্কিত হয়ে স্নেহ-মমতার উদ্গিরণ থামাতে যাবেন না যেন। কাজ আছে। যখন আপনার ড্রপার নেই, নেই পুরোনো সয়াবিনের বোতল, এমনকি সেই বোতলের ছবি প্রিন্টেরও সাধ্য নেই, নেই অনুরাগী, তখন একমাত্র এই স্নেহ-মমতাই পারে আপনাকে বাঁচাতে। কারণ, সয়াবিন তেল মুখ্যত স্নেহজাতীয় পদার্থ। ফলে বোতলে না থাকলেও মনের স্নেহে রান্না করুন; সুস্বাদু হবেই। আর কে না জানে, মনের তেলই আসল তেল!
এখন উচ্চমূল্যের যুগ। মানুষ নয়, পণ্যের। তো এর মধ্যেও তো বাঁচতে হবে। ‘কায়দা করে’ বাঁচাটা শিখতে হবে। কায়দা করে বাঁচার এই জনদাবির প্রতি সম্মান জানিয়ে পাঠকের জন্য উচ্চমূল্যের সয়াবিন তেলে রান্নার কৌশল নিয়ে আজ আমরা হাজির হয়েছি।
বাজারে সয়াবিন তেলের দাম বাড়তি। সামনে আরও বাড়তে পারে। এ নিয়ে দুর্ভাবনায় অনেকে অহেতুক মাথার চুলসহ আরও নানা কিছু ছিঁড়ছেন। অনেকে আবার বেশ রাগী ভঙ্গিতে দাবিনামা নিয়ে হাজির হয়েছেন। তাঁদের কেউ একবারও ভাবছেন না যে সয়াবিন ঘরে ঘরে থাকলেও সে তো বৃহত্তর তেল সমাজের অংশ। তার তো একটা আলাদা কদর আছে, নাকি? সে যা-ই হোক, দেরিতে হলেও এই সয়াবিনকে উচ্চমূল্য দিয়ে কদর করার যে আয়োজন হয়েছে, তাকে সাধুবাদ জানিয়ে বরং এবার রান্নায় মন দিন। কীভাবে দেবেন? সে পথই দেখিয়ে দিচ্ছি—
ওয়েল ড্রপার সিস্টেম
বেশি পরিমাণে সয়াবিন তেল কিনতে পারছেন না তো কী হয়েছে? ড্রপার তো কিনতে পারবেন? না পারলেও ক্ষতি নেই, কাছাকাছি যেকোনো হোমিওপ্যাথির দোকান থেকে একটা ড্রপার চেয়েও আনতে পারেন। ম্যাজিকের মতো কাজ করবে এই ড্রপার। বোতল থেকে কড়াইতে তেল ঢালার সময় বাড়তি তেল পড়ে যেতে পারে। আর বেশি তেলে রান্না করা খাবার তো স্বাস্থ্যের জন্যও ভালো না। তাই সব দিক মাথায় রেখে ড্রপারে করে তেল নিন। কৃচ্ছ্র আর সাধনার বিষয় হয়ে থাকবে না। খুব বেশি সমস্যা হলে এই পদ্ধতির নামটির দিকে তাকান, বেশ একটা এলিট এলিট ভাব আসবে মনে ও মগজে।
প্রতীকী বোতলব্যবস্থা
অবস্থা যদি আরও খারাপ হয়, তাহলে আছে অন্য পন্থা। এতকাল তো বেশ আয়েশ করেই সয়াবিন তেলে মাছের ভাজাটা, আলুর দমটা, ডালের ফোঁড়নটা দিয়েছেন। এবার এদের মুক্তির পালা। গরম তেলে মাছের টুকরো ছেড়ে দিলে যেভাবে সে বেঁকে যায়, তাতে কি এত দিন একটু মায়াও হয়নি আপনার? যদি না হয়, ভাববেন না। এবার মায়ার জন্ম দেবে বাজার। যথেষ্ট মায়াবী হয়ে ওঠার পর, মায়াময় হাতে তুলে নিন পুরোনো সয়াবিন তেলের বোতল। উনুনের ঠিক পাশেই একে স্থাপন করুন। বোতলের তলায় যদি যৎকিঞ্চিৎ কিছু তেল জমেও থাকে, সেদিকে আর তাকাবেন না। লোভ করে লাভ কী? জানেনই তো লোভে পাপ, পাপে মুক্তি (থুড়ি, মৃত্যু)। যাক, এত আলাপে কাজ নেই। উনুনের পাশে যথাযথভাবে সয়াবিনের পুরোনো বোতলটি স্থাপন করুন। একটা বেদির মতো কিছুর ওপর হলে ভালো হয়। প্রস্তুতি সম্পন্ন। এবার বোতলটির দিকে পূর্ণ চোখে তাকিয়ে যা খুশি তাই রান্না করুন।
প্রতিকৃতি থেরাপি
আপনি যদি এতটাই অভাগা হন যে মাত্রই কয়েক দিন আগে জমিয়ে রাখা সব সয়াবিন তেলের বোতল ভাঙারির দোকানে বিক্রি করে দিয়েছেন, তবে ভাববেন না। আপনার জন্যও ব্যবস্থা আছে। এর নাম প্রতিকৃতি থেরাপি। এ জন্য আপনার বিনিয়োগ করতে হবে মাত্র ১০ টাকা। একটু মুলামুলি করতে পারলে ৫ টাকাতেও পারবেন। এ জগতে এখনো সবাই চতুর বণিক হয়ে যাননি। আপনার দুঃখ বোঝার লোক এখনো আছে যথেষ্ট। এই পদ্ধতি প্রয়োগের জন্য শুরুতেই লাগবে আপনার পছন্দের ব্র্যান্ডের একটি সয়াবিন তেলের বোতলের ছবি। এটা এমনকি পত্রিকার পাতায় বা লিফলেটেও পেতে পারেন, তাতে প্রিন্টের খরচও বেঁচে যায়। আর তা না পেলে এবার এই ‘নরম’ (সফট কপি আর কী!) ছবি নিয়ে চলে যান নিকটস্থ কোনো দোকানে, যেখানে কালার প্রিন্ট হয়। চেষ্টা করুন একটা ভালো প্রিন্ট করিয়ে নিতে। এবার সোজা রান্নাঘরে চলে যান সেই প্রিন্ট করা ছবি নিয়ে। চুলার আশপাশে সুবিধাজনক স্থানে, যেখানে আপনার চোখ অজান্তেই চলে যায়, সেখানে স্থাপন করুন। এবার ওপরে একটা পাতলা পলিথিন সেঁটে দিন। রান্নাঘরের হলুদ-নুনে যেন প্রিয় সয়াবিন নষ্ট না হয়। আপনার কাজ শেষ। এবার প্রতীকী বোতলব্যবস্থার শেষ বাক্যে দেওয়া নির্দেশনাটি অনুসরণ করুন।
অনুরাগী সহযোগ
এই পদ্ধতির অবশ্য একটি ইতিবাচক ও একটি নেতিবাচক দিক রয়েছে। প্রথমে পদ্ধতিটি বলা যাক। প্রতিটি মানুষেরই কিছু অনুরাগী থাকে। যেকোনো কারণেই হোক, তারা রাগের বদলে অনুরাগ করতে বেশি পছন্দ করে। এদের অনেকেই আবার অনুরাগের সীমা অতিক্রম করে মাঝেমধ্যে তেলের জগতে প্রবেশ করে। এরা সংখ্যায় সীমিত হলেও বেশ কার্যকর। এমনকি রান্নার কাজেও। এদেরই এখন আপনার দরকার। সয়াবিন তেলের উচ্চমূল্যের দিকে তীব্র ভ্রূকুটি ছুড়ে দিয়ে মায়ার দৃষ্টিতে এবার এই অনুরাগীদের দিকে তাকান। রান্নার সময় তাদের পাশে রাখুন। তাদের বলা তেলতেলে কথায় কোনো বাধা দেবেন না। বরং এমন আলাপ শুরু হলেই রান্না শুরু করুন। তাদের মুখনিঃসৃত তেলেই ভালো রান্না হয়ে যাবে নিশ্চিত। এই পদ্ধতির ইতিবাচক দিক হলো—রান্নার মতো নিত্যকার একঘেয়ে কাজে একজন আলাপের সঙ্গী পাবেন। নেতিবাচক দিক হলো—রান্না শেষে তাকেও হয়তো খেতে ডাকতে হতে পারে। যথেষ্ট দক্ষ হলে অবশ্য শেষ ধাপটি আপনি চিকনে এড়িয়ে যেতে পারবেন।
মমতাবিজ্ঞান
এটা বিজ্ঞানই। মমতা দিয়ে কত বড় বড় ঘটনা ঘটে যায়, তার কি ইয়ত্তা আছে। সে যাক। এই পদ্ধতির মূলে আছে স্নেহ, মমতা। আপনার মধ্যে এগুলো যদি কম থাকে, ঘাবড়াবেন না। পুরোনো বাংলা গান শোনার তিন দিনের একটা ক্র্যাশ প্রোগ্রাম নিন। প্রচুর স্নেহ, মমতা আপনার ভেতরে জমা হবে। এমনকি বন্যাও হয়ে যেতে পারে। এতে আতঙ্কিত হয়ে স্নেহ-মমতার উদ্গিরণ থামাতে যাবেন না যেন। কাজ আছে। যখন আপনার ড্রপার নেই, নেই পুরোনো সয়াবিনের বোতল, এমনকি সেই বোতলের ছবি প্রিন্টেরও সাধ্য নেই, নেই অনুরাগী, তখন একমাত্র এই স্নেহ-মমতাই পারে আপনাকে বাঁচাতে। কারণ, সয়াবিন তেল মুখ্যত স্নেহজাতীয় পদার্থ। ফলে বোতলে না থাকলেও মনের স্নেহে রান্না করুন; সুস্বাদু হবেই। আর কে না জানে, মনের তেলই আসল তেল!
হঠাৎ বাথরুমে ঢুকে যদি আবিষ্কার করেন বিশাল একটি সাপ কুণ্ডলী পাকিয়ে পড়ে আছে কী অবস্থা হবে বলুন তো? ঠিক এমনটাই ঘটেছে যুক্তরাষ্ট্রের সাউথ ক্যারোলাইনার এক নারীর ক্ষেত্রে। ভোরে বাথরুমে ঢুকতেই তিনি আবিষ্কার টয়লেটের পেছনে আরাম করে বিশ্রাম নিচ্ছে সরীসৃপটি।
৫ দিন আগেসিভি বা কোনো লেখার সারসংক্ষেপ তৈরির মতো বিভিন্ন কাজে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তাভিত্তিক (এআই) চ্যাটবট চ্যাটজিপিটির ব্যবহার করার কথা শুনে থাকবেন। তবে চ্যাটবটটি অদ্ভুতভাবে ব্যবহার করেন ব্রিটিশ সংগীতশিল্পী লিলি অ্যালেন। স্বামীর সঙ্গে ঝগড়ায় চ্যাটজিপিটি ব্যবহার করে করেন তিনি।
৬ দিন আগেযুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়ার ১১ বছর বয়স্ক এক বালিকার পোষা ছাগলকে ধরে পরে জবাই করা হয়। এ কাজে সহায়তা করার অভিযোগ উঠে শাস্টা কাউন্টি শেরিফ অফিসের বিরুদ্ধে। এ অভিযোগ প্রমাণিত হলে শেরিফ অফিসকে তিন লাখ ডলার বা তিন কোটি ৫৮ লাখ টাকা জরিমানা দেওয়ার আদেশ দিয়েছেন আদালত।
৮ দিন আগেমার্কিন প্রেসিডেন্টদের অনেকেই জীবনের কোনো না কোনো সময় বিচিত্র সব পেশার সঙ্গে জড়িত ছিলেন। এগুলোর কিছু কিছু এতটাই অস্বাভাবিক যে বিশ্বাসই করতে চাইবে না মন। মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচনকে সামনে রেখে আজ আমরা পরিচয় করিয়ে দেব এমনই ১০ মার্কিন প্রেসিডেন্ট এবং তাঁদের বিচিত্র পেশার সঙ্গে। লেখাটি কোনো পেশাই যে
১০ দিন আগে